শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৯, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : নাগরিক সমাজ

টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ, ক্ষোভ ও অসন্তোষ
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

টিকা দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনকে অবশেষে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, ‘হুইপ পোষ্যেরা’ এই অপবাণিজ্যে যুক্ত হওয়ার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হবার পর প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলরা। এদের কেউ কেউ এখন গা এড়িয়েও চলছেন। 

অন্যদিকে, দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়ায় চাঞ্চল্যকর এই করোনা টিকা বাণিজ্য নিয়ে দাপ্তরিক ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঢিমেতালে অবস্থায় উদ্বেগ-অসন্তোষ দেখা দিয়েছে স্বাস্থ্য খাতের বিশেষজ্ঞ ও সচেতন নাগরিক প্রতিনিধিদের মধ্যে। 

টিকা কিংবা রাষ্ট্রীয় সম্পদ সরকারি অনুমতি ছাড়াই স্থানান্তর ও প্রয়োগের নামে লোপাট, মজুদদারি কিংবা বাণিজ্যের অভিযোগে এখনো মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে নাগরিক সমাজ। মামলা প্রসঙ্গে অবশ্য দায়িত্বশীলরা বলছেন ভিন্ন কথা। 

সোমবার করোনার টিকা কেলেঙ্কারি নিয়ে সৃষ্ট অভিযোগে তদন্ত কমিটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রামের পরিচালক বরাবর তাদের রিপোর্ট প্রদান করেন। কমিটি রাতেই সেই রিপোর্ট স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বরাবর কুরিয়ার করেন এবং মঙ্গলবার সকালে মেইলযোগে তা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয় বলেও সরকার সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র জানায়।

তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ সন্ধ্যায় সর্বশেষ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত, চট্টগ্রাম থেকে প্রেরিত তদন্ত প্রতিবেদনটি হাতে পাননি এবং মেইল পাওয়ার বিষয়টিও অবগত নন বলে জানান। 

শুক্র ও শনিবার চট্টগ্রামের পটিয়ার হুলাইন ইউনিয়নে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি লাগোয়া অস্থায়ী ক্যাম্পে অনুমতিহীন টিকা প্রদান করা হয়। এই টিকা প্রদান উপলক্ষে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে হুইপের সম্মতিতে ব্যানার সাঁটানো হয় বিভিন্ন স্থানে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কোন এমপি সরকারি টিকা নিয়ে দলীয় কর্মসূচি না করলেও ‘হুইপ পোষ্যদের’ এমন আয়োজনে এলাকায় নানা প্রশ্ন ওঠে। টিকাদান কর্মসূচি পরিদর্শন করেন হুইপ নিজেই। তার ভাই মহব্বত নিজেই টিকা পুশ করেন। এমন ছবিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এই অবৈধ টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় অর্থ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বরাবর যায়। আর এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবর প্রকাশ হলে শুরু হয় তোলপাড়। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।  

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ডা. অজয় দাস এক প্রশ্নের জবাবে জানান, ২৬শ টিকা প্রদানের জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্ড হস্তান্তর করেন অভিযুক্ত রবিউল। তবে এর মধ্যে মাত্র ২১৮টি রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর বৈধতা খুঁজে পায় তদন্ত কমিটি, এমনটি জানায় নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র।

ঘটনার পরপরই এই প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে সরকারি টিকাদান প্রক্রিয়ায় অনুমতিহীন ও অস্বচ্ছতাসহ নানা ব্যত্যয়ের কথা স্বীকার করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ। কিন্তু তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে এই উপজেলা কর্মকর্তা নানাজনের হুমকি-ধমকিতে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন! এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে নারাজ তিনি। এড়িয়ে চলছেন সংবাদমাধ্যমের ফোন।

তদন্ত রিপোর্ট প্রদানের পর চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বিও দোষীদের কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। কিন্তু গা এড়িয়েই যেন চলছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রথম দফাতেই মুঠোফোনে রেসপন্স করলেও টানা চারদিন অন্তত ১৫ বার ফোন করেও চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ারের কোন রেসপন্স মেলেনি। তার কাছে জমা হওয়া তদন্ত রিপোর্টের বিষয়েও তিনি মুখ খুলছেন না সংবাদমাধ্যমের কাছে। 

কর্তাদের কেন এই নীরবতা?
আমাদের তদন্তে উঠে এসেছে আরও কিছু ভয়াবহ তথ্য। করোনা নিয়ে বাণিজ্যের আরো একটি ভয়াবহ ঘটনা প্রায় ছয় মাস আগে ঘটলেও সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক অভিযোগ পেয়েও নিরব ছিলেন। তখনকার নীরবতাই পরবর্তীতে এখনকার ‘হুইপ পোষ্যদের’ টিকা বাণিজ্যকে উৎসাহিত করে বলে মনে করছেন বোদ্ধামহল।

কারো কারো অভিমত, হয়তো হুইপ বাহিনীর চাপের মুখেই নিরব রয়েছেন এ বিভাগীয় কর্তা! নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন হুইপ ‘পোষ্য ও ঘনিষ্ঠরা’। তাদের দাবি, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কারণেই ‘হুইপ পোষ্যদের’ এই টিকা বাণিজ্যের খবরটি সংবাদমাধ্যমে এসেছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাতে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়। 

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : আকতার কবির 
চাঞ্চল্যকর এই টিকা বাণিজ্য প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আকতার কবির বলেন, যেখানে হুইপ ও তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেখানে সরকারি কর্মকর্তারা চাপে থাকবেন, এটি অস্বাভাবিক নয়। তবে টিকা প্রদান নিয়ে সরকারের স্বচ্ছতার প্রতি মানুষের যাতে আস্থা থাকে, সেজন্য চাপ মুক্ত পরিবেশে দৃষ্টান্তমূলক আইনি পদক্ষেপ দরকার।

তিনি বলেন, ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা এই টিকাদান প্রক্রিয়ার অস্বচ্ছতায় যুক্ত হয়েছেন। খোদ হুইপের ভাই নিজে অবৈধভাবে টিকা পুশ করেছেন; একথা সরকারের অন্য অর্গানগুলোর না জানার কথা নয়। জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয়। সবকিছুতে কম্প্রোমাইজ আশা করা যায় না।

কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে :  ডা. মাহফুজুর রহমান
চট্টগ্রামের প্রবীণ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও অসংখ্য নাগরিক আন্দোলনের নেতা ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, যেখানে এমপি-হুইপের লোক জড়িত, সেখানে স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়ায় যে কোনো তদন্ত এগোবে; এটি বর্তমান রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ায় আশা করা যায় না। এটি অভিযুক্তদের দোষ নয়, রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ারই দোষ। পটিয়ায় ১৭ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা সত্ত্বেও টিকা প্রক্রিয়ায় কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে?

এমন বিস্ময়ভরা প্রশ্ন রাখেন এই নাগরিক সংগঠক। রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টিকা দিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোন সুযোগ না রাখা, এমন রাষ্ট্রীয় বিশৃঙ্খলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তিনি।

মামলা নয় কেন? 
টিকা বাণিজ্যের অভিযোগে গঠিত তদন্তে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ উঠে আসলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্ট কোন কর্মকর্তা কেন এখনো আইনগত ব্যবস্থা নিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বোদ্ধাদের মাঝে। 

তাদের ধারণা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাটের বিষয়ে ফৌজদারি মামলা না হলে কিংবা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না হলে পরবর্তীতে দেশজুড়ে অন্য প্রভাবশালী কিংবা এমপি-মন্ত্রীদের এলাকায়ও এমন অভিন্ন ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

সিভিল সার্জন যা বললেন
কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না- এই প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আমি এখনো দেখিনি। ওই রিপোর্টে আদৌ কি কি আছে, তা না জেনে আইনগত প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাতো ঘটনার আদ্যোপান্ত জানেন। তাকে দিয়ে কেন আইনি ব্যবস্থা নেয়া হলো না? এমন প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, তদন্তে অভিযোগের সত্যতা উঠে আসলে নিশ্চয়ই সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মামলার সিদ্ধান্ত হবে আইনি পরামর্শেই : মহাপরিচালক  
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্য ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলেই পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযুক্ত রবিউলকে সাময়িক সাসপেন্ডের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। বিভাগীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়ায় যাবেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমাদের  আইনজীবীর মতামত নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মহাপরিচালক এও বলেন, এই ধরনের অভিযোগ আগে কখনও আসেনি। এমন ঘটনাও ঘটেনি কখনো। তাই আইনগত মতামত নেয়া হচ্ছে। সাধারণত এমন অভিযোগ পেলে অতীতে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা হতো। কিন্তু এখন এর পাশাপাশি দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতে মামলা হবে কিনা, সেটি আইনজীবীর পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

ফিরে দেখা
হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর সমর্থিত ছাত্রলীগ নেতা দাবিদার টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনের ‘টিকা বাণিজ্য’ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় গত শুক্রবার থেকেই। রেজিস্ট্রেশনহীন এবং বিধিবহির্ভূতভাবে অর্থের বিনিময়ে প্রথমেই ৭শ টিকা প্রদানের অভিযোগ উঠে। 

এই অভিযোগ সর্বপ্রথম বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশ পেলে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়। এবং এই নিয়ে গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। পরবর্তীতে দেখা যায়, ৭শ নয়, ২৬শ টিকা প্রদান করা হয় বলে রবিউল তদন্ত কমিটির কাছে স্বীকারোক্তি দেন। খোদ হুইপ সামশুলের নিজের ইউনিয়ন শোভনদন্ডীতে ঘটেছে এই ঘটনা। যা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অসন্তোষ দেখা দেয়। 

এ ঘটনায় তিন সদস্যের গঠিত তদন্ত কমিটিকে দুই দিনের সময় দেয়া হয়। তদন্ত কমিটি তাদের যে রিপোর্ট প্রদান করে; তাতে টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সরকারি অনুমোদন না নেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট উঠে আসে। এছাড়া তদন্ত কমিটি দেখতে পায় যে, উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআই টিকা সংরক্ষণাগারের ওই টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সময়কালের সিসিটিভি ফুটেজ উধাও হয়ে গেছে। টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় বৈধতা থাকলে সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করা হতো না বলেও মনে করছে সচেতন মহল। 

তদন্ত কমিটি জানতে পারে, নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় টিকা বহনের জন্য যে কোল্ড বক্স থাকা প্রয়োজন, তা ছাড়াই উপজেলার ওই সংরক্ষণাগার থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের ক্যাম্পটিতে টিকা স্থানান্তর করা হয়েছিল, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য খুবই ঝুঁকি তৈরি করে। 

দেশজুড়ে যখন টিকা নিয়ে সংকট-উৎকণ্ঠা, তখন সরকারি বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অর্থ নিয়ে এমন টিকা প্রদানের ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভ দানা বাঁধছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত
খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামে দিনব্যাপী শিল্পী সম্মিলন ও আর্ট ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে দিনব্যাপী শিল্পী সম্মিলন ও আর্ট ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মাদক উদ্ধারে পুরস্কার পাওয়া এসআই পাচারের দায়ে প্রত্যাহার
মাদক উদ্ধারে পুরস্কার পাওয়া এসআই পাচারের দায়ে প্রত্যাহার
আদালতে সেবাপ্রার্থীর থেকে টাকা নেওয়ায় এসআই প্রত্যাহার
আদালতে সেবাপ্রার্থীর থেকে টাকা নেওয়ায় এসআই প্রত্যাহার
চট্টগ্রামে চোর সন্দেহে শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে চোর সন্দেহে শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে মাদক পাচারের সময় গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে মাদক পাচারের সময় গ্রেফতার ৩
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার
বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের
চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন
আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক
কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই
ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট
যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২
নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর
৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর
বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’
প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের
ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার
প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা
ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি