শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৫৭, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দশকে পদার্পণ

মাহির মিলন, জবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দশকে পদার্পণ

ইতিহাস-ঐতিহ্যের ধারক হিসাবে পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর পারে চিত্তরঞ্জন এভিনিউতে ২০ অক্টোবর ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ২০ অক্টোবর এই দিনে ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে গৃহীত 'জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন' (২৮ নং আইন) বলে জগন্নাথ কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সাফল্য ও গৌরবের ১৯ বছর পেরিয়ে ২০ বছরে পদার্পণ করেছে আজ।

প্রতিবছরের ন্যায় জাঁকজমকপূর্ণ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা, বর্ণিল আয়োজন ও আমেজের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালিত হয়। এই দিনটিকে ঘিরে ক্যাম্পাসকে বর্ণিল রঙে সাজানো হয়। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উৎসবের আমেজে মেতে উঠে। এবারে কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। 

তবে এই বছরে ক্যাম্পাসে কোনো আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়নি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সকল নিহত-আহতদের স্মরণ করে নতুন থিমে পালিত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ তম দিবস। এবার ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য খাবারের আয়োজনের পাশাপাশি ভিন্ন এক সাংস্কৃতিক পরিবেশনার আয়োজন করেছে প্রশাসন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নাম ফলক পুনরায় স্থাপন করা হবে দিবসের দিন। 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তৎকালীন 'জগন্নাথ কলেজ' থেকে রূপান্তরিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হয়। অনেক সংগ্রাম ও সাফল্যের মাধ্যমে আজকের এই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। এরপর ১৮৭২ সালে বলিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তাঁর বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজ ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে রূপ নেয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ কলেজের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরান ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়  কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারি মর্যাদা লাভ করে।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানি সেনারা হামলা চালায়। ছাত্ররা অনেকে পালিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে গণহত্যা চালানো হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথের কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী শহীদ হন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এবং মুক্তির সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্প করা হয়। যুদ্ধ শেষে এখানে গণকবরের সন্ধান মেলে; উদ্ধার করা হয় কয়েক ট্রাক ভর্তি মানব কঙ্কাল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হয় এলাকার প্রভাবশালীদের জগন্নাথ কলেজের হল দখলের পাঁয়তারা। ছাত্রদের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ বাধে বারবার। প্রথমে বেদখল হয়ে যায় কুমারটুলি ছাত্রাবাস। এরপর একের পর এক বেদখল হয় ৮৪ জিএল পার্থ লেন, কুমারটুলিতে (ওয়াইজঘাট স্টার সিনেমা হলের পিছনে) অবস্থিত হলগুলো। ১৯৯২ সালে ১৪টি ছাত্রাবাসের মাত্র ৩টি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাকিগুলো পুলিশ ও এলাকাবাসীরা দখল করে নেয়। ৩টি ছাত্রাবাসের দুটি (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ হল) বর্তমানে ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা পরবর্তী সকল আন্দোলন, সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এই  প্রতিষ্ঠানটি কলেজ আমল থেকে। বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর থেকে ক্যাম্পাস আঙ্গিনায় ইতিমধ্যে সুনাম ছড়িয়েছে সারাদেশে। বিসিএস, ব্যাংক, বিমা, জুডিশিয়ারি, আইনজীবী, এসআই, সার্জেন্ট, কর্পোরেট, মাল্টিন্যাশনাল সহ সকল স্তরে ভালো করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনেকেরই বলিষ্ঠ উপস্থিতি এই আন্দোলনে গতিসঞ্চার করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থা বিভাগের শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদ এবং গণিত বিভাগের আহসান হাবিব তামিম এই স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে শহিদ হন। স্বৈরাচারের দোসর ও পুলিশের আক্রমণে আহত হয়ে অনেক শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়টি ১১.১১ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে সাড়ে ৭ একর জায়গায় রয়েছে। যার মধ্যে একটি প্রশাসনিক ভবন, কলা, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, সামাজিক বিজ্ঞান ভবনসহ মোট নয়টু টি ভবন রয়েছে। একটি শহীদ মিনার ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক গুচ্ছ ভাস্কর্য  'একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি' বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অবস্থিত। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকালে ৪ টি অনুষদ, ২২ টি বিভাগে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে।

বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রথম উপাচার্য ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ কে এম সিরাজুল ইসলাম খান। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে ৮টি অনুষদ, ৩৮টি বিভাগ ও ২টি ইনস্টিটিউট। এছাড়াও নতুন তিনটি বিভাগ এবং একটি অনুষদ চালু করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক অনুমোদন দেয়া হয়েছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৭ হাজার ছয়শত ২৩ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যায়নরত আছে। প্রায় ১৮ হাজার  শিক্ষার্থীর জন্য ৬৮০ জন শিক্ষক রয়েছে। এছাড়াও ২৩৮ জন কর্মকর্তা ও ৩৩৩ জন কর্মচারী, ১৭৫ জন তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী এবং ২০৪ জন বিভিন্ন পেশায় দৈনিক হাজিরাভিত্তিক হিসেবে নিয়োজিত আছে। 

প্রাচীন এই বিদ্যাপীঠটির প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে নতুন ৭ তলা ভবনের ৬ তলায় অবস্থিত একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এবং ভিন্ন ভিন্ন দুইটি উন্মুক্ত গ্রন্থাগার রয়েছে। এরমধ্যে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা ৩১ হাজার ৩২৬ টি। গ্রন্থাগারে ইন্টারনেট সুবিধাসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি বইয়ের সমাহার বিস্তৃত। বর্তমানে ছাত্রীদের আবাসিক সমস্যা নিরসনে 'বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব' নামের একটি ১৬ তলা বিশিষ্ট এক হাজার ২০০ আসনের একটি হল রয়েছে। 

এছাড়া অনাবাসিক খ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত যাতায়াতে নিজস্ব সিলভার রঙের একতলা-দ্বিতলা বাস, মাইক্রোবাস, বিআরটিসির ভাড়া কৃত লাল রঙের দ্বিতলা বাস সহ সর্বমোট ৫৭ টি বাস রয়েছে। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় মিলনায়তন, নিজস্ব একটি মেডিকেল সেন্টার, কাউন্সেলিং সেন্টার, শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্র, ডে-কেয়ার সেন্টার, যাক- তহবিল, ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের জন্য দুটি আলাদা আধুনিক কাফেটেরিয়া, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পৃথকভাবে নামাজ পড়ার একটি দ্বি তলা বিশিষ্ট মসজিদ সহ মিডিয়া, সামাজিক, সাংস্কৃতিক  ও সেবামূলক ২০ টির অধিক সংগঠনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে ছোট্ট এই ক্যাম্পাসটিতে। 

অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের হল আন্দোলনের প্রেক্ষিতে  অনাবাসিক সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কেরানীগঞ্জের তেঘুরিয়ায় নতুন ক্যাম্পাসের স্থাপন প্রকল্পের কাজ চলছে। ২০০ একর জমির উপরে নির্মিত হচ্ছে আধুনিক মানসম্মত এই ক্যাম্পাস। প্রকল্পটির মেয়াদ কাল শেষ হওয়ার কথা ৩০ অক্টোবর ২০২৪ সাল নাগাদ। যদিও ইতিমধ্যে নতুন ক্যাম্পাসের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারী। 

বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৯ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স করতে চাই। আমাদের শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ালেখা করবে, গবেষণা করবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশে নিজেদের মেলে ধরবে।

তিনি আরও বলেন, আবাসন সংকট রয়েছে আমরা সবাই জানি। আমরা চেষ্টা করছি দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ আগামী মাসের মধ্যে চালু করতে। নবীন শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা নতুন করে নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। সবাই আমাদের সহযোগিতা করুন ইনশাআল্লাহ আমরা সুন্দর একটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় উপহার দেব।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষা ক্যাডারে বাংলা ও ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ একীভূতকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শিক্ষা ক্যাডারে বাংলা ও ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ একীভূতকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনার অনুষ্ঠিত
মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার
এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’
‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ