শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৯, শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেরে বাংলা: গণমানুষের আপনজন

অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল কবির
অনলাইন ভার্সন
শেরে বাংলা: গণমানুষের আপনজন

গত ২৭ এপ্রিল ছিল ক্ষণজন্মা রাজনীতিবিদ অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। আদোপান্ত বাঙালী এই নেতা তার সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বার বার চড়াই-উতরাই পার হয়েছেন। শত প্রতিকূলতার মাঝেও পিছিয়ে পড়া মজলুম মুসলমান প্রজাদের ন্যায্য দাবি নিয়ে সংগ্রাম করেছেন। তার শিক্ষাগুরু আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় ফজলুল হকের মাঝে দেখেছেন খাঁটি বাঙালিত্ব ও মুসলমানিত্বের অপূর্ব সম্মিলন। তাই বাংলার বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে রাজনীতি বিমুখ এই বিজ্ঞানী ফজলুল হকের সরকারকে সমর্থন করে যেতে আবুল মনসুর আহমদকে করজোড়ে মিনতি করেছিলেন। বিবিসি বাংলার শ্রোতাদের জরিপে শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের পরেই চতুর্থ শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।                                

যে সময়ে বাঙালি মুসলমান পরিবারের ছেলেরা স্কুলের গণ্ডি পার হতে পারতোনা, সেই সোয়াশো বছর আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতশাস্ত্রে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন, হয়েছেন আইনে স্নাতক। আশুতোষ মুখার্জীর জুনিয়র হিসেবে ব্যাবহারিক জীবনের সূত্রপাত। সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে অলংকৃত করেছেন বহু রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক পদ। একই সাথে হয়েছেন সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ও মুসলিম লীগের সভাপতি। হয়েছেন কলকাতার মেয়র, অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী। দেশভাগের পর হয়েছেন পূর্ববাংলার মূখ্যমন্ত্রী, গভর্নর। কিছুদিন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছিলেন।
                             
এসব কিছু ছাপিয়ে দানবীর, জনহিতৈাষী রাজনীতিক শেরে বাংলা গরীব কৃষক শ্রমিকের কাছে 'আমাগো হক সাব' বলেই নন্দিত হয়েছেন। গরিব রায়তদেরকে আইন করে মহাজনদের শোষণ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। একবার লেখক হুমায়ুন আহমেদের পিতা ফয়েজ আহমেদ কলকাতায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন। ডিস্টিংশনসহ বিএ ডিগ্রি আছে দেখে তাকে চাকরি দিতে তিনি সসব্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন। এমন কতজন চাকরির উমেদারের ভরসার জায়গা ছিলেন তিনি তার কোনো পরিসংখ্যান নেই। অভাবী মানুষের জন্য তার দরজা ছিল সবসময় খোলা। অনলবর্ষী বক্তা ছিলেন তিনি। ইংরেজি, বাংলা, ও চোস্ত উর্দুতে বিরামহীন বক্তৃতায় তিনিই ছিলেন তার তুলনা। বাংলার কৃষক-মজুরের সাথে কথা বলতেন তাদেরই কথ্য ভাষায়। কথিত আছে, একবার তার ভাষণ শুনে আবেগতাড়িত হয়ে হতদরিদ্র শ্রোতাবৃন্দ দাঁড়ানো অবস্হাতে লুঙ্গির খুটি দিয়ে চোখ মুছছিলেন। সম্ভ্রম রক্ষা হচ্ছেনা দেখে শেরে বাংলা বিব্রতকন্ঠে বলে উঠলেন, "ভাইসব! কাঁদেন! আরো জোরে কাঁদেন। তবে বইস্যা কাঁদেন"।  
                                                         
অসুরের মত শারীরিক শক্তি ছিল তার। ছিলেন ভীষণ ভোজনরসিক। মুষ্ঠি দিয়ে ঝুনো নারকেল ভাঙা, কিংবা চৌষট্টি বছর বয়সে তিরিশটি ফজলি আম একসাথে খাওয়া, এমন অনেক কিংবদন্তী তার নামে প্রচলিত আছে। এত প্রশংসার পাশাপাশি কঠোর সমালোচনায়ও শরবিদ্ধ হয়েছেন অনেকবার। তার বার বার রাজনৈতিক দল ও অবস্হান পরিবর্তন তার অনুসারীদের বিভ্রান্ত করেছে, তার দলের নাভিশ্বাসের কারণ হয়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর হিন্দু মহাসভার সাথে কোয়ালিশন তার সেক্যুলার ভাবমুর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিল। দেশভাগের সময় বিপরীতমুখী অবস্হানের জন্য জিন্নাহসহ তাবৎ মুসলিম লীগ নেতাদের বিরাগভাজন হয়েছিলেন। দেশভাগের অব্যবহিত পরে হয়েছেন পুরোপুরি অপাঙতেয়। জিন্নাহর জবানিতে তখন তার জীবনে 'ওয়াটারলু' ঘটেছিল। দীর্ঘদিন হাইবারনেশনের পর দারুণভাবে রাজনীতিতে ফিরে এসেছিলেন তিনি। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের নেতা হিসেবে বিপুল বিজয় অর্জন করে পূর্ববাংলার মূখ্যমন্ত্রী হলেন। প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, অভ্যন্তরীণ কোন্দলের শিকার হয়ে আবার ধরাশায়ী হন। ছেড়ে দেয়ার মানুষ ছিলেন না তিনি। কেন্দ্রের সাথে দরকষাকষি করে পূর্ব বাংলার গভর্নর পদে অধিষ্ঠিত হন। তখন তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার অস্তগামী। 

ঠিক এই সময়েই তার জীবনী লেখার আবদার করেছিলেন অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক। জিন্নাহর ক্যারিশমায় এককালে মোহাবিষ্ট অধ্যাপক রাজ্জাক তার স্বভাবসুলভ পুরনো ঢাকার ভাষায় বলছেন, "আমি মি: ফজলুল হকরে যাইয়া কইলাম, আমি আপনার জীবনীটা লেখবার চাই। আমার প্রস্তাব শুইন্যা খেকাইয়া উইঠ্যা কইলেন, আমার জীবনী লেখতে চাও, নিশ্চয়ই তোমার একটা মতলব আছে। আমি কইলাম, মতলবত একটা অবশ্যই আছে। হক সাহেব কইলেন, আগে হেইডা কও। আমি কইলাম, আপনে যখন গাঁও গেরামে যান, মাইনষের লগে এমন ব্যবহার করেন, তারা মনে করে জনম ভইরা আপনে গাঁও গেরামে কাটাইয়া তাগো সুখদুঃখের অংশ লইতাছেন। তারপরে গাঁও গেরাম থেইক্যা ঢাহা শহরে আইস্যা আহসান মঞ্জিলের ছাদে উইঠ্যা নওয়াব হাবিবুল্লাহর লগে যখন ঘুড্ডি উড়ান, লোকজন দেইখ্যা আপনেরে নওয়াববাড়ির ফরজন্দ মনে করে। তারপরে আবার যখন কলিকাতায় যাইয়া শ্যামাপ্রসাদের লগে গলা মিলাইয়া শ্যামাপ্রসাদরে ভাই বইল্যা ডাক দেন কলিকাতার মানুষ চিন্তা করে আপনে শ্যামাপ্রসাদের আরেকটা ভাই। বাংলার বাইরে লক্ষ্ণৌ কিংবা এলাহাবাদে গিয়া মুসলিম নাইট নবাবগো লগে যখন বয়েন, দেখলে মনে অইব আপনে তাগো একজন। এই এতগুলা ভূমিকায় আপনে এত সুন্দর সাকসেসফুল অভিনয় করতে পারেন, এইডা ত একটা মস্ত ক্ষমতা। এই ক্ষমতা স্যার অলিভার লরেন্সেরও নাই। এই অভিনয় ক্ষমতার একটা এনকোয়ারি আমি করবার চাই। আর নইলে আপনের আসল গুণপনা কোথায় হেইডা ত আমাগো অজানা নাই। হক সাহেব হুঙ্কার ছাইড়্যা জিগাইতে লাগল, তুমি আমার সম্পর্কে কী জান? আমি কইলাম, আপনে সুন্দর সুন্দর বিশ্বাসযোগ্য মিছা কথা কইবার পারেন। আমার জবাব শুইন্যা হক সাহেব হো হো কইরা হাইস্যা উঠলেন"।

এরই ঠিক বছর দুই আগে আবুল মনসুর আহমদের ভৎর্সনার শিকার হয়েছিলেন তিনি। মূখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর কলকাতায় গিয়ে কিছু অসংগলগ্ন কথা বলায় দেশে ফিরে দেশদ্রোহিতার মামলায় গৃহবন্দী হন। এমন করুণ হাল দেখে মনসুর আহমদ বললেন, "একসময় ভাবতাম আপনি মারা গেলে জানাযায় লাখো লোকের জমায়েত হবে। আর আজ আপনি মারা গেলে পাঁচশো লোক না। জবাবে হক সাহেব বললেন "জীবনে কয়জনের উপকার করছো যে মানুষ তোমার সমালোচনা করবো। আমি তোমাগো খুশি করার জন্য এখনই মরুম না। আমি সময় মতোই মরুম"। তার ভবিষ্যতবাণী সত্য হয়েছিল।
                                                       
এমন বর্ণিল এক স্বপ্নচারী বাঙালির মৃত্যুবার্ষিকীতে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। বস্তুতই এ মানুষটির কাছে আমাদের অনেক ঋণ।

লেখক: অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল কবির
             উপাচার্য, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ 

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসির

এই বিভাগের আরও খবর
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান
সর্বশেষ খবর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

এই মাত্র | বাণিজ্য

নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা
শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল
টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা
চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা
মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে