শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৪, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

হুইপ সামশুলের বাড়ির পাশে অবৈধ টিকাদান কেন্দ্র, অর্থের বিনিময়ে টিকা প্রদান

পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এসব টিকা নিয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা জানেন না, প্রশাসনে তোলপাড়, তদন্ত কমিটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
হুইপ সামশুলের বাড়ির পাশে অবৈধ টিকাদান কেন্দ্র, অর্থের বিনিময়ে টিকা প্রদান

দেশের গ্রাম পর্যায়ে আগামী ৭ আগস্ট থেকে গণহারে করোনার টিকাদান কর্মসূচি শুরুর ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতি কার্যক্রম চলছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর গ্রামের বাড়ির পাশে অবৈধভাবে সিনোফার্মের টিকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। বিভাগ, জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমতি ছাড়াই দুই দিন ধরে এই টিকাদান কার্যক্রম চলছে। আর এই টিকাদান কার্যক্রম হুইপ সামশুল সশরীরে পরিদর্শনও করেছেন।

অবৈধভাবে টিকাদান কার্যক্রম শুরুর এই ঘটনায় চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য বিভাগে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তে শনিবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের (স্বাস্থ্য) কার্যালয় থেকে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সভাপতি চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারির সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. অজয় দাশ। অন্য দুই সদস্য হলেন সদস্যসচিব চট্টগ্রাম জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান এবং একই কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. মো. নুরুল হায়দার।

চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর গতকাল বিকেলে বলেন, ‘৭ আগস্টের আগে ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকা কার্যক্রম কেউ শুরু করতে পারে না। অভিযোগ পাওয়ার পর সিভিল সার্জনকে নির্দেশনা দিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে সুনির্দিষ্ট মতামত দিতে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছি। কমিটিকে দুই কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’

চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, কাউকে না জানিয়ে কেউ টিকা দিতে পারে না। সরকারি সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কেউ করোনার টিকা দিয়ে থাকলে তা ঠিক হয়নি। তদন্তে আসল বিষয় উঠে আসবে।

গতকাল বিভাগীয় পরিচালকের কার্যালয় থেকে তদন্ত কমিটি গঠন সম্পর্কিত এক বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক কভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি উদ্বোধনের পর ৭ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু হয়ে এখনো চলমান। কভিড-১৯ ভ্যাকসিন উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য সরকারিভাবে ইউনিয়ন পর্যায়ে কভিড-১৯ (সিনোফার্ম) টিকা প্রদানের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা প্রক্রিয়াধীন। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে উপজেলা, জেলা কিংবা বিভাগীয় পর্যায় থেকে কোনো প্রকার   অনুমতি না নিয়ে চট্টগ্রাম জেলাধীন পটিয়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ওই স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মো. রবিউল হোসেন কর্তৃক গত ৩০ ও ৩১ জুলাই কভিড-১৯ সিনোফার্ম ভ্যাকসিন অন্যত্র নিয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে রেজিস্ট্রেশনবিহীন লোকদের প্রদান করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সরেজমিন তদন্তের জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

অভিযোগ উঠেছে, হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর অনুগত মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মো. রবিউল হোসেনসহ কয়েকজন স্বাস্থ্য সহকারী প্রশাসনের কারো অনুমতি না নিয়ে রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে এই টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছেন। সরকারিভাবে শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন টিকা দেওয়া হয় না। তবে গত শুক্রবার সামশুল হক চৌধুরীর বাড়ি থেকে কয়েক শ গজ দূরে শোভনদণ্ডী ইউনিয়নের রশিদাবাদ গ্রামে করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু করেন তাঁরা। শুক্রবার রশিদাবাদ কমিউনিটি সেন্টারে এবং গতকাল শোভনদণ্ডী উচ্চ বিদ্যালয় ও শোভনদণ্ডী ডিগ্রি কলেজে সিনোফার্মের টিকা দেওয়া হয়। হুইপ সামশুল এদিন ওই কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম সশরীরে পরিদর্শন করেন। এভাবে গত দুই দিনে এখানে আড়াই থেকে তিন হাজার লোককে করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে।

আরো গুরুতর অভিযোগ হলো, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এসব টিকা নিয়ে গেলেও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথসহ চিকিৎসকরা বিষয়টি জানেন না। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মজুদ থেকে এসব টিকা নিয়ে গিয়ে এমপির এলাকায় গণহারে টিকা দেওয়া হচ্ছে।

পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ এ ব্যাপারে বলেন, ‘হুইপ মহোদয় কিংবা সিভিল সার্জন মহোদয়ের লিখিত কোনো অনুমতি ছিল না এই টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে। সেহেতু আমি জানি না। আমাকে কেউ এ বিষয়ে বলেনি। টিকাগুলো আমাকে না জানিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কে বা কারা নিয়ে গেছে। শনিবার সিভিল সার্জন মহোদয়ের নির্দেশনা পেয়ে আমি শোভনদণ্ডীতে গিয়ে দেখেছি যে সেখানে টিকা দেওয়া হচ্ছে।’

‘ঝুঁকি’ নিয়ে টিকা : সরকারিভাবে দেশে করোনা টিকা কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর বাধ্যতামূলক রেজিস্ট্রেশন, টিকা গ্রহণের কেন্দ্র, মেডিক্যাল টিম, চিকিৎসক-কর্মকর্তাদের বিশেষ টিম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে প্রয়োজনীয় ওষুধ, অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুতসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখা হয়। কিন্তু শোভনদণ্ডী ইউনিয়নে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি এসব নির্দেশনার কোনোটাই মানা হয়নি। স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, ঝুঁকি নিয়ে এসব টিকা দেওয়া হচ্ছে। টিকা প্রদানে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে এর দায়ভার কে নেবে?

অভিযোগ উঠেছে, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মো. রবিউল হোসেন এই পদে চলতি দায়িত্বে আছেন। তাঁর মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স নেই। তাঁর নিয়মিত পদ স্বাস্থ্য সহকারী। হুইপের অনুগত হওয়ার সুযোগে চলতি দায়িত্ব নিয়ে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের কাজ করছেন। আর তাঁর নেতৃত্বেই চলছে ওই টিকাদান কার্যক্রম। এ ছাড়া হুইপের অনুসারী আরও কয়েকজন সরকারি কর্মচারী (পটিয়া স্বাস্থ্য বিভাগে) রয়েছেন। তাঁদের দাপটে স্বাস্থ্য বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এখানে অসহায়। রেজিস্ট্রেশনবিহীন এবং বিধিবহির্ভূতভাবে অর্থের বিনিময়ে ৭০০ টিকা প্রদানের অভিযোগ উঠেছে রবিউলের বিরুদ্ধে। খোদ হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর নিজের ইউনিয়ন শোভনদন্ডীতে ঘটেছে এই ঘটনা। 

টিকা নিয়ে রবিউল নিজেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর সাথে ঘনিষ্ঠতার ছবি প্রকাশ করেছেন। নিজেকে এলাকায় বিভিন্ন সময়ে হুইপপন্থী ছাত্রলীগের 'সভাপতি' দাবি করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।

বৃহস্পতিবার থেকেই এই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠলেও শনিবার পর্যন্ত তার তত্ত্বাবধানে টিকা দেয়া হয় হুইপ সামশুলের নিজের ইউনিয়ন শোভনদন্ডীতে।

এদিকে পটিয়া স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) রবিউল হোসেনের বিরুদ্ধে অনুমোদন ছাড়া টিকা প্রদান, অর্থ আদায়সহ নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ‌

জানা গেছে, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিনোফার্মের প্রথম ডোজ টিকা প্রদান শুরু হয়েছে গত ২০ জুন। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সাত হাজার ৭৬৯ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন বলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়। গতকাল টিকা নিয়েছেন তিন হাজার ২৬০ জন। এ নিয়ে গতকাল পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথম ডোজের টিকা মজুদ রয়েছে চার হাজার ৭৫০টি। কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের না জানিয়ে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এমপির বাড়ির পাশে কমিউনিটি সেন্টার ও স্কুল-কলেজে বুথ বানিয়ে কোনো হিসাব-নিকাশ না করে যথেচ্ছ টিকা দেওয়ায় উপজেলায় টিকার মজুদ ক্রমেই ফুরিয়ে আসছে। এতে উপজেলায় টিকার জন্য যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেছেন তাঁদের ওই টিকা পাওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি
খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি
হাটহাজারীতে নারীর লাশ উদ্ধার
হাটহাজারীতে নারীর লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রাম চেম্বার প্রশাসকের মেয়ার ৬০ দিন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম চেম্বার প্রশাসকের মেয়ার ৬০ দিন বৃদ্ধি
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ
পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার সাময়িক বরখাস্ত
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য