শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

শ্যামপুর টু লালবাগ ৭
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

ঘিঞ্জি পরিবেশ ও অত্যন্ত ঘনবসতি আর দাহ্য পদার্থের বিপদের প্রসঙ্গ উঠলেই ফিরে আসে বংশাল থানা এলাকার কথা। সাইকেল, নাট-বোল্টু, পারফিউম, কেমিক্যাল, প্লাস্টিক কার্পেট, প্লেন শিট, রড, পাইপ ও বিভিন্ন কাঠের সামগ্রীর জমজমাট বাণিজ্য চলে এ এলাকায়। নকল প্রসাধনীর উৎপাদন, আবাসিক ভবনের নিচে জুতার এবং কেমিক্যালের দোকানের কারণে বাসিন্দাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে প্রতিনিয়ত। এ অঞ্চলের যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে— আয়শা (রা.) জামে মসজিদ, তারা মসজিদ, আল মদিনা মসজিদ, বাবুবাজার জামে মসজিদ, বায়তুন নূর জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, বংশাল রোড বড় মসজিদ, ভিতরবাড়ী লেন জামে মসজিদ, বোখারি জামে মসজিদ, গোয়ালঘাট বায়তুন নূর জামে মসজিদ, হাজী মঈনউদ্দীন রোড জামে মসজিদ, হিঙ্গাবিবি জামে মসজিদ, কসাইটুলি মসজিদ, কে পি ঘোষ লেন জামে মসজিদ, জিন্দাবাহার জামে মসজিদ; গোয়ালনগর লেনের মন্দির, মধুসূদন মন্দির ও  শিব মন্দির। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— আহমদ বাওয়ানী কলেজ, আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, আজিজিয়া ইসলামিয়া স্কুল, আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়, বংশাল গার্লস হাইস্কুল, নওয়াবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, মিল্লাত উচ্চবিদ্যালয়, বংশাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউসেপ স্কুল, ইসলামিয়া সালেহা উলুম মাদ্রাসা, শহীদ জিয়াউর রহমান স্কুল, কসাইটুলি আদর্শ মহিলা মাদ্রাসা, মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও মাহমুদা খাতুন মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা।

জানা যায়, ৪০০ বছর বয়সী ঢাকা নগরীর অন্যতম এলাকা বংশাল। ব্যবসায়িক দিক থেকে এ এলাকাটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে বংশালের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে এর রাস্তা ও লেনগুলো। ঢাকার মানচিত্রে বংশাল এলাকাটিকে বেশ বড় মনে হলেও মূল বংশাল বিস্তৃত হয়েছে হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল লেন এলাকার সমন্বয়ে। বংশালের প্রাকৃতিক পরিবেশকে অত্যন্ত মনোরম বলা হয়। বাণিজ্য হওয়ায় দিনে কোলাহলময় থাকলেও রাতের দিকে তা মোটামুটি শান্ত হয়ে যায়। এখানে রয়েছে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বংশাল পুকুর। চারদিকে গাছপালায় বেষ্টিত ও শান বাঁধানো ঘাট এ পুকুর বংশালের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ঢাকার যে কেউ গোসল করতে পারেন। পুকুরটি হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেনের দক্ষিণ প্রান্তে নয়াবাজারসংলগ্ন। বংশাল এলাকাটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, গোলকপাল লেন, ৪ নম্বর গোলকপাল লেন, ৫ নম্বর গোলকপাল লেন, পাগলা হুজুরের গলি, পুরানা মোগলটুলী লেন, সুরিটোলা রোড, বংশাল রোড, লুত্ফর রহমান লেন, নবাব ইউসুফ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোডগুলোয় ময়লা-আবর্জনা দূরীকরণে রয়েছে চরম অব্যবস্থাপনা। এ সড়কগুলোর আশপাশের ভবনগুলো কোনো ধরনের বিল্ডিং কোড ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত। যেখানে ঠাসাঠাসি করে বাস করেন বাসিন্দারা। তবে সুরিটোলা স্কুলের সামনে গুলিস্তান-সদরঘাট সড়কের ওপর ময়লার বিশাল ভাগাড় নিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখের শেষ নেই। আর সামান্য বৃষ্টিতে লুত্ফর রহমান লেনটি হয়ে যায় সাগর। হাঁটাচলায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোলকপাল লেন ও বংশাল পুকুরপাড় এলাকায় মাদকের উৎপাত বেশি বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

এক ভবনের সঙ্গে ঘেঁষে গড়ে ওঠা আরেক ভবন এখানকার চিরচেনা চিত্র। নিচে কেমিক্যাল ও জুতার কারখানা আর ওপরে বাসস্থান। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আতঙ্কে দিন কাটাতে হয় তাদের। জানা যায়, এ বছরের ২৪ মার্চ বংশালের আলুবাজার এলাকায় একটি জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আবদুল্লাহ (২৫), আলী আক্কাছ (৪৫) ও মো. জসিম (৪০) দগ্ধ হন।

এলাকাটি অলিগলিতে ভরা এবং ঘিঞ্জি অন্ধকারাচ্ছন্ন হওয়ায় সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেশি থাকে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। জানা যায়, ২০১৩ সালের ৪ মার্চ নয়াবাজার এলাকার ১৪ নম্বর ফ্রেঞ্চ রোডের তানজিলা এন্টারপ্রাইজসংলগ্ন বাড়ির দ্বিতীয় তলায় বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় মোশাররফ হোসেন বকুল নামে একজন গুরুতর আহত হন। বিস্ফোরণে বাড়ির জানালার কাচ ভেঙে রাস্তায় পড়লে কয়েকজন পথচারীও আহত হন। ২০১১ সালের ৮ মে নর্থ সাউথ রোডে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে পাঁচজন আহত হন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর সুরিটোলায় সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আট বছরের এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়।

এখানকার বিভিন্ন রাস্তার পাশের বাসাবাড়িতে অসাধু উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে ভেজাল পণ্যসামগ্রীর খনি। আর এসব খনির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন প্রভাবশালী মহল। জানা যায়, অসাধুরা গার্মেন্ট কারখানার কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার্য তরল সাবানের সঙ্গে বিভিন্ন রং ও সেন্ট মিশিয়ে শ্যাম্পু তৈরি করে অবৈধ ভেজাল পণ্যের রাজ্য গড়ে তুলেছে। নিম্নমানের স্পিরিটের সঙ্গে রং মিশিয়ে সিরিঞ্জ দিয়ে খালি কনটেইনারে ভরে বডি স্প্রে তৈরি করে বাজারজাত করে তারা। সারা দেশ থেকে ব্যবহৃত পণ্যের খালি কনটেইনার জোগাড় করে নেওয়া হয় বংশাল ও মালিটোলা এলাকায়। পরে ওই সব কনটেইনারে নকল প্রসাধনী ঢোকানো হয়। প্রভাবশালী ও অসাধু চক্রগুলো বিভিন্ন ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কাগজ ও খালি কনটেইনার কিনে নেয়। খালি কনটেইনার ব্যবহার করে পেনটিন, ডাব, হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, ক্লিয়ারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু এবং মেক্সি, এক্স ও ডয়েটসহ নামি ব্র্যান্ডের বডি স্প্রে, লোশন তৈরি করে বিক্রি করা হয়। মালিটোলার স্থানীয় প্রভাবশালী ময়না হাজীর ১৫ নম্বর বাড়ির নিচতলায়, দোতলায় ও আশপাশে অন্তত ১৮টি ভেজাল কসমেটিক্স এবং নকল প্রসাধনী তৈরির কারখানা রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৭ জুলাই র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশার নেতৃত্বে এসব গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০ ট্রাক ভেজাল প্রসাধনসামগ্রী, তৈরির নানা উপকরণ, খালি কনটেইনার, কাগজের মোড়ক, লেবেল, হলোগ্রাম ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়। এ সময় আনোয়ার হাওলাদার ও ছানোয়ার হাওলাদার নামে দুজনকে আটক করে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুই লাখ করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এর পরও ২৬ নম্বর পুরানা মোগলটুলির উল্টো দিকের গলির শেষের দিকের ঘরগুলোয় নকল উৎপাদন চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

নগরবাসীর অসচেতনতা আর প্রভাবশালীদের লোলুপ দৃষ্টিতে বংশাল ও মালিটোলা পার্ক দুটি হারিয়ে যেতে বসেছে। জানা গেছে, বংশাল পার্ক ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্ষুদ্র পরিসরে স্থাপিত পার্কটি ঢাকার নারীদের কাছে জনপ্রিয় ছিল। সময়ের ব্যবধানে পার্কটি তার মূল আয়তনের সিংহভাগই হারিয়েছে। বর্তমানে এর আয়তন প্রায় ০.০৩ একর। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে অন্তত তিন দফায় বংশাল পার্কের জায়গা দখল করে সংলগ্ন রাস্তা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ইংলিশ রোড মালিটোলা পার্কটি ১৯.৬০ কাঠা জায়গাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। পার্কটি দখলের জন্য দীর্ঘদিন বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত করা হয়েছিল। পুরনো ভবনের বর্জ্য অপসারণ করে তার চারপাশে দুই ফিটের ইটের গাঁথুনি দিয়ে ঘের দেওয়া হলেও ছোট আর মাঝারি ট্রাক দখল করে নিয়েছে পার্কটির দুই দিক।

এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘এখন এ এলাকাটি আর আবাসিক নেই। সবটিই বাণিজ্যিক হয়ে গেছে। প্রতিটি বাড়িতে একটি করে জুতার কারখানা আর কেমিক্যাল গোডাউন। আর নকল প্রসাধনী প্রতিরোধে র‌্যাব একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। তবে আমরা তা নির্মূলের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা