শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, শনিবার, ১১ জুন, ২০২২ আপডেট:

সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডি

উত্তর মিলছে না অনেক প্রশ্নের

কী হবে ১৯ অজ্ঞাত লাশের
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
উত্তর মিলছে না অনেক প্রশ্নের

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণ এবং ভয়াবহ আগুনের বিষয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তরই মিলছে না। এ দুর্ঘটনায় ৪৬ জন মারা যান। এর মধ্যে আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া ১৯ জনের মৃতদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এদিকে রাসায়নিক বিস্ফোরণের ফলে আশপাশের মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থল বিএম ডিপো থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেছে বিশেষজ্ঞ দল।  

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগুনের উৎস, দায়িত্বে অবহেলা, তথ্য গোপন, রাসায়নিকের বিষয়ে প্রকাশ না করাসহ অনেক প্রশ্নের উত্তর এখন পর্যন্ত অজানা। এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ঘটনাস্থল চষে বেড়াচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। বিভিন্ন সংস্থার গঠিত তদন্ত কমিটির একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা হলে তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আগুনের উৎস এখনো অজানা। ডিপো কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো তথ্য সরবরাহ করতে পারেনি। অগ্নিকাণ্ড এবং বিস্ফোরণের সময় কারা কর্মরত ছিলেন, তাও জানাতে পারছেন না। এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে প্রতি-উত্তরে তারা জানিয়েছেন, আগুনে পুড়ে গেছে ডিউটি রোস্টার। তাই তাদের কাছে বেতন শিট চাওয়া হয়েছে।’

জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির সদস্য এবং চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আগুনের সূত্রপাত, বিস্ফোরণের কারণ, ডিপোতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা পর্যাপ্ত ছিল কি না- এসব বিষয় সামনে রেখে তদন্ত করা হচ্ছে। এ ছাড়া ভয়াবহ এ দুর্ঘটনায় কার কার গাফিলতি রয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’ জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্য এবং সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘এরই মধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে তদন্ত দল। দুর্ঘটনার উৎস, ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণসহ অন্যান্য কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই প্রতিবেদন জমা দেওয়া যাবে।’ তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, আগুন এবং বিস্ফোরণের পর সরকারি বিভিন্ন সংস্থা এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এগিয়ে এলেও খোঁজ ছিল না ডিপো মালিক কর্তৃপক্ষের। ঘটনার দুই দিন পর ডিপোতে আসেন মালিক কর্তৃপক্ষের লোকজন। অগ্নিকাণ্ডের শুরুতে ডিপোতে রাসায়নিক থাকার তথ্য জানানো হয়নি ফায়ার সার্ভিসকে। রাসায়নিকের তথ্য শুরুতে দেওয়া হলে জানমালের ক্ষতি অনেক কম হতো। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজও পাওয়া যাচ্ছে না। তদন্ত কমিটির আরেক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এ ডিপোতে রাসায়নিক পদার্থ রাখার অনুমতি ছিল না। পরিবেশ অধিদফতর, ফায়ার সার্ভিস, বন্দর, কাস্টমসহ প্রত্যেক সংস্থার অগোচরেই তারা কাজটি দীর্ঘদিন করে আসছিল।’ এদিকে ৪৬ জনের মধ্যে ১৯ মৃতদেহের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। তা ছাড়া নিখোঁজ আছেন চারজন। অজ্ঞাত-নিখোঁজ মোট ২৩ জনের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য তাদের পরিবারের ৪১ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ল্যাবের টিম। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরিচয় শনাক্তের পর মৃতদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বর্তমানে ১৯ মৃতদেহের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে ১৫টি, চট্টগ্রাম এভারকেয়ার হাসপাতালে দুটি এবং চট্টগ্রাম সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) আছে দুটি।   জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘মৃতদেহ দেখে চেনা যাচ্ছে না, এমন অজ্ঞাত ১৯টি মৃতদেহ ফ্রিজে সংরক্ষিত আছে। অজ্ঞাতদের শনাক্তে তাদের পরিবারের ৪১ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর তাদের হস্তান্তর করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘ফ্রিজে রাখা মৃতদেহগুলো যথাযথ যত্নসহকারে সংরক্ষিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসন দেখভাল করছে।’

বিএম ডিপোতে বিশেষজ্ঞ দল : চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে রাসায়নিক বিস্ফোরণের ঘটনায় আশপাশের মানুষের মধ্যে কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য ভবিষ্যতে কেমন হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে- এমন জনস্বাস্থ্য বিষয়ে পর্যবেক্ষণ, পরিবীক্ষণ এবং জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের উচ্চপর্যায়ের একটি বিশেষজ্ঞ দল এসেছে। গতকাল সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলামের নেতৃত্বে টিমটি ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করে। পর্যবেক্ষণের সময় তারা ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের উচ্চপর্যায়ের টিমের মধ্যে ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম, রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. মো. সফিকুল ইসলাম, ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কভিড-১৯ হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সহকারী পরিচালক ডা. অনিন্দিতা শবনম কোরেশী, সহকারী পরিচালক ডা. মাহী উদ্দিন আহমেদ, ইভালুয়েটর ডা. ফাবলিনা নওশিন, ডাটা ম্যানেজার মো. রাকিবুল ইসলাম, বিসিআইসির ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেফটি অ্যান্ড হেলথ বিভাগের কেমিস্ট মো. জিয়াউল হক ও ডেপুটি চিফ মো. হুমায়ুন কবীর। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘রাসায়নিক বিস্ফোরণে কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একটি উচ্চপর্যায়ের টিম সীতাকুণ্ডের ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণে এসেছে। এ টিম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়া রোগীরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কীভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাও পদির্শন করেছেন।’ এদিকে কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈরে আনসার ভিডিপি একাডেমির ইয়াদ আলী প্যারেড গ্রাউন্ডে ২২তম ব্যাচের নবীন ব্যাটালিয়ন আনসারদের ছয় মাসের মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডির ঘটনায় দুটি আলাদা তদন্ত কমিটি কাজ করছে। তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের প্রশিক্ষণসহ তাদের আধুনিকায়নে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশপ্রেম ও প্রশিক্ষণের জন্যই তারা অন্যদের বাঁচাতে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। প্রসঙ্গত, গত ৪ জুন শনিবার রাত ৯টায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকার বিএম কনটেইনারে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৪৬ জন নিহত এবং ৩ শতাধিক মানুষ আহত হন। নিহতদের মধ্যে ১৯ মৃতদেহের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। গত সোমবার ডিএনএ টেস্টের জন্য অজ্ঞাতদের স্বজনদের কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫৫ জন। বর্তমানে ভর্তি আছেন ৫২ জন। এর মধ্যে চক্ষু বিভাগে ৮ জন, সার্জারি বিভাগের দুই ইউনিটে আছে ৮ জন, অর্থোপেডিক বিভাগে ৭ জন, নিউরো সার্জারি বিভাগে ২ জন, ইউরোলজি বিভাগে একজন এবং বার্ন ইউনিটে ২৫ জন ভর্তি আছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন ৭৫ জন এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে ১৬ জনকে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত
উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত
ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত
নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাগল চুরির ঘটনায় চোরের হেদায়েতের জন্য মিলাদ
ছাগল চুরির ঘটনায় চোরের হেদায়েতের জন্য মিলাদ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র
যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা
ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
রংপুরে গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত নয় পাকিস্তানের ক্রিকেটে মন দেয়া ‍উচিৎ: হেসন
ভারত নয় পাকিস্তানের ক্রিকেটে মন দেয়া ‍উচিৎ: হেসন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে ডিক্যাপ্রিওর নতুন সিনেমা
দেশের প্রেক্ষাগৃহে ডিক্যাপ্রিওর নতুন সিনেমা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত
উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে চারটি নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে রাশিয়া
ইরানে চারটি নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বৃদ্ধার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে বৃদ্ধার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কনসালটেশন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
খুলনায় টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কনসালটেশন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে কলেজছাত্রী নববধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
নোয়াখালীতে কলেজছাত্রী নববধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টিসিবির চাল উদ্ধার
মাগুরায় টিসিবির চাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম