শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

গোয়েন্দা কাহিনী ৫৭

সিগারেটেই মিলল সেই জোড়া খুন ও ধর্ষণের রোমহর্ষক তথ্য

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
সিগারেটেই মিলল সেই জোড়া খুন ও ধর্ষণের রোমহর্ষক তথ্য

তরুণটির লাশ ফ্যানের সঙ্গে ঝোলানো। হাত বাঁধা। বিছানায় পড়ে আছে তরুণীর লাশ। কী হতে পারে ভাবছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তা। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে তরুণটি আত্মহত্যা করেছে বলেই প্রতিবেদন এসেছে। আর তরুণীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার আগে তার সঙ্গে যৌন-সংসর্গ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এমনকি ডিএনএ টেস্টেও তরুণীর শরীরে শুধু সেই তরুণের ডিএনএ পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ রয়েছে। এতে প্রমাণিত হয়েছে, তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর সেই তরুণটি আত্মহত্যা করেছে। মামলার তদন্তও এখানেই শেষ। চূড়ান্ত প্রতিবেদনও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গোয়েন্দা কর্মকর্তার মনে নানা প্রশ্ন। আত্মহত্যা করলে তরুণটির হাত বাঁধল কে? এমন নানা প্রশ্নের জবাব ছাড়া কাগজে-কলমে মামলার তদন্ত শেষ হলেও গোয়েন্দা কর্মকর্তার তদন্ত যেন শেষ হচ্ছে না। নিজের মনকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্যই তদন্ত চালিয়ে যাওয়া। একসময় সেই গোয়েন্দা কর্মকর্তার তদন্তই সঠিক প্রমাণিত হয়। ওই কক্ষে পড়ে থাকা তিন ব্র্যান্ডের সিগারেটের ফিল্টারই ঘটনার রহস্য উন্মেচিত হতে সাহায্য করে। খুঁজে পাওয়া যায় খুনিদের। প্রমাণিত হয়, তরুণ-তরুণী দুজনই হত্যার শিকার। আসামিরাও ধরা পড়েন।

ঘটনাটি রাজশাহীর। গত বছরের ২২ এপ্রিল রাজশাহীর হোটেল নাইসের ৩০৩ নম্বর কক্ষ থেকে মিজানুর রহমান এবং তার বান্ধবী পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী সুমাইয়া নাসরিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মিজানুরের লাশ ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝোলানো ছিল। আর সুমাইয়ার লাশ ছিল বিছানায়। মিজানের বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়। ঘটনার পর রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় হত্যা মামলা হয়। মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। দুই পরিবার তা মেনেও নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশের তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে বেরিয়ে আসে খুন রহস্য। ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে এরই মধ্যে গ্রেফতার করেছে। এর মধ্যে দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আরেকজনকে খুঁজছে পিবিআই। প্রথমে থানা-পুলিশ তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলেছিল, সুমাইয়াকে মাথায় আঘাত করেছিলেন মিজান। এরপর বালিশচাপা দিয়ে তাকে হত্যা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজশাহী পিবিআইর উপপরিদর্শক (এসআই) মহিদুল ইসলাম। গত বছর এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পর তিনি নিজেও পরিদর্শন করেছিলেন ঘটনাস্থল। তার কাছে এটি ক্লুলেস খুন বলেই মনে হয়েছে। তবে কিছু বিষয় তার কাছে খটকা লেগেছিল প্রথম থেকেই। যেহেতু মামলার তদন্ত থানা পুলিশ করছিল, তাই এক্ষেত্রে তার কিছু করার ছিল না।   ঘটনাস্থল পরিদর্শনে কয়েকটি বিষয় খটকা লাগে এই কর্মকর্তার। হোটেল রুমে তিন ‘ব্র্যান্ডের’ সিগারেটের ফিল্টার পড়েছিল। তা ছাড়া ছেলেটার লাশ ফ্যানের সঙ্গে ঝোলানো থাকলেও তার দুই হাত ওড়না দিয়ে বাঁধা ছিল। তার প্যান্টটি কোমর থেকে ভাঁজের মতো করে নিচে নামানো ছিল। দেখেই মনে হচ্ছিল কেউ একজন টান দিয়ে নামিয়েছে। তা ছাড়া মিজানের গলার দুই পাশে দাগ ছিল। আত্মহত্যা করলে সেই দাগ একদিকে হওয়ার কথা। এসব চিহ্ন দেখে তখনই তিনি সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। কক্ষে পাওয়া তিন ধরনের সিগারেটের ফিল্টার তাকে সবচেয়ে বেশি ভাবায়। একজন মানুষ একই সঙ্গে তিন ধরনের সিগারেট খেতে পারে না। এখানে একাধিক ব্যক্তির উপস্থিতি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত গ্রেফতার চার তরুণ হলেন— রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাহাত মাহমুদ (২১), রাজশাহী কলেজের প্রাণিবিদ্যা চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বোরহান কবীর ওরফে উৎস (২২), একই বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আল-আমিন (২০) ও বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে ভর্তি প্রার্থী আহসান হাবিব ওরফে রনি (২০)। আহসান ও বোরহান ইতিমধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এরা প্রত্যেকেই বন্ধু। নিহত মিজানও ছিলেন তাদের পরিচিত। আহসানের বাড়ি পাবনার ফরিদপুরের জন্তীহার গ্রামে, রাহাতের বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়, আল আমিনের বাড়ি রাজশাহীর পবায় আর বোরহানের বাড়ি লালপুরের নাটোরে। পিবিআই কর্মকর্তারা ১৮ অক্টোবর আহসান হাবিবকে ঢাকার মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন রাজশাহীর দুটি ছাত্রাবাস থেকে বাকি তিনজনকে গ্রেফতার করেন। পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, সুমাইয়ার সঙ্গে রাহাতের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর মিজানের সঙ্গে সম্পর্ক হয় তার। বিষয়টি জানতে পেরে ক্ষুব্ধ হন রাহাত। এরপরই পরিকল্পিতভাবে হোটেলে কক্ষে গিয়ে দুজনকে হত্যা করা হয়। সব শেষে পুরো ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য মিজানের লাশটি ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। হত্যাকাণ্ডের আগের দিন আহসানকে ফোন দেন মিজান। তার ভাই ও ভাবী রাজশাহী আসছেন এবং তাদের থাকার জন্য ভালো আবাসিক হোটেলের সন্ধান চান তিনি। কিন্তু আহসান জানতে পারেন ভাই-ভাবী নয়, সুমাইয়া রাজশাহী আসছেন। এরপর বিষয়টি তিনি রাহাতকে জানান। আহসানের কাছে এমন কথা শুনে মাথায় খুন চাপে তার। সুমাইয়ার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সুমাইয়া এখন আরেক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছে, এটি মেনে নিতে পারছেন না রাহাত। অপেক্ষায় থাকেন সুমাইয়াকে ধরতে। সেদিনই রাহাত দেখতে পান সুমাইয়াকে। সঙ্গে মিজান। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তারা ঘোরাফেরা করছেন। রাহাত এ সময় আহসান, আল আমিন আর বোরহানকে বলেন সুমাইয়া এবং মিজানকে অনুসরণ করতে। মিজান ও সুমাইয়া একটি অটোতে ওঠেন। আরেকটি অটোতে করে চারজন তাদের অনুসরণ করেন। সুমাইয়া ও মিজান নাইস হোটেলের সামনে থামেন। তারাও সেখানে নামেন। রাহাত ও আহসান মিলে হোটেলের এক বয়কে হাত করেন। এরপর তারা চারজন নাইস হোটেলের পাশের তিনতলা একটি মার্কেটের ছাদে ওঠেন। সেখান থেকে হোটেল বয়ের সাহায্যে জানালা দিয়ে ৩০৩ নম্বর কক্ষে ঢোকেন। কক্ষে তখন শুধু সুমাইয়া ছিলেন। মিজান তখন একটু রুমের বাইরে ছিলেন। সুমাইয়ার সঙ্গে রাহাত ও আহসানের বাগিবতণ্ডা হয়। মিজানকে ফোন করে ডেকে আনার জন্য সুমাইয়াকে বলেন। সুমাইয়ার ফোন পেয়েই মিজান কক্ষে আসেন। মিজানকে তারা বেধড়ক পেটান। একপর্যায়ে কেউ একজন হোটেলের টি টেবিল ভেঙে তার পায়া দিয়ে মিজানের মাথায় আঘাত করলে তিনি পড়ে যান। এরপর সুমাইয়ার একটি ওড়না দিয়ে তার হাত বেঁধে ফেলা হয়। আরেকটি ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার হওয়া তরুণদের তথ্যমতে, মিজানের লাশ কক্ষের মেঝেতে রেখেই সুমাইয়াকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন তারা। এরপর বালিশচাপা দিয়ে তাকে হত্যা করেন। দুজনকে হত্যার পর তারা মিলিতভাবে মিজানের লাশ ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেন। এরপর তারা আবার জানালা দিয়েই পাশের মার্কেটের ছাদ হয়ে বেরিয়ে যান। ঘটনার পর কাউকে কিছু না বলতে রাহাত আহসানকে পাঁচ হাজার টাকা আর আল আমিনকে ১০ হাজার টাকা দেন। পুলিশ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার পর তাতে সন্তুষ্ট না হয়ে আদালত স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলার ভার পিবিআইকে দিলে তদন্ত শুরু করে। থানা-পুলিশ মামলাটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়নি বলে তার মনে হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে মিজানের মৃত্যুকে আত্মহত্যা এবং ডিএনএ পরীক্ষায় শুধু মিজানের ডিএনএ উপস্থিত থাকার বিষয়টি আসায় পুলিশ হত্যাকাণ্ডের যথেষ্ট আলামত থাকা সত্ত্বেও আর খতিয়ে দেখেনি। পিবিআই সূত্র জানায়, তদন্ত শুরুর পর তারা অত্যন্ত নিবিড়ভাবে সুমাইয়া ও মিজানের সঙ্গে মুঠোফোনে কথোপকথনের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন। সেখান থেকে তারা আহসানকে শনাক্ত করেন। তারপর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের শনাক্ত করা হয়। তিনি বলেন, থানা-পুলিশ যদি আরও দায়িত্বশীল হতো তাহলে প্রথমেই এই মামলা শনাক্ত করা সম্ভব ছিল। এত দিন অপেক্ষা করতে হতো না।

বিডি-প্রতিদিন/২৮ অক্টোবর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের ভেতরে ঢুকে চালককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের ভেতরে ঢুকে চালককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে পুশইনের আশঙ্কায় বিজিবির টহল জোরদার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে পুশইনের আশঙ্কায় বিজিবির টহল জোরদার

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবি শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ডের কোচিং স্টাফে সাউদি
ইংল্যান্ডের কোচিং স্টাফে সাউদি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থনের জের, তুরস্কে আর হবে না ভারতীয় সিনেমার শুটিং
পাকিস্তানকে সমর্থনের জের, তুরস্কে আর হবে না ভারতীয় সিনেমার শুটিং

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের ভেতরে ঢুকে চালককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের ভেতরে ঢুকে চালককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর
কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা
টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’
‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন
জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

তুসি হয়ে ফিরছেন সারিকা
তুসি হয়ে ফিরছেন সারিকা

শোবিজ

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা