শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

শ্যামপুর টু লালবাগ ৭
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

ঘিঞ্জি পরিবেশ ও অত্যন্ত ঘনবসতি আর দাহ্য পদার্থের বিপদের প্রসঙ্গ উঠলেই ফিরে আসে বংশাল থানা এলাকার কথা। সাইকেল, নাট-বোল্টু, পারফিউম, কেমিক্যাল, প্লাস্টিক কার্পেট, প্লেন শিট, রড, পাইপ ও বিভিন্ন কাঠের সামগ্রীর জমজমাট বাণিজ্য চলে এ এলাকায়। নকল প্রসাধনীর উৎপাদন, আবাসিক ভবনের নিচে জুতার এবং কেমিক্যালের দোকানের কারণে বাসিন্দাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে প্রতিনিয়ত। এ অঞ্চলের যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে— আয়শা (রা.) জামে মসজিদ, তারা মসজিদ, আল মদিনা মসজিদ, বাবুবাজার জামে মসজিদ, বায়তুন নূর জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, বংশাল রোড বড় মসজিদ, ভিতরবাড়ী লেন জামে মসজিদ, বোখারি জামে মসজিদ, গোয়ালঘাট বায়তুন নূর জামে মসজিদ, হাজী মঈনউদ্দীন রোড জামে মসজিদ, হিঙ্গাবিবি জামে মসজিদ, কসাইটুলি মসজিদ, কে পি ঘোষ লেন জামে মসজিদ, জিন্দাবাহার জামে মসজিদ; গোয়ালনগর লেনের মন্দির, মধুসূদন মন্দির ও  শিব মন্দির। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— আহমদ বাওয়ানী কলেজ, আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, আজিজিয়া ইসলামিয়া স্কুল, আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়, বংশাল গার্লস হাইস্কুল, নওয়াবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, মিল্লাত উচ্চবিদ্যালয়, বংশাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউসেপ স্কুল, ইসলামিয়া সালেহা উলুম মাদ্রাসা, শহীদ জিয়াউর রহমান স্কুল, কসাইটুলি আদর্শ মহিলা মাদ্রাসা, মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও মাহমুদা খাতুন মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা।

জানা যায়, ৪০০ বছর বয়সী ঢাকা নগরীর অন্যতম এলাকা বংশাল। ব্যবসায়িক দিক থেকে এ এলাকাটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে বংশালের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে এর রাস্তা ও লেনগুলো। ঢাকার মানচিত্রে বংশাল এলাকাটিকে বেশ বড় মনে হলেও মূল বংশাল বিস্তৃত হয়েছে হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল লেন এলাকার সমন্বয়ে। বংশালের প্রাকৃতিক পরিবেশকে অত্যন্ত মনোরম বলা হয়। বাণিজ্য হওয়ায় দিনে কোলাহলময় থাকলেও রাতের দিকে তা মোটামুটি শান্ত হয়ে যায়। এখানে রয়েছে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বংশাল পুকুর। চারদিকে গাছপালায় বেষ্টিত ও শান বাঁধানো ঘাট এ পুকুর বংশালের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ঢাকার যে কেউ গোসল করতে পারেন। পুকুরটি হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেনের দক্ষিণ প্রান্তে নয়াবাজারসংলগ্ন। বংশাল এলাকাটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, গোলকপাল লেন, ৪ নম্বর গোলকপাল লেন, ৫ নম্বর গোলকপাল লেন, পাগলা হুজুরের গলি, পুরানা মোগলটুলী লেন, সুরিটোলা রোড, বংশাল রোড, লুত্ফর রহমান লেন, নবাব ইউসুফ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোডগুলোয় ময়লা-আবর্জনা দূরীকরণে রয়েছে চরম অব্যবস্থাপনা। এ সড়কগুলোর আশপাশের ভবনগুলো কোনো ধরনের বিল্ডিং কোড ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত। যেখানে ঠাসাঠাসি করে বাস করেন বাসিন্দারা। তবে সুরিটোলা স্কুলের সামনে গুলিস্তান-সদরঘাট সড়কের ওপর ময়লার বিশাল ভাগাড় নিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখের শেষ নেই। আর সামান্য বৃষ্টিতে লুত্ফর রহমান লেনটি হয়ে যায় সাগর। হাঁটাচলায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোলকপাল লেন ও বংশাল পুকুরপাড় এলাকায় মাদকের উৎপাত বেশি বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

এক ভবনের সঙ্গে ঘেঁষে গড়ে ওঠা আরেক ভবন এখানকার চিরচেনা চিত্র। নিচে কেমিক্যাল ও জুতার কারখানা আর ওপরে বাসস্থান। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আতঙ্কে দিন কাটাতে হয় তাদের। জানা যায়, এ বছরের ২৪ মার্চ বংশালের আলুবাজার এলাকায় একটি জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আবদুল্লাহ (২৫), আলী আক্কাছ (৪৫) ও মো. জসিম (৪০) দগ্ধ হন।

এলাকাটি অলিগলিতে ভরা এবং ঘিঞ্জি অন্ধকারাচ্ছন্ন হওয়ায় সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেশি থাকে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। জানা যায়, ২০১৩ সালের ৪ মার্চ নয়াবাজার এলাকার ১৪ নম্বর ফ্রেঞ্চ রোডের তানজিলা এন্টারপ্রাইজসংলগ্ন বাড়ির দ্বিতীয় তলায় বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় মোশাররফ হোসেন বকুল নামে একজন গুরুতর আহত হন। বিস্ফোরণে বাড়ির জানালার কাচ ভেঙে রাস্তায় পড়লে কয়েকজন পথচারীও আহত হন। ২০১১ সালের ৮ মে নর্থ সাউথ রোডে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে পাঁচজন আহত হন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর সুরিটোলায় সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আট বছরের এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়।

এখানকার বিভিন্ন রাস্তার পাশের বাসাবাড়িতে অসাধু উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে ভেজাল পণ্যসামগ্রীর খনি। আর এসব খনির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন প্রভাবশালী মহল। জানা যায়, অসাধুরা গার্মেন্ট কারখানার কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার্য তরল সাবানের সঙ্গে বিভিন্ন রং ও সেন্ট মিশিয়ে শ্যাম্পু তৈরি করে অবৈধ ভেজাল পণ্যের রাজ্য গড়ে তুলেছে। নিম্নমানের স্পিরিটের সঙ্গে রং মিশিয়ে সিরিঞ্জ দিয়ে খালি কনটেইনারে ভরে বডি স্প্রে তৈরি করে বাজারজাত করে তারা। সারা দেশ থেকে ব্যবহৃত পণ্যের খালি কনটেইনার জোগাড় করে নেওয়া হয় বংশাল ও মালিটোলা এলাকায়। পরে ওই সব কনটেইনারে নকল প্রসাধনী ঢোকানো হয়। প্রভাবশালী ও অসাধু চক্রগুলো বিভিন্ন ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কাগজ ও খালি কনটেইনার কিনে নেয়। খালি কনটেইনার ব্যবহার করে পেনটিন, ডাব, হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, ক্লিয়ারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু এবং মেক্সি, এক্স ও ডয়েটসহ নামি ব্র্যান্ডের বডি স্প্রে, লোশন তৈরি করে বিক্রি করা হয়। মালিটোলার স্থানীয় প্রভাবশালী ময়না হাজীর ১৫ নম্বর বাড়ির নিচতলায়, দোতলায় ও আশপাশে অন্তত ১৮টি ভেজাল কসমেটিক্স এবং নকল প্রসাধনী তৈরির কারখানা রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৭ জুলাই র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশার নেতৃত্বে এসব গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০ ট্রাক ভেজাল প্রসাধনসামগ্রী, তৈরির নানা উপকরণ, খালি কনটেইনার, কাগজের মোড়ক, লেবেল, হলোগ্রাম ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়। এ সময় আনোয়ার হাওলাদার ও ছানোয়ার হাওলাদার নামে দুজনকে আটক করে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুই লাখ করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এর পরও ২৬ নম্বর পুরানা মোগলটুলির উল্টো দিকের গলির শেষের দিকের ঘরগুলোয় নকল উৎপাদন চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

নগরবাসীর অসচেতনতা আর প্রভাবশালীদের লোলুপ দৃষ্টিতে বংশাল ও মালিটোলা পার্ক দুটি হারিয়ে যেতে বসেছে। জানা গেছে, বংশাল পার্ক ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্ষুদ্র পরিসরে স্থাপিত পার্কটি ঢাকার নারীদের কাছে জনপ্রিয় ছিল। সময়ের ব্যবধানে পার্কটি তার মূল আয়তনের সিংহভাগই হারিয়েছে। বর্তমানে এর আয়তন প্রায় ০.০৩ একর। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে অন্তত তিন দফায় বংশাল পার্কের জায়গা দখল করে সংলগ্ন রাস্তা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ইংলিশ রোড মালিটোলা পার্কটি ১৯.৬০ কাঠা জায়গাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। পার্কটি দখলের জন্য দীর্ঘদিন বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত করা হয়েছিল। পুরনো ভবনের বর্জ্য অপসারণ করে তার চারপাশে দুই ফিটের ইটের গাঁথুনি দিয়ে ঘের দেওয়া হলেও ছোট আর মাঝারি ট্রাক দখল করে নিয়েছে পার্কটির দুই দিক।

এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘এখন এ এলাকাটি আর আবাসিক নেই। সবটিই বাণিজ্যিক হয়ে গেছে। প্রতিটি বাড়িতে একটি করে জুতার কারখানা আর কেমিক্যাল গোডাউন। আর নকল প্রসাধনী প্রতিরোধে র‌্যাব একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। তবে আমরা তা নির্মূলের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে