শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ফেসবুকে যে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করলেন প্রাক্তন রাবি শিক্ষার্থী

রাবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ফেসবুকে যে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করলেন প্রাক্তন রাবি শিক্ষার্থী

হতাশায় ফেসবুকে স্টাটাস দিয়ে বিষ পান করে আত্মহত্যা করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ইশতিয়াক মাহমুদ পাঠান নামের এক সাবেক শিক্ষার্থী।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী। 

বৃহস্পতিবার ভোরে হতাশাগ্রস্থ হয়ে এই আত্মহননের পথ বেছে নেন বলে জানিয়েছেন তার চাচাতো ভাই রুশো। 

তিনি জানান, আত্মহননকারী ইশতিয়াক মাহমুদ পাঠানের বাড়ি যশোরের আর এন রোড। পিতা মৃত সৈয়দ আলী পাঠান ও মাতা সৈয়দা আমেনা বেগমের সন্তান। ভাইদের মধ্যে দ্বিতীয় সন্তান তিনি। মা ও ভাই-বোনদের নিয়ে পরিবার তার। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন।

ভোরে আত্মহত্যার আগে আবেগঘন এক ফেসবুক স্টাটাসে মৃত্যুর কারণ বর্ণনা করেছেন ইশতিয়াক মাহমুদ। 

স্টাটাসে তিনি লিখেছেন-

“লেখাটা যখন আপনারা পড়বেন, তখন আমি আপনাদের ছেড়ে অনেক দূরের, না ফেরার দেশের যাত্রী। আমি জানি, আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা আমাকে ভালোবাসেন। হয়তো কোনও কারণ ছাড়াই বাসতেন। খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিলাম না হয়তো কারো কাছে। তবে ছিলাম তো? 
আবার অনেকেই আছেন যারা আমাকে ঘৃণা করতেন। 
কেন করতেন??! আপনাদের মধ্যেই কেউ একজন আমাকে মাথায় তুলে আবার ছুড়ে ফেলেও দিয়েছেন। তাতেও আমার কারো বিরুদ্ধে আর কোনওই অভিযোগ নেই। 

আমার সমস্যা শুধু আমার নিজেকে নিয়ে। নিজের মনটাকে আর বুঝিয়ে রাখতে পারছিলাম না। মনের সাথে যুদ্ধ করে আমি বারবার হেরে যাচ্ছিলাম। রোজই মৃত্য আমাকে তাড়া করছিল। বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছিলাম না; সেই কবে থেকে। গত কিছু দিন আমি অসহ্য মানষিক যন্ত্রণা সহ্য করেও বাঁচতে চেয়েছি। ভরপুর বেঁচে থাকার স্বাদ ছিল। সম্ভাব্য সব মানুষের কাছে বেঁচে থাকার আর্জি জানিয়েছি। আমি বারবার বাঁচতে চেয়েছিলাম।

আমি সব সময় একজন সাহিত্যিক হতে চেয়েছিলাম। লর্ড বায়রন, দস্তয়েভস্কি’র মতো অসাধারণ গল্প, উপন্যাস লিখে পাঠকদের মুগ্ধ করে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শুধু এই ভয়ংকর লিখাটাই লিখতে পারলাম। আমি সাহিত্য, ছোট গল্প আর কবিতা ভালোবাসতাম। এরপর একদিন?!
একদিন আমি একটা মানুষকেও ভালবেসে ফেললাম!

কিন্তু সেদিন বুঝিনি মানুষকে ভালোবাসা সবচেয়ে বড় পাপ। শুধু মাত্র মানুষই ভালোবাসার বদলে ঘৃণা দেয়। মানুষকে ভালোবাসার কারণে পৃথিবীতে মানুষ যে পরিমাণ শাস্তিভোগ করেছে আর কিছুতে তার অর্ধেকও করেনি। ভালোবেসে কাছে আসার অপরাধে মানুষকে জীবন দিয়ে তার মূল্য দিতে হয়। বুঝিনি সেই মানুষটার অনুভূতিগুলো মিথ্যার ছিল। প্রেমকে পাপ বানিয়ে ফেলা তার কাছে যৌক্তিক। কত সহজে সব পিষে দূরে ছুঁড়ে ফেলল। তার বিশ্বাসের রঙও কালো ধোয়ায় মোড়ানো ছিল। আমার নিজস্বতা আমি তার মধ্যে হারিয়ে ফেলেছিলাম। সেখান থেকে আর ফিরে আসতে পারিনি। আমি পুরোপুরি বিলীন হয়ে গেলাম। দিনের পর দিন সে আমাকে নিঃস্ব হতে সাহায্য করেছে। এসব কিছুই বুঝিনি আমি। শেষ পর্যন্ত প্রমাণিত হল আমি কত বোকা!

যখন বুঝলাম; তখন দেখলাম দুঃখ পেয়েও ভালবাসা পাওয়া সত্যিই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। একজন মানুষের সাথে অন্য একজন মানুষ কত সহজে কি নিষ্ঠুরতা করতে পারে। একটি বিশ্বাস, একটু ভালোবাসা, এমনই সস্তা কোনও জিনিস যে তার প্রতি এত বেশি অবহেলা?

আচ্ছা! মানুষের সাথে মানুষের আরচণ এমন হবে কেন? মানুষ নাকি সৃষ্টির সেরা জীব!

কখনও কোনও মানুষকে পরিপূর্ণ ভালোবাসা ঠিক না। তাহলে নিজের জন্য আর একটুও ভালোবাসা অবশিষ্ট থাকে না। পরিপূর্ণভাবে কাউকে ভালোবাসলে পরিপূর্ণ নিঃস্ব হয়ে যেতে হয়। ছোট বেলা থেকেই একটু ভালোবাসা পাবার জন্য লালায়িত ছিলাম। তাই হয়তো আকাতরে অপাত্রে ভালোবাসা দিয়ে গেছি। বিনিময়ে শুধু ঘৃণা পেয়েছি। ভালোবাসা যে কি সেটা শুধু কাউকে পরম ভালোবাসলেই বোঝা যায়। 

প্রথমবার এই চিঠি লিখছি। এবং শেষবারও। আমায় ক্ষমা করবেন, আমার কথার যদি অর্থ না বোঝেন? তাহলে ধরে নেবেন একটা পাগল ছাগল লোকের কথা এমনই হয়।আমার জন্ম একটা দুর্ঘটনার মতো। শৈশবের একাকিত্বের অভাব আমি এখনও কাটিয়ে উঠতে পারিনি। হতে পারে পৃথিবী আমার জন্য কঠিন ছিল। আমি বুঝতে পারছি আমি ভুল করেছি। সব সময়, সব কিছু পুরোটাই। ভালবাসা, ঘৃণা, যন্ত্রণা, জীবন, মৃত্যু, সব কিছুই বুঝতে হয়তো আমার ভুল হয়েছে। না! আমার বোঝার কোনও তাড়া ছিল না। আসলেই ছিল না। কিন্তু আমাকে সবসময় যন্ত্রণার কাটাতারের উপর হাটতে হয়েছে। একটা জীবন এতো যন্ত্রণার কেন?! 

সেই সব মানুষেরা, যারা আপন মানুষের বেশ ধরে কাছে এসে বুকে হাত রাখে। তারপর চলে যাবার সময় হৃদপিণ্ডটা ছিড়ে নিয়ে যায়। অন্যের জীবন যাদের কাছে এত মূল্যহীন তারা ভালো থাকে কী করে?? 

না, আমি কষ্টে নেই এখন। আমার কোনও দুঃখ বোধও নেই। কোনও যন্ত্রণা নেই। আমি শূন্য। সব দুঃখ, কষ্টের অবসান হতে চলেছে। চোখ জুড়ে রাজ্যের ঘুম নেমেছে। একটু পরই ঘুমিয়ে যাব। একেবারে চিরকালের মতো। অতল থেকে অতালান্তে। 
নিজেকে নিয়ে আমি চিন্তিত নই। যেটা পেয়েছি আমি জানি সেটা কত ভয়ঙ্কর। আর সেই জন্যই আমি আজ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মানুষ হয়তো আমাকে বোকা বলবে, আমাকে ভীতু বলবে। আবার স্বার্থপরও বলবে। অথবা বলবে আমি গাধা। কিন্তু আমাকে কে কি বলবে, না বলবে তাতে এখন আর আমার কিছু আসে যাবে না।

আমি মৃত্যু পরবর্তী জীবন, আত্মার ঝুলে থাকা, আত্মার আফসোস নিয়ে ভেসে বেড়ানো; এসব কিছু নিয়ে ভাবছি না। সত্যিই যদি পরকাল বলে কিছু থাকে, তাহলে নিশ্চিত একদিন আমি হাবিয়া দোজখে যাব। আর সেটা এই সময়ের চেয়ে হয়তো কঠিন হবে না। জীবন কঠিন যন্ত্রণা আর অবহেলার। মৃত্যু সেই সব থেকে মুক্তি দেয়। জীবনের চেয়ে মৃত্যু সহজ।

মামনি যেদিন সবার সামনে চড়, থাপ্পড় দিয়েছিল....  ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বলেছিল বাসা থেকে বের হয়ে যাহ!..... গলা ধাক্কা খাবার মতো কোনও অপরাধ কি আমি সত্যিই করেছিলাম! সেদিন আমার অপরাধ কতটুকু ছিল?! তারপর আমার কেবলই মনে হতো সবার নিজের একটা বাড়ি থাকা আবশ্যক। একেবারে নিজের বাড়ি। যেখান থেকে কেউ তাকে বের করে দেবে না। আমার সেই নিজের বাড়ি আমি পেয়ে যাব আজ.....
 
তোমাকে দোষ দিব না। দিতে চাইও না। তোমার কোনও অন্যায় নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দেখেছি তুমি দুঃখিত হবার চেয়ে রাগান্বিত হয়েছো বেশি। তুমি তোমার ভুলটা বুঝতে পারোনি; বরং আমাকে ভুল বুঝেছ। যেকোনও সম্পর্কের মধ্যে শুধু কমিটমেন্ট থাকলে হয় না, সেই কমিটমেন্ট রাখারও কমিটমেন্ট থাকতে হয়। ভালোবাসার মধ্যে শীতলতা থাকতে হয়। আপনজনের সাথে তরল কণ্ঠে কথা বলতে হয়। রাগ, অভিমান এগুলো সব সম্পর্কের মধ্যেই থাকে। তোমাকে হয়তো আমার ভালোবাসাটা বোঝাতে পারিনি। তোমাকে ভালোবেসে আমি সব ছেড়েছিলাম। সবাই কেই। 
তার বিনিময়ে?!
তুমি আমাকে ছেড়েছো।
আজ আমার কেউ নেই। কিছু নেই। সব হারিয়ে যাকে পেতে চেয়েছিলাম সেও হারিয়ে গেল। পুরোপুরি নিঃস্ব যাকে বলে। 

আমার ভুল কী ছিল?
আমার অপরাধটা কী??
মানুষ হিসেবে কি আমার জানার অধিকার নেই? আমার ভুল কী ছিল?? 
আমার অপরাধ কী???

তোমাকে ভুলে যেতে বলেছ?....
তোমার মনে আছে?! প্রথম যেদিন তোমার সাথে আমার দেখা হয়..... তোমার মায়া মুখ আর অভিমানে বাকানো ঠোঁট। আমার হাত ধরে কি মায়া মায়া চোখে আমার দিকে তাকিয়ে ছিলে! আমি কি-যে মুগ্ধ হয়েছিলাম....  তখনই তোমার সুবাস আমার ফুসফুসে আটকে গেছে। তোমাকে ভুলে যাব কি করে বল? নিঃশ্বাস নেওয়া যেদিন ভুলে যাব সেদিন তোমাকে ভুলতে পারব। আর তাইতো সব অভিমান বুকে চেপে নিরবে চলে গেলাম চিরদিনের মতো।

তুমি কখনও মনে করো না..... আমাকে। 
আমার সাথে কি কি করেছো সেই সব কিছুও। মনে করলে তুমি শিউরে উঠবে। তোমার রাতের ঘুম চলে যাবে। অপরাধ বোধ তোমাকে ‘ছুড়ে-খুড়ে’ খাবে। তোমার সমস্ত আনন্দ বিস্বাদে পরিণত হবে। শেষ দিকে কি অসহ্য মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছো তুমি আমাকে; মনে আছে? আমি নিতে পারছিলাম না দেখার পর তুমি আরও বেশি নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছ। আহারে কষ্ট। আহারে কষ্ট।
কি অসহ্য যন্ত্রণা। 

অপমান, অবহেলা আর লজ্জার সমস্ত স্তর পার করে তবেই নাকি ঘৃণার দ্বাড় প্রান্তে দাঁড়াতে হয়। আমি সেখানে দাঁড়িয়েও বাঁচতে চেয়েছিলাম....... একটা কুকুরের বাচ্চাও তো ব্যথা পেলে শব্দ করে উঠে। আমি তো মানুষ!

আমার এই লেখাটা যে বা যারা পড়ছেন, 
সবার কাছে আমার একটা অনুরোধ। 
দয়া করে আমার হয়ে কয়েকটি কাজ করে দেবেন। ই-কমার্স খাতের ‘থলে.কম’ (Tholay. com) নামে একটা কোম্পানির কাছে আমার মোট ৪৭ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করা আছে। (আমার ড্রয়ারে চেক আর ডকুমেন্টস রাখা আছে) আমার নিজের টাকা। দয়া করে দেখবেন, সেই টাকাটা তুলে আমার ভাইবোনদের দেবেন। ওদের কখনও কিছু দিতে পারিনি। সব সময় নিয়ে গেছি। আমার একটা মটর মেকানিক বন্ধু আছে; জাকির। ও আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা পাবে। ধার নিয়েছিলাম। ৪ মাস আগে। কোনও দিন ফেরত চায় নাই। দয়া করে ওর টাকাগুলো পরিশোধ করে দেবেন। 

আমার কাফন, দাফন যেন স্বাভাবিক ও সুস্থ বে হয় সেটা দেখবেন। জানবেন, আমি বেঁচে থাকার চেয়ে মরে শান্তি পেয়েছি। বাবার কবরের পাশের জায়গাটায় আমাকে সমাহিত করবেন।

#আত্নহত্যা করা মানুষের কোনও গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কাজে লাগে কিনা আমার জানা নেই। যদি সম্ভব হয়; আমার চোখ দুটো কাউকে দান করবেন। এই চোখে আমি কিছু কঠিন মুখ দেখেছি। মৃত্যুর পরের জীবনে অন্ধ থাকতে চাই। ছাদের চিলেকোঠায় আমার ঘরটার বইয়ের সেলফে আমার লেখা যতোগুলো পান্ডুলিপি আছে সবগুলো পুড়িয়ে ফেলবেন। 

পরিবারের সবার কাছে ক্ষমা চাইছি; সবাইকে নিরাশ করার জন্য। সবাই বড্ড ভালবেসেছিলে আমায়। সেই ভালোবাসার কোনও দাম দিতে পারিনি। ভবিষ্যতের জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন সবাই।

আমি আসল ব্যাপারটাই লিখতে ভুলে গেছি। নিয়ম মাফিক কথাটা লিখতে।

#আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। 
কেউ তার কথায় বা কাজে কিংবা অন্য কোনওভাবে আমাকে আত্মহননের জন্য প্ররোচিত করেনি। এটা আমার একান্ত নিজের সিদ্ধান্ত এবং শুধু মাত্র আমিই এই কাজের জন্য দায়ী। 

এর জন্য কাউকে যেন আমার শত্রু বানানো না হয়। আমার কোনও শত্রু ছিল না! বন্ধুও না!!কাউকে আমার মৃত্যুর পর দোষী বানাবেন না।

ভালো থেকো...
‘ভালোবাসা’রা।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
সর্বশেষ খবর
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ