শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৯, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : নাগরিক সমাজ

টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ, ক্ষোভ ও অসন্তোষ
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

টিকা দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনকে অবশেষে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, ‘হুইপ পোষ্যেরা’ এই অপবাণিজ্যে যুক্ত হওয়ার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হবার পর প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলরা। এদের কেউ কেউ এখন গা এড়িয়েও চলছেন। 

অন্যদিকে, দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়ায় চাঞ্চল্যকর এই করোনা টিকা বাণিজ্য নিয়ে দাপ্তরিক ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঢিমেতালে অবস্থায় উদ্বেগ-অসন্তোষ দেখা দিয়েছে স্বাস্থ্য খাতের বিশেষজ্ঞ ও সচেতন নাগরিক প্রতিনিধিদের মধ্যে। 

টিকা কিংবা রাষ্ট্রীয় সম্পদ সরকারি অনুমতি ছাড়াই স্থানান্তর ও প্রয়োগের নামে লোপাট, মজুদদারি কিংবা বাণিজ্যের অভিযোগে এখনো মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে নাগরিক সমাজ। মামলা প্রসঙ্গে অবশ্য দায়িত্বশীলরা বলছেন ভিন্ন কথা। 

সোমবার করোনার টিকা কেলেঙ্কারি নিয়ে সৃষ্ট অভিযোগে তদন্ত কমিটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রামের পরিচালক বরাবর তাদের রিপোর্ট প্রদান করেন। কমিটি রাতেই সেই রিপোর্ট স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বরাবর কুরিয়ার করেন এবং মঙ্গলবার সকালে মেইলযোগে তা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয় বলেও সরকার সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র জানায়।

তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ সন্ধ্যায় সর্বশেষ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত, চট্টগ্রাম থেকে প্রেরিত তদন্ত প্রতিবেদনটি হাতে পাননি এবং মেইল পাওয়ার বিষয়টিও অবগত নন বলে জানান। 

শুক্র ও শনিবার চট্টগ্রামের পটিয়ার হুলাইন ইউনিয়নে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি লাগোয়া অস্থায়ী ক্যাম্পে অনুমতিহীন টিকা প্রদান করা হয়। এই টিকা প্রদান উপলক্ষে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে হুইপের সম্মতিতে ব্যানার সাঁটানো হয় বিভিন্ন স্থানে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কোন এমপি সরকারি টিকা নিয়ে দলীয় কর্মসূচি না করলেও ‘হুইপ পোষ্যদের’ এমন আয়োজনে এলাকায় নানা প্রশ্ন ওঠে। টিকাদান কর্মসূচি পরিদর্শন করেন হুইপ নিজেই। তার ভাই মহব্বত নিজেই টিকা পুশ করেন। এমন ছবিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এই অবৈধ টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় অর্থ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বরাবর যায়। আর এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবর প্রকাশ হলে শুরু হয় তোলপাড়। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।  

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ডা. অজয় দাস এক প্রশ্নের জবাবে জানান, ২৬শ টিকা প্রদানের জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্ড হস্তান্তর করেন অভিযুক্ত রবিউল। তবে এর মধ্যে মাত্র ২১৮টি রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর বৈধতা খুঁজে পায় তদন্ত কমিটি, এমনটি জানায় নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র।

ঘটনার পরপরই এই প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে সরকারি টিকাদান প্রক্রিয়ায় অনুমতিহীন ও অস্বচ্ছতাসহ নানা ব্যত্যয়ের কথা স্বীকার করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ। কিন্তু তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে এই উপজেলা কর্মকর্তা নানাজনের হুমকি-ধমকিতে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন! এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে নারাজ তিনি। এড়িয়ে চলছেন সংবাদমাধ্যমের ফোন।

তদন্ত রিপোর্ট প্রদানের পর চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বিও দোষীদের কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। কিন্তু গা এড়িয়েই যেন চলছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রথম দফাতেই মুঠোফোনে রেসপন্স করলেও টানা চারদিন অন্তত ১৫ বার ফোন করেও চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ারের কোন রেসপন্স মেলেনি। তার কাছে জমা হওয়া তদন্ত রিপোর্টের বিষয়েও তিনি মুখ খুলছেন না সংবাদমাধ্যমের কাছে। 

কর্তাদের কেন এই নীরবতা?
আমাদের তদন্তে উঠে এসেছে আরও কিছু ভয়াবহ তথ্য। করোনা নিয়ে বাণিজ্যের আরো একটি ভয়াবহ ঘটনা প্রায় ছয় মাস আগে ঘটলেও সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক অভিযোগ পেয়েও নিরব ছিলেন। তখনকার নীরবতাই পরবর্তীতে এখনকার ‘হুইপ পোষ্যদের’ টিকা বাণিজ্যকে উৎসাহিত করে বলে মনে করছেন বোদ্ধামহল।

কারো কারো অভিমত, হয়তো হুইপ বাহিনীর চাপের মুখেই নিরব রয়েছেন এ বিভাগীয় কর্তা! নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন হুইপ ‘পোষ্য ও ঘনিষ্ঠরা’। তাদের দাবি, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কারণেই ‘হুইপ পোষ্যদের’ এই টিকা বাণিজ্যের খবরটি সংবাদমাধ্যমে এসেছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাতে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়। 

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : আকতার কবির 
চাঞ্চল্যকর এই টিকা বাণিজ্য প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আকতার কবির বলেন, যেখানে হুইপ ও তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেখানে সরকারি কর্মকর্তারা চাপে থাকবেন, এটি অস্বাভাবিক নয়। তবে টিকা প্রদান নিয়ে সরকারের স্বচ্ছতার প্রতি মানুষের যাতে আস্থা থাকে, সেজন্য চাপ মুক্ত পরিবেশে দৃষ্টান্তমূলক আইনি পদক্ষেপ দরকার।

তিনি বলেন, ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা এই টিকাদান প্রক্রিয়ার অস্বচ্ছতায় যুক্ত হয়েছেন। খোদ হুইপের ভাই নিজে অবৈধভাবে টিকা পুশ করেছেন; একথা সরকারের অন্য অর্গানগুলোর না জানার কথা নয়। জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয়। সবকিছুতে কম্প্রোমাইজ আশা করা যায় না।

কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে :  ডা. মাহফুজুর রহমান
চট্টগ্রামের প্রবীণ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও অসংখ্য নাগরিক আন্দোলনের নেতা ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, যেখানে এমপি-হুইপের লোক জড়িত, সেখানে স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়ায় যে কোনো তদন্ত এগোবে; এটি বর্তমান রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ায় আশা করা যায় না। এটি অভিযুক্তদের দোষ নয়, রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ারই দোষ। পটিয়ায় ১৭ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা সত্ত্বেও টিকা প্রক্রিয়ায় কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে?

এমন বিস্ময়ভরা প্রশ্ন রাখেন এই নাগরিক সংগঠক। রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টিকা দিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোন সুযোগ না রাখা, এমন রাষ্ট্রীয় বিশৃঙ্খলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তিনি।

মামলা নয় কেন? 
টিকা বাণিজ্যের অভিযোগে গঠিত তদন্তে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ উঠে আসলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্ট কোন কর্মকর্তা কেন এখনো আইনগত ব্যবস্থা নিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বোদ্ধাদের মাঝে। 

তাদের ধারণা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাটের বিষয়ে ফৌজদারি মামলা না হলে কিংবা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না হলে পরবর্তীতে দেশজুড়ে অন্য প্রভাবশালী কিংবা এমপি-মন্ত্রীদের এলাকায়ও এমন অভিন্ন ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

সিভিল সার্জন যা বললেন
কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না- এই প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আমি এখনো দেখিনি। ওই রিপোর্টে আদৌ কি কি আছে, তা না জেনে আইনগত প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাতো ঘটনার আদ্যোপান্ত জানেন। তাকে দিয়ে কেন আইনি ব্যবস্থা নেয়া হলো না? এমন প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, তদন্তে অভিযোগের সত্যতা উঠে আসলে নিশ্চয়ই সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মামলার সিদ্ধান্ত হবে আইনি পরামর্শেই : মহাপরিচালক  
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্য ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলেই পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযুক্ত রবিউলকে সাময়িক সাসপেন্ডের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। বিভাগীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়ায় যাবেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমাদের  আইনজীবীর মতামত নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মহাপরিচালক এও বলেন, এই ধরনের অভিযোগ আগে কখনও আসেনি। এমন ঘটনাও ঘটেনি কখনো। তাই আইনগত মতামত নেয়া হচ্ছে। সাধারণত এমন অভিযোগ পেলে অতীতে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা হতো। কিন্তু এখন এর পাশাপাশি দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতে মামলা হবে কিনা, সেটি আইনজীবীর পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

ফিরে দেখা
হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর সমর্থিত ছাত্রলীগ নেতা দাবিদার টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনের ‘টিকা বাণিজ্য’ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় গত শুক্রবার থেকেই। রেজিস্ট্রেশনহীন এবং বিধিবহির্ভূতভাবে অর্থের বিনিময়ে প্রথমেই ৭শ টিকা প্রদানের অভিযোগ উঠে। 

এই অভিযোগ সর্বপ্রথম বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশ পেলে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়। এবং এই নিয়ে গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। পরবর্তীতে দেখা যায়, ৭শ নয়, ২৬শ টিকা প্রদান করা হয় বলে রবিউল তদন্ত কমিটির কাছে স্বীকারোক্তি দেন। খোদ হুইপ সামশুলের নিজের ইউনিয়ন শোভনদন্ডীতে ঘটেছে এই ঘটনা। যা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অসন্তোষ দেখা দেয়। 

এ ঘটনায় তিন সদস্যের গঠিত তদন্ত কমিটিকে দুই দিনের সময় দেয়া হয়। তদন্ত কমিটি তাদের যে রিপোর্ট প্রদান করে; তাতে টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সরকারি অনুমোদন না নেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট উঠে আসে। এছাড়া তদন্ত কমিটি দেখতে পায় যে, উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআই টিকা সংরক্ষণাগারের ওই টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সময়কালের সিসিটিভি ফুটেজ উধাও হয়ে গেছে। টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় বৈধতা থাকলে সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করা হতো না বলেও মনে করছে সচেতন মহল। 

তদন্ত কমিটি জানতে পারে, নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় টিকা বহনের জন্য যে কোল্ড বক্স থাকা প্রয়োজন, তা ছাড়াই উপজেলার ওই সংরক্ষণাগার থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের ক্যাম্পটিতে টিকা স্থানান্তর করা হয়েছিল, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য খুবই ঝুঁকি তৈরি করে। 

দেশজুড়ে যখন টিকা নিয়ে সংকট-উৎকণ্ঠা, তখন সরকারি বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অর্থ নিয়ে এমন টিকা প্রদানের ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভ দানা বাঁধছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা