শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, মঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

জাবিতে শিক্ষার্থীদের ঘাঁড়ে বন্দুক রেখে চলছে ভূগোল বিভাগের শিক্ষক রাজনীতি!

শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবিঃ
অনলাইন ভার্সন
জাবিতে শিক্ষার্থীদের ঘাঁড়ে বন্দুক রেখে চলছে ভূগোল বিভাগের শিক্ষক রাজনীতি!

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) চলমান শিক্ষক রাজনীতির অর্ন্তদ্বন্দ্বে ‘বলির পাঠা’ বানানো হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। শিক্ষক রাজনীতির মারপ্যাচে বর্তমানে চরম সংকটে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। গত দুই সপ্তাহ ধরে বিভাগটিতে ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া বন্ধ রেখেছেন শিক্ষকরা। বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হাসানের বিরুদ্ধে একাডেমিক সভা না ডাকার ‘অজুহাত’ দেখিয়ে এই ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি পালন করছেন তারা।

শিক্ষকদের এমন কর্মসূচিতে বিভাগটির শিক্ষা কার্যক্রমে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা। বিভাগটির প্রায় সাড়ে ৩ শতাধিক শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন পড়েছে অনিশ্চয়তার মুখে। আটকে আছে ৪২তম আবর্তনের স্নাতকোত্তর শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার ব্যবহারিক অংশ। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও শিক্ষার্থীদের চোখে পড়েনি এই সংকট সমাধানের কোনো উদ্যোগ। শিক্ষকদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচির কোনো আশু সমাধান দেখতে না পেয়ে অবশেষে গত রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর বিভাগটির শিক্ষার্থীরাই এর সমাধানে নামে।

ওইদিন সকালে প্রতিদিনের মতোই শিক্ষকরা বিভাগে এসেও ক্লাস-পরীক্ষা না নিয়ে নিজেদের অফিস কক্ষে বসে ছিল। বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা সকাল ১১টার দিকে শিক্ষকদেরকে ভেতরে রেখেই বিভাগের মূল ফটকের বাইরে থেকে তালা মেরে দেয়। তারপর সমবেত কণ্ঠে অবিলম্বে ক্লাস-পরীক্ষা চালুর দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে। 

শিক্ষকদের ভেতরে রেখে বিভাগে তালা দেয়ার বিষয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, “শিক্ষকরা নিয়মিত বিভাগে যাতায়াত করছেন। কিন্তু কোনো শিক্ষকই আমাদের ক্লাস-পরীক্ষা নিচ্ছেন না। তাই বিভাগেই তাদেরকে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর লিখিত আশ্বাস না দেয়া পর্যন্ত তালা খোলা হবে না।” কিন্তু রাত ১২টা বেজে গেলেও লিখিত আশ্বাস না পাওয়ায় তাদের এই অবস্থান কর্মসূচি চলতে থাকে!

এই দীর্ঘ সময়েও বিভাগটির শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা চালুর দাবির কোনো লিখিত আশ্বাস দিতে ব্যর্থ হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা কয়েক দফা চেষ্টা করেও শিক্ষার্থীদেরকে তাদের অবস্থান থেকে সরাতে পারেননি। এই সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ মো. মঞ্জুরুল হক, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডীন অধ্যাপক ড. রাশেদা আখতারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতা হিসেবে পরিচিত কয়েকজন শিক্ষক এসে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করেন। কিন্তু বিভাগটির শিক্ষকরা সংকট সমাধানে কোনো মতানৈক্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হন। তাই মেলেনা কোনো সমাধানও।

অবশেষে রাত ১২টার সময় বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হাসান বিভাগের ভিতরে অসুস্থ হয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা মানবিক দিক বিবেচনা করে বিভাগের তালা খুলে দেন। এ সময় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডীন অধ্যাপক ড. রাশেদা আখতার আগামী ২০ তারিখ, বৃহস্পতিবার থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর মৌখিক আশ্বাস দেন এবং ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর সকল দায়ভার গ্রহণ করেন।
 
শিক্ষকদের আটকে রেখে ক্লাস-পরীক্ষা চালুর এই আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। ক্লাস-পরীক্ষা আদায়ের জন্য শিক্ষার্থীদের এমন আন্দোলনের প্রশংসাও করেন অনেকেই।

তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের এই সরল ও নির্মোহ আন্দোলনের পেছনেও রয়েছে শিক্ষক রাজনীতির প্রচ্ছন্ন হাত! মূলত শিক্ষকরাই পরিকল্পিতভাবে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেছেন আন্দোলনে যেতে। এই বিষয়ে উল্লেখ্য যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ নিয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের রাজনীতি। একটি উপাচার্যের পক্ষে অন্যটি বিপক্ষে। ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হাসান মূলত উপাচার্যপন্থি। অন্যদিকে বিভাগটির সাবেক এবং সর্বশেষ সভাপতি অধ্যাপক শাহেদুর রশিদসহ বিভাগটির বেশিরভাগ শিক্ষকই উপাচার্য বিরোধী।

আর এই বিরোধী পক্ষের শিক্ষকরাই ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করে দিয়ে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেছেন আন্দোলনে যেতে। নিজেরা সরাসরি বিভাগীয় সভাপতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে না গিয়ে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেছেন আন্দোলন করতে। আর এদিকে শিক্ষার্থীরা যখন নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষা না পেয়ে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় আন্দোলন শুরু করেছেন তখন এই ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনকারী শিক্ষকরাই আবার পেছন থেকে তাদের আন্দোলনে সহযোগিতা করেছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সচেতন শিক্ষক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, “মূলত শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের ঘাঁড়ে বন্দুক রেখে নিজেদের ব্যক্তিগত ও রাজনেতিক স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা চালিয়েছেন।”

জানা যায়, সাবেক এবং বর্তমান সভাপতির মধ্যে বিভাগটির সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে ক্ষমতার অন্তর্দ্বন্দ্ব এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান উপাচার্যপন্থি এবং বিরোধী শিক্ষক রাজনীতির ক্ষমতার দ্বন্দ্বেই বিভাগটির এই সংকটের সূত্রপাত। তাছাড়া বিভাগটির সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে বর্তমান আর সাবেক সভাপতির মধ্যে তৈরি হওয়া দ্বন্দ্বের ফলে সান্ধ্যকালীন কোর্স এখন অনেকাংশেই বন্ধ হওয়ার উপক্রম। যার কারণে সান্ধ্যকালীন কোর্সে ক্লাস নেওয়া শিক্ষকদের মধ্যেও বিরাজ করছে ক্ষোভ।

রবিবার শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা নেয়ার দাবিতে বিভাগে তালা মেরে শিক্ষকদের আটকে রেখেছেন এমন খবরে দুপুর বেলা বিভাগটিতে গিয়ে দেখা যায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জন্য দুপুরের খাবার প্যাকেটজাত করে বিতরণ করা হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিভাগে আটকে পড়া শিক্ষকদের জন্যও একই প্যাকেটের খাবার ভিতরে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু এই খাবার কোথা থেকে এসেছে তা জানতে চাওয়া হলে শিক্ষার্থীরা তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেন নি। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই অনুষদের এক শিক্ষক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, “এই আন্দোলনের নাটক মূলত শিক্ষকদেরই পূর্ব-পরিকল্পিত পরিকল্পনার ফসল। শিক্ষার্থীরা হচ্ছেন বলির পাঠা আর শিক্ষকরা হচ্ছেন এই নাটকের পরিচালক। মূলত শিক্ষকরাই নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য শিক্ষার্থীদেরকে ব্যবহার করছেন এবং তাদেরকে আন্দোলনে নামতে বাধ্য করেছেন।”

বিডি-প্রতিদিন/ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ জিলা স্কুল-২০০০ ব্যাচের সিলভার জুবলি উপলক্ষে লোগো উন্মোচন
ময়মনসিংহ জিলা স্কুল-২০০০ ব্যাচের সিলভার জুবলি উপলক্ষে লোগো উন্মোচন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ
নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ

এই মাত্র | পরবাস

পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

২২ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা