শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

শ্যামপুর টু লালবাগ ৭
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
বংশালে দাহ্য পদার্থের ভয়ে দিন কাটে অনেকের

ঘিঞ্জি পরিবেশ ও অত্যন্ত ঘনবসতি আর দাহ্য পদার্থের বিপদের প্রসঙ্গ উঠলেই ফিরে আসে বংশাল থানা এলাকার কথা। সাইকেল, নাট-বোল্টু, পারফিউম, কেমিক্যাল, প্লাস্টিক কার্পেট, প্লেন শিট, রড, পাইপ ও বিভিন্ন কাঠের সামগ্রীর জমজমাট বাণিজ্য চলে এ এলাকায়। নকল প্রসাধনীর উৎপাদন, আবাসিক ভবনের নিচে জুতার এবং কেমিক্যালের দোকানের কারণে বাসিন্দাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে প্রতিনিয়ত। এ অঞ্চলের যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে— আয়শা (রা.) জামে মসজিদ, তারা মসজিদ, আল মদিনা মসজিদ, বাবুবাজার জামে মসজিদ, বায়তুন নূর জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, বংশাল রোড বড় মসজিদ, ভিতরবাড়ী লেন জামে মসজিদ, বোখারি জামে মসজিদ, গোয়ালঘাট বায়তুন নূর জামে মসজিদ, হাজী মঈনউদ্দীন রোড জামে মসজিদ, হিঙ্গাবিবি জামে মসজিদ, কসাইটুলি মসজিদ, কে পি ঘোষ লেন জামে মসজিদ, জিন্দাবাহার জামে মসজিদ; গোয়ালনগর লেনের মন্দির, মধুসূদন মন্দির ও  শিব মন্দির। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— আহমদ বাওয়ানী কলেজ, আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, আজিজিয়া ইসলামিয়া স্কুল, আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়, বংশাল গার্লস হাইস্কুল, নওয়াবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, মিল্লাত উচ্চবিদ্যালয়, বংশাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউসেপ স্কুল, ইসলামিয়া সালেহা উলুম মাদ্রাসা, শহীদ জিয়াউর রহমান স্কুল, কসাইটুলি আদর্শ মহিলা মাদ্রাসা, মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও মাহমুদা খাতুন মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা।

জানা যায়, ৪০০ বছর বয়সী ঢাকা নগরীর অন্যতম এলাকা বংশাল। ব্যবসায়িক দিক থেকে এ এলাকাটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে বংশালের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে এর রাস্তা ও লেনগুলো। ঢাকার মানচিত্রে বংশাল এলাকাটিকে বেশ বড় মনে হলেও মূল বংশাল বিস্তৃত হয়েছে হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল লেন এলাকার সমন্বয়ে। বংশালের প্রাকৃতিক পরিবেশকে অত্যন্ত মনোরম বলা হয়। বাণিজ্য হওয়ায় দিনে কোলাহলময় থাকলেও রাতের দিকে তা মোটামুটি শান্ত হয়ে যায়। এখানে রয়েছে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বংশাল পুকুর। চারদিকে গাছপালায় বেষ্টিত ও শান বাঁধানো ঘাট এ পুকুর বংশালের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ঢাকার যে কেউ গোসল করতে পারেন। পুকুরটি হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেনের দক্ষিণ প্রান্তে নয়াবাজারসংলগ্ন। বংশাল এলাকাটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, গোলকপাল লেন, ৪ নম্বর গোলকপাল লেন, ৫ নম্বর গোলকপাল লেন, পাগলা হুজুরের গলি, পুরানা মোগলটুলী লেন, সুরিটোলা রোড, বংশাল রোড, লুত্ফর রহমান লেন, নবাব ইউসুফ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোডগুলোয় ময়লা-আবর্জনা দূরীকরণে রয়েছে চরম অব্যবস্থাপনা। এ সড়কগুলোর আশপাশের ভবনগুলো কোনো ধরনের বিল্ডিং কোড ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত। যেখানে ঠাসাঠাসি করে বাস করেন বাসিন্দারা। তবে সুরিটোলা স্কুলের সামনে গুলিস্তান-সদরঘাট সড়কের ওপর ময়লার বিশাল ভাগাড় নিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখের শেষ নেই। আর সামান্য বৃষ্টিতে লুত্ফর রহমান লেনটি হয়ে যায় সাগর। হাঁটাচলায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোলকপাল লেন ও বংশাল পুকুরপাড় এলাকায় মাদকের উৎপাত বেশি বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

এক ভবনের সঙ্গে ঘেঁষে গড়ে ওঠা আরেক ভবন এখানকার চিরচেনা চিত্র। নিচে কেমিক্যাল ও জুতার কারখানা আর ওপরে বাসস্থান। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আতঙ্কে দিন কাটাতে হয় তাদের। জানা যায়, এ বছরের ২৪ মার্চ বংশালের আলুবাজার এলাকায় একটি জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আবদুল্লাহ (২৫), আলী আক্কাছ (৪৫) ও মো. জসিম (৪০) দগ্ধ হন।

এলাকাটি অলিগলিতে ভরা এবং ঘিঞ্জি অন্ধকারাচ্ছন্ন হওয়ায় সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেশি থাকে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। জানা যায়, ২০১৩ সালের ৪ মার্চ নয়াবাজার এলাকার ১৪ নম্বর ফ্রেঞ্চ রোডের তানজিলা এন্টারপ্রাইজসংলগ্ন বাড়ির দ্বিতীয় তলায় বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় মোশাররফ হোসেন বকুল নামে একজন গুরুতর আহত হন। বিস্ফোরণে বাড়ির জানালার কাচ ভেঙে রাস্তায় পড়লে কয়েকজন পথচারীও আহত হন। ২০১১ সালের ৮ মে নর্থ সাউথ রোডে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে পাঁচজন আহত হন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর সুরিটোলায় সন্ত্রাসীদের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আট বছরের এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়।

এখানকার বিভিন্ন রাস্তার পাশের বাসাবাড়িতে অসাধু উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে ভেজাল পণ্যসামগ্রীর খনি। আর এসব খনির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে স্থানীয় বিভিন্ন প্রভাবশালী মহল। জানা যায়, অসাধুরা গার্মেন্ট কারখানার কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার্য তরল সাবানের সঙ্গে বিভিন্ন রং ও সেন্ট মিশিয়ে শ্যাম্পু তৈরি করে অবৈধ ভেজাল পণ্যের রাজ্য গড়ে তুলেছে। নিম্নমানের স্পিরিটের সঙ্গে রং মিশিয়ে সিরিঞ্জ দিয়ে খালি কনটেইনারে ভরে বডি স্প্রে তৈরি করে বাজারজাত করে তারা। সারা দেশ থেকে ব্যবহৃত পণ্যের খালি কনটেইনার জোগাড় করে নেওয়া হয় বংশাল ও মালিটোলা এলাকায়। পরে ওই সব কনটেইনারে নকল প্রসাধনী ঢোকানো হয়। প্রভাবশালী ও অসাধু চক্রগুলো বিভিন্ন ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কাগজ ও খালি কনটেইনার কিনে নেয়। খালি কনটেইনার ব্যবহার করে পেনটিন, ডাব, হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, ক্লিয়ারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু এবং মেক্সি, এক্স ও ডয়েটসহ নামি ব্র্যান্ডের বডি স্প্রে, লোশন তৈরি করে বিক্রি করা হয়। মালিটোলার স্থানীয় প্রভাবশালী ময়না হাজীর ১৫ নম্বর বাড়ির নিচতলায়, দোতলায় ও আশপাশে অন্তত ১৮টি ভেজাল কসমেটিক্স এবং নকল প্রসাধনী তৈরির কারখানা রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৭ জুলাই র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশার নেতৃত্বে এসব গোডাউনে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০ ট্রাক ভেজাল প্রসাধনসামগ্রী, তৈরির নানা উপকরণ, খালি কনটেইনার, কাগজের মোড়ক, লেবেল, হলোগ্রাম ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়। এ সময় আনোয়ার হাওলাদার ও ছানোয়ার হাওলাদার নামে দুজনকে আটক করে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুই লাখ করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এর পরও ২৬ নম্বর পুরানা মোগলটুলির উল্টো দিকের গলির শেষের দিকের ঘরগুলোয় নকল উৎপাদন চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

নগরবাসীর অসচেতনতা আর প্রভাবশালীদের লোলুপ দৃষ্টিতে বংশাল ও মালিটোলা পার্ক দুটি হারিয়ে যেতে বসেছে। জানা গেছে, বংশাল পার্ক ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্ষুদ্র পরিসরে স্থাপিত পার্কটি ঢাকার নারীদের কাছে জনপ্রিয় ছিল। সময়ের ব্যবধানে পার্কটি তার মূল আয়তনের সিংহভাগই হারিয়েছে। বর্তমানে এর আয়তন প্রায় ০.০৩ একর। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে অন্তত তিন দফায় বংশাল পার্কের জায়গা দখল করে সংলগ্ন রাস্তা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ইংলিশ রোড মালিটোলা পার্কটি ১৯.৬০ কাঠা জায়গাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। পার্কটি দখলের জন্য দীর্ঘদিন বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত করা হয়েছিল। পুরনো ভবনের বর্জ্য অপসারণ করে তার চারপাশে দুই ফিটের ইটের গাঁথুনি দিয়ে ঘের দেওয়া হলেও ছোট আর মাঝারি ট্রাক দখল করে নিয়েছে পার্কটির দুই দিক।

এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘এখন এ এলাকাটি আর আবাসিক নেই। সবটিই বাণিজ্যিক হয়ে গেছে। প্রতিটি বাড়িতে একটি করে জুতার কারখানা আর কেমিক্যাল গোডাউন। আর নকল প্রসাধনী প্রতিরোধে র‌্যাব একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। তবে আমরা তা নির্মূলের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে