শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ে তিন প্রজন্মের পর এখন ২৮৮ পরিবার বাস্তুহারা

গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালি
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ে তিন প্রজন্মের পর এখন ২৮৮ পরিবার বাস্তুহারা

জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (জাগৃক) আওতাধীন মোহাম্মদপুর হাউজিং এস্টেটের নূরজাহান রোড ও কাজী নজরুল ইসলাম রোডের পাশে ১৯৬০ সালের দিকে স্থাপিত হয় ৮টি ডি-টাইপ কলোনি। প্রতি ভবনে ফ্ল্যাটের সংখ্যা ৩৬টি। ২০০ বর্গফুটের এসব ফ্ল্যাটে বৈধভাবে বসবাস করে আসছে বরাদ্দপ্রাপ্ত ২৮৮টি পরিবার। তবে সম্প্রতি আলোচনা ছাড়াই এসব ভবন উচ্ছেদ করেছে জাগৃক। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলমান। তবু অনেকটা খামখেয়ালিতেই এসব ভবনের বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করে সংস্থাটি। এ পরিস্থিতিতে স্থায়ী ঠিকানা হারিয়ে পথে বসেছে পরিবারগুলো। তিন প্রজন্ম বসবাস করা মানুষগুলো এখন বাস্তুহারা। কলোনির ভুক্তভোগী বাসিন্দাদের অভিযোগ, কলোনির ৮টি ভবনে ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে বৈধভাবে ২৮৮টি নিম্ন আয়ের পরিবার বসবাস করছে। তবে সম্প্রতি জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ কনকচাঁপা ও দোলনচাঁপা নামে ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য তাদের উচ্ছেদের পাঁয়তারা শুরু করে। বরাদ্দ দেওয়ার সময়ের শর্ত অনুযায়ী এখানকার নিম্ন আয়ের মানুষ ষাট থেকে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত ৩০ বছরে এ হাউজিং প্রকল্পের সুদসহ জমির দাম ও নির্মাণ ব্যয় মাসিক ভাড়া প্রদানের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। এরপর ৩০ বছর ধরে ব্যবস্থাপনা ও মেরামত গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের করার কথা থাকলেও বাসিন্দারাই করে আসছেন। সেখানে আর্থিক অবস্থা বিবেচনা না করে ন্যূনতম আলোচনা ছাড়া একতরফাভাবে একটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে অতি উচ্চমূল্যে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনে নিতে অন্য আবেদনকারীদের সঙ্গে টাকা জমা দিয়ে আবেদন করতে বলা হয়েছে। কিন্তু এই দুই প্রকল্পে ২৮৮ পরিবার ছাড়াও অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা রয়েছেন। তাদের জন্য যে ফ্ল্যাট মূল্য ধরা হয়েছে, একই দরে মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকেও ধরা হয়েছে। সরকারি আমলাদের এই অর্থ দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে, আমাদের তো নেই। কর্তৃপক্ষ আগে বলেছিল, ক্ষতিগ্রস্তদের জমির দাম দিতে হবে না। সে হিসাবে আমাদের ওপর দর চলে আসে অর্ধেকে। কিন্তু এখন দেখছি সবার সমান অর্থ দিতে হবে। তাহলে আমরা প্রথম ৩০ বছর কেন ৫% সুদহারে কিস্তি দিলাম?

কলোনির বেশ কয়েকটি পরিবারের সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই স্থায়ী ঠিকানা ছাড়া তাদের অন্য কোনো আবাস নেই। উপার্জনক্ষম ব্যক্তিও নেই পরিবারে। সেক্ষেত্রে এ মুহূর্তে উচ্ছেদ করলে তারা মানবেতর জীবনযাপনে বাধ্য হবেন।

ভুক্তভোগীদের একজন আনোয়ার কামাল। তিনি বলেন, ষাটের দশকে মোহাম্মদপুর ছিল ঘন জঙ্গলে পরিপূর্ণ পশ্চাৎপদ এলাকা। আমরা বরাদ্দ পাওয়ার পর এ এলাকা বাসযোগ্য করেছি। এরপর নিয়মিত টাকা পরিশোধ করেছি। নিয়ম অনুসারে এখন এ কলোনি আমাদের। কিন্তু গৃহায়ণের কিছু লোভী কর্মকর্তার নজরের কারণে সব হারানোর শঙ্কায় আমরা। তিনি আরও বলেন, আমরা আদালতের আশ্রয় নিয়েছি। কিন্তু গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে উচ্ছেদের চেষ্টা করছে। আমরা দাবি করছি, গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ দাবি মেনে কিছুদিন সময় দিয়ে এ ধরনের উদ্যোগ নেবে। এই ভোক্তভোগী আরও বলেন, এখানে ১২০০-১৩০০ স্কয়ার ফিটের ফ্ল্যাট নির্মাণ করতে চায় জাগৃক। কিন্তু এত বড় স্কয়ার ফিটের ফ্ল্যাট কিনতে অনেকের সামর্থ্য নেই। আমরা বলেছি, ৬০০-৭০০ স্কয়ার ফিটের মধ্যে আবাসনের ব্যবস্থা করেন।

কারণ এখানে যারা থাকেন, তারা নিম্ন আয়ের মানুষ। তাদের জন্য সাশ্রয়ী আবাসনের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু তারা আমাদের কথা  শোনেননি। ডি-টাইপ কলোনি কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মিজানুর রহমান তালুকদার বলেন, হঠাৎ করে উচ্ছেদের উদ্যোগ নিচ্ছে। আমরা মানববন্ধন করেছি। দাবি জানিয়েছি, কোনোরকম আলোচনা ছাড়া, আমাদের সঙ্গে লিখিত চুক্তি ছাড়া এ ধরনের কাজ তারা করতে পারে না। কারণ বরাদ্দের নিয়ম অনুসারে ভবন ও জমির দাম আমরা পরিশোধ করেছি; কিন্তু এখন কিছু বড় কর্মকর্তার চোখ পড়েছে এ জমির ওপর। তারা এখানে ফ্ল্যাট নিতে চায়। তিনি বলেন, বর্তমান এ সময়ে প্রধানমন্ত্রী যেখানে গৃহহীনদের ঘর দিচ্ছেন, আর সেখানে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ আমাদের উচ্ছেদ করেছে। অথচ ১৯৬০ সালে জাতিসংঘ একটি সংস্থার মাধ্যমে আমাদের দিয়েছে। আমরা ৬২ বছর এখানে অতিবাহিত করেছি। এখন আমরা বাস্তুহারা।

সার্বিক বিষয়ে জানতে গত বুধবার গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কার্যালয়ে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির সচিব মোহাম্মদ উল্ল্যাহকেও দফতরে পাওয়া যায়নি। তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি। একই সঙ্গে ভূমি ও সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা উইং সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন মোল্লাকেও পাওয়া যায়নি। পরে তাকে ফোন দিলে এ বিষয়ে তিনি কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬৫
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬৫
নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
ঈদের ছুটিতে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
ঈদের ছুটিতে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সিইসির সঙ্গে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সিইসির সঙ্গে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সর্বশেষ খবর
লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা
লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই
গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা