শিরোনাম
- লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
- নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
- ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
- সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
- মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
- ‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
- হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
- সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
- ‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
- ‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
- মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
- বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
- বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
- তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
- দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র্যালি
- সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
রাবিতে সংঘর্ষ : তিন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে বহিষ্কারের সুপারিশ
রাবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় তিন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হল প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির এক সদস্য তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সংঘর্ষের ঘটনার সিসি ফুটেজ ও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাই করে হল প্রশাসনকে হুমকি, নিরাপত্তা প্রহরী ও শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। ফলে হলের আবাসিক ছাত্র আতিকুর রহমান ও তার সহযোগী শামসুল আরিফিন খান সানি ও আজিজুল হক আকাশসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১১ মে রাতে শহিদ সোহরাওয়ার্দী হলের গেস্টরুমে বসাকে কেন্দ্র করে হল ছাত্রলীগের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ ও সহসভাপতি আতিকুর রহমানের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এ ঘটনায় মধ্যরাতে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওইদিন সকালে হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি আতিকুর রহমান, সহযোগী শামসুল আরিফিন খান সানি ও আজিজুল হক আকাশসহ অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে হলের প্রহরী মনিরুলকে মারধরের অভিযোগ ওঠে। সেদিন আতিক ও তার অন্য সহযোগীদের বিরুদ্ধে সবুজ বিশ্বাসকে মারধরের আরেকটি অভিযোগ ওঠে। ফলে সংঘর্ষ ও মারধরের ঘটনায় তদন্তে নামে হল প্রশাসন।
হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, গত ১১ ও ১৩ মে মধ্যরাতে হলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় কিছু শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে হল প্রশাসনকে হুমকি, ছাত্র ও নিরাপত্তা প্রহরীকে মারধরের অভিযোগে তদন্ত করা হয়। কমিটি অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। তবে হল প্রশাসনের পক্ষে সব অভিযোগের শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। ফলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে সুপারিশ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন জমার বিষয়ে জেনেছি। এখন আমরা সেটা দেখিনি। তবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবশ্যই অভিযুক্তদের শাস্তি পেতে হবে।
বিডি প্রতিদিন/এমআই
এই বিভাগের আরও খবর