শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসু নিয়ে ছাত্রদলের ১১ অসঙ্গতি-অনিয়মের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডাকসু নিয়ে ছাত্রদলের ১১ অসঙ্গতি-অনিয়মের অভিযোগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিলেও প্রশাসনের ব্যর্থতা এবং কিছু গোষ্ঠীর হস্তক্ষেপের কারণে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন ডাকসুতে ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল থেকে নির্বাচনে ১১ ধরনের অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগ তোলা হয়।

সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান এসব অসঙ্গতি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, বারবার প্রশাসনের কাছে এসব অভিযোগ তুলে ধরা হলেও তারা অভিযোগগুলো আমলে না নিয়ে কালক্ষেপণ করে।

ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ১১ অভিযোগ হলো-

১. ভোটারকে নির্দিষ্ট প্যানেলের পক্ষে ভোট দেওয়া ব্যালট পেপার সরবরাহ এবং ভোটার উপস্থিত হওয়ার আগেই ভোটার তালিকায় উপস্থিতির স্বাক্ষর দিয়ে দেওয়াসহ নানাবিধ জালিয়াতির সংবাদ নির্বাচন চলাকালীন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট দেওয়ার হারে অসামঞ্জস্যতা পরিলক্ষিত হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরাসহ অধিকাংশ প্যানেল এবং একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী ইতোমধ্যেই ভোটার উপস্থিতির তালিকা এবং ভোটকেন্দ্রের সিসিটিভি ফুটেজ চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর আবেদন করেছে। কিন্তু ঢাবি প্রশাসন সে বিষয়ে বারবার আশ্বাস দিলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করে কালক্ষেপণ করছেন।

২. ২০১৯ সালের সর্বশেষ ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ব্যালট পেপারে ক্রমিক নং না থাকায় ছাত্রলীগ নীরবে ভোট কারচুপির সুযোগ তৈরি করতে পেরেছিল। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এবারের নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপারেও কোনো ক্রমিক নম্বর ছিল না। এছাড়াও ছাপানো ব্যালট পেপারের সংখ্যা, ভোটকেন্দ্রে সরবরাহকৃত, ব্যবহৃত ও বাতিল হওয়া ব্যালট পেপারের সংখ্যা এবং ভোটগ্রহণ শেষে ফেরতকৃত ব্যালট পেপারের সংখ্যা কোথাও প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি বারবার জানতে চাওয়ার পরেও এ সংক্রান্ত তথ্যাদি কেন্দ্রে দায়িত্বরত পোলিং এজেন্টদেরও জানানো হয়নি। ফলাফল প্রকাশের পর উল্লেখিত অভিযোগগুলো নিয়মানুসারে চিফ রিটার্নিং অফিসার বরাবর দায়ের করতে গেলে তিনি এসব বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন। পরে ব্যালট পেপার সংক্রান্ত ইস্যুতে একাধিক প্রার্থী ও পোলিং এজেন্ট কর্তৃক যথাযথ প্রক্রিয়ানুসারে অভিযোগ দায়ের করার পরও ঢাবি প্রশাসন তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করে নানা অজুহাতে কালক্ষেপণ করছে।

৩. নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার কোন প্রেস থেকে ছাপানো হয়েছে সে বিষয়ে কোন তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। অনিরাপদ ছাপাখানা থেকে ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট কারচুপির অভিযোগ ইতোমধ্যেই এসেছে। উল্লেখ্য যে, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটের একটি ছাপাখানায় ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের বিপুল সংখ্যক ব্যালট পেপার অরক্ষিত অবস্থায় পাওয়া যায়, যেখানে ঢাবি প্রশাসনের কোন নজরদারি ছিল না বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

৪. ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার চারদিন পর, তথা ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ভোট গণনা মেশিন এবং সফটওয়‍্যারের নির্ভুলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাইয়ের সময় নির্দিষ্ট কয়েকজন শিক্ষক ও টেকনিশিয়ান উপস্থিত থাকলেও ভোটার ও প্রার্থীদের এ বিষয়ে মোটেও অবহিত করা হয়নি। ভোট গণনার বিষয়ে ইতোমধ্যেই নানান অভিযোগ ও বিতর্ক সামনে এসেছে, কিন্তু একটি কার্যকর গণনা প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা গেলে এ ধরনের বিতর্ক তৈরি হতো না।

৪. ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার চারদিন পর, তথা ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ভোট গণনা মেশিন এবং সফটওয়‍্যারের নির্ভুলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাইয়ের সময় নির্দিষ্ট কয়েকজন শিক্ষক ও টেকনিশিয়ান উপস্থিত থাকলেও ভোটার ও প্রার্থীদের এ বিষয়ে মোটেও অবহিত করা হয়নি। ভোট গণনার বিষয়ে ইতোমধ্যেই নানান অভিযোগ ও বিতর্ক সামনে এসেছে, কিন্তু একটি কার্যকর গণনা প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা গেলে এ ধরনের বিতর্ক তৈরি হতো না।

৫. প্রত্যেক প্রার্থীর কাছ থেকে প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য একজন করে পোলিং এজেন্ট নেওয়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলেও ভোটের আগের মধ্যরাতে পোলিং এজেন্টদের তালিকা প্রকাশ করা হয়, যেখানে প্রার্থীদের প্রস্তাবিত বিভিন্ন কেন্দ্রের পোলিং এজেন্টদের বাদ দেওয়া হয়। কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পোলিং এজেন্টদের বাছাই করা হয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি।

৬. ভোটগ্রহণের আগে পোলিং এজেন্টদের আইডি কার্ড সরবরাহ করার কথা থাকলেও তা যথাসময়ে সরবরাহ করা হয়নি। যে কারণে অনেক পোলিং এজেন্ট যথাসময়ে ভোটকেন্দ্রের সম্মুখে উপস্থিত হয়েও ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারেননি। এবং অনেক ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টের অনুপস্থিতিতে পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থায়ই ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

৭. একটি নির্দিষ্ট প্যানেল বাদে সব প্রার্থী ও প্যানেলকে জানানো হয়েছে যে ৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। কিন্তু ভোটের দিন দেখা যায় যে, ৮টি ভোটিং এরিয়ায় মোট ১৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে। যে কারণে ওই নির্দিষ্ট প্যানেল ব্যতীত আর কোনো প্রার্থী বা প্যানেল ১৮টি কেন্দ্র অনুসারে পোলিং এজেন্ট নিয়োগ করতে পারেনি।

৮. ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে কোন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। চিফ রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক পোলিং অফিসার নিয়োগ করার কথা থাকলেও তাদের ঢাবি প্রশাসন কর্তৃক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। নির্বাচনী আচরণবিধি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা না থাকায় অধিকাংশ পোলিং অফিসার নির্বাচনী আচরণবিধি সম্পর্কে সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ভুয়া অভিযোগ তুলে নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন।

৯. নিরাপত্তা ও ভোট সংশ্লিষ্ট দায়িত্বে থাকা কতিপয় অতি উৎসাহী বিএনসিসি, রোভার স্কাউট ও গার্লস গাইড সদস্যের ভূমিকা ইতোমধ্যেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। নির্বাচনের দিন ক্যাম্পাসের প্রবেশমুখে নিরাপত্তার দায়িত্বরত কতিপয় বিএনসিসি, রোভার স্কাউট ও গার্লস গাইড সদস্যের সহায়তায় একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে ক্যাম্পাসে অবাধে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে একাধিক অভিযোগ এসেছে এবং একাধিক বহিরাগত শিবিরকর্মীকে শিক্ষার্থীর। হাতেনাতে ধরে প্রক্টর অফিসে সোপর্দ করেছে।

১০. ভোটগণনার সময়ে পোলিং এজেন্টদের কার্যত নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করতে বাধ্য করা হয়েছে। ভোটগণনা প্রক্রিয়ার সঙ্গে পোলিং এজেন্টদের যথাযথভাবে যুক্ত না করায় এবং গণনাপ্রক্রিয়ায় ত্রুটি থাকার প্রতিবাদে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সব পোলিং এজেন্টসহ অধিকাংশ প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট রেজাল্ট শিটে স্বাক্ষর না করেই ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করেন।

১১. ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে অস্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করার কারণে বিভিন্ন অভিযোগ ও বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তাছাড়া অধিকাংশ বুথে নির্বাচনের দিন বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে মার্কার পেন না থাকায় ভোটারদের বলপেন দিয়েই ব্যালট পেপারে ক্রস চিহ্ন দিতে হয়েছে। বল পেনে ক্রস চিহ্ন দেওয়া ভোটগুলো ওএমআর মেশিন সঠিকভাবে রিড করতে পারেনি বলে অনেক ভোট গণনা করা হয়নি বলে পোলিং এজেন্টরা লক্ষ্য করেছেন। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরের ভোটগুলোতে বলপেন ব্যবহার করে পরিকল্পিতভাবে ভোট নষ্ট করার হীন চেষ্টা ছিল কিনা তা নিয়ে অধিকাংশ প্রার্থীর মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এছাড়াও ভোটার চিহ্নিত করার জন্য আঙুলে যে মার্কারের কালি ব্যবহার করা হয়েছে সেটি অস্থায়ী কালি হওয়ার কারণে একই ব্যক্তি একাধিক ভোট দিয়েছে কিনা সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মনে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
শাবিতে ছাত্র রাজনীতি চালু, মানতে হবে যেসব শর্ত
শাবিতে ছাত্র রাজনীতি চালু, মানতে হবে যেসব শর্ত
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
কলেজে ভর্তিতে শিক্ষা কোটা স্থগিত
কলেজে ভর্তিতে শিক্ষা কোটা স্থগিত
রাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
রাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
অনুমতি ছাড়াই এক বছর অনুপস্থিত থাকায় ইবি অধ্যাপক চাকরিচ্যুত
অনুমতি ছাড়াই এক বছর অনুপস্থিত থাকায় ইবি অধ্যাপক চাকরিচ্যুত
রাবিতে পোষ্য কোটা স্থগিতই থাকছে
রাবিতে পোষ্য কোটা স্থগিতই থাকছে
ইউএফটিবি-তে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
ইউএফটিবি-তে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
সময়ের সঙ্গে এগিয়ে যেতে প্রযুক্তি শিক্ষা
সময়ের সঙ্গে এগিয়ে যেতে প্রযুক্তি শিক্ষা
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
পোষ্য কোটা নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মুখোমুখি অবস্থান, রাবিতে অচলাবস্থা
পোষ্য কোটা নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মুখোমুখি অবস্থান, রাবিতে অচলাবস্থা
৩৮ বছর পর জকসু নির্বাচন, ক্যাম্পাসে উৎসবের আমেজ
৩৮ বছর পর জকসু নির্বাচন, ক্যাম্পাসে উৎসবের আমেজ
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে বাঁশঝাড় হতে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নীলফামারীতে বাঁশঝাড় হতে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনেও বেড়েছে সিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনেও বেড়েছে সিএসইর লেনদেন

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুটিংয়ে আহত ‘স্পাইডার ম্যান’ খ্যাত টম হল্যান্ড
শুটিংয়ে আহত ‘স্পাইডার ম্যান’ খ্যাত টম হল্যান্ড

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাভুমার চোটে টেস্ট দলের নেতৃত্ব পেলেন মার্করাম
বাভুমার চোটে টেস্ট দলের নেতৃত্ব পেলেন মার্করাম

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ভয়ে পুকুরে লাফ দেওয়া যুবকের লাশ উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে পুকুরে লাফ দেওয়া যুবকের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
নারায়ণগঞ্জে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে পানি, দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে পানি, দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচনার মাধ্যমেই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা উচিত: জার্মানি
আলোচনার মাধ্যমেই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা উচিত: জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউনিলিভার বাংলাদেশের নতুন সিইও রুহুল কুদ্দুস খান
ইউনিলিভার বাংলাদেশের নতুন সিইও রুহুল কুদ্দুস খান

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাবনার চাটমোহরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
পাবনার চাটমোহরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা
বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মানববন্ধন
ভাঙ্গায় সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে প্রাইভেটকার পুকুরে পড়ে প্রাণ গেল তরুণের
নোয়াখালীতে প্রাইভেটকার পুকুরে পড়ে প্রাণ গেল তরুণের

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
দুর্গাপূজা উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানিরা মুখে বেশি কথা বলে, আর আমরা জিতি : অভিষেক
পাকিস্তানিরা মুখে বেশি কথা বলে, আর আমরা জিতি : অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের রিটেইলার সম্মেলন
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের রিটেইলার সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ১২৭টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা
ফটিকছড়িতে ১২৭টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে অবসর ভেঙে ফিরলেন ডি কক
ওয়ানডে অবসর ভেঙে ফিরলেন ডি কক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের খেলা নিয়ে ওয়াসিম আকরামের আক্ষেপ
পাকিস্তানের খেলা নিয়ে ওয়াসিম আকরামের আক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাস্তহারা কলোনিতে সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মামলা
বাস্তহারা কলোনিতে সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর প্রধান সড়ক এখন মরণফাঁদ, বিপর্যস্ত পৌরবাসীর জীবন
নরসিংদীর প্রধান সড়ক এখন মরণফাঁদ, বিপর্যস্ত পৌরবাসীর জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান
ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
কালীগঞ্জে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস