শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় অসচ্ছল পরিবারের ৬০ জন নারীর মাঝে সেলাই মেশিন তুলে দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

হঠাৎই অঝোরে বৃষ্টি, এরপর তপ্ত রোদের ঝলকানি। রাত পোহাতেই গ্রীষ্মকাল নিজেকে জানান দিল বেশ ভালো করেই। তবে বৃষ্টি কিংবা রোদ কোনো কিছুই তাঁদের চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। বিভিন্ন গ্রাম থেকে অসচ্ছল পরিবারের অনেকেই ছুটে এসেছেন।

বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন মাস বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। যখনই সেলাইয়ের কাজ আর কাপড় কাটার কাজ শিখে গেলেন, সামনে এলো বিশাল সুযোগ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রত্যেকেই পাবেন একটি করে সেলাই মেশিন। এ আনন্দেই তাঁদের মনে বইছে সুখের বাতাস।

সে বাতাসেই যেন রোদ-বৃষ্টির চোখরাঙানি পরাস্ত হলো। আয়োজন সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এক ঘণ্টা আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। শুধু সুবিধাভোগীদের ভেতরে বসিয়ে সঙ্গে আসা স্বজনদের বাইরে অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা হলো। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সবাই বাড়ি ফেরেন মুখে রাজ্যের হাসি নিয়ে।

এই হাসির কারণ দেশসেরা শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। ৬০টি অসচ্ছল পরিবারে সুখের বাতাস বইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মানুষের জন্য ভালো কিছু করার প্রত্যয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ তাঁদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিয়েছে। দক্ষ হয়ে যাওয়ার পর প্রত্যেককে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়। এই সেলাই মেশিনকে ঘিরে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন উপকারভোগীরা।

গত ২১ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ৬০টি অসচ্ছল পরিবারের নারীকে সেলাই মেশিন দেওয়া হয়। অসহায় পরিবারকে স্বাবলম্বী করার অংশ হিসেবেই এ উদ্যোগ। ২৩ জেলায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। আরো কয়েকটি জেলায় বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৬৪ জেলায়ই এই কার্যক্রম পরিচালনার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয় দেশের সর্ববৃহৎ এই সামাজিক সংগঠনটির। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী। বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ কিন্তু আর্থিকভাবে দুর্বল, তাদের জন্য কিছু করতে নির্দেশ দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান। এরই আলোকে কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। যেখানে স্কুল নেই, সেখানে স্কুল করে দেওয়া হয়েছে, লাইব্রেরি করা হয়েছে। উপার্জনের জন্য কিছু একটা করার অংশ হিসেবে সেলাই মেশিন দেওয়া হচ্ছে। আমাদের আরেকটা উদ্যোগ হলো সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, যা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। একমাত্র বসুন্ধরা গ্রুপই সুদমুক্ত ঋণ দেয়। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বাস্থ্য নিয়েও কাজ করছি। চক্ষু হাসপাতাল আছে। সেখানে বাছাই করা রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করানো হয়।’ চাঁন মিয়া সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। উপকারভোগীরা যেন সেলাই মেশিনটি যথাযথভাবে কাজে লাগান সেই অনুরোধ করেন তিনি। পাশাপাশি উদ্যোগটি প্রতিটি জেলা-উপজেলায় সফলভাবে করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আয়োজনের শুরুতে উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ছিল পিনপতন নীরবতা। মঞ্চ থেকে ঘোষণা এলো, প্রত্যেকের সামনে থাকা সেলাই মেশিনগুলো তাঁদের জন্য। মেশিন নিয়ে যাওয়ার যাতায়াত ভাড়াটাও দিয়ে দেওয়া হবে। সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এসব শুনে সবার মুখে ফোটে হাসির ঝিলিক। হাত-পা চলতে শুরু করল সেলাই মেশিনে। খটখট শব্দটা এবার নীরবতা ভেঙে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। মনে হচ্ছিল গার্মেন্টস কারখানায় নারীরা কাজে মগ্ন। বাড়ি ফিরে কখন থেকে সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা আঁকা শুরু করবেন, সেই সময়টার অপেক্ষা সবার মাঝে। শাহীনূর বেগম নামের এক নারী বললেন, ‘এখন আর মাকে সেবা করার চিন্তা নেই। সেলাই মেশিন দিয়ে আয় করে মাকে ভালোভাবে সেবা করব।’ উপজেলার বাঁশগাড়ী গ্রামের ওই নারী জানালেন, বিয়ের বছর দুয়েক পর স্বামী মারা যান। সংসার চালানো কষ্ট হয় বলে রাজমিস্ত্রি ভাই স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। এরপর থেকে মাকে নিয়েই তাঁর সংসার। কাঁথা সেলাই আর ছাগল পালনের আয় দিয়ে চলত দুজনের সংসার। এখন সেলাই মেশিন পাওয়ায় নতুন করে ভালো থাকার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। সেলাই মেশিন পেয়ে উপকারভোগীরা বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া করেন। তাঁরা বলেন, এই মেশিন তাঁদের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। সংসার চালানো নিয়ে তাঁদের যে চিন্তা ছিল, তা থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাব বলে বেশ ভালো লাগছে। ইয়াছমিন আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘চা বিক্রেতা বাবার একার পক্ষে সাতজনের সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। বসুন্ধরার এই সেলাই মেশিন নিয়ে আমি আয় করতে পারব, যা সংসার চালাতে বেশ কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া রইল।’ মেয়ের সঙ্গে আসা শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বসুন্ধরা আমার পরিবারের পাশে ছিল আগে থেকেই। আমার মেয়েদের তারা শিক্ষাবৃত্তি দিয়েছে। এখন এক মেয়েকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে মেশিন দিল। তাদের উপকারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ প্রশিক্ষক পলি আক্তার জানান, প্রত্যেককে তিন মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সেলাইয়ের কাজ শিখে ও নতুন মেশিন পেয়ে সবাই খুব খুশি। এই উদ্যোগের ফলে প্রতিটি পরিবারেই আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসবে।’


অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

মানবিক ও জনকল্যাণকর কাজগুলো সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে করলে সেটিকে আমরা অবশ্যই সাধুবাদ জানাই। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে একসঙ্গে এসব কাজ করলে মানুষের কল্যাণ আরো বেশি ত্বরান্বিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ জন অসহায় নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে, যা প্রশংসনীয় উদ্যোগ।

সারা দেশেই সেলাই মেশিন দেওয়া হবে বলে জেনেছি। আমি আশা করি, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশে আরো যেসব প্রতিষ্ঠান আছে, তারাও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারবে। এগিয়ে যাবে আমাদের স্বপ্নের এই দেশ।

 

‘অচল শরীর’ নিয়েও আব্দুল আউয়ালের সুখের হাসি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

সুবিধাভোগীদের সবার পেছনে এক কোনায় বসা বৃদ্ধ আব্দুল আউয়াল। বৃদ্ধ বলতে শারীরিক অক্ষমতা তাঁকে যেন দ্রুত বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছে। প্যারালাইজড আব্দুল আউয়াল তবু মেয়ের সঙ্গে এসেছেন। সুবিধাভোগী বাদে অন্যদের বাইরে অপেক্ষার জন্য বলা হলেও আব্দুল আউয়ালের জন্য মিলনায়তনে চেয়ার বরাদ্দ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল। পরিবারে চার মেয়ে ও স্ত্রী। মেয়েদের সবাই পড়াশোনা করে। নিজে উপার্জন করতে পারেন না বলে স্বজনরা মিলেমিশে সংসার চালায়।

তাদের সংসারে ত্রাতা হয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দুই মেয়েকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে সহায়তা শুরু। স্কুলের গণ্ডি পেরোনোতে বড়দের বাদ দিয়ে ছোটদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। এখন অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ফেরদৌসি আক্তারকে সেলাই মেশিন দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

এতে খুব খুশি তিনি। আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমার মেয়েদের পড়াশোনায় আগে থেকেই সাহায্য করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এইবার ছোট মেয়েটাকে প্রশিক্ষণ দিছে আবার আজকে মেশিনও দিছে। আজকাল তো পকেটে পাঁচ টাকা না থাকলে গুদারাও পার হওয়া যায় না। কেউ বিনামূল্যে এত দামের সেলাই মেশিন দেবে, সেটা তো কল্পনা করাও দায়।

শুনেছি, বসুন্ধরার মালিক এভাবে কোটি কোটি টাকা মানুষের কল্যাণে বিলিয়ে দেন। আমার মতো অনেকের পরিবারের ছায়া হয়ে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁদের সবাইকে ভালো রাখেন।’


বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

নির্ভরশীলতা যেন এক নীরব যন্ত্রণা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের তাহিয়া রহমান। স্বামী বেকার। সংসারের চাকা ঘুরছিল না ঠিকঠাক।

শ্বশুরের ওপর নির্ভর করেই চলত তাহিয়ার পরিবার। তবু তাহিয়ার মনে ছিল ক্ষীণ স্বপ্ন, কিছু করবেন সংসারের জন্য। তাঁর এই দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতায় তাহিয়া বিনামূল্যে তিন মাসের সেলাই প্রশিক্ষণ নেন।

প্রশিক্ষণ শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাঁকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় একটি সেলাই মেশিন। সেই মেশিনই আজ তাহিয়ার স্বপ্নপূরণের সঙ্গী। তাহিয়া বলেন, ‘এখন আর কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ আর সেলাই মেশিন আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।

সংসার চালাতে পারব নিজের উপার্জনে। আমার সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও এখন ভাবতে পারব। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁর মতো মানুষ আছেন বলেই আমাদের মতো অসহায় নারীরা স্বপ্ন দেখতে সাহস পাই। আমার মতো একজন নারীর চোখে স্বপ্ন ফেরানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ।’

 

মাহমুদার স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের ছোট্ট গ্রামে বেড়ে ওঠা মাহমুদা। তিনি শুধু একজন শিক্ষার্থীই নন, এক সংগ্রামী নারীর প্রতিচ্ছবি। বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজে স্নাতক প্রথম বর্ষে পড়েন। পারিবারিক অভাব-অনটনের কারণে জীবন ছিল যুদ্ধের মতো।

মাহমুদার চোখে অন্ধকার নামতে শুরু করলেও তাঁর মনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা আলোর শিখা নিভে যায়নি। এই কঠিন সময়ে মাহমুদার পাশে দাঁড়ায় দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। পাশে দাঁড়িয়ে শুধু সহানুভূতি নয়, বাস্তবিক সমাধান দিয়েছে তাঁকে। সেলাই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আলোর পথ দেখানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণ শেষে উপহার হিসেবে একটি সেলাই মেশিন পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দের জল চলে আসে। এই মেশিন যেন কেবল একটি যন্ত্র নয়, বরং তাঁর স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি। এখন তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সেলাইয়ের কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন। নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারবেন।

মাহমুদা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের এই সহযোগিতা আমার জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। এখন আমি শুধু নিজের খরচ চালানোই নয়, পরিবারকেও সাহায্য করতে চাই। আমাকে এত সহযোগিতার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ।’

 

চা বিক্রেতা বাবাকে সাহায্য করতে পারব

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
আমাদের সংসারে মা-বাবার পাশাপাশি তিন বোন ও এক ভাই। এক বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। আট বছর বয়সী একমাত্র ভাই সজীব বাবাকে সাহায্য করে, যে কারণে সে পড়াশোনা করতে পারে না। আমি অনার্সে পড়ি।

বাকি দুই বোনও পড়াশোনা করে। এত বড় সংসারের খরচ জোগাতে বাবা জোনাব আলীর খুব কষ্ট হয়। এমনও হয়েছে, পড়ার জন্য বই কিনতে পারিনি। অন্যের বই নিয়ে পড়েছি।

বাবার দেওয়া টাকায় ক্ষুধা মেটানোই আমাদের জন্য কষ্টকর। এখন আমি নতুন করে চিন্তা করতে শুরু করেছি। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে বিনামূল্যে পাওয়া সেলাই মেশিন দিয়ে আমি আয় করব। যা আয় হবে, তা দিয়ে সংসারের পাশাপাশি নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারব।

বাবার কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারব বলে ভালো লাগছে। আমি স্বাবলম্বী হতে যাচ্ছি এমনটা ভেবেও গর্ববোধ হচ্ছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে, সেটা অতুলনীয়। অসহায় নারীদের কল্যাণে সেলাই মেশিন বিতরণ অসহায় মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি দোয়া রইল।


স্বপ্নার নতুন স্বপ্ন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ইশা মনিকে নিয়ে আমার সংসার। স্বামী থেকেও নেই। মানসিক সমস্যা থাকা স্বামী কোথায় গেছে হদিস নেই। এখন আমার জীবনের নতুন পথের দিশা পেলাম।

সেলাই মেশিনটি আমাকে নতুন করে পথ দেখাবে। আমি মেয়েকে ভালোভাবে পড়াশোনা করাতে পারব। আগে থেকেই সেলাইয়ের কাজ জানতাম। দুই হাজার ২০০ টাকায় পুরনো একটি মেশিন কিনে সেলাইয়ের কাজ করতাম। পাশাপাশি ছাগলও পালন করি। এসব থেকে হওয়া আয় দিয়েই আমার সংসার চলে। তবে কয়েক মাস আগে পুরনো সেলাই মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। এর পর থেকে আর কাজ করতে পারছি না।

বসুন্ধরার কথা শুনে আমি আগ্রহ দেখাই। তাদের উদ্যোগে বেশ ভালোভাবে ট্রেনিং নিয়েছি। এখন সেলাই মেশিন পেয়েছি। আগে থেকেই কাজ করতাম বলে অনেক কাস্টমার আছে। নতুন মেশিন দিয়ে সেলাইয়ের কাজ ভালো হবে বিধায় এখন সবাই আগ্রহ নিয়ে আসবে।

আমার জন্য খুব সুবিধা হলো। বিশেষ করে মেয়ের পড়ার খরচ জোগানো নিয়ে আমার আর কোনো টেনশন রইল না। আমি এখন নতুন করে চলার স্বপ্ন দেখছি। এর পেছনে রয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমি বসুন্ধরার জন্য মন ভরে দোয়া করি।
 

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন