শিরোনাম
- বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
- বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
- ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
- শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
- নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
- প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
- নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
- চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
- ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
- শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
- সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
- উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
- আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
- সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
- ‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
- ২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
- মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
- ২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
রাজশাহীতে মসজিদের ঈমামকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, পুলিশ মোতায়েন
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী মহানগরীর পাঠানপাড়া মসজিদের ঈমাম রাখা কিংবা না রাখাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপ মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর এই সংঘর্ষের ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাদেরকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনাকাাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পাঠানপাড়া মসজিদের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেন ও তার অনুসারীদের আপত্তি তারা বর্তমান ঈমামকে মসজিদের খতিব হিসেবে রাখতে চান না। কিন্তু মসজিদের অন্যান্যা মুসল্লিরা চান বর্তমান ঈমামেই ঈমামতির দায়িত্বে থাকবেন। এনিয়ে জুমার নামাজের পর উভয়পক্ষের (পাঠানপাড়া ও হোসনিগঞ্জ এলাকার জনগণ) মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এর এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপের মধ্যে মারামারি ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। তাদেরকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যবহৃত ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
নগর পুলিশের মুখপাত্র গোলাম রুহুল কুদ্দুস জানান, মূলত ঈমামকে দায়িত্বে রাখা কিংবা না রাখাকে কেন্দ্র করে মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। পরে পুলিশ ও নগরীতে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে বর্তমানে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন
এই বিভাগের আরও খবর