শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক

গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে

প্রিন্ট ভার্সন
গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরিতে কাজ করে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- জয়শ্রী ভাদুড়ী ও রাশেদ হোসাইন

 

প্রশ্ন : স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রম করে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা কতদূর এগোল? গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকতা কী ধরনের পরিবর্তন আপনার চোখে পড়ছে?

আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক : আমরা স্বাধীনতার আগেও সাংবাদিকতা দেখেছি, স্বাধীনতার পরও দেখছি। তবে বিশাল ব্যবধান! এ ব্যবধানের কথা বলে শেষ করা যাবে না। আমরা যখন স্কুলের ছাত্র ছিলাম পত্রিকার সংখ্যা একেবারেই সীমিত ছিল। আমার বাসায় ইত্তেফাক ও পাকিস্তান অবজারভার রাখা হতো। পত্রিকা যখন আমরা পড়তাম তখন দেখতাম পত্রিকাগুলো খুবই সাধারণভাবে ছাপানো হয়েছে। তা ছাড়া রেডিও, টেলিভিশন ও সরকারি চ্যানেল ছাড়া আর কিছুই ছিল না। এই ছিল আমাদের গণমাধ্যমজীবন। কিন্তু এখন গণমাধ্যমের বিস্ফোরণ ঘটেছে। আমাদের মুদ্রণমাধ্যমের সংখ্যা অগণিত। সরকারি, বেসরকারি চ্যানেল মিলে এখন গণমাধ্যমজগৎ ব্যাপক বিস্তৃত। সেই জায়গা থেকে আমরা এখন সারা দুনিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত। এখন স্যাটেলাইট আছে, সেটার মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে ইউরোপ, আফ্রিকাসহ সব জায়গার খবর দেখি। মুদ্রণমাধ্যমে সেটিও তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে তাৎক্ষণিক পাচ্ছি। এখন আমরা যে জায়গায় এসে গেছি সেটাকে বলা যেতে পারে- তথ্যপ্রযুক্তির সমবিন্দুতে এসে পৌঁছেছি। কেননা মুদ্রণমাধ্যম থেকে শুরু করে চলচ্চিত্র কিংবা ঢাকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কথা যদি বলি সবই আমরা মোবাইল ফোনে মুহূর্তে করতে পারি। এটা একটা অভূতপূর্ব অগ্রগতি। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বব্যাপী এ অগ্রগতি ঘটেছে। যার সুবিধা আমরাও উপভোগ করছি। এ ধরনের এক পরিবর্তন আমাদের চোখের সামনে ঘটে গেল যা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। আমরা কল্পনাও করতে পারিনি যে, যেখানেই যাব সেখানেই আমাদের সঙ্গে মোবাইল ফোন থাকবে! বাসায় একটা ল্যান্ডলাইন থাকত, সেটা দিয়ে আমরা যোগাযোগ করতাম। যদি বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় টেলিফোন করতে হতো সেখানেও ট্রাঙ্কল কল বুক করতে হতো। সেটাতে সারা দিনেও লাইন পেত না। এ অবস্থা থেকে আমরা মুহূর্তের যোগাযোগব্যবস্থায় উত্তীর্ণ হয়েছি। আজ তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি হয়েছে বলেই আমরা এ জায়গায় আসতে পেরেছি। এখন গণমাধ্যমের সংখ্যাগত বিকাশের পাশাপাশি গুণগত বিকাশও ঘটেছে। আগের পত্র-পত্রিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আসতে চাইত না। কেননা বেতন-ভাতা কম, তেমন সুযোগ-সুবিধা নেই; কিন্তু এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য চাকরির পাশাপাশি সাংবাদিকতাকেও আগ্রহের সঙ্গে পেশা হিসেবে গ্রহণ করছে। অনেক শিক্ষার্থী সাংবাদিকতা করার জন্যই পড়াশোনা করছে। ফলে গণমাধ্যমের গুণগত মানও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্রশ্ন : বলা হয়ে থাকে, সংবাদমাধ্যম তাদের আধেয় বা কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে সার্বিকভাবে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটায়। রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতা তৈরির কাজ করে। দেশের সংবাদপত্রগুলোকে এক্ষেত্রে কতটা সফল বলা যেতে পারে?

- আমার মনে হয় গণমাধ্যমের কাজই হলো জবাবদিহিতার জায়গা সৃষ্টি করা। আমরা এখনো গণমাধ্যমকে যে সম্মান দেই সেটার কারণ আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, আমরা গণতন্ত্রমনা মানুষ এবং গণমাধ্যমের ওপর নির্ভর করি। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ সেটা গণমাধ্যমের সুবাদেই হয়ে থাকে।

এখানে জবাবদিহিতার জায়গা গণমাধ্যম এককভাবে করতে পারবে সেটাও হয়তো নয়। জাতীয় সংসদের আমাদের যে জনপ্রতিনিধিরা অংশ নেন, আলোচনা করেন, তাদেরও দায়িত্ব জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। গণমাধ্যম জনগণের পক্ষ থেকে সেই কাজটি করে থাকে। সুতরাং জনগণের পক্ষ থেকে জনপ্রতিনিধি ও গণমাধ্যম আছে। কাজেই উভয়ের মধ্যে একটা সমন্বয় থাকা দরকার। শুধু গণমাধ্যমই যে জবাবদিহিতার জায়গাটি সৃষ্টি করতে পারবে এমনটি নয়। বরং সমন্বিতভাবে সেটা করতে হবে। তা ছাড়া গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান করছে। বর্তমান সরকারের পক্ষ থেকেও নানা সুযোগ-সুবিধা দিয়ে গণমাধ্যমকে প্রসারিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং গণমাধ্যমের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, প্রেস ইনস্টিটিউট তৈরি হয়েছে এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগ চালু হচ্ছে। ফলে একে অন্যের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে এ কাজগুলো করতে হবে। গণমাধ্যমকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। গণমাধ্যম সমাজেরই একটি প্রতিষ্ঠান। সমাজের আর ১০টা জায়গায় যদি সক্রিয় থাকে, আমার মনে হয় গণমাধ্যম একইভাবে সক্রিয় থাকবে এবং জবাবদিহিতার সেই কাজটি করবে।

 

হাতে-কলমে সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা প্রসারিত করা দরকার। বর্তমান সময় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের তাত্ত্বিক বিষয়ের পাশাপাশি ব্যবহারিক বিষয়ের ওপর জোর দিতে হবে। তাত্ত্বিক বিষয় থেকে ব্যবহারিককে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

 

প্রশ্ন : দেশের সাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব, বস্তুনিষ্ঠতা ও দায়বদ্ধতার চর্চা নিয়ে একজন একাডেমিশিয়ান হিসেবে আপনার মূল্যায়ন কী?

- আমি মনে করি, সম্পাদক ও সংবাদকর্মীরা একটি লক্ষ্য নিয়ে এ পেশায় আসেন। তারা সমাজে নির্মোহভাবে কাজ করবেন যাতে জনগণ সঠিক তথ্যটি পান। কিন্তু আমাদের দেশে ইদানীং একটা প্রবণতা দেখা গেছে, গণমাধমগুলো কোনো না কোনো শিল্প কিংবা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। ফলে সংবাদপত্রে এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের মাধ্যমে কখনো কখনো কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবে সাংবাদিকরা সেই জায়গা অতিক্রম করে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চায় এগিয়ে চলেছে। ফলে এখন আমরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ দেখি। সাংবাদিকদের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। তা ছাড়া গণমাধ্যমের ওপর মিডিয়া মালিকদের একটি প্রচ্ছন্ন প্রভাব বিশ্বজুড়েই লক্ষণীয়। সেই দিকটি খেয়াল রেখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চা করতে হবে। বাংলাদেশের গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত অগ্রসর হচ্ছে। আমরা কাক্সিক্ষত মাত্রায় অনেক সময় অগ্রসর দেখি না, তখন হতাশা বোধ করি। যদি বিশ্ব পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করি তাহলে দেখা যাবে আমরা যে খুব বেশি পিছিয়ে আছি তা নয়।

প্রশ্ন : এবার ‘সাংবাদিকতার বিদ্যায়তনিক অধ্যয়ন’ নিয়ে কথা বলতে চাই। বাংলাদেশের সাংবাদিকতা শিক্ষা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী? সাংবাদিকতার সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বর্তমান কারিকুলাম বা আরও স্পষ্ট করে বললে এর অধ্যয়নকারীরা কতটা যুগোপযোগী?

- বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিয়ে। সেই সময়ে এক বছরের ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করে শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকতা করতে যেত। ১৯৬২ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ডিপ্লোমা কোর্স চলেছে। ১৯৬৯ সালের ডিপ্লোমা কোর্সের পাশাপাশি মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। এটা ছিল দুই বছরের মাস্টার্স ডিগ্রি। তারপর ১৯৭৭-৭৮ শিক্ষাবর্ষে তিন বছরের অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। পরবর্তীতে এই কোর্স চার বছরে রূপান্তরিত হয়। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগ খোলা হয়েছে। বর্তমানে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও সাংবাদিকতার বিভাগ চালু রয়েছে। সাংবাদিকতা শিক্ষার সুযোগ প্রসারিত হচ্ছে। প্রথম অবস্থায় যে পাঠক্রম ছিল তার তুলনায় বর্তমান ২০২৪ সালে পাঠক্রমে অনেক গুণগতমান পরিবর্তন হয়েছে। অনেক বেশি উন্নত, আধুনিক এবং যুগোপযোগী করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে সাংবাদিকতার প্রথিকৃৎ। সেই যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাব্যবস্থা অনুযায়ী বাংলাদেশের সাংবাদিকতা বিভাগগুলো অনুসরণ করছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিক দিয়ে আমরা পিছিয়ে নেই তবে হাতে-কলমে যেটা, সেটা এখনো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় পিছিয়ে আছে। সাংবাদিকতা তো এখন আর পত্রিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এখন সম্প্রচার সাংবাদিকতা চলছে। আমাদের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো সম্প্রচার সাংবাদিকতার টেকনিক্যাল বিষয়গুলো সেভাবে চালু হয়নি। টেকনিক্যাল বিভাগের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতোমধ্যে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ খোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েও খোলা হয়েছে। এ ছাড়াও অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয়েছে। আমরা চাই আমাদের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে শিক্ষার্থী বের হয়ে যেন তার কর্মক্ষেত্রে খুব ভালো করে। একজন শিক্ষার্থী যেন পূর্ণ দক্ষতা দিয়ে একটি গণমাধ্যমে যোগদান করতে পারে। সেই বিষয়গুলো এসব বিভাগ দেখছে।

আরেকটা বিষয় যেটা করা যেতে পারে, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আলাদা আলাদা অনুশীলন সাংবাদিকতার জন্য একটি পত্রিকার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় সাংবাদিকতা বিভাগগুলো এই পত্রিকার দায়িত্বে থাকবেন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী মিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে অথবা সেই শহরের সমস্ত খবরাখবর দৈনিক অথবা সাপ্তাহিক বের করবে। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা আলাদা নিউজ পেপার থাকতে পারে। আমরা আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ চিত্র দেখতে পাই। এ ছাড়া ক্যাম্পাস রেডিও এবং ক্যাম্পাস টেলিভিশন এই বিষয়গুলো নিয়েও আমাদের চিন্তা করতে হবে। ক্যাম্পাস রেডিও বিষয়ে যারা কাজ করবে তারা ক্যাম্পাস রেডিও থেকে সরাসরি জাতীয় রেডিওতে প্রবেশ করবে। এ ছাড়া ক্যাম্পাস টেলিভিশন দৈনিক ২ ঘণ্টা করে অন এয়ার করা যেতে পারে। যেখানে শিক্ষার্থীরা সংবাদ তৈরি করবে, প্রোগ্রাম করবে, সংবাদ উপস্থাপন করবে, এই বিষয়গুলো প্র্যাকটিক্যাল শিক্ষা গ্রহণ করবে। সংবাদের জন্য বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে সাক্ষাৎকার গ্রহণ করবে। সেগুলো এডিটিং করে বুলেটিন আকারে দেবে। অর্থাৎ আমি যে কথাটি বলছি, হাতে-কলমে সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা প্রসারিত করা দরকার। বর্তমান সময় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের তাত্ত্বিক বিষয়ের পাশাপাশি ব্যবহারিক বিষয়ের ওপর জোর দিতে হবে। তাত্ত্বিক বিষয় থেকে ব্যবহারিককে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

প্রশ্ন : গত দশক থেকেই সাংবাদিকতায় নিউ মিডিয়ার ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ এবং প্রকাশনা যেমন সহজ ও দ্রুততর হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে কিছু চ্যালেঞ্জও তৈরি হয়েছে। সার্বিকভাবে বললে, মিডিয়া আর নিউজ মিডিয়ার যে পার্থক্য তা ম্লান হতে শুরু করেছে। এ প্রেক্ষিতে আগামীতে সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎ কী হতে যাচ্ছে বলে আপনি মনে করেন?

- আমার মনে হয় প্রযুক্তিগত রূপায়ণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এগুলো প্রতিনিয়তই ঘটবে। এগুলো কখনো বন্ধ হবে না। আজকে তথ্যপ্রযুক্তি যে অবস্থানে আছে আগামীকাল সেই প্রযুক্তি আরও এগিয়ে যাবে। যে জায়গাটা আমাদের গুরুত্ব দেওয়া উচিত সেটা হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠতা। বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখার জন্য আমাদের নির্মোহ মানুষ হতে হবে। সাংবাদিকের কাজ নির্মম সত্যনিষ্ঠ এবং বস্তুনিষ্ঠভাবে সংবাদ লেখা এবং প্রকাশ করা। তাত্ত্বিক লেখাপড়ার মাঝে এ বিষয়গুলোকে প্রতিদিন আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। সাংবাদিকদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। দেখা যায় বস্তুনিষ্ঠতার সঙ্গে একজন সাংবাদিক ২০ বছর সাংবাদিকতা করেছে, হঠাৎ করে বস্তুনিষ্ঠতার ঘাটতির ফলে সংবাদের থিম পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য বস্তুনিষ্ঠতার বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। আজকের সমাজে নানা ধরনের প্রলোভন এবং চাপ আছে, নানা ধরনের লোভ-লালসার বিষয় আছে, সেগুলো থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে। ধর্মীয়ভাবে সততা ও  বস্তুনিষ্ঠতার মধ্যে থাকতে হবে। এগুলোর মধ্যে আমাদের প্র্যাকটিস থাকতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে অনেক সহজে আমরা আমাদের সংবাদকে সারা বিশ্ব ছড়িয়ে দিতে পারছি। তবে মূল বিষয়টা হচ্ছে- আমি নিজে কতটা নির্মোহভাবে সংবাদকে প্রকাশ করতে পারছি।

প্রশ্ন : তথ্যপ্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতিতে ‘মিসইনফরমেশন’, ‘ডিসইনফরমেশন’, ‘ম্যাল ইনফরমেশন’, ‘ডিপ ফেইকে’র মতো বিষয়গুলো বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বভাবতই এগুলো সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতাকেও নানাভাবে ক্ষুণ্ণ  করছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংবাদমাধ্যমগুলোর করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

- গণমাধ্যমের বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিকমাধ্যমের বিস্তার ঘটেছে। সামাজিকমাধ্যম সমাজকে একীভূত রাখবে। সমাজকে সতেজ ও সক্রিয় রাখবে। এটাই আমরা আশা করেছি। সমাজের মধ্যে কিছু মানুষ আছে যারা মানুষ নামে অমানুষের মতো কাজ করে, তারা সামাজিকমাধ্যমকে ব্যবহার করে ভুল তথ্য দেয়। এ ক্ষেত্রে পত্রিকার মধ্যে ভুল হলে সংশোধনী দেওয়ার একটা বিষয় থাকে। পত্রিকার মধ্যে একটি ভুল হলে যে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের নামে ভুল হয়েছে সে তার প্রতিবাদলিপি দিতে পারে; কিন্তু কেউ কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে অপতথ্য প্রকাশ-প্রচার করে সামাজিকমাধ্যমে। গুজব ছড়িয়ে দেয় সামাজিকমাধ্যমে। এ মাধ্যম নীতিমালা মেনে ব্যবহার করা উচিত। কেউ যদি সামাজিকমাধ্যমে অপতথ্য দেয় তাহলে সেটা সমাজে নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি হতে পারে। সেসব বিশৃঙ্খলা থেকে দূরে রাখার জন্য সামাজিকমাধ্যমকে সেভাবে ব্যবহার করা উচিত। আমরা যখন বলি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা তখন আমাদের একটা বিষয় মনে রাখতে হবে- স্বাধীনতা মানেই নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বলতেন, স্বাধীনতা মানে স্বাধীনতা। আমার নিজের অধীনে আছি। এটা হলো আমার দায়িত্বগুলো আমার মেনে চলা। স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে যে কেউ চাইলেই রাস্তার মাঝখান দিয়ে হাঁটতে পারে না। তাকে অবশ্যই রাস্তার একপাশ দিয়ে হেঁটে যেতে হবে। ট্রাফিক রুলস মেনে চলতে হবে। আইনকানুন মেনে চলতে হবে। ঠিক একইভাবে আমাদের সামাজিকমাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ মাধ্যমের নীতি মেনে চলতে হবে। আমার এ স্বাধীনতা অন্যকে অপদস্ত করা, অন্যকে হেয় করে কোনো কিছু লেখার জন্য নয়, অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য নয়। আমার স্বাধীনতা হলো- আমি স্বাধীনভাবে আমার চিন্তার বিকাশ ঘটানো। অতএব আমাদেরকে গণমাধ্যমের নীতিমালা, সামাজিকমাধ্যমের নীতিমালা এসব মেনে চলতে হবে।

এ উন্মুক্ত জায়গায় যাদের মধ্যে সত্যতা এবং বস্তুনিষ্ঠতার বৈশিষ্ট্যতা ধারণ করে তারা আসবে। সাংবাদিকতার সর্বোচ্চ আইনটি হলো- সত্য কথা বলা। সত্য কথা বললে কোনো আইনে তাকে বিপদে ফেলতে পারবে না। আমি মনে করি, এ পেশায় যে আসবে তার মধ্যে সত্যনিষ্ঠ বৈশিষ্ট্য থাকা উচিত। নির্লোভ ও নির্মোহ মনোভাব থাকতে হবে। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করার দক্ষতা সবার থাকা উচিত। যোগাযোগ হলো একটি সম্পদ। টাকা-পয়সা ধন-সম্পদ এগুলো যেমন সম্পদ, যোগাযোগটা এর থেকেও বড় সম্পদ। যে যোগাযোগ ভালো করতে পারে সে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে তার ভিতর থেকে তথ্য বের করে নিয়ে আসতে পারবে। যোগাযোগ শুধুই পেশা নয়, অন্যান্য পেশার মানুষেরও যোগাযোগ দক্ষতা থাকা উচিত। একজন চিকিৎসকের যোগাযোগ দক্ষতা থাকা দরকার। রাজনীতিবিদদের তো সবচেয়ে বেশি যোগাযোগ দক্ষতা থাকা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
একই সুতোয় গাঁথা
একই সুতোয় গাঁথা
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
বড় হওয়া ঐচ্ছিক
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
সংবাদপত্রে শিশু-কিশোর সাহিত্যের বিকাশ চাই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
বিশ্ব সিনেমায় এখন মূলধারা বাণিজ্যিক ধারা বলে কিছু নেই
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
খাদের কিনারেই দাঁড়িয়ে আছে অর্থনীতি
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নের পাশাপাশি ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান দিন দিন বাড়ছে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
সাংবাদিকরা তাদের পেশা থেকে কতটা দূরে
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশে গণতন্ত্রচর্চার জন্য জরুরি প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হয়নি
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
দেশের সংবাদপত্রের প্রাণ বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন!
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
অনলাইন ও ফেসবুকের যুগে প্রিন্ট সংস্করণে চ্যালেঞ্জ বেড়েছে
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
প্রিন্ট পত্রিকার দিন ফুরিয়ে যায়নি
সর্বশেষ খবর
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন