শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় অসচ্ছল পরিবারের ৬০ জন নারীর মাঝে সেলাই মেশিন তুলে দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

হঠাৎই অঝোরে বৃষ্টি, এরপর তপ্ত রোদের ঝলকানি। রাত পোহাতেই গ্রীষ্মকাল নিজেকে জানান দিল বেশ ভালো করেই। তবে বৃষ্টি কিংবা রোদ কোনো কিছুই তাঁদের চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। বিভিন্ন গ্রাম থেকে অসচ্ছল পরিবারের অনেকেই ছুটে এসেছেন।

বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন মাস বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। যখনই সেলাইয়ের কাজ আর কাপড় কাটার কাজ শিখে গেলেন, সামনে এলো বিশাল সুযোগ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রত্যেকেই পাবেন একটি করে সেলাই মেশিন। এ আনন্দেই তাঁদের মনে বইছে সুখের বাতাস।

সে বাতাসেই যেন রোদ-বৃষ্টির চোখরাঙানি পরাস্ত হলো। আয়োজন সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এক ঘণ্টা আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। শুধু সুবিধাভোগীদের ভেতরে বসিয়ে সঙ্গে আসা স্বজনদের বাইরে অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা হলো। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সবাই বাড়ি ফেরেন মুখে রাজ্যের হাসি নিয়ে।

এই হাসির কারণ দেশসেরা শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। ৬০টি অসচ্ছল পরিবারে সুখের বাতাস বইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মানুষের জন্য ভালো কিছু করার প্রত্যয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ তাঁদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিয়েছে। দক্ষ হয়ে যাওয়ার পর প্রত্যেককে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়। এই সেলাই মেশিনকে ঘিরে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন উপকারভোগীরা।

গত ২১ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ৬০টি অসচ্ছল পরিবারের নারীকে সেলাই মেশিন দেওয়া হয়। অসহায় পরিবারকে স্বাবলম্বী করার অংশ হিসেবেই এ উদ্যোগ। ২৩ জেলায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। আরো কয়েকটি জেলায় বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৬৪ জেলায়ই এই কার্যক্রম পরিচালনার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয় দেশের সর্ববৃহৎ এই সামাজিক সংগঠনটির। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী। বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ কিন্তু আর্থিকভাবে দুর্বল, তাদের জন্য কিছু করতে নির্দেশ দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান। এরই আলোকে কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। যেখানে স্কুল নেই, সেখানে স্কুল করে দেওয়া হয়েছে, লাইব্রেরি করা হয়েছে। উপার্জনের জন্য কিছু একটা করার অংশ হিসেবে সেলাই মেশিন দেওয়া হচ্ছে। আমাদের আরেকটা উদ্যোগ হলো সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, যা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। একমাত্র বসুন্ধরা গ্রুপই সুদমুক্ত ঋণ দেয়। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বাস্থ্য নিয়েও কাজ করছি। চক্ষু হাসপাতাল আছে। সেখানে বাছাই করা রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করানো হয়।’ চাঁন মিয়া সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। উপকারভোগীরা যেন সেলাই মেশিনটি যথাযথভাবে কাজে লাগান সেই অনুরোধ করেন তিনি। পাশাপাশি উদ্যোগটি প্রতিটি জেলা-উপজেলায় সফলভাবে করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আয়োজনের শুরুতে উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ছিল পিনপতন নীরবতা। মঞ্চ থেকে ঘোষণা এলো, প্রত্যেকের সামনে থাকা সেলাই মেশিনগুলো তাঁদের জন্য। মেশিন নিয়ে যাওয়ার যাতায়াত ভাড়াটাও দিয়ে দেওয়া হবে। সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এসব শুনে সবার মুখে ফোটে হাসির ঝিলিক। হাত-পা চলতে শুরু করল সেলাই মেশিনে। খটখট শব্দটা এবার নীরবতা ভেঙে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। মনে হচ্ছিল গার্মেন্টস কারখানায় নারীরা কাজে মগ্ন। বাড়ি ফিরে কখন থেকে সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা আঁকা শুরু করবেন, সেই সময়টার অপেক্ষা সবার মাঝে। শাহীনূর বেগম নামের এক নারী বললেন, ‘এখন আর মাকে সেবা করার চিন্তা নেই। সেলাই মেশিন দিয়ে আয় করে মাকে ভালোভাবে সেবা করব।’ উপজেলার বাঁশগাড়ী গ্রামের ওই নারী জানালেন, বিয়ের বছর দুয়েক পর স্বামী মারা যান। সংসার চালানো কষ্ট হয় বলে রাজমিস্ত্রি ভাই স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। এরপর থেকে মাকে নিয়েই তাঁর সংসার। কাঁথা সেলাই আর ছাগল পালনের আয় দিয়ে চলত দুজনের সংসার। এখন সেলাই মেশিন পাওয়ায় নতুন করে ভালো থাকার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। সেলাই মেশিন পেয়ে উপকারভোগীরা বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া করেন। তাঁরা বলেন, এই মেশিন তাঁদের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। সংসার চালানো নিয়ে তাঁদের যে চিন্তা ছিল, তা থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাব বলে বেশ ভালো লাগছে। ইয়াছমিন আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘চা বিক্রেতা বাবার একার পক্ষে সাতজনের সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। বসুন্ধরার এই সেলাই মেশিন নিয়ে আমি আয় করতে পারব, যা সংসার চালাতে বেশ কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া রইল।’ মেয়ের সঙ্গে আসা শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বসুন্ধরা আমার পরিবারের পাশে ছিল আগে থেকেই। আমার মেয়েদের তারা শিক্ষাবৃত্তি দিয়েছে। এখন এক মেয়েকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে মেশিন দিল। তাদের উপকারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ প্রশিক্ষক পলি আক্তার জানান, প্রত্যেককে তিন মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সেলাইয়ের কাজ শিখে ও নতুন মেশিন পেয়ে সবাই খুব খুশি। এই উদ্যোগের ফলে প্রতিটি পরিবারেই আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসবে।’


অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

মানবিক ও জনকল্যাণকর কাজগুলো সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে করলে সেটিকে আমরা অবশ্যই সাধুবাদ জানাই। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে একসঙ্গে এসব কাজ করলে মানুষের কল্যাণ আরো বেশি ত্বরান্বিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ জন অসহায় নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে, যা প্রশংসনীয় উদ্যোগ।

সারা দেশেই সেলাই মেশিন দেওয়া হবে বলে জেনেছি। আমি আশা করি, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশে আরো যেসব প্রতিষ্ঠান আছে, তারাও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারবে। এগিয়ে যাবে আমাদের স্বপ্নের এই দেশ।

 

‘অচল শরীর’ নিয়েও আব্দুল আউয়ালের সুখের হাসি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

সুবিধাভোগীদের সবার পেছনে এক কোনায় বসা বৃদ্ধ আব্দুল আউয়াল। বৃদ্ধ বলতে শারীরিক অক্ষমতা তাঁকে যেন দ্রুত বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছে। প্যারালাইজড আব্দুল আউয়াল তবু মেয়ের সঙ্গে এসেছেন। সুবিধাভোগী বাদে অন্যদের বাইরে অপেক্ষার জন্য বলা হলেও আব্দুল আউয়ালের জন্য মিলনায়তনে চেয়ার বরাদ্দ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল। পরিবারে চার মেয়ে ও স্ত্রী। মেয়েদের সবাই পড়াশোনা করে। নিজে উপার্জন করতে পারেন না বলে স্বজনরা মিলেমিশে সংসার চালায়।

তাদের সংসারে ত্রাতা হয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দুই মেয়েকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে সহায়তা শুরু। স্কুলের গণ্ডি পেরোনোতে বড়দের বাদ দিয়ে ছোটদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। এখন অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ফেরদৌসি আক্তারকে সেলাই মেশিন দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

এতে খুব খুশি তিনি। আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমার মেয়েদের পড়াশোনায় আগে থেকেই সাহায্য করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এইবার ছোট মেয়েটাকে প্রশিক্ষণ দিছে আবার আজকে মেশিনও দিছে। আজকাল তো পকেটে পাঁচ টাকা না থাকলে গুদারাও পার হওয়া যায় না। কেউ বিনামূল্যে এত দামের সেলাই মেশিন দেবে, সেটা তো কল্পনা করাও দায়।

শুনেছি, বসুন্ধরার মালিক এভাবে কোটি কোটি টাকা মানুষের কল্যাণে বিলিয়ে দেন। আমার মতো অনেকের পরিবারের ছায়া হয়ে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁদের সবাইকে ভালো রাখেন।’


বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

নির্ভরশীলতা যেন এক নীরব যন্ত্রণা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের তাহিয়া রহমান। স্বামী বেকার। সংসারের চাকা ঘুরছিল না ঠিকঠাক।

শ্বশুরের ওপর নির্ভর করেই চলত তাহিয়ার পরিবার। তবু তাহিয়ার মনে ছিল ক্ষীণ স্বপ্ন, কিছু করবেন সংসারের জন্য। তাঁর এই দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতায় তাহিয়া বিনামূল্যে তিন মাসের সেলাই প্রশিক্ষণ নেন।

প্রশিক্ষণ শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাঁকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় একটি সেলাই মেশিন। সেই মেশিনই আজ তাহিয়ার স্বপ্নপূরণের সঙ্গী। তাহিয়া বলেন, ‘এখন আর কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ আর সেলাই মেশিন আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।

সংসার চালাতে পারব নিজের উপার্জনে। আমার সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও এখন ভাবতে পারব। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁর মতো মানুষ আছেন বলেই আমাদের মতো অসহায় নারীরা স্বপ্ন দেখতে সাহস পাই। আমার মতো একজন নারীর চোখে স্বপ্ন ফেরানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ।’

 

মাহমুদার স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের ছোট্ট গ্রামে বেড়ে ওঠা মাহমুদা। তিনি শুধু একজন শিক্ষার্থীই নন, এক সংগ্রামী নারীর প্রতিচ্ছবি। বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজে স্নাতক প্রথম বর্ষে পড়েন। পারিবারিক অভাব-অনটনের কারণে জীবন ছিল যুদ্ধের মতো।

মাহমুদার চোখে অন্ধকার নামতে শুরু করলেও তাঁর মনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা আলোর শিখা নিভে যায়নি। এই কঠিন সময়ে মাহমুদার পাশে দাঁড়ায় দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। পাশে দাঁড়িয়ে শুধু সহানুভূতি নয়, বাস্তবিক সমাধান দিয়েছে তাঁকে। সেলাই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আলোর পথ দেখানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণ শেষে উপহার হিসেবে একটি সেলাই মেশিন পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দের জল চলে আসে। এই মেশিন যেন কেবল একটি যন্ত্র নয়, বরং তাঁর স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি। এখন তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সেলাইয়ের কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন। নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারবেন।

মাহমুদা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের এই সহযোগিতা আমার জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। এখন আমি শুধু নিজের খরচ চালানোই নয়, পরিবারকেও সাহায্য করতে চাই। আমাকে এত সহযোগিতার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ।’

 

চা বিক্রেতা বাবাকে সাহায্য করতে পারব

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
আমাদের সংসারে মা-বাবার পাশাপাশি তিন বোন ও এক ভাই। এক বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। আট বছর বয়সী একমাত্র ভাই সজীব বাবাকে সাহায্য করে, যে কারণে সে পড়াশোনা করতে পারে না। আমি অনার্সে পড়ি।

বাকি দুই বোনও পড়াশোনা করে। এত বড় সংসারের খরচ জোগাতে বাবা জোনাব আলীর খুব কষ্ট হয়। এমনও হয়েছে, পড়ার জন্য বই কিনতে পারিনি। অন্যের বই নিয়ে পড়েছি।

বাবার দেওয়া টাকায় ক্ষুধা মেটানোই আমাদের জন্য কষ্টকর। এখন আমি নতুন করে চিন্তা করতে শুরু করেছি। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে বিনামূল্যে পাওয়া সেলাই মেশিন দিয়ে আমি আয় করব। যা আয় হবে, তা দিয়ে সংসারের পাশাপাশি নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারব।

বাবার কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারব বলে ভালো লাগছে। আমি স্বাবলম্বী হতে যাচ্ছি এমনটা ভেবেও গর্ববোধ হচ্ছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে, সেটা অতুলনীয়। অসহায় নারীদের কল্যাণে সেলাই মেশিন বিতরণ অসহায় মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি দোয়া রইল।


স্বপ্নার নতুন স্বপ্ন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ইশা মনিকে নিয়ে আমার সংসার। স্বামী থেকেও নেই। মানসিক সমস্যা থাকা স্বামী কোথায় গেছে হদিস নেই। এখন আমার জীবনের নতুন পথের দিশা পেলাম।

সেলাই মেশিনটি আমাকে নতুন করে পথ দেখাবে। আমি মেয়েকে ভালোভাবে পড়াশোনা করাতে পারব। আগে থেকেই সেলাইয়ের কাজ জানতাম। দুই হাজার ২০০ টাকায় পুরনো একটি মেশিন কিনে সেলাইয়ের কাজ করতাম। পাশাপাশি ছাগলও পালন করি। এসব থেকে হওয়া আয় দিয়েই আমার সংসার চলে। তবে কয়েক মাস আগে পুরনো সেলাই মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। এর পর থেকে আর কাজ করতে পারছি না।

বসুন্ধরার কথা শুনে আমি আগ্রহ দেখাই। তাদের উদ্যোগে বেশ ভালোভাবে ট্রেনিং নিয়েছি। এখন সেলাই মেশিন পেয়েছি। আগে থেকেই কাজ করতাম বলে অনেক কাস্টমার আছে। নতুন মেশিন দিয়ে সেলাইয়ের কাজ ভালো হবে বিধায় এখন সবাই আগ্রহ নিয়ে আসবে।

আমার জন্য খুব সুবিধা হলো। বিশেষ করে মেয়ের পড়ার খরচ জোগানো নিয়ে আমার আর কোনো টেনশন রইল না। আমি এখন নতুন করে চলার স্বপ্ন দেখছি। এর পেছনে রয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমি বসুন্ধরার জন্য মন ভরে দোয়া করি।
 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
কবি মজেল উদ্দীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কবি মজেল উদ্দীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা