নোয়াখালী জেলা শহর থেকে তুলে নিয়ে রাতভর নির্যাতনের শিকার সেই তরুণীকে গতকাল ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে সাবেক স্বামী ও তার সহযোগীরা নির্যাতন করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় করা মামলার তিন আসামিকে এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র শহিদ উল্লাহ খান ওই তরুণীর চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এদিকে এ ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি ওই তরুণীর সাবেক স্বামী ইসমাইল হোসেন বাপ্পি গ্রেফতার হলেও অন্য তিন আসামি বাপ্পির বন্ধু রহিম, আরমান ও সাগর এখনো অধরা। বুধবার সন্ধ্যায় কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথে ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে রাতভর নির্যাতন করা হয়। সুধারাম মডেল থানার ওসি নবীর হোসেন জানান, বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।
