শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

শ্যামপুর টু লালবাগ ৭
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

ঘিঞ্জি পরিবেশ ও অত্যন্ত ঘনবসতি আর দাহ্য পদার্থের বিপদের প্রসঙ্গ উঠলেই ফিরে আসে বংশাল থানা এলাকার কথা। সাইকেল, নাট-বোল্টু, পারফিউম, কেমিক্যাল, প্লাস্টিক কার্পেট, প্লেন শিট, রড, পাইপ ও বিভিন্ন কাঠের সামগ্রীর জমজমাট বাণিজ্য চলে এ এলাকায়। নকল প্রসাধনীর উৎপাদন, আবাসিক ভবনের নিচে জুতার এবং কেমিক্যালের দোকানের কারণে বাসিন্দাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে প্রতিনিয়ত। এ অঞ্চলের যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে— আয়শা (রা.) জামে মসজিদ, তারা মসজিদ, আল মদিনা মসজিদ, বাবুবাজার জামে মসজিদ, বায়তুন নূর জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, বংশাল রোড বড় মসজিদ, ভিতরবাড়ী লেন জামে মসজিদ, বোখারি জামে মসজিদ, গোয়ালঘাট বায়তুন নূর জামে মসজিদ, হাজী মঈনউদ্দীন রোড জামে মসজিদ, হিঙ্গাবিবি জামে মসজিদ, কসাইটুলি মসজিদ, কে পি ঘোষ লেন জামে মসজিদ, জিন্দাবাহার জামে মসজিদ; গোয়ালনগর লেনের মন্দির, মধুসূদন মন্দির ও  শিব মন্দির। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— আহমদ বাওয়ানী কলেজ, আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, আজিজিয়া ইসলামিয়া স্কুল, আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়, বংশাল গার্লস হাইস্কুল, নওয়াবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, মিল্লাত উচ্চবিদ্যালয়, বংশাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউসেপ স্কুল, ইসলামিয়া সালেহা উলুম মাদ্রাসা, শহীদ জিয়াউর রহমান স্কুল, কসাইটুলি আদর্শ মহিলা মাদ্রাসা, মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও মাহমুদা খাতুন মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা।

জানা যায়, ৪০০ বছর বয়সী ঢাকা নগরীর অন্যতম এলাকা বংশাল। ব্যবসায়িক দিক থেকে এ এলাকাটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে বংশালের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে এর রাস্তা ও লেনগুলো। ঢাকার মানচিত্রে বংশাল এলাকাটিকে বেশ বড় মনে হলেও মূল বংশাল বিস্তৃত হয়েছে হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল লেন এলাকার সমন্বয়ে। বংশালের প্রাকৃতিক পরিবেশকে অত্যন্ত মনোরম বলা হয়। বাণিজ্য হওয়ায় দিনে কোলাহলময় থাকলেও রাতের দিকে তা মোটামুটি শান্ত হয়ে যায়। এখানে রয়েছে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বংশাল পুকুর। চারদিকে গাছপালায় বেষ্টিত ও শান বাঁধানো ঘাট এ পুকুর বংশালের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ঢাকার যে কেউ গোসল করতে পারেন। পুকুরটি হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেনের দক্ষিণ প্রান্তে নয়াবাজারসংলগ্ন। বংশাল এলাকাটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, গোলকপাল লেন, ৪ নম্বর গোলকপাল লেন, ৫ নম্বর গোলকপাল লেন, পাগলা হুজুরের গলি, পুরানা মোগলটুলী লেন, সুরিটোলা রোড, বংশাল রোড, লুত্ফর রহমান লেন, নবাব ইউসুফ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোডগুলোয় ময়লা-আবর্জনা দূরীকরণে রয়েছে চরম অব্যবস্থাপনা। এ সড়কগুলোর আশপাশের ভবনগুলো কোনো ধরনের বিল্ডিং কোড ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত। যেখানে ঠাসাঠাসি করে বাস করেন বাসিন্দারা। তবে সুরিটোলা স্কুলের সামনে গুলিস্তান-সদরঘাট সড়কের ওপর ময়লার বিশাল ভাগাড় নিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখের শেষ নেই। আর সামান্য বৃষ্টিতে লুত্ফর রহমান লেনটি হয়ে যায় সাগর। হাঁটাচলায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোলকপাল লেন ও বংশাল পুকুরপাড় এলাকায় মাদকের উৎপাত বেশি বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

এক ভবনের সঙ্গে ঘেঁষে গড়ে ওঠা আরেক ভবন এখানকার চিরচেনা চিত্র। নিচে কেমিক্যাল ও জুতার কারখানা আর ওপরে বাসস্থান। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আতঙ্কে দিন কাটাতে হয় তাদের। জানা যায়, এ বছরের ২৪ মার্চ বংশালের আলুবাজার এলাকায় একটি জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আবদুল্লাহ (২৫), আলী আক্কাছ (৪৫) ও মো. জসিম (৪০) দগ্ধ হন।

এলাকাটি অলিগলিতে ভরা এবং ঘিঞ্জি অন্ধকারাচ্ছন্ন হওয়ায় সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেশি থাকে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। জানা যায়, ২০১৩ সালের ৪ মার্চ নয়াবাজার এলাকার ১৪ নম্বর ফ্রেঞ্চ রোডের তানজিলা এন্টারপ্রাইজসংলগ্ন বাড়ির দ্বিতীয় তলায় বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় মোশাররফ হোসেন বকুল নামে একজন গুরুতর আহত হন। বিস্ফোরণে বাড়ির জানালার কাচ ভেঙে রাস্তায় পড়লে কয়েকজন পথচারীও আহত হন। ২০১১ সালের ৮ মে নর্থ সাউথ রোডে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে পাঁচজন আহত হন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর সুরিটোলায় সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আট বছরের এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়।

এখানকার বিভিন্ন রাস্তার পাশের বাসাবাড়িতে অসাধু উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে ভেজাল পণ্যসামগ্রীর খনি। আর এসব খনির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন প্রভাবশালী মহল। জানা যায়, অসাধুরা গার্মেন্ট কারখানার কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার্য তরল সাবানের সঙ্গে বিভিন্ন রং ও সেন্ট মিশিয়ে শ্যাম্পু তৈরি করে অবৈধ ভেজাল পণ্যের রাজ্য গড়ে তুলেছে। নিম্নমানের স্পিরিটের সঙ্গে রং মিশিয়ে সিরিঞ্জ দিয়ে খালি কনটেইনারে ভরে বডি স্প্রে তৈরি করে বাজারজাত করে তারা। সারা দেশ থেকে ব্যবহৃত পণ্যের খালি কনটেইনার জোগাড় করে নেওয়া হয় বংশাল ও মালিটোলা এলাকায়। পরে ওই সব কনটেইনারে নকল প্রসাধনী ঢোকানো হয়। প্রভাবশালী ও অসাধু চক্রগুলো বিভিন্ন ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কাগজ ও খালি কনটেইনার কিনে নেয়। খালি কনটেইনার ব্যবহার করে পেনটিন, ডাব, হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, ক্লিয়ারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু এবং মেক্সি, এক্স ও ডয়েটসহ নামি ব্র্যান্ডের বডি স্প্রে, লোশন তৈরি করে বিক্রি করা হয়। মালিটোলার স্থানীয় প্রভাবশালী ময়না হাজীর ১৫ নম্বর বাড়ির নিচতলায়, দোতলায় ও আশপাশে অন্তত ১৮টি ভেজাল কসমেটিক্স এবং নকল প্রসাধনী তৈরির কারখানা রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৭ জুলাই র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশার নেতৃত্বে এসব গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০ ট্রাক ভেজাল প্রসাধনসামগ্রী, তৈরির নানা উপকরণ, খালি কনটেইনার, কাগজের মোড়ক, লেবেল, হলোগ্রাম ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়। এ সময় আনোয়ার হাওলাদার ও ছানোয়ার হাওলাদার নামে দুজনকে আটক করে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুই লাখ করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এর পরও ২৬ নম্বর পুরানা মোগলটুলির উল্টো দিকের গলির শেষের দিকের ঘরগুলোয় নকল উৎপাদন চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

নগরবাসীর অসচেতনতা আর প্রভাবশালীদের লোলুপ দৃষ্টিতে বংশাল ও মালিটোলা পার্ক দুটি হারিয়ে যেতে বসেছে। জানা গেছে, বংশাল পার্ক ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্ষুদ্র পরিসরে স্থাপিত পার্কটি ঢাকার নারীদের কাছে জনপ্রিয় ছিল। সময়ের ব্যবধানে পার্কটি তার মূল আয়তনের সিংহভাগই হারিয়েছে। বর্তমানে এর আয়তন প্রায় ০.০৩ একর। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে অন্তত তিন দফায় বংশাল পার্কের জায়গা দখল করে সংলগ্ন রাস্তা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ইংলিশ রোড মালিটোলা পার্কটি ১৯.৬০ কাঠা জায়গাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। পার্কটি দখলের জন্য দীর্ঘদিন বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত করা হয়েছিল। পুরনো ভবনের বর্জ্য অপসারণ করে তার চারপাশে দুই ফিটের ইটের গাঁথুনি দিয়ে ঘের দেওয়া হলেও ছোট আর মাঝারি ট্রাক দখল করে নিয়েছে পার্কটির দুই দিক।

এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘এখন এ এলাকাটি আর আবাসিক নেই। সবটিই বাণিজ্যিক হয়ে গেছে। প্রতিটি বাড়িতে একটি করে জুতার কারখানা আর কেমিক্যাল গোডাউন। আর নকল প্রসাধনী প্রতিরোধে র‌্যাব একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। তবে আমরা তা নির্মূলের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
সর্বশেষ খবর
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা