শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৩, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

'চট্টগ্রামে 'মুরুব্বি' ঠিক থাকলে ঢাকার হস্তক্ষেপ দরকার নেই'

সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম:
অনলাইন ভার্সন
'চট্টগ্রামে 'মুরুব্বি' ঠিক থাকলে ঢাকার হস্তক্ষেপ দরকার নেই'

বিশৃংখল চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ সু-শৃংখলে পরিণত হয়েছে প্রতিনিধি সভায়। চট্টগ্রামের দুই শীর্ষ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও আ জ ম নাছির উদ্দিনের বিরোধটি ‘ঐক্যের বন্ধন’ দেখা গেছে আজ শনিবার। তৃণমূলের নেতারাও বক্তব্য রাখেন, খুবই সু-শৃঙ্খলভাবে। কেউ কারও পক্ষে-বিপক্ষে স্লোগানে বক্তব্য দেননি। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি দুই নেতার ঐক্য দেখে তার বক্তব্যে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানান তাদের দুই জনকে। আপনারা (মহিউদ্দিন-নাছির) অসাধ্যকে সাধন করেছেন। আমরাও ভাবতে পারিনি।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভুটান যাওয়ার সময় বিমানবন্দরে পত্রিকায় দুই নেতার হাস্যোজ্জ্বল ছবি দেখে নেত্রীর চোখে-মুখে হাসির চেহারা দেখছিলাম। সভায় এ ঐক্য আমাদের উজ্জ্বল একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে এবং দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগকেও এটা অনুসরণ করতে বলেছেন ওবায়দুল কাদের।

তৃণমূলের নেতারা বলছেন, দুই নেতার ঐক্যই আগামী দিনের কাজ করার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। দলের স্বার্থে এ দুই নেতার ভূমিকা, আন্তরিকতা, উন্নয়ন, ঐক্যবদ্ধতার মাধ্যমেই সামনে পথ চলার গতি আরো শক্তিশালী হবে। তাতেই আগামী জাতীয় নির্বাচনে চট্টগ্রাম নগরসহ জেলায় বিজয়ী আশা করা যায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়া মহানগর আওয়ামীলীগের প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি। 

দীর্ঘ ৩৫ মিনিটের বক্তব্যে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের দল গোছানোর দিক-নির্দেশনাসহ আগামি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিজয় নিশ্চিত করতে সকল বেদাভেদ ভূলে ঐক্যের বন্ধনে থেকেই আগামীর পথচলার জন্য কাজ করার আহবান জানান।
মহিউদ্দিন-নাছিরের বিরোধের বিষয়ে মহিউদ্দিন চৌধুরীর উদ্দেশ্য ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মহিউদ্দিন ভাই, নাছির (আ জ ম নাছির উদ্দীন) আপনার ছেলের মতো। সে (নাছির) যদি ভুল করে থাকে, তাহলে তাকে ঘরে ডেকে নিয়ে শাসন করবেন। কিন্তু আমরা ঘরের কথা কি এভাবে পর-কে বলতে পারি। তিনি বলেন, আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা কেউ ধৈর্য্য ধরতে পারি না। অথচ আমাদের সবার উচিত ধৈর্য্য ধরা। এখানে কাদা ছোঁড়াছুড়ি হয়েছিল। অনেকে বলে ঢাকার হস্তক্ষেপে নাকি এসবের সমাধান হয়েছে। কিন্তু ঢাকার হস্তক্ষেপে এর সমাধান হয়নি। মুরব্বি হিসেবে মহিউদ্দিন ভাই নিজেই এর সমাধান করেছেন। মহিউদ্দিন ভাই, আপনি যদি মুরব্বির ভূমিকায় থাকেন তাহলে এখানে ঢাকাসহ কারও হস্তক্ষেপ করার দরকার নাই। আপনি পুরো চট্টগ্রাম বিভাগের মুরব্বি।

তৃণমূলের নেতাদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তৃণমূল থেকেই এ জায়গায় এসেছি। উনি (মহিউদ্দিন) আমারও মুরব্বি। যা হবার তা হয়েছে। আমরা সামনে আর বিভেদ চাই না। অসুস্থ প্রতিযোগিতা রাজনীতির জন্য শুভ নয়।
কওমি মাদ্রাসার সনদ স্বীকৃতির বিষয়ে তিনি বলেন, সরকার কওমি মাদ্রাসার সনদকে স্বীকৃতি দিয়েছে, কিন্তু কোন চুক্তি বা জোট করেনি। আমরা হেফাজতের সঙ্গে কোন চুক্তি করিনি। একটা শিক্ষা ব্যবস্থাকে শিক্ষার মূলধারায় নিয়ে এসেছি। মাদ্রাসার লক্ষ লক্ষ ছাত্র, এদের কোন ঠিকানা নাই, এদের কোন ভবিষ্যত নাই, এরা চাকরি পাবে এমন  কোন গ্যারান্টি নাই। এদেরকে আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে ফিরিয়ে এনেছি। এখানে স্বীকৃতি দেয়া আর জোট করা এক কথা নয়।
হেফাজতে ইসলামকে দিয়ে ৫ মে আরেকটি ‘শাপলা চত্বর’ সৃষ্টির পরিকল্পনার বিএনপি-জামায়াত করেছিল বলে অভিযোগ তুলে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের (বিএনপি-জামায়াত) বড় স্বপ্ন ছিল।  আগামী ৫ মে হেফাজতকে দিয়ে আরেকটা শাপল চত্বর বানানোর খায়েশ ছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার কৌশলের কাছে সেই খায়েশটা চূর্ণবিচূর্ণ। এখন তাদের মন খারাপ। 

তিনি বলেন, মাওলানা শফি হুজুর নিজেই তো বললেন যে জঙ্গিবাদ ইসলাম সমর্থন করে না। আমাদের প্রধান বিপদ, প্রধান শক্র জঙ্গিবাদ। কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতি দেয়ার পর তারাও সেই জঙ্গিবাদকে এখন ভিন্নভাবে মোকাবেলার কথা বলছে। 
ভারতের সম্পর্কের বিষয়ে বিএনপির ‘মিথ্যাচার’ করছেন জানিয়ে সেতু মন্ত্রী কাদের বলেন, আমরা ভারতের বন্ধু, কিন্তু আমরা বাংলাদেশের স্বার্থকে অক্ষুন্ন রেখে বন্ধুত্ব করি। ভারত আমাদের দু:সময়ের বন্ধু, এটা আমরা স্বীকার করি। কিন্তু জাতীয় স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে আওয়ামী লীগ কোন বন্ধুত্ব করতে পারে না। তিনি বলেন, নরেন্দ্র  মোদি বা হিলারি ক্লিনটন আমাদের ক্ষমতায় বসাতে পারবে না। আমাদের ক্ষমতায় বসাতে পারবে বাংলাদেশের জনগণ। আমাদের ক্ষমতার উৎস জনগণ।   

বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, বিএনপি ইস্যুর পর ইস্যু খাড়া করে আর সব ইস্যু মার খায়। শেখ হাসিনার কৌশলের কাছে, রাজনীতির দাবাখেলায় বিএনপি হেরে গেছে। মিথ্যাচার করে বিএনপি আগামী দিনেও আর জিততে পারবে না। তারা বলছে, আমরা নাকি হাওড়ে লুটপাট করছি। আসলে তাদের মনে অনেক জ্বালা। তারা ক্ষমতায় থাকলে হাওড়ে গিয়ে আরেকটা লুটপাটের আসর বসাতে পারত। এজন্য তাদের মন খারাপ হয়ে গেছে। বিএনপির নেতারা ঘরে বসে ফেসবুকে মিথ্যাচারের ভাঙা রেকর্ড বাজাচ্ছে।

চট্টগ্রামের রাজনীতির বিষয় উল্লেখ করে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি বলেন, চট্টগ্রামে এক সময় আমরা এতিম ছিলাম। নগর-উত্তর জেলা একছিল। প্রথমেই ঘরোয়া রাজনীতি শুরু করেছিলাম। নেতা-কর্মীরা নির্যাতিত হয়েছেন। অতীত সবকিছু ভূলে গিয়েছি আমরা। তিনি দলের নেতাদের গ্রুপিং এর বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, সকল ভেদাভেদ ভুলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এক এবং অভিন্ন। শেখ হাসিনা আজ বিশ্ব নেতৃত্বে চলে গেছেন। দেশও এগিয়ে যাচ্ছে। তবে আগামি নির্বাচনে সেই নৌকার নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।

বিএনপির উদ্দেশ্যে মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি এবার নির্বাচনে আসেননি। সেটা ছিল আপনাদের ভুল। রাজনীতির মাঠ থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন। নিজেরা ভুল করে জনগণের উপর দায় চাপিয়েছেন।  আগুন সন্ত্রাস করে মানুষকে কষ্ট দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে যদি না আসে, আবারও যদি ভুল করে তাহলে এর দায়ভার বিএনপিকেই বহন করতে হবে। জনগণের উপর দায় চাপাতে পারবে না। এবার নির্বাচনে না এলে বিএনপির রাজনীতির আস্তাকুঁড়ে চলে যাবে।

চট্টগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেন, রমজানের আগেই নগর আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে। এতে থানা ও ওয়ার্ড পযার্য়ে শৃংখলা ফিরিয়ে আনবো। তিনি বলেন, আগামি নির্বাচনে দল, নৌকা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বার্থে সকলকে ঐকৗবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে বলে জানান তিনি।

চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশে কিং অব চিটাগং কমিউনিটি সেন্টারে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের পরিচালনায় সভাপতিত্ব করেন নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। এতে সম্মানীত বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি, প্রচার সম্পাদক ড হাসান মাহমুদ এমপি, চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম এবং ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এছাড়া তৃনমূলের ৮জন নেতা বক্তব্য রাখেন। এ সভায় এমএ লতিফ এমপি, সাবিহা মুসা এমপি এবং কেন্দ্রীয় ও নগরসহ চট্টগ্রামের নেতারা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। তবে এ অনুষ্ঠানে নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আফসারুল আমীন এমপি ও প্রবাসী মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি উপস্থিত ছিলেন না।

বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
সর্বশেষ খবর
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন

শনিবারের সকাল