শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

শৃঙ্খলা ফিরছে চট্টগ্রামে

৬০ বছর পর পরিকল্পিত স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা, ব্যয় হবে ৪ হাজার কোটি টাকা
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
শৃঙ্খলা ফিরছে চট্টগ্রামে

নগরে সুপেয় পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে তোলা চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান কাজ। কিন্তু প্রতিষ্ঠার ৬০ বছর পরও সেই পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেনি। ফলে প্রায় ৭০ লাখ বাসিন্দার পয়ঃবর্জ্য নালা-নর্দমা ও খাল হয়ে গিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী ও হালদা নদীতে। দূষিত করছে নদীর পানি। তবে বিলম্বে হলেও ওয়াসা প্রথমবারের মতো পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে। প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘চট্টগ্রাম মহানগর পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা স্থাপন প্রকল্পের’ অধীনে নগরে পরিকল্পিত স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ শুরু হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে নগরের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নাগরিকদের সম্পৃক্ত করতে আজ হোটেল র‌্যাডিসনে আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ মতবিনিময় সভার। নগরের ৪১টি ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধিসহ নানান ক্ষেত্রে প্রতিনিধিত্ব করা অংশীজনদের নিয়ে স্যুয়ারেজ প্রকল্পের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

প্রসঙ্গত, নগরের ২০ হাজারের বেশি বহুতল ভবনের অন্তত অর্ধেক ট্যাংকের নিচে ফুটো। এ ফুটো দিয়ে বর্জ্য ভবনের পাশের ড্রেনে চলে যায়। এরপর নালা-নর্দমা ও খাল হয়ে নগরের সুপেয় পানির উৎস কর্ণফুলী ও হালদা নদীতে গিয়ে পড়ে। ওয়াসাসূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের অধীন পুরো নগরকে ছয় ভাগে ভাগ করে স্যুয়ারেজ সিস্টেমের আওতায় আনা হবে। প্রথম ধাপে প্রায় ২০ লাখ জনগোষ্ঠীকে এ প্রকল্পের আওতায় আনতে নগরের হালিশহরের ১৬৩ একর ভূমির ওপর দুটি সর্বাধুনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন এবং প্রায় ২০০ কিলোমিটার পাইপ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে স্যুয়ারেজ সিস্টেম গড়ে তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে একটি পাইপলাইনের মাধ্যমে আনা দৈনিক প্রায় ১০ কোটি লিটার তরল বর্জ্য পরিশোধন করে পরিবেশসম্মতভাবে সাগরে ফেলা হবে। অন্য প্লান্টটি ফিক্যাল প্লাসের (বিশেষ ধরনের গাড়িতে বাসাবাড়ি থেকে সংগ্রহ করা পয়ঃবর্জ্য) মাধ্যমে সংগ্রহ করে দৈনিক ৩০০ টন বর্জ্য পরিশোধন করা হবে।

চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ বলেন, চট্টগ্রামবাসীর জন্য এটি বড় একটি সুখবর। স্যুয়ারেজ প্রকল্পের মাধ্যমে নগরের পয়ঃবর্জ্যগুলো পরিবেশসম্মতভাবে পরিশোধন করে সাগরে ফেলা হবে। যথাসময়ে কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি। স্যুয়ারেজ প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, স্যুয়ারেজ সিস্টেম গড়ে তোলা কঠিন কাজ। পানির পাইপ চালানো যত সহজ, স্যুয়ারেজ পাইপ চালানো তত কঠিন। পানির পাইপ একটি সড়কে ১ দশমিক ২ মিটার বা ৪ ফুট গভীরে স্থাপন করলে হয়। কিন্তু স্যুয়ারেজের পাইপ বসাতে হয় সর্বোচ্চ ১২ মিটার নিচে। চট্টগ্রাম পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় পাইপের স্তর ঠিক রাখতে নগরীর কিছু কিছু এলাকায় ৪০ ফুট পর্যন্ত মাটি খনন করে পাইপ স্থাপন করতে হবে। নইলে বর্জ্য পাইপের বদলে ম্যানহোল দিয়ে ওপরে উঠে আসবে। তাই কাজটি কঠিন। চট্টগ্রাম ওয়াসার এক সমীক্ষা বলছে, বর্তমানে নগরীতে প্রতিদিন প্রায় ২৮৮ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পানি নিঃসৃত হয়ে নদীতে পড়ছে। ২০৩০ সালে এর পরিমাণ প্রতিদিন ৫১৫ মিলিয়ন লিটার হবে। এ ছাড়া নগরীতে প্রতিদিন প্রায় ৫৩৯ ঘনমিটার ফিক্যাল স্ল্যাজ সেপটিক ট্যাংকে জমা হচ্ছে; যা ২০৩০ সাল নাগাদ প্রতিদিন প্রায় ৭১৫ ঘনমিটার হবে। ফলে নদীর পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে চট্টগ্রামের পরিবেশ দূষণ করছে। আগামীতে চট্টগ্রাম নগরীর সুপেয় পানি সরবরাহে সংকট সৃষ্টির আশঙ্কা আছে।

প্রকল্পসূত্রে জানা যায়, প্রকল্প বাস্তবায়নে নগরকে ছয়টি ভাগে ভাগ করা হচ্ছে। প্রথম ধাপে প্রায় ২০ লাখ মানুষকে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে। প্রথম ধাপে নগরীর হালিশহর ক্যাচমেন্টভুক্ত এলাকাগুলো হচ্ছে : এনায়েত বাজার, উত্তর পাহাড়তলী, উত্তর আগ্রাবাদ, রামপুর, উত্তর হালিশহর, দক্ষিণ আগ্রাবাদ, পাঠানটুলী, পশ্চিম মাদারবাড়ী, পূর্ব মাদারবাড়ী, আলকরণ, গোসাইলডাঙ্গা, উত্তর-মধ্যম হালিশহর, দক্ষিণ কাট্টলী, সরাইপাড়া, পাহাড়তলী, লালখান বাজার, বাগমনিরাম, জামালখান, আন্দরকিল্লা, ফিরিঙ্গি বাজার ও দক্ষিণ-মধ্য হালিশহরের আংশিক। প্রায় ৩৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকাকে পয়ঃনিষ্কাশন সেবার আওতায় আনা হচ্ছে। প্রায় ২০০ কিলোমিটার পয়ঃ পাইপলাইন স্থাপনের আওতায় পুরো এলাকাটিকে এ ব্যবস্থাপনার অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এ ছাড়া মহানগরীর যেসব এলাকাকে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার আওতায় আনা সম্ভব হবে না সেসব জনগোষ্ঠীর শতকরা ৪১ ভাগ নিরাপদ সেপটিক স্ল্যাজ ব্যবস্থাপনার আওতায় আসবে। যেখান থেকে গাড়ির মাধ্যমে বর্জ্য সংগ্রহ করে হালিশহরের ট্রিটমেন্ট প্লান্টে পরিশোধন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজ অর্ধদিবস বন্ধ গাড়ি বিক্রয় কেন্দ্র
আজ অর্ধদিবস বন্ধ গাড়ি বিক্রয় কেন্দ্র
খুলনা কারাগারে বন্দিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে বন্দিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
বৃষ্টির আভাস তিন বিভাগে
বৃষ্টির আভাস তিন বিভাগে
তদন্ত শুরু, শ্রমিকদের এক সপ্তাহের ছুটি
তদন্ত শুরু, শ্রমিকদের এক সপ্তাহের ছুটি
কোনো প্রলোভনে আমরা যোগ দেব না
কোনো প্রলোভনে আমরা যোগ দেব না
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে
দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চাই
দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চাই
সরকারি প্রতিষ্ঠানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে হবে
সরকারি প্রতিষ্ঠানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে হবে
আমরণ অনশনের হুমকি খুবি শিক্ষার্থীর
আমরণ অনশনের হুমকি খুবি শিক্ষার্থীর
নির্বাচনে বিএনপির জয় নিশ্চিত করতে হবে
নির্বাচনে বিএনপির জয় নিশ্চিত করতে হবে
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে সবার ওপরে চীন
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে সবার ওপরে চীন
রাস্তায় নয়, সব কর্মকান্ড হবে সংসদ কেন্দ্রিক
রাস্তায় নয়, সব কর্মকান্ড হবে সংসদ কেন্দ্রিক
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম