শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

৩৭ জেলার প্রবেশপথে নৈরাজ্য, পালিয়েছেন মালিক-শ্রমিক নেতা রায়হান, আব্বাস, বেবু
শিমুল মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘিরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতা মিলে চাঁদাবাজির বেপরোয়া সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। গত দেড় দশকে টার্মিনালকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে পালিয়েছেন পরিবহন চঁাঁদাবাজরা। বাস মালিক সমিতি, শ্রমিক ইউনিয়ন ও সিটি করপোরেশনের নাম ভাঙিয়ে গত ১৫ বছর যারা মাস্তানি, চাঁদাবাজিতে টার্মিনাল অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন তাঁদের অপকর্ম সামনে আসতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় এমপি ও রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে বাস মালিক সমিতির চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ, সেক্রেটারি আবু রায়হান, শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, শ্রমিক ফেডারেশনের সহসভাপতি মফিজুল হক বেবুসহ অন্যরা গাবতলীকে চাঁদার খনি বানিয়েছিলেন। উত্তরের ১৬ জেলা এবং দক্ষিণের ২১ জেলার বাস চলাচল করে এ টার্মিনাল ব্যবহার করে। এ ৩৭ জেলার অন্তত ১ হাজার ৮০০ বাসকে প্রতিদিন প্রতি ট্রিপে মোটা অঙ্কের চাঁদা দিয়ে গাবতলী ছাড়তে হতো। নেতাদের নামে গত অর্ধযুগে হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে বলে পরিবহনসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

সূত্র জানান, গাবতলী টার্মিনাল ব্যবহার করে ১২০টি কাউন্টারের মাধ্যমে ৩৭ জেলায় প্রায় ৯০০ বাস চলাচল করে। এর বাইরে ঢাকা-পাটুরিয়া রুটে সেলফি পরিবহন নামে একটি সার্ভিসের কয়েক শ বাস চলে। গাবতলী থেকে সাটুরিয়া-ঘিওর-মানিকগঞ্জ রুটের যানবাহন মালিকদের রয়েছে বাস-ট্রাক ওনার্স গ্রুপ। তাদেরও রয়েছে ৩ শতাধিক বাস। ঢাকা-নবীনগর রুটেও আছে আলাদা কমিটি। এ ছাড়া ঢাকার অভ্যন্তরীণ রুটেও গাবতলী থেকে কিছু বাস চলে। প্রতিটি বাসকেই নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া গাবতলীর অদূরে মিরপুর ১ নম্বরে শাহ আলী মাজারের সামনে প্রতি রাতে ২ শতাধিক সবজির ট্রাক আসে। সেখান থেকেও চাঁদা তোলা হয়। পরিবহন মালিকরা জানান, ক্ষেত্রভেদে প্রতিটি গাড়িকে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হতো। এমনকি যেসব বাস টার্মিনাল ব্যবহার করত না সেগুলোকেও চাঁদা দিতে হতো। ভুক্তভোগীরা জানান, বিভিন্ন খাতে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার চাঁদা উঠত গাবতলী টার্মিনাল কেন্দ্র করে। ৫ আগস্টের পর সেই চিহ্নিত চাঁদাবাজরা পালিয়েছেন।

সূত্র জানান, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচালন ব্যয় হিসেবে নির্ধারিত হারে চাঁদা তোলার বৈধতা থাকলেও কয়েক গুণ বেশি টাকা তোলা হতো। টার্মিনালের কাউন্টার থেকে শ্রমিক ইউনিয়ন ৪০, শ্রমিক ফেডারেশন ১০, কমিউনিটি পুলিশ ১০, মালিক সমিতি ৪০- এ ১০০ টাকা চাঁদা তোলার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের পার্কিং ফি ৫০ টাকা। কিন্তু অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের কালে কত টাকা চাঁদা তোলা হতো তার কোনো হিসাব নেই। নির্ধারিত হারের কয়েক গুণ টাকা তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নিজের পকেটে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা : ২০১৯ সালের পর থেকে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা আদায়ের কোনো ডকুমেন্ট রাখা হয়নি। এর আগে প্রতিদিন মালিক সমিতির নিয়োজিত কর্মচারীরা টাকা তুলতেন। অ্যাসোসিয়েশন সে টাকা প্রতিদিনই ব্যাংকে জমা দিত। আবু রায়হান সেক্রেটারি হওয়ার পর টাকা তুলতেন নিজের লোক দিয়ে। ফারুক, ফয়সাল, সুমনসহ কয়েকজন তাদের ইচ্ছামতো টাকা তুলে দিতেন রায়হান সাহেবের কাছে। মাসে একবার সে টাকার একটা অংশ সমিতির অ্যাকাউন্টে জমা হতো। সমিতির কাছে গত ছয় বছরের টাকা তোলার কোনো হিসাব নেই। কোনো রুটে নতুন গাড়ি নামাতে আড়াই লাখ টাকা দিতে হয়। এর মধ্যে মালিক সমিতির ২ লাখ ২০ হাজার এবং শ্রমিক ইউনিয়নের ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া শীর্ষ পরিবহন কোম্পানিগুলো মাসিক ভিত্তিতে অ্যাসোসিয়েশনকে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা অনুদান দেয়। এর মধ্যে রয়েছে হানিফ ৩০ হাজার, শ্যামলী (এসপি) ১৫ হাজার, শ্যামলী (এনপি) ১৫ হাজার, সোহাগ ১২ হাজার, এসআর ১২ হাজার, সাকুরা ৭ হাজার, আলহামরা ৭ হাজার, নাবিল ৬ হাজার, দেশ ট্রাভেলস ২০ হাজার, দিগন্ত ৮ হাজারসহ আরও কয়েকটি কোম্পানি। এ ছাড়া জিএম সিরাজের নেতৃত্বকালে তৈরি অ্যাসোসিয়েশনের কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন অফিস ভবন থেকে মাসে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা ভাড়া আসে সমিতির ফান্ডে। রমেশ-রায়হানদের গত ছয় বছরের নেতৃত্বকালে সমিতিতে কোনো সম্পদ যোগ হয়নি, বরং ফান্ডের টাকা ব্যাপকহারে লুট হয়েছে।

অ্যাসোসিয়েশনের টাকা হরিলুট : নেতাদের রাজনৈতিক কর্মকা  এমনকি ব্যক্তিগত খাতেও ব্যয় হয়েছে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা। ঢাকা-১৪ আসনের ছয় মাসের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল নির্বাচনে জিতে গত ১৬ জানুয়ারি টুঙ্গিপাড়া যান। এজন্য ২৯টি গাড়ির লাইন খরচ বাবদ অ্যাসোসিয়েশন থেকে দেওয়া হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকালে বাস টার্মিনালসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থাকে আপ্যায়নের নামে ১ আগস্ট আইএফআইসি ব্যাংকের একটি চেকের মাধ্যমে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খানের ছেলের উপজেলা নির্বাচনের জন্য ২ লাখ টাকা দেওয়া হয় ৭ মে আইএফআইসি ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে। ট্রেজারার গোলাম কবির অ্যাসোসিয়েশন থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেন। অ্যাসোসিয়েশনের অফিস সাজাতে ১০ লাখ টাকা নেন সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষ। কিন্তু অফিস সাজানো হয়নি, টাকাও ফেরত আসেনি।

একই চক্র নেতৃত্বে অর্ধযুগ : টার্মিনালে নৈরাজ্যের মূল হোতা বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পলাতক। আওয়ামী লীগের আমলে সেই ১৯৯৬ সাল থেকে সুবিধা পাওয়া শ্যামলী পরিবহনের স্বত্বাধিকারী রমেশ চন্দ্র ঘোষ এখনো নেতৃত্বে আছেন। গাবতলীকেন্দ্রিক বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান তিনি। তাঁর নেতৃত্বে গত কয়েক মেয়াদে অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল রোজিনা এন্টারপ্রাইজের আবু রায়হান এবং ট্রেজারার কে লাইন পরিবহনের ইঞ্জিনিয়ার গোলাম কবির। এ ত্রিরত্ন ২০১৯-২০২১ মেয়াদে শীর্ষ তিনটি পদ চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি ও ট্রেজারার ছিলেন। পরবর্তী ২০২১-২০২৩ মেয়াদেও তাঁরা একই পদে ছিলেন। চলতি ২০২৩-২০২৫ মেয়দেও তাঁরাই এ তিন পদে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পালানোর পর এ পদে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পেয়েছেন শ্যামলী পরিবহনের (এনআর) স্বত্বাধিকারী শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ। তিনি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষের ভাতিজা। রমেশ ঘোষের শ্যামলী পরিবহন ১৯৯৯ সালের ১৯ জুন ঢাকা-কলকাতা আন্তর্জাতিক বাস সার্ভিস চালুর দায়িত্ব পায়। ২০১৫ সালের ৬ জুন ঢাকা-আগরতলা রুটেও বাস চলাচলের দায়িত্ব পান তিনি। এর আগে ২০১৪ সালে ঢাকা-গুয়াহাটি রুটের বাসও অপারেট করে ভাতিজার প্রতিষ্ঠান শ্যামলী পরিবহন।

অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন : গাবতলীর পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা বলছেন, টার্মিনাল এবং মালিক-শ্রমিকদের নেতৃত্ব কারা দেবেন তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে স্বৈরাচারের সময় টার্মিনালের বাইরে ছিলেন এমন নেতারা এখন ফিরে আসছেন। আগামী ২৩ নভেম্বর বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) হবে। এর মধ্য দিয়ে সংগঠনে নতুন নেতৃত্ব আসতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জনপ্রিয় পরিবহন এস আর ট্রাভেলসের চেয়ারম্যান বগুড়ার পাঁচবারের এমপি বিএনপি নেতা জি এম সিরাজ একসময় বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ছিলেন। তিনি আবারও নেতৃত্বে ফিরতে পারেন বলে মালিকদের মধ্যে আলোচনা রয়েছে। তবে জি এম সিরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি চারবার এ সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলাম। স্বচ্ছতার সঙ্গে সংগঠন চালিয়েছি। আর নয়। এখন নতুন নেতৃত্ব আসা দরকার।’

স্থানীয়রা জানান, গাবতলী টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হানিফ পরিবহনের মালিক ও আমিনবাজারের বিএনপি নেতা কফিল উদ্দিনের লোকজন। তবে তিনি বলেন, ‘আমি টার্মিনাল বা মালিক সমিতি দখল করিনি। আমি শুধু গাবতলীতে চাঁদাবাজি বন্ধ করে দিয়েছি।’ কফিল উদ্দিন বলেন, ‘গত ১৫ বছর আমরা ব্যবসা করতে পারিনি। সমিতি করতে গেলে সময় দিতে হয়। এত সময় আমার নাই। আমি বলেছি আর কাউকে চাঁদা নিতে দেব না। চাঁদা নিতে চাইলে প্রতিহত করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাবতলী টার্মিনালে আমি যাই না। এর মধ্যে মাত্র এক দিন গিয়েছিলাম। সেদিন গিয়েই চাঁদা বন্ধ করেছি।’ মালিক সমিতির নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আর নেতৃত্ব দিতে চাই না। তখন অন্য কেউ চাঁদাবাজি করলেও তার বদনাম আসবে আমার ঘাড়ে। আমি সেটা চাই না। দল (বিএনপি) করার কারণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এখন আমি নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে চাই।’

খালেক এন্টরপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী এস এ সিদ্দিক সাজু বলেন, ‘গত ১৫ বছরে গাবতলী টার্মিালকেন্দ্রিক ব্যাপক চাঁদাবাজি হয়েছে। সে টাকা ব্যক্তিগত ও দলীয় কাজে ব্যবহার হয়েছে। এ নিয়ে সাধারণ মালিকদের মধ্যে ক্ষোভ আছে। আগামী মাসে অ্যাসোসিয়েশনের এজিএম আছে। সেখানে এসব বিষয় উঠে আসবে।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি অনুপস্থিত, সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। মূলত সিটি করপোরেশনের টার্মিনাল, তারাই চালাচ্ছে। আমরা সহায়তা করছি যাতে যানজট না হয়। সব গাড়ি যাতে সারিবদ্ধভাবে চলে।’ অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। নিজের ব্যবসায়ও সময় দিতে হয়। ফলে সংগঠনে সময় দেওয়া আমার পক্ষে কঠিন। তার পরও সাধারণ মালিকদের ওপর নির্ভর করবে সবকিছু। আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মালিক যা চাইবেন সেভাবেই হবে।’

উল্লেখ্য, মিরপুরের (ঢাকা-১৪) প্রয়াত এমপি আসলামুল হক দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রণ করতেন গাবতলী টার্মিনাল। এ সময় তাঁর লোকজন পরিবহন থেকে বেপরোয়া চাঁদা তুলতেন। আসলামের ভাই মফিজুল হক বেবু তখন গাবতলী টার্মিনালে অত্যন্ত দাপুটে হয়ে ওঠেন। তাঁর নিজের কোনো পরিবহন ব্যবসা না থাকলেও শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা হিসেবে মালিক সমিতিতে পর্যন্ত প্রভাব বিস্তার করতেন তিনি। এমনকি ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল আসলামুল হক মারা গেলেও মফিজুল হক বেবুর প্রভাব কমেনি। পরবর্তী এমপি আগা খান মিন্টুকে সামনে রেখে চাঁদাবাজির তা ব চালান বেবু। সর্বশেষ ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ঢাকা-১৪ আসনের এমপি হন মাইনুল হোসেন খান নিখিল। তিনি টার্মিনালের নতুন গডফাদার হয়ে ওঠেন। সেই বেবু এখন পলাতক। একইভাবে গাবতলীর নেতা ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক দ্বীন মোহাম্মদ বুলু, দপ্তর সম্পাদক আশরাফ আলীসহ আওয়ামী লীগ সমর্থক পরিবহন শ্রমিক নেতারা পলাতক। নিখিল এমপি হওয়ার পর শ্রমিকনেতা আব্বাস, বেবু মালিক সমিতির নেতৃত্বেও প্রভাব বিস্তার করেন। তাঁরা অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠেন।

এই বিভাগের আরও খবর
‘রোওয়ান’ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নাজিম, সম্পাদক আজিজ
‘রোওয়ান’ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নাজিম, সম্পাদক আজিজ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ
প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন