শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫২, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ

বুকভরা সাহস ও হাজারো স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) পড়তে আসেন দেশসেরা মেধাবীরা। প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এসে প্রথমেই পড়েন অর্থনৈতিক সংকটে। বর্তমান সময়ে টিউশন পাওয়াও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়েছে। কী করবেন ভেবে দিশাহারা হন স্বপ্নদেখা তরুণরা।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ

ঢাবির এমনই হাজারো তরুণের ভরসা ও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেধাবী অথচ অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়ে শুভসংঘ তৈরি করছে নতুন ইতিহাস। দায়িত্বশীল ও মানবিক মানুষ হয়ে দেশ গঠনের অনুপ্রেরণা দিচ্ছে তরুণদের। বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পেয়ে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া হাজারো তরুণপ্রাণ এখন নিজেকে সৃষ্টিশীল করে তুলতে ব্যস্ত। তাঁরা জানিয়েছেন ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতি।

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তাপ্রাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের এই অনুভূতিগুলো ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরবেন জাকারিয়া জামান। প্রথম পর্ব ছাপা হলো আজ

সাদিয়া হক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
সাদিয়া হক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

আমার শিক্ষাজীবনে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তি বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষাবৃত্তি। এই বৃত্তির মাধ্যমে আমি শুধু আর্থিকভাবে সুরক্ষিত হইনি, বরং মানসিকভাবেও অনেকটা নিশ্চিন্ত। পড়ালেখার পাশাপাশি টিউশন করার ফলে মানসিক চাপ অনেক সময়ই নেতিবাচক প্রভাব ফেলত। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়ার পর সেই চিন্তা দূর হয়েছে। এখন আমি পড়াশোনায় তুলনামূলক বেশি মনোযোগ দিতে পারি এবং নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে পারছি। বসুন্ধরা শুভসংঘ যেভাবে দরিদ্র শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াচ্ছে, তা আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দেয়। শুভসংঘ আমাদের শুধু আর্থিক সাহায্য করছে না, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলার পথও তৈরি করে দিচ্ছে।

বসুন্ধরা শুভসংঘের এই শিক্ষাবৃত্তি আমার উচ্চশিক্ষার পথকে অনেক সহজ করেছে। আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। তারা আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীর জীবনে আলোর দিশা হয়ে উঠেছে। ভবিষ্যতে আমি চেষ্টা করব, যেন এই আস্থার মর্যাদা রাখতে পারি এবং সমাজের জন্য ভালো কিছু করতে পারি।

সাদিয়া বিনতে ছালেহ্
সাদিয়া বিনতে ছালেহ্, ইতিহাস বিভাগ

আমি, আম্মু, ছোট ভাই ও বড় বোনকে নিয়ে আমাদের পরিবার। ভাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে অধ্যয়নরত। বড় বোন শারীরিক প্রতিবন্ধী। আমার বাবা ২০২০ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবা আমাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমাদের পরিবার আর্থিকভাবে অসচ্ছল হয়ে পড়ে। মা দরজির কাজ করে তাঁর সামান্য আয়ে পরিবারের খরচ মেটান।

মায়ের সামান্য আয়ে আমাদের পড়ালেখার খরচ, পরিবারের খরচ এবং প্রতিবন্ধী বোনের খরচ চালানো অসম্ভব। শত প্রতিকূলতা পেরিয়ে আম্মুর অনুপ্রেরণায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। ঢাকা শহরে মেসের ভাড়া, খাবার এবং অন্যান্য খরচ মেটানো মায়ের পক্ষে অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল। লেখাপড়া প্রায় ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম হয়েছিল। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। তখনই আল্লাহর রহমতে আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হই। এতে আমার আর্থিক সংকট লাঘব হয়। জীবনে নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস পাই। বসুন্ধরা শুভসংঘের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

ফাইজা জারিফ জুঁই
ফাইজা জারিফ জুঁই, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর থেকেই আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাওয়া শুরু করেছি। আমার বাবা নেই। পরিবারে আমি, মা আর ছোট ভাই। আয়ের  কোনো লোক নেই। তাই ঢাকায় খরচ চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই বৃত্তি আমাকে অনেক সাহায্য করেছে আর্থিক প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে। বৃত্তি পাওয়ার আগে আমার মা কৃষিকাজ করে সংসার চালাতেন, হাঁস-মুরগি পালন করতেন এবং বাড়ির সামনে ছোট একটি সবজির বাগান করতেন। বাবা ২০২২ সালে লিভার সিরোসিসে মারা যান।

এর পর থেকেই আমাদের আর্থিক অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে। কারণ বাবার চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ হয়েছিল আর আমার বাবাই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। যেহেতু আমি হলে থাকি, তাই বৃত্তির টাকায় আমি চলতে পারি। আম্মুর কাছে আর টাকা চাইতে হয় না। আর্থিক টানাপড়েন অনেকাংশেই কমেছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই বৃত্তি আমাকে পড়াশোনায় অনেক সহায়তা করছে। আমি অনেক কৃতজ্ঞ।

রুকাইয়া আফরীন, ফারসি ভাষাও সাহিত্য
রুকাইয়া আফরীন, ফারসি ভাষাও সাহিত্য

আমার বাবা দীর্ঘ ছয় বছর ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত থেকে মারা গেছেন। পরিবারে এখন আমরা তিন বোন এবং মা আছেন। আয়ের কোনো উৎস নেই। একসময় মোটামুটি ভালো অবস্থা ছিল আমাদের। বাবার ক্যান্সার ধরা পড়ার পর থেকে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। অনেক সংগ্রাম করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে গেছি। কারণ পরিবারের সবাই চেয়েছিল বিয়ে দিতে। আমি রাজি ছিলাম না। আল্লাহর রহমতে বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই, কিন্তু বিপদ আমার পিছু ছাড়েনি। বড় একটি অ্যাকসিডেন্ট করে মাথায় আঘাত লাগে। ডাক্তার বেড রেস্ট দেন। জীবন থেকে একটি বছর পিছিয়ে যাই। রি-অ্যাডমিশন নিতে হয় আমাকে। পড়াশোনা করতে গেলেই কিংবা কোনো চাপ মাথায় নিলেই অনেক ব্যথা করত। এ কারণে টিউশনিও করাতে পারতাম না। বাসা থেকে এক টাকা দেওয়াও সম্ভব ছিল না। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাই। এখন আমি আগের থেকে সুস্থ এবং পড়াশোনাও ভালোভাবে করতে পারছি। এই বৃত্তিটা না পেলে আমি জানি না, আমার কী হতো? অভিভাবক হয়ে আমার পাশে আছে বসুন্ধরা শুভসংঘ।

ফাহামিদা আক্তার, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ
ফাহামিদা আক্তার, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ

সব সময় চেয়েছি নিজের পায়ে দাঁড়াতে, কারো মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজেকে গড়তে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছিল আমার ছোটবেলার স্বপ্ন। চট্টগ্রামের এক প্রান্তিক এলাকা থেকে এই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকায় এসেছি। নতুন শহর, নতুন পরিবেশ—সবকিছুই ছিল চ্যালেঞ্জিং। এক বছর আগে জীবনের সবচেয়ে বড় অভিভাবক আমার বাবাকে হারিয়েছি। বাবাকে ছাড়া এই যাত্রাটা শুরু করা সহজ ছিল না। বড় ভাইও তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছিলেন। তিনি নিজেও একা সংগ্রাম করছেন। ঢাকায় আসার পর শুরুতে খুব একা লাগত। অনেক সময় মনে হতো, আমি যেন দিকহীন এক নৌকা, ভাসছি অথচ কোথাও পৌঁছতে পারছি না। এই সময়েই বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আশার আলো হয়ে আসে।

এই সংগঠন শুধু স্কলারশিপ দেয়নি, আমাকে দিয়েছে সাহস, আত্মবিশ্বাস এবং একটি অনুভব যে আমি একা নই। বসুন্ধরা শুভসংঘের ভাইয়া-আপুরা আপনজনের মতো পাশে থেকেছেন। তাঁদের আন্তরিকতা, সহযোগিতা আর উৎসাহ আমাকে ভেতর থেকে শক্ত করে তুলেছে। আমি আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখেছি, বিশ্বাস করতে শিখেছি নিজের ওপর। স্কলারশিপ পাওয়ার পর আমার মনে হয়েছে, কেউ একজন আমার সংগ্রাম ও চেষ্টার মূল্যায়ন করছেন। এখন আমি অনেক বেশি স্থির, আত্মবিশ্বাসী এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।

আছিয়া খাতুন, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ
আছিয়া খাতুন, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ

আমার পরিবারে ছয়জন সদস্য। মা-বাবা, তিন বোন ও এক ভাই। পরিবারে উপার্জন করার সদস্য শুধু আমার বাবা। তাঁর পক্ষে পুরো পরিবারের ভরণ-পোষণসহ লেখাপড়ার খরচ চালানো সম্ভব হয় না। ছোটবেলা থেকে আমার লেখাপড়ার খরচ বাবা কোনোমতে বহন করে সংসার চালাতেন। পরবর্তী সময়ে বড় ভাই টিউশন করে আমার পড়ার খরচ চালানোর চেষ্টা করতেন। এখন ভাইয়ের পড়ালেখা শেষ। তিনি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। টিউশন করে এখন আমায় সাহায্য করতে পারছেন না। নিজে কিভাবে চলবেন, তা নিয়েই হিমশিম খাচ্ছেন। এমন অবস্থায় কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।

প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকা শহরে টিউশন পাওয়া সহজ নয়। এক বন্ধুর কাছে শুনলাম বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তির কথা। সেখানে আবেদন করি এবং বৃত্তির জন্য আমি নির্বাচিত হই। বসুন্ধরা শুভসংঘ নিয়ে এলো আমার জীবনে নতুন অধ্যায়। এই বৃত্তি আমার সঠিকভাবে পড়ালেখায় অনেক সাহায্য করে আসছে। এখন মানসিক চিন্তামুক্ত থেকে পড়ালেখা করছি। আমিও ভবিষ্যতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতো মহান কাজের অংশীদার হতে চাই। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে চাই। হাজারো দরিদ্র পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে চাই।

আঁখি, দর্শন বিভাগ
আঁখি, দর্শন বিভাগ

আমি সিরাজগঞ্জের বেলকুচি সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট সম্পন্ন করেছি। আমার বাবা পেশায় দারোয়ান, মা গৃহিণী। চার বোনের মধ্যে আমি ছোট। বড় তিন বোন অবিবাহিত এবং সবাই লেখাপড়া করেন। বাবার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা মাত্র। এই সীমিত আয়ে ছয় সদস্যের পরিবারের খরচ বহন করতে বাবাকে হিমশিম খেতে হয়। সম্প্রতি বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হন। জমানো যা টাকা ছিল সব দিয়েই বাবার চিকিৎসা করি। মা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আমি নবম শ্রেণি থেকে টিউশন করে নিজের লেখাপড়ার খরচ বহনের চেষ্টা করে আসছিলাম। পরিশ্রম করেছি এবং মহান আল্লাহ তাআলার ওপর ভরসা রেখেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু এখানে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে যাওয়া সহজ ছিল না। ঢাকায় এসে কোনো টিউশন পাইনি।

অনেক চেষ্টা করেছি একটি টিউশন জোগাড় করার, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি। আমার বড় বোন পাবনা মেডিক্যাল কলেজে তৃতীয় বর্ষে পড়েন। তিনি টিউশন করে যে সামান্য আয় করতেন, তা দিয়ে আমার খরচ চালাতাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষাবৃত্তি আমার কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। যদি বৃত্তিটি না পেতাম, তবে খুবই মানবেতর জীবন যাপন করতে হতো। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে বসুন্ধরা শুভসংঘ বৃত্তি দিয়ে স্বপ্নপূরণের পথ করে দিয়েছে। মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তর করার কারিগর বসুন্ধরা গ্রুপ।

ঐশী চক্রবর্ত্তী, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ
ঐশী চক্রবর্ত্তী, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ

আমার বাবা একজন দিনমজুর। বর্তমানে বার্ধক্যজনিত সমস্যার কারণে তেমন কাজ করতে পারেন না। আমরা তিন বোন। তিনজনই পড়াশোনা করছি। বাবার স্বল্প আয় দিয়ে পরিবারের ভরণ-পোষণ বহন করার পর ঢাকায় আমার পড়াশোনার খরচ দেওয়া তাঁর পক্ষে কষ্টসাধ্য ছিল। ঢাকায় নতুন, তাই টিউশনও পাচ্ছিলাম না। আর্থিক অবস্থা নিয়ে চিন্তিত থাকায় পড়াশোনায়ও ঠিকমতো মনোযোগ দিতে পারছিলাম না। হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পারলাম বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা। সেই থেকে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আশার আলো হয়ে এলো। আমাকে প্রতি মাসে বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিল। তাদের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য এত ভালো একটা উদ্যাগ নিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বর্তমানে আমি ভালোভাবে পড়াশোনা ও যাবতীয় খরচ সুন্দরভাবে চালিয়ে যেতে পারছি। আমার পরিবারও অত্যন্ত খুশি। বসুন্ধরা শুভসংঘ এভাবেই তাদের ভালো কাজগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিক। আরো এগিয়ে যাক বসুন্ধরা শুভসংঘ—এই প্রার্থনা করি, যাতে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে না পড়ে।

ফাহমিদা জিনাত মুক্তা, বাংলা বিভাগ
ফাহমিদা জিনাত মুক্তা, বাংলা বিভাগ

নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়ায় বাবার পক্ষে আমার খরচ বহন করা অনেক কষ্ট হতো। বাবা মারাত্মক অসুস্থ। তাই আমার পড়ার খরচ চালানো অসম্ভব হয়ে যাচ্ছিল। যেহেতু আমি সাহিত্যের শিক্ষার্থী, তাই আমার প্রতিনিয়ত অনেক বই কিনতে হয়। মাসে অনেক টাকা চলে যায় বই কেনার পেছনে। শুভসংঘের এই বৃত্তিটি পাওয়ার পর আমার অনেক উপকার হয়েছে। ঢাকার মতো ব্যয়বহুল শহরে অল্প খরচে চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলেও খুব একটা পেরে ওঠা যায় না। ডিপার্টমেন্ট ফি, পরীক্ষার ফি—এগুলো তো আছেই। বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি পাওয়ার পর এসব নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারি। দরিদ্র মেধাবীদের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে বসুন্ধরা শুভসংঘকে আমার অনন্য মনে হয়। আশা রাখি, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাজারো শিক্ষার্থীর সফলতার অংশ।

নওশিন জাহান সুবর্ণা, ইংলিশ ফর স্পিকারস অব আদার ল্যাঙ্গুয়েজ
নওশিন জাহান সুবর্ণা, ইংলিশ ফর স্পিকারস অব আদার ল্যাঙ্গুয়েজ

সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার মেয়ে আমি। বাবা বেঁচে নেই, মা গৃহিণী। আমাদের পরিবার খুবই অসচ্ছল। অসুস্থ থাকায় আমি টিউশন করে নিজের খরচ চালাব, তা-ও পারছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কষ্টের জীবনের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জন্য আলোর বার্তা নিয়ে আসে। প্রতি মাসে বৃত্তি দিয়ে তারা আমার পাশে দাঁড়ায়। এই শিক্ষাবৃত্তি আমার ও আমার পরিবারের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার চলার পথকে  অনেক সহজ করে দিয়েছে। আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। তাদের এই বৃত্তি আমার শিক্ষাজীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করছে। এটি শুধু আর্থিক সহায়তা নয়, বরং আমার আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণার উৎস।

মাহফুজা আক্তার মিম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
মাহফুজা আক্তার মিম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

আমি বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত একজন শিক্ষার্থী। ২০২১ সালে আমার বাবা মারা যান। এর পর থেকেই আমাদের আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়। আম্মুর পক্ষে দুজনের লেখাপড়ার খরচ জোগানো অনেক কষ্টসাধ্য। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়ার পর নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি। আমি ও আমার পরিবার সব সময় চেষ্টা করি পরিশ্রম করে, লড়াই করে জীবনে এগিয়ে যেতে। কিন্তু আর্থিক জটিলতা আমাদের পিছু ছাড়ছিল না। অনেক সময় মানসিক সমস্যায় ভুগেছি। আমাদের চাষাবাদের কোনো জমি নেই। আম্মু কিছু কাজ করে সংসার চালান। এই অন্ধকারের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ আমার জীবনে আলোর মতো আসে। আমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে। তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন মানুষের মতো মানুষ হয়ে আপনাদের সঙ্গে সম্মিলিত চেষ্টায় দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে পারি।

শিরিন আক্তার, উর্দু বিভাগ
শিরিন আক্তার, উর্দু বিভাগ

পড়াশোনা আমার জীবনের অনেক সংগ্রামের অধ্যায়। বাবা দরিদ্র কৃষক। বাবার আয় দিয়ে আমাদের ভরণ-পোষণই ছিল খুব কষ্টসাধ্য। এ কারণে দশম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় টিউশন করে নিজের  পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর যখন কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না, তখন এক ব্যাচমেটের মাধ্যমে জানতে পারি বসুন্ধরা শুভসংঘের কথা। আবেদন করি। নির্বাচিত হয়ে প্রতি মাসে বৃত্তি পাওয়া শুরু করি। বসুন্ধরা শুভসংঘের কারণে আমি দ্বিতীয় বর্ষ থেকে পড়াশোনা ভালোভাবে চালিয়ে যেতে পারছি। উর্দু বিভাগে পড়ার কারণে যখন কোনো টিউশন পাচ্ছিলাম না, তখন পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে অসম্ভব  হয়ে পড়েছিল। তখন থেকেই পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে। আমার শিক্ষার পথকে সহজ করতে পাশে আছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমার স্বপ্নপূরণের পথে এক দৃঢ় ভিত্তি তৈরি করছে। আমি যথাযথভাবে আরো মনোযোগী হয়ে পড়াশোনা করতে পারছি।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে রিকশাচালকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান
গাজীপুরে রিকশাচালকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাংস্কৃতিক আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে নাটোরে সাহিত্য আসর
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ভোলা নৈশ ও দিবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলা নৈশ ও দিবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ
ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা ও লিফলেট বিতরণ
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা ও লিফলেট বিতরণ
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের
নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক
ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে
নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা
জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম