চট্টগ্রামে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আরও একটি আইসোলেশন সেন্টার। এই নিয়ে নগরীর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে শুরু করা আইসোলেশন সেন্টারগুলোর মধ্যে চারটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
সর্বশেষ চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরীর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ‘মুক্তি আইসোলেশন সেন্টার’ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উদ্যোক্তারা।
নগরের বাকলিয়া এলাকার তুলাতলিতে ওয়েডিং পার্ক কমিউনিটি সেন্টারে ৭০ শয্যার মুক্তি করোনা আইসোলেশন সেন্টারটির যাত্রা শুরু হয় গত ২৭ জুন। ৮ জন ডাক্তার, ১৬ জন নার্স, ৮ জন ওয়ার্ড বয়, ২ জন আয়া, ২ জন ক্লিনার ও ৪ জন সিকিউরিটি গার্ড নিয়ে চালু করা হয় আইসোলেশন সেন্টারটি।
মুক্তির সমন্বয়ক ইফতেখার কামাল খান জানান, দুইদিন ধরে আইসোলেশন সেন্টারে কোনো রোগী নেই। সর্বশেষ দুইজন রোগী ভর্তি ছিলেন। তারাও ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। তাই আনুষ্ঠানিকভাবে দুয়েকদিনের মধ্যে আইসোলেশন সেন্টারটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এর আগে রোগীশূন্যতা ও আর্থিক সংকটে বন্ধ করে দেওয়া হয় ফৌজদারহাটে গড়ে ওঠা প্রথম ফিল্ড হাসপাতাল ও হালিশহরের ‘করোনা আইসোলেশন সেন্টার’। এছাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে নগরীর আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল সেন্টাওে চালু হওয়া সিটি করপোরেশন আইসোলেশন সেন্টারটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সেটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার হিসেবে চালু করা হয়।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ