শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১২, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে বক্তারা

খালেদার মুক্তি আদায় করতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন
খালেদার মুক্তি আদায় করতে হবে
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে না। তার মুক্তি আদায় করতে হবে। তাই এখন থেকে তীব্র আন্দোলনের প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য দলের নেতারা রাজশাহী বিভাগের আট জেলার কর্মীদের আহ্বান জানান।
 
বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে দেশের সব বিভাগীয় শহরে সমাবেশের অংশ হিসেবে রাজশাহীতেও এর আয়োজন করা হয়। রবিবার বিকালে রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠের পূর্বপাশের রাস্তায় পাঠানপাড়া এলাকায় এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
 
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এখন হেঁটে বাথরুমে যেতে পারেন না। বসে খেতে পারেন না। ১৮ মাস ধরে তাকে টেলিভিশন দেখতে দেওয়া হয় না। দুটো মাত্র পত্রিকা দেওয়া হয়। কারও সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয় না। তার মুক্তি হবে না। আদায় করতে হবে। এ জন্য নেতাকর্মীদের তীব্র আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে।
 
তথ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি তত্ত্ব দিয়েছেন ক্যাসিনোর টাকা নাকি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে মাসিক ভাবে যায়। কী চমৎকার আবিষ্কার আপনার! ক্রিয়েটিভ ইনফরমেশন মিনিষ্টার, বলা যাবে। কারণ, এই তত্ত্ব তিনি আবিষ্কার করেছেন। এই তত্ত্ব দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। আপনাদের মুখোশ জনগণের কাছে উন্মোচন হয়ে গেছে।
 
তিনি বলেন, এক বছরে ২৭ হাজার কোটি টাকা পার হয়ে গেছে সুইস ব্যাংকে। তার চেয়েও বড় অপরাধ আমাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখে করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই ভোট ডাকাতি করে জনগণকে তার ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলন করা যাবে না। সরকারের লোকজন বলে সমাবেশ করতে বাধা নেই। কিন্তু গ্রেফতার, বাধা চলছেই। আমার সন্দেহ হয় সরকার কে চালায়। এ সময় মির্জা ফখরুল সংসদ ভেঙে দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানান।
 
তিনি বলেন, বিগত নির্বাচনের আগে থেকে ২৬ লাখ লোককে আসামি করা হয়েছে। ১ লাখ মামলা করা হয়েছে। তালিকা করে ১০০ জনের নাম দেওয়া হয়েছে। বাকি ৭০০ অজ্ঞাতনামা। সে অজ্ঞাতনামায় একজনকে ধরে এনে বলে, দাও। তা না হলে চালান। এখানে যারা উপস্থিত আছেন, তাদের অর্ধেকের বেশি মানুষের নামে মামলা আছে। যে বাংলাদেশের মানুষ আগে মামলা চিনত না, কোর্টের বারান্দায় কোনো দিন যাননি, তার বিরুদ্ধেও মামলা আছে। কীসের মামলা? নাশকতার মামলা। নাশকতা কী ও নিজেও জানে না। বোঝেও না। অভিযোগ কী? ষড়যন্ত্র করছে। এসব বাদ দেন। ওসব দিন শেষ। গোটা পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখুন, জোর করে ক্ষমতায় থাকা যাবে না। জনগণের অধিকার জনগণকে ফিরিয়ে দিতে হবে।
 
বিএনপি স্বাধীনতার পক্ষের দল উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, বিএনপি স্বাধীনতার পক্ষের একটা রাজনৈতিক দল। এর প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক। এই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আমরা। আমরা দেশে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় বসাতে চাই না। আমরা জনগণকে তার ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে চাই। আমি দেশের মালিক, জনগণ! তুমি ভোটের অধিকার কেড়ে নেবে? এটা কি মামা বাড়ির আবদার? আমার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে জনগণকে বোকা বানিয়ে বাইরের দেশে পুরস্কার আর পুরস্কার নেবে? বাইরের পুরস্কার নিয়ে লাভ হবে না। দেশের মানুষের ভালোবাসা নেওয়ার চেষ্টা করেন। সেটা সম্ভব হবে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিলে।
 
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মীর্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। 
 
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সরকারের কোনো জবাবদীহিতা নেই। তাই সরকার সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি চলছে। সরকার শুধু পুলিশের ওপর ভর করে ক্ষমতায় টিকে আছে। আজকে পথে পথে পুলিশ দেখে মনে হচ্ছে রাজশাহীতে কারফিউ চলছে। রাজশাহী একটা ভুতুড়ে শহরে পরিণত হয়েছে। 
 
পুলিশের উদ্দেশ্যে মীর্জা আব্বাস বলেন, আপনারা কাকে পাহারা দিচ্ছেন ভাই? আজকে নেতাকর্মী খুন হচ্ছে, গুম হচ্ছে, যখন সময় আসবে, যখন আপনারা ধরা খাবেন। তখন এরা বলবে, আমরা তো কোনো নির্দেশ দেইনি পুলিশকে। এরা আপনাদের পক্ষে থাকবে না। সুতরাং এ সমস্ত পাহারা দিয়ে ক্ষমতায় রাখার চেষ্টা করবেন না। জনগণ তাদের সঙ্গে নাই। পুলিশ এবং আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে এই সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে। কেউ ভোট দিল না, ইলেকশান হলো।
 
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ১৭ কোটি মানুষ বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। চায় না শুধু একজন। তার নাম শেখ হাসিনা। আইনে তার মুক্তি পাওয়া কোনো বাধা নয়। একমাত্র বাধা তিনি। জনগণের ভোটে তিনি প্রধানমন্ত্রী হননি। আমরা কার কাছে মুক্তি চাই খালেদা জিয়ার? আমরা কারও কাছে মুক্তি চাইতে পারি না। আমরা প্রতিজ্ঞা করতে পারি, প্রতিশ্রুতি দিতে পারি, চেষ্টা করতে পারি, আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব। আমরা যদি প্রতিজ্ঞা করে রাস্তায় নামি, অবশ্যই খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন। আমরা প্রতিজ্ঞা করলাম। কিছু দিনের মধ্যেই শুরু হবে গণতন্ত্রের লড়াই। আমরা শুধু মাইর খাওয়ার জন্য জন্ম নেইনি। রাতের অন্ধকারে পালানো ছাড়া আওয়ামী লীগের পালানোর পথ নাই।
 
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, কামরুল মনির, হারুনার রশীদ খান, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু বকর সিদ্দিক, মোরতাজুল করিম বাবলু, রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও শ্যামা ওবায়েদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন শওকত, গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ এমপি, সাবেক এমপি নাদিম মোস্তফা, যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি শফিউল বারী বাবু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূইয়া জুয়েল, শ্রমিক দল সভাপতি আনোয়ার হোসেন, তাঁতী দলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, চেয়ারপাসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার প্রমুখ।
 
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন। পরিচালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন। সমাবেশে বিএনপি এবং সহযোগী সংগঠনের রাজশাহী বিভাগের আট জেলার বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। তবে রাজশাহীর সঙ্গে বিভিন্ন রুটের বাস চলাচল বন্ধ থাকার কারণে সমাবেশে যোগ দিতে তাদের বেগ পেতে হয়।

বিডি প্রতিদিন/মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাজধানীতে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা
ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাজধানীতে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা
জ্বালানির ভুয়া খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক
জ্বালানির ভুয়া খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৭১৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৭১৯ মামলা
ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান
ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান
নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন
রাজধানীতে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে হত্যা মামলায় হাসিনা-কাদের-শামীম ওসমানসহ ৪৫ আসামি
সিদ্ধিরগঞ্জে হত্যা মামলায় হাসিনা-কাদের-শামীম ওসমানসহ ৪৫ আসামি
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়, দূষণের শীর্ষে রিয়াদ
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়, দূষণের শীর্ষে রিয়াদ
সর্বশেষ খবর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন