শিরোনাম
- কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
- কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
- যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
- চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
- পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
- হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
- জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
- হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
- আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
- প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
- সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
- সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
- টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
- অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
- লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
- নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
- ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
শীতলক্ষ্যায় ২ ছাত্রের মৃত্যুতে গ্রেফতার ৬
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
নারায়ণগঞ্জ মহানগরের বন্দরের ইস্পাহানী ঘাট এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। ওই মামলায় ইতোমধ্যে এজাহারভুক্ত ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
তারা হলেন আলভি (২০), মোকতার হোসেন (৫৭), আহমদ আলী (৪৫), কাশেম (২০), আনোয়ার হোসেন (৪৫), শিপলু (২৩)। মৃত মিনহাজুল ইসলাম মিহাদ (১৮) বন্দরের কদমরসুল কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর মানবিক বিভাগের ছাত্র। সে নাজিমউদ্দিন খানের ছেলে ও বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতি কমল খানের ভাতিজা। অপরজন হলো বন্দরের বিএম ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্র জিসান (১৫)। সে বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সেক্রেটারী কাজিমউদ্দিনের ছেলে। তাদের মধ্যে মিহাদের বাবা বন্দর প্রেস ক্লাবের সাবেক সেক্রেটারী কাজিমউদ্দিন বাদী হয়ে গ্রেফতারকৃত ৬ আসামী সহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরো ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জের বন্দরের ইস্পাহানী ঘাট এলাকায় সোমবার ১০ আগষ্ট বিকেলে স্থানীয় দুই গ্রুপ কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এসময় একপক্ষের ধাওয়ায় আত্মরক্ষার্থে শীতলক্ষ্যা নদীতে ঝাঁপ দেয় মিহাদ ও জিসান। এদিকে মিহাদ ও জিসান নদী থেকে উঠে গেছে এমনটি ভেবে স্থানীয় লোকজন তেমন একটা গুরুত্ব দেয়নি। তবে রাতে তারা বাড়িতে ফিরে না যাওয়ায় স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করলে জানতে পারে সংঘর্ষ ও ধাওয়ার ঘটনায় তারা নদীতে ঝাঁপ দিয়েছিল। এসময় তাদের খোঁজে শীতলক্ষ্যার তীরে বাড়তে শুরু করে জনসমাগম। রাত সোয়া ১১টায় দুইজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
বন্দর থানার ওসি ফখরুদ্দিন ভূইয়া মামলার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, অপর আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর