শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৯, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : নাগরিক সমাজ

টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ, ক্ষোভ ও অসন্তোষ
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
টিকা বাণিজ্যে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ বরখাস্ত

টিকা দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ‘হুইপ পোষ্য’ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনকে অবশেষে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, ‘হুইপ পোষ্যেরা’ এই অপবাণিজ্যে যুক্ত হওয়ার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হবার পর প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলরা। এদের কেউ কেউ এখন গা এড়িয়েও চলছেন। 

অন্যদিকে, দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়ায় চাঞ্চল্যকর এই করোনা টিকা বাণিজ্য নিয়ে দাপ্তরিক ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঢিমেতালে অবস্থায় উদ্বেগ-অসন্তোষ দেখা দিয়েছে স্বাস্থ্য খাতের বিশেষজ্ঞ ও সচেতন নাগরিক প্রতিনিধিদের মধ্যে। 

টিকা কিংবা রাষ্ট্রীয় সম্পদ সরকারি অনুমতি ছাড়াই স্থানান্তর ও প্রয়োগের নামে লোপাট, মজুদদারি কিংবা বাণিজ্যের অভিযোগে এখনো মামলা না হওয়ায় উদ্বেগ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে নাগরিক সমাজ। মামলা প্রসঙ্গে অবশ্য দায়িত্বশীলরা বলছেন ভিন্ন কথা। 

সোমবার করোনার টিকা কেলেঙ্কারি নিয়ে সৃষ্ট অভিযোগে তদন্ত কমিটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রামের পরিচালক বরাবর তাদের রিপোর্ট প্রদান করেন। কমিটি রাতেই সেই রিপোর্ট স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বরাবর কুরিয়ার করেন এবং মঙ্গলবার সকালে মেইলযোগে তা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয় বলেও সরকার সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র জানায়।

তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ সন্ধ্যায় সর্বশেষ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত, চট্টগ্রাম থেকে প্রেরিত তদন্ত প্রতিবেদনটি হাতে পাননি এবং মেইল পাওয়ার বিষয়টিও অবগত নন বলে জানান। 

শুক্র ও শনিবার চট্টগ্রামের পটিয়ার হুলাইন ইউনিয়নে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি লাগোয়া অস্থায়ী ক্যাম্পে অনুমতিহীন টিকা প্রদান করা হয়। এই টিকা প্রদান উপলক্ষে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে হুইপের সম্মতিতে ব্যানার সাঁটানো হয় বিভিন্ন স্থানে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কোন এমপি সরকারি টিকা নিয়ে দলীয় কর্মসূচি না করলেও ‘হুইপ পোষ্যদের’ এমন আয়োজনে এলাকায় নানা প্রশ্ন ওঠে। টিকাদান কর্মসূচি পরিদর্শন করেন হুইপ নিজেই। তার ভাই মহব্বত নিজেই টিকা পুশ করেন। এমন ছবিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এই অবৈধ টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় অর্থ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বরাবর যায়। আর এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবর প্রকাশ হলে শুরু হয় তোলপাড়। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।  

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ডা. অজয় দাস এক প্রশ্নের জবাবে জানান, ২৬শ টিকা প্রদানের জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্ড হস্তান্তর করেন অভিযুক্ত রবিউল। তবে এর মধ্যে মাত্র ২১৮টি রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর বৈধতা খুঁজে পায় তদন্ত কমিটি, এমনটি জানায় নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র।

ঘটনার পরপরই এই প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে সরকারি টিকাদান প্রক্রিয়ায় অনুমতিহীন ও অস্বচ্ছতাসহ নানা ব্যত্যয়ের কথা স্বীকার করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ। কিন্তু তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে এই উপজেলা কর্মকর্তা নানাজনের হুমকি-ধমকিতে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন! এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে নারাজ তিনি। এড়িয়ে চলছেন সংবাদমাধ্যমের ফোন।

তদন্ত রিপোর্ট প্রদানের পর চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বিও দোষীদের কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। কিন্তু গা এড়িয়েই যেন চলছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রথম দফাতেই মুঠোফোনে রেসপন্স করলেও টানা চারদিন অন্তত ১৫ বার ফোন করেও চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ারের কোন রেসপন্স মেলেনি। তার কাছে জমা হওয়া তদন্ত রিপোর্টের বিষয়েও তিনি মুখ খুলছেন না সংবাদমাধ্যমের কাছে। 

কর্তাদের কেন এই নীরবতা?
আমাদের তদন্তে উঠে এসেছে আরও কিছু ভয়াবহ তথ্য। করোনা নিয়ে বাণিজ্যের আরো একটি ভয়াবহ ঘটনা প্রায় ছয় মাস আগে ঘটলেও সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক অভিযোগ পেয়েও নিরব ছিলেন। তখনকার নীরবতাই পরবর্তীতে এখনকার ‘হুইপ পোষ্যদের’ টিকা বাণিজ্যকে উৎসাহিত করে বলে মনে করছেন বোদ্ধামহল।

কারো কারো অভিমত, হয়তো হুইপ বাহিনীর চাপের মুখেই নিরব রয়েছেন এ বিভাগীয় কর্তা! নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন হুইপ ‘পোষ্য ও ঘনিষ্ঠরা’। তাদের দাবি, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কারণেই ‘হুইপ পোষ্যদের’ এই টিকা বাণিজ্যের খবরটি সংবাদমাধ্যমে এসেছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাতে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়। 

জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয় : আকতার কবির 
চাঞ্চল্যকর এই টিকা বাণিজ্য প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আকতার কবির বলেন, যেখানে হুইপ ও তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেখানে সরকারি কর্মকর্তারা চাপে থাকবেন, এটি অস্বাভাবিক নয়। তবে টিকা প্রদান নিয়ে সরকারের স্বচ্ছতার প্রতি মানুষের যাতে আস্থা থাকে, সেজন্য চাপ মুক্ত পরিবেশে দৃষ্টান্তমূলক আইনি পদক্ষেপ দরকার।

তিনি বলেন, ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা এই টিকাদান প্রক্রিয়ার অস্বচ্ছতায় যুক্ত হয়েছেন। খোদ হুইপের ভাই নিজে অবৈধভাবে টিকা পুশ করেছেন; একথা সরকারের অন্য অর্গানগুলোর না জানার কথা নয়। জীবন নিয়ে খেলা ঠিক নয়। সবকিছুতে কম্প্রোমাইজ আশা করা যায় না।

কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে :  ডা. মাহফুজুর রহমান
চট্টগ্রামের প্রবীণ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও অসংখ্য নাগরিক আন্দোলনের নেতা ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, যেখানে এমপি-হুইপের লোক জড়িত, সেখানে স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়ায় যে কোনো তদন্ত এগোবে; এটি বর্তমান রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ায় আশা করা যায় না। এটি অভিযুক্তদের দোষ নয়, রাষ্ট্রীয় প্রক্রিয়ারই দোষ। পটিয়ায় ১৭ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা সত্ত্বেও টিকা প্রক্রিয়ায় কেন হুইপের ভাইকে টিকা পুশ করতে হবে?

এমন বিস্ময়ভরা প্রশ্ন রাখেন এই নাগরিক সংগঠক। রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টিকা দিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোন সুযোগ না রাখা, এমন রাষ্ট্রীয় বিশৃঙ্খলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তিনি।

মামলা নয় কেন? 
টিকা বাণিজ্যের অভিযোগে গঠিত তদন্তে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ উঠে আসলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্ট কোন কর্মকর্তা কেন এখনো আইনগত ব্যবস্থা নিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বোদ্ধাদের মাঝে। 

তাদের ধারণা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাটের বিষয়ে ফৌজদারি মামলা না হলে কিংবা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না হলে পরবর্তীতে দেশজুড়ে অন্য প্রভাবশালী কিংবা এমপি-মন্ত্রীদের এলাকায়ও এমন অভিন্ন ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

সিভিল সার্জন যা বললেন
কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না- এই প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আমি এখনো দেখিনি। ওই রিপোর্টে আদৌ কি কি আছে, তা না জেনে আইনগত প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাতো ঘটনার আদ্যোপান্ত জানেন। তাকে দিয়ে কেন আইনি ব্যবস্থা নেয়া হলো না? এমন প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, তদন্তে অভিযোগের সত্যতা উঠে আসলে নিশ্চয়ই সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মামলার সিদ্ধান্ত হবে আইনি পরামর্শেই : মহাপরিচালক  
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্য ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম এ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলেই পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযুক্ত রবিউলকে সাময়িক সাসপেন্ডের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। বিভাগীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়ায় যাবেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমাদের  আইনজীবীর মতামত নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মহাপরিচালক এও বলেন, এই ধরনের অভিযোগ আগে কখনও আসেনি। এমন ঘটনাও ঘটেনি কখনো। তাই আইনগত মতামত নেয়া হচ্ছে। সাধারণত এমন অভিযোগ পেলে অতীতে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা হতো। কিন্তু এখন এর পাশাপাশি দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতে মামলা হবে কিনা, সেটি আইনজীবীর পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

ফিরে দেখা
হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর সমর্থিত ছাত্রলীগ নেতা দাবিদার টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসাইনের ‘টিকা বাণিজ্য’ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় গত শুক্রবার থেকেই। রেজিস্ট্রেশনহীন এবং বিধিবহির্ভূতভাবে অর্থের বিনিময়ে প্রথমেই ৭শ টিকা প্রদানের অভিযোগ উঠে। 

এই অভিযোগ সর্বপ্রথম বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশ পেলে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়। এবং এই নিয়ে গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। পরবর্তীতে দেখা যায়, ৭শ নয়, ২৬শ টিকা প্রদান করা হয় বলে রবিউল তদন্ত কমিটির কাছে স্বীকারোক্তি দেন। খোদ হুইপ সামশুলের নিজের ইউনিয়ন শোভনদন্ডীতে ঘটেছে এই ঘটনা। যা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অসন্তোষ দেখা দেয়। 

এ ঘটনায় তিন সদস্যের গঠিত তদন্ত কমিটিকে দুই দিনের সময় দেয়া হয়। তদন্ত কমিটি তাদের যে রিপোর্ট প্রদান করে; তাতে টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সরকারি অনুমোদন না নেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট উঠে আসে। এছাড়া তদন্ত কমিটি দেখতে পায় যে, উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআই টিকা সংরক্ষণাগারের ওই টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সময়কালের সিসিটিভি ফুটেজ উধাও হয়ে গেছে। টিকা প্রদান প্রক্রিয়ায় বৈধতা থাকলে সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করা হতো না বলেও মনে করছে সচেতন মহল। 

তদন্ত কমিটি জানতে পারে, নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় টিকা বহনের জন্য যে কোল্ড বক্স থাকা প্রয়োজন, তা ছাড়াই উপজেলার ওই সংরক্ষণাগার থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের ক্যাম্পটিতে টিকা স্থানান্তর করা হয়েছিল, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য খুবই ঝুঁকি তৈরি করে। 

দেশজুড়ে যখন টিকা নিয়ে সংকট-উৎকণ্ঠা, তখন সরকারি বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অর্থ নিয়ে এমন টিকা প্রদানের ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভ দানা বাঁধছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে