শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় অসচ্ছল পরিবারের ৬০ জন নারীর মাঝে সেলাই মেশিন তুলে দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

হঠাৎই অঝোরে বৃষ্টি, এরপর তপ্ত রোদের ঝলকানি। রাত পোহাতেই গ্রীষ্মকাল নিজেকে জানান দিল বেশ ভালো করেই। তবে বৃষ্টি কিংবা রোদ কোনো কিছুই তাঁদের চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। বিভিন্ন গ্রাম থেকে অসচ্ছল পরিবারের অনেকেই ছুটে এসেছেন।

বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন মাস বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। যখনই সেলাইয়ের কাজ আর কাপড় কাটার কাজ শিখে গেলেন, সামনে এলো বিশাল সুযোগ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রত্যেকেই পাবেন একটি করে সেলাই মেশিন। এ আনন্দেই তাঁদের মনে বইছে সুখের বাতাস।

সে বাতাসেই যেন রোদ-বৃষ্টির চোখরাঙানি পরাস্ত হলো। আয়োজন সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এক ঘণ্টা আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। শুধু সুবিধাভোগীদের ভেতরে বসিয়ে সঙ্গে আসা স্বজনদের বাইরে অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা হলো। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সবাই বাড়ি ফেরেন মুখে রাজ্যের হাসি নিয়ে।

এই হাসির কারণ দেশসেরা শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। ৬০টি অসচ্ছল পরিবারে সুখের বাতাস বইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মানুষের জন্য ভালো কিছু করার প্রত্যয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ তাঁদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিয়েছে। দক্ষ হয়ে যাওয়ার পর প্রত্যেককে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়। এই সেলাই মেশিনকে ঘিরে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন উপকারভোগীরা।

গত ২১ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ৬০টি অসচ্ছল পরিবারের নারীকে সেলাই মেশিন দেওয়া হয়। অসহায় পরিবারকে স্বাবলম্বী করার অংশ হিসেবেই এ উদ্যোগ। ২৩ জেলায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। আরো কয়েকটি জেলায় বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৬৪ জেলায়ই এই কার্যক্রম পরিচালনার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয় দেশের সর্ববৃহৎ এই সামাজিক সংগঠনটির। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী। বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ কিন্তু আর্থিকভাবে দুর্বল, তাদের জন্য কিছু করতে নির্দেশ দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান। এরই আলোকে কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। যেখানে স্কুল নেই, সেখানে স্কুল করে দেওয়া হয়েছে, লাইব্রেরি করা হয়েছে। উপার্জনের জন্য কিছু একটা করার অংশ হিসেবে সেলাই মেশিন দেওয়া হচ্ছে। আমাদের আরেকটা উদ্যোগ হলো সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, যা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। একমাত্র বসুন্ধরা গ্রুপই সুদমুক্ত ঋণ দেয়। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বাস্থ্য নিয়েও কাজ করছি। চক্ষু হাসপাতাল আছে। সেখানে বাছাই করা রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করানো হয়।’ চাঁন মিয়া সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। উপকারভোগীরা যেন সেলাই মেশিনটি যথাযথভাবে কাজে লাগান সেই অনুরোধ করেন তিনি। পাশাপাশি উদ্যোগটি প্রতিটি জেলা-উপজেলায় সফলভাবে করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আয়োজনের শুরুতে উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ছিল পিনপতন নীরবতা। মঞ্চ থেকে ঘোষণা এলো, প্রত্যেকের সামনে থাকা সেলাই মেশিনগুলো তাঁদের জন্য। মেশিন নিয়ে যাওয়ার যাতায়াত ভাড়াটাও দিয়ে দেওয়া হবে। সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এসব শুনে সবার মুখে ফোটে হাসির ঝিলিক। হাত-পা চলতে শুরু করল সেলাই মেশিনে। খটখট শব্দটা এবার নীরবতা ভেঙে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। মনে হচ্ছিল গার্মেন্টস কারখানায় নারীরা কাজে মগ্ন। বাড়ি ফিরে কখন থেকে সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা আঁকা শুরু করবেন, সেই সময়টার অপেক্ষা সবার মাঝে। শাহীনূর বেগম নামের এক নারী বললেন, ‘এখন আর মাকে সেবা করার চিন্তা নেই। সেলাই মেশিন দিয়ে আয় করে মাকে ভালোভাবে সেবা করব।’ উপজেলার বাঁশগাড়ী গ্রামের ওই নারী জানালেন, বিয়ের বছর দুয়েক পর স্বামী মারা যান। সংসার চালানো কষ্ট হয় বলে রাজমিস্ত্রি ভাই স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। এরপর থেকে মাকে নিয়েই তাঁর সংসার। কাঁথা সেলাই আর ছাগল পালনের আয় দিয়ে চলত দুজনের সংসার। এখন সেলাই মেশিন পাওয়ায় নতুন করে ভালো থাকার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। সেলাই মেশিন পেয়ে উপকারভোগীরা বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া করেন। তাঁরা বলেন, এই মেশিন তাঁদের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। সংসার চালানো নিয়ে তাঁদের যে চিন্তা ছিল, তা থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাব বলে বেশ ভালো লাগছে। ইয়াছমিন আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘চা বিক্রেতা বাবার একার পক্ষে সাতজনের সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। বসুন্ধরার এই সেলাই মেশিন নিয়ে আমি আয় করতে পারব, যা সংসার চালাতে বেশ কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া রইল।’ মেয়ের সঙ্গে আসা শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বসুন্ধরা আমার পরিবারের পাশে ছিল আগে থেকেই। আমার মেয়েদের তারা শিক্ষাবৃত্তি দিয়েছে। এখন এক মেয়েকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে মেশিন দিল। তাদের উপকারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ প্রশিক্ষক পলি আক্তার জানান, প্রত্যেককে তিন মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সেলাইয়ের কাজ শিখে ও নতুন মেশিন পেয়ে সবাই খুব খুশি। এই উদ্যোগের ফলে প্রতিটি পরিবারেই আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসবে।’


অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

মানবিক ও জনকল্যাণকর কাজগুলো সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে করলে সেটিকে আমরা অবশ্যই সাধুবাদ জানাই। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে একসঙ্গে এসব কাজ করলে মানুষের কল্যাণ আরো বেশি ত্বরান্বিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ জন অসহায় নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে, যা প্রশংসনীয় উদ্যোগ।

সারা দেশেই সেলাই মেশিন দেওয়া হবে বলে জেনেছি। আমি আশা করি, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশে আরো যেসব প্রতিষ্ঠান আছে, তারাও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারবে। এগিয়ে যাবে আমাদের স্বপ্নের এই দেশ।

 

‘অচল শরীর’ নিয়েও আব্দুল আউয়ালের সুখের হাসি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

সুবিধাভোগীদের সবার পেছনে এক কোনায় বসা বৃদ্ধ আব্দুল আউয়াল। বৃদ্ধ বলতে শারীরিক অক্ষমতা তাঁকে যেন দ্রুত বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছে। প্যারালাইজড আব্দুল আউয়াল তবু মেয়ের সঙ্গে এসেছেন। সুবিধাভোগী বাদে অন্যদের বাইরে অপেক্ষার জন্য বলা হলেও আব্দুল আউয়ালের জন্য মিলনায়তনে চেয়ার বরাদ্দ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল। পরিবারে চার মেয়ে ও স্ত্রী। মেয়েদের সবাই পড়াশোনা করে। নিজে উপার্জন করতে পারেন না বলে স্বজনরা মিলেমিশে সংসার চালায়।

তাদের সংসারে ত্রাতা হয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দুই মেয়েকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে সহায়তা শুরু। স্কুলের গণ্ডি পেরোনোতে বড়দের বাদ দিয়ে ছোটদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। এখন অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ফেরদৌসি আক্তারকে সেলাই মেশিন দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

এতে খুব খুশি তিনি। আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমার মেয়েদের পড়াশোনায় আগে থেকেই সাহায্য করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এইবার ছোট মেয়েটাকে প্রশিক্ষণ দিছে আবার আজকে মেশিনও দিছে। আজকাল তো পকেটে পাঁচ টাকা না থাকলে গুদারাও পার হওয়া যায় না। কেউ বিনামূল্যে এত দামের সেলাই মেশিন দেবে, সেটা তো কল্পনা করাও দায়।

শুনেছি, বসুন্ধরার মালিক এভাবে কোটি কোটি টাকা মানুষের কল্যাণে বিলিয়ে দেন। আমার মতো অনেকের পরিবারের ছায়া হয়ে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁদের সবাইকে ভালো রাখেন।’


বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

নির্ভরশীলতা যেন এক নীরব যন্ত্রণা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের তাহিয়া রহমান। স্বামী বেকার। সংসারের চাকা ঘুরছিল না ঠিকঠাক।

শ্বশুরের ওপর নির্ভর করেই চলত তাহিয়ার পরিবার। তবু তাহিয়ার মনে ছিল ক্ষীণ স্বপ্ন, কিছু করবেন সংসারের জন্য। তাঁর এই দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতায় তাহিয়া বিনামূল্যে তিন মাসের সেলাই প্রশিক্ষণ নেন।

প্রশিক্ষণ শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাঁকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় একটি সেলাই মেশিন। সেই মেশিনই আজ তাহিয়ার স্বপ্নপূরণের সঙ্গী। তাহিয়া বলেন, ‘এখন আর কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ আর সেলাই মেশিন আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।

সংসার চালাতে পারব নিজের উপার্জনে। আমার সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও এখন ভাবতে পারব। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁর মতো মানুষ আছেন বলেই আমাদের মতো অসহায় নারীরা স্বপ্ন দেখতে সাহস পাই। আমার মতো একজন নারীর চোখে স্বপ্ন ফেরানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ।’

 

মাহমুদার স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের ছোট্ট গ্রামে বেড়ে ওঠা মাহমুদা। তিনি শুধু একজন শিক্ষার্থীই নন, এক সংগ্রামী নারীর প্রতিচ্ছবি। বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজে স্নাতক প্রথম বর্ষে পড়েন। পারিবারিক অভাব-অনটনের কারণে জীবন ছিল যুদ্ধের মতো।

মাহমুদার চোখে অন্ধকার নামতে শুরু করলেও তাঁর মনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা আলোর শিখা নিভে যায়নি। এই কঠিন সময়ে মাহমুদার পাশে দাঁড়ায় দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। পাশে দাঁড়িয়ে শুধু সহানুভূতি নয়, বাস্তবিক সমাধান দিয়েছে তাঁকে। সেলাই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আলোর পথ দেখানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণ শেষে উপহার হিসেবে একটি সেলাই মেশিন পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দের জল চলে আসে। এই মেশিন যেন কেবল একটি যন্ত্র নয়, বরং তাঁর স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি। এখন তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সেলাইয়ের কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন। নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারবেন।

মাহমুদা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের এই সহযোগিতা আমার জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। এখন আমি শুধু নিজের খরচ চালানোই নয়, পরিবারকেও সাহায্য করতে চাই। আমাকে এত সহযোগিতার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ।’

 

চা বিক্রেতা বাবাকে সাহায্য করতে পারব

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
আমাদের সংসারে মা-বাবার পাশাপাশি তিন বোন ও এক ভাই। এক বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। আট বছর বয়সী একমাত্র ভাই সজীব বাবাকে সাহায্য করে, যে কারণে সে পড়াশোনা করতে পারে না। আমি অনার্সে পড়ি।

বাকি দুই বোনও পড়াশোনা করে। এত বড় সংসারের খরচ জোগাতে বাবা জোনাব আলীর খুব কষ্ট হয়। এমনও হয়েছে, পড়ার জন্য বই কিনতে পারিনি। অন্যের বই নিয়ে পড়েছি।

বাবার দেওয়া টাকায় ক্ষুধা মেটানোই আমাদের জন্য কষ্টকর। এখন আমি নতুন করে চিন্তা করতে শুরু করেছি। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে বিনামূল্যে পাওয়া সেলাই মেশিন দিয়ে আমি আয় করব। যা আয় হবে, তা দিয়ে সংসারের পাশাপাশি নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারব।

বাবার কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারব বলে ভালো লাগছে। আমি স্বাবলম্বী হতে যাচ্ছি এমনটা ভেবেও গর্ববোধ হচ্ছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে, সেটা অতুলনীয়। অসহায় নারীদের কল্যাণে সেলাই মেশিন বিতরণ অসহায় মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি দোয়া রইল।


স্বপ্নার নতুন স্বপ্ন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ইশা মনিকে নিয়ে আমার সংসার। স্বামী থেকেও নেই। মানসিক সমস্যা থাকা স্বামী কোথায় গেছে হদিস নেই। এখন আমার জীবনের নতুন পথের দিশা পেলাম।

সেলাই মেশিনটি আমাকে নতুন করে পথ দেখাবে। আমি মেয়েকে ভালোভাবে পড়াশোনা করাতে পারব। আগে থেকেই সেলাইয়ের কাজ জানতাম। দুই হাজার ২০০ টাকায় পুরনো একটি মেশিন কিনে সেলাইয়ের কাজ করতাম। পাশাপাশি ছাগলও পালন করি। এসব থেকে হওয়া আয় দিয়েই আমার সংসার চলে। তবে কয়েক মাস আগে পুরনো সেলাই মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। এর পর থেকে আর কাজ করতে পারছি না।

বসুন্ধরার কথা শুনে আমি আগ্রহ দেখাই। তাদের উদ্যোগে বেশ ভালোভাবে ট্রেনিং নিয়েছি। এখন সেলাই মেশিন পেয়েছি। আগে থেকেই কাজ করতাম বলে অনেক কাস্টমার আছে। নতুন মেশিন দিয়ে সেলাইয়ের কাজ ভালো হবে বিধায় এখন সবাই আগ্রহ নিয়ে আসবে।

আমার জন্য খুব সুবিধা হলো। বিশেষ করে মেয়ের পড়ার খরচ জোগানো নিয়ে আমার আর কোনো টেনশন রইল না। আমি এখন নতুন করে চলার স্বপ্ন দেখছি। এর পেছনে রয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমি বসুন্ধরার জন্য মন ভরে দোয়া করি।
 

এই বিভাগের আরও খবর
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে