পুরান ঢাকার ওয়ারীতে এসি'র কমপ্রেসর বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ নাতির পর দাদীও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে পারুল আক্তার নামে ৬৫ বছর বয়সী ওই বৃদ্ধার বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
বার্ন ইউনিট সূত্রে জানা যায়, পারুল আক্তারের শরীরের ৩৭ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এর আগে গত ২৮ আগস্ট পারুলের নাতি ফাহিম শিকদারের (১৪) মৃত্যু হয় ঢাকা মেডিকেলে। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল বলে চিকিৎসক পার্থ শংকর জানান।
ফাহিম পুরান ঢাকার অ্যালুমিনিয়াম ব্যবসায়ী ফয়সাল শিকদারের ছেলে। টিপু সুলতার রোডের চার তলা এক বাড়ির তৃতীয় তলায় তাদের বাসা। সেখানেই গত ২৭ অাগস্ট ভোরে এসি বিস্ফোরিত হয়ে দগ্ধ হন দাদী-নাতি। এসময় ফাহিমের বাবা ও তার আরেক ভাই সামান্য আহত হয়েছিলেন।
বিডি প্রতিদিন/ ২ সেপ্ট: ২০১৬/হিমেল-০২