শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

ভোলায় বৃষ্টিতে তরমুজের সর্বনাশ

জুন্নু রায়হান, ভোলা ও এম আবু সিদ্দিক, চরফ্যাশন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোলায় বৃষ্টিতে তরমুজের সর্বনাশ

ভোলায় টানা বৃষ্টিতে ফলন বিপর্যয় হয়েছে। এ জেলার উৎপাদিত তরমুজ স্বাদে অতুলনীয়। যার কারণে দেশ-বিদেশে রয়েছে তরমুজের ব্যাপক চাহিদা। চলতি মৌসুমে ভোলায় তরমুজের বাম্পার ফলন হলেও বৃষ্টির কারণে বেশির ভাগ খেতের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এক সপ্তাহ আগেও যেখানে তরমুজ চাষিরা লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন। সেখানে দুই তিন দিনের টানা বৃষ্টির কারণে সব স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়ে গেছে চাষিদের। লাভ পাওয়া তো দূরের কথা। এখন চালানও উঠবে না বলে হতাশায় দিন কাটছে তাদের। এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে চলতি মৌসুমে ভোলা জেলায় তরমুজের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। তবে যারা দেরিতে তরমুজ চাষ করেছিলেন তারা বৃষ্টির কারণে কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। স্থানীয়রা জানান, তরমুজের জন্য দ্বীপজেলা ভোলার বেশ সুনাম রয়েছে দীর্ঘদিনের। এখানকার চরাঞ্চলে প্রচুর তরমুজ চাষ হয়। ফলনও হয় আশানুরূপ। বিগত বছরগুলোর মতো এ বছরও তরমুজের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। ফলনও হয়েছে বেশ ভালো। মৌসুমের শুরুতে আগাম যাদের ফসল উঠেছে তাদের লাভ হয়েছে কয়েকগুণ। কিন্তু যাদের ফসল উঠতে ১০-১৫ দিন সময় লেগেছে তারা ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়তে হয়েছে। অনেকে সব হারিয়ে পথে বসে গেছে। কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তাদের খেতে পানি জমে গাছ মরে যাচ্ছে। তরমুজ কাটার উপযুক্ত না হতেই গাছ মরে যাওয়ায় লোকসনের মুখে পড়েছেন চাষিরা। চরফ্যাশন উপজেলার তরমুজ চাষি জামাল উদ্দিন জানান, তিনি ১২ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। আর ১০-১৫ দিন পরে তিনি ২৫-৩০ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারতেন। কিন্তু বৃষ্টিতে তার খেতে পানি জমে গিয়ে সম্পূর্ণ তরমুজ নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু সম্পূর্ণ তরমুজ কাঁচা বিক্রির উপযোগী হয়নি। কিন্তু গাছ মরে যাচ্ছে। চরফ্যাশন কৃষি অফিস জানান, উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের প্রত্যেক ইউনিয়নেই তরমুজ চাষ হয়েছে।

এখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১২ হাজার হেক্টর কিন্তু তার চেয়ে বেশি ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বেশ ভালো। লালমোহন উপজেলার এক চাষি তোফাজ্জল জানান, তিনি ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে তরমুজ চাষ করে মাত্র ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন। অন্য এক চাষি জানান, বৃষ্টি হওয়ায় চাষিরা কাঁচা পাকা সব তরমুজ বাজারে তুলেছেন। পরিপূর্ণভাবে না পাকায় তরমুজ স্বাদ না লাগায় কাস্টমাররা তরমুজ ক্রয় করছেন না। বাজারে কার্তি কম, এতে দাম কমে গেছে। গত সপ্তাহে ৮-১০ কেজি ওজনের একটি তরমুজ বিক্রি হতো ৩০০-৪০০ টাকায়। এখন ওই তরমুজ ১০০-১৫০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে না।

সরেজমিন দেখা যায়, জমিতে জমে থাকা পানি সরানোর চেষ্টা করছেন চাষিরা। ফসল যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য ওষুধও দিচ্ছেন কিন্তু কাজ হচ্ছে না। কোথাও গাছ মরে যাচ্ছে। কোথাও তরমুজ ফেটে যাচ্ছে। কিংবা পচে যাচ্ছে তরমুজ। এদিকে ধার-দেনা করে কিংবা বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে যারা তরমুজ চাষ করেছেন তাদের দুশ্চিন্তা বেশি। কীভাবে ঋণ শোধ করবেন ভেবে পাচ্ছেন না তরমুজ চাষিরা। কয়েক দিন ভোলা-লক্ষ্মীপুরের ফেরি বিকল থাকায় তরমুজ ব্যাপারীরা ট্রাকবোজাই করে ঘাটে অপেক্ষা করে থেকে অনেক তরচমুজ ট্রাকেই পচে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কৃষি অফিস সূত্র জানান, ভোলায় সাধারণত পৌষের শুরুতে তরমুজের বীজ বুনতে হয়। ওই সময় জমিতে ধান থাকায় অনেকে ১৫-২০ দিন পর তরমুজের বীজ লাগিয়ে ছিলেন। যারা পরে বীজ লাগিয়ে ছিলেন তাদের তরমুজ কাটার উপযুক্ত না হতেই বৃষ্টির পানি জমে সব নষ্ট হয়ে গেছে। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এফ এম শাহাবুদ্দিন জানান, অগ্রহায়ণ মাসের মধ্যেই তরমুজ আবাদ করার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু তাদের ধান উঠতে কিংবা জমি শুকাতে বেশি সময় লেগে যায়। তাই কোনো কোনো চাষি পৌষের মাঝামাঝি সময়েও তরমুজ চাষ করেছেন। আর যারা দেরিতে চাষ করেছেন তারাই বৃষ্টির কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেশি। তবে চাষিরা যদি ব্রি-৭৬, ব্রি-৯৫ অর্থাৎ যে ধানগুলো আগাম চলে আসে তরমুজের জমিতে সেগুলো চাষ করলে অগ্রহায়ণের মধ্যেই তরমুজ আবাদ করতে পারবে আর তাতে আগে ভাগেই তরমুজ তুলে নিতে পারবে। কৃষি বিভাগ আরও জানায়, চলতি মৌসুমে ভোলা সদর উপজেলায় ৩৯০ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। কিন্তু ৪৫০ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে। জেলা কৃষি বিভাগের উপপরিচালক এম হাসান ওয়ারিসুল কবির জানান, জেলায় ১১ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও মোট ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বেশ ভালো। কিন্তু আগাম ভারি বৃষ্টির কারণে তরমুজের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তবে চাষিদের ঘুরে দাঁড়াবার জন্য কৃষি বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনারগাঁওয়ে স্কুলছাত্রী অপহরণ, উদ্ধার হয়নি সাত দিনেও
সোনারগাঁওয়ে স্কুলছাত্রী অপহরণ, উদ্ধার হয়নি সাত দিনেও
৩৩ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
৩৩ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
দুই জুস দোকানির জরিমানা
দুই জুস দোকানির জরিমানা
৫০ হাজার ইয়াবাসহ আটক দুই কারবারি
৫০ হাজার ইয়াবাসহ আটক দুই কারবারি
আন্দোলনে হামলা, নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে
আন্দোলনে হামলা, নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে
শাজাহান খানের মেয়ের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ
শাজাহান খানের মেয়ের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ
কিশোর গ্যাংয়ের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
কিশোর গ্যাংয়ের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ সময়ে মাছ আহরণ, আটক ২৭
নিষিদ্ধ সময়ে মাছ আহরণ, আটক ২৭
চাঁদা না পেয়ে চাষাবাদে বাধা!
চাঁদা না পেয়ে চাষাবাদে বাধা!
হত্যা মামলায়  যাবজ্জীবন পাঁচজনের
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচজনের
সাগরে ভাসছিলেন ১২ জেলে
সাগরে ভাসছিলেন ১২ জেলে
স্টিলের বাক্সে গৃহবধূর লাশ
স্টিলের বাক্সে গৃহবধূর লাশ
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা