শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩

অনৈতিক সুবিধা না পেয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতির বিরুদ্ধে একক সিদ্ধান্তের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
অনৈতিক সুবিধা না পেয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতির বিরুদ্ধে একক সিদ্ধান্তের অভিযোগ

নগরের রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি তালেব আলী নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবু তৈয়বকে সাময়িক বহিষ্কার করার অভিযোগ উঠেছে। সভাপতির কথামতো নিয়োগ, নগদ অর্থ না দেওয়ায় পরিচালনা কমিটির সভা ছাড়াই একক সিদ্ধান্তে প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার করেন তিনি। একইসঙ্গে কক্ষে তালা ঝুলিয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে দুর্নীতি করার জন্য ক্ষমতার দাপটে এমন কর্মকাণ্ড করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।

ভুক্তভোগী প্রধান শিক্ষক আবু তৈয়ব বলেন, ২০০৫ সালে একটি বহিষ্কার আদেশকে পুঁজি করে অবৈধভাবে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অথচ বহিষ্কার আদেশের পর চার বছর মামলা চালানোর পর আদালত বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করার আদেশ দেন এবং প্রধান শিক্ষক পদে পুনর্বহাল করারও নির্দেশনা দেন। এসব কাগজপত্র তৎকালীন শিক্ষাবোর্ডকে অবহিত করে যোগদান করেছি। কিন্তু তালেব আলী দায়িত্ব নেওয়ার পর শিক্ষাবোর্ডের আপিলে আমার পক্ষে রায় আসেনি বলে আমাকে বহিষ্কার করেছে। মূলত আমার কাছ থেকে আর্থিকভাবে সুবিধা নিতে পারছে না সে। যার কারণে সহকারী প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়ে তাকে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দিয়ে বোর্ডের একজন কর্মকর্তার যোগসাজশে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। যেন তারা মিলেমিশে বিদ্যালয়টি লুটপাট করে খেতে পারে।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক ড. বিপ্লব গাঙ্গুরী বলেন, অ্যাডহক কমিটি নিয়োগ ছাড়া সকল কাজ করতে পারবে, তবে তা কমিটির সকলের সাথে আলোচনার মাধ্যমে। অ্যাডহক কমিটির সভাপতি একক কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। তবে জরুরি ভিত্তিতে যদি কোনো প্রয়োজন হয়, তাহলে একক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

অ্যাডহক কমিটির সভাপতি তালেব আলী বলেন, প্রধান শিক্ষক আবু তৈয়ব বহিষ্কার হয়ে এখন নানা কথা বলছেন। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করছেন, তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। বরং উনাকে ২০০৯ সালে পরিচালনা কমিটি অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়েছিল। তিনি অবৈধভাবে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি কোনো কাজের কমিশন নেয়নি, কাজ তিনি করেছেন। শিক্ষক নিয়োগে আর্থিক লেনদেন করেছেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগে। এছাড়াও নানা অনিয়মের কারণে উনাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

জানা যায়, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত স্কুলের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ছিলেন স্থানীয় এমপি প্রয়াত মোছলেম উদ্দীন আহমদ। তার মৃত্যুর পরও এ কমিটির মেয়াদ ছিল ১ মাস ১০ দিন। এই অন্তর্বর্তীকালীন শিক্ষা উপমন্ত্রীর নাম ব্যবহার করে তালেব আলী শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে অ্যাডহক কমিটির সভাপতির দায়িত্ব নেন। যদিও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সুস্পষ্ট অফিস আদেশে উল্লেখ আছে এই অন্তর্বর্তীকালীন জেলা প্রশাসক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সরকারি বিধিমালা অনুসরণ করে রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়েও জেলা প্রশাসক চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সরকারি বেতনের অনুমোদন বিলে সভাপতি হিসেবে স্বাক্ষর করেন। কিন্তু এর মধ্যে দায়িত্ব নিয়েই তালেব আলী জানুয়ারি মাসের প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত বিলে স্বাক্ষর করেন। একই সময়ে সভাপতি হিসেবে জেলা প্রশাসক ও তালেব আলী দু’জনই দায়িত্ব পালন করেছেন। মূলত নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে দ্বিতীয়জনকে অ্যাডহক কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অন্তর্বর্তীকালীন শেষ হওয়ার পর আবারও নির্বাচন না করেই ৬ মাসের জন্য তালেব আলীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দ্বিতীয় মেয়াদের কমিটিতে তালেব আলী সভাপতি, প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবু তৈয়বকে সদস্য সচিব, জুবাইদা খাতুনকে অভিভাবক প্রতিনিধি, সুভাস চন্দ্র নাথকে শিক্ষক প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালা-২০০৯ এর বিধি ৩৯ এর ৪ উপধারা অনুসারে মোট চার জন্য সদস্যের তিনজনের উপস্থিতি প্রত্যেক সভার কোরাম পূর্ণ হবে। সে সভায় সংখ্যাধিক্যের সম্মতিতে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে অ্যাডহোক কমিটি। কিন্তু তালেব আলী এসব নিয়মকে তোয়াক্কা না করে বিদ্যালয়ের প্যাড ব্যবহার করে প্রধান শিক্ষক আবু তৈয়বকে শোকজ এবং সাময়িক বহিষ্কার করে। একদিকে সভাপতি পদটি অবৈধ, অন্যদিকে কোরাম পূর্ণ না করে একক সিদ্ধান্তে বহিষ্কার আদেশ আইনত অবৈধ।

প্রধান শিক্ষককে বহিষ্কার আদেশ দিয়ে ক্ষান্ত হননি তালেব আলী। প্রধান শিক্ষকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক জেবুন নিছা খানমকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার চিঠি দিয়েছেন। সহকারী প্রধান শিক্ষক হতে অন্তত এমপিওভুক্ত স্কুলে ১০ বছর শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হলেও তা নেই। একটি কিন্ডার গার্টেনে তিন বছর চাকরি করেই তা এমপিওভুক্ত দেখিয়ে অবৈধভাবে সহকারী প্রধান শিক্ষক হয়েছেন। মূলত এমপিওভুক্ত স্কুলে তার অভিজ্ঞতা এখনো ৩ বছর হলেও আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে তালেব আলী ও শিক্ষাবোর্ডের একটি চক্র তাকেই প্রধান শিক্ষক করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন।

এদিকে অ্যাডহক কমিটির দায়িত্ব নিয়েই তালেব আলী স্কুলে চারপাশে সিসি ক্যামেরা লাগাতে বাধ্য করেন। এই কাজে মিস্ত্রির ১ লাখ ১২ হাজার টাকা বিলের মধ্যে ২৫ হাজার কমিশন নিয়েছেন এই সভাপতি। এছাড়াও শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানের, স্কুল পরিদর্শক, উপ সচিব, কন্ট্রোলারের রুমে ঘড়ি দেওয়ার কথা বলে স্কুলের ফান্ড থেকে ৪০ হাজার টাকা ক্যাশ নেওয়ার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে।

এছাড়াও প্রধান শিক্ষক আবু তৈয়বের বিরুদ্ধে যে অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে, তা এখনও তদন্তাধীন। আগামী ৪ জুন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে শিক্ষাবোর্ডে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তদন্ত কমিটির প্রধান শিক্ষাবোর্ডের উপসচিব মো. বেলাল হোসেন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
সর্বশেষ খবর
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ