শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৭

মাদারীপুরে দীর্ঘদিনেও হয়নি ৫ খুনের বিচার

নিরাপত্তাহীনতায় পরিবার
বেলাল রিজভী,মাদারীপুর
অনলাইন ভার্সন
মাদারীপুরে দীর্ঘদিনেও হয়নি ৫ খুনের বিচার

মাদারীপুরে সদর উপজেলার ভদ্রখোলা গ্রামের আলোচিত পৃথক ৫ খুনের ঘটনায় একটিরও বিচার হয়নি। ফলে নিহতের পরিবার রয়েছে চরম নিরাপত্তাহীনতায়। নতুন করে আরো হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে একে একে হত্যা করা হয় লিয়াকত খান, গোলাম ফারুক, আশরাফ বেপারী, নাসির খান, রুবেল সরদার নামে ৫ যুকবকে। হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবিতে গোটা জেলা ফুঁসে উঠলেও দীর্ঘদিনেও বিচার শেষ হয়নি। 

সংশ্লিষ্ঠ সূত্রমতে, ২০১২ সালের ২৫ আগষ্ট কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয় সদর উপজেলার গৈদি গ্রামের খলিল সরদারের ছেলে রুবেল সরদারকে। এরপর চিকিৎসাধীন অস্থায় মারা যায় রুবেল। ২০০৬ সালে খুন করা হয় সদর উপজেলার ভদ্রখোলা গ্রামের মৃত্যু মোহাম্মদ আলি খানের ছেলে নাসির খানকে। তারও পূর্বে একই বংশের লিয়াকত আলি খানকে হত্যা করা হয়। হত্যা করা হয় একই এলাকার আশরাফ বেপারীকে। এছাড়াও ১৯৯৭ সালে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলার ভদ্রখোলা গ্রামের আমজাদ হাওলাদারের ছেলে গোলাম ফারুক হাওলাদারকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে গোলাম ফারুক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। 

এঘটনায় ১৯৯৭ সালের ১জুন মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। মোটা অংকের টাকায় গোলাম ফারুক হত্যা মামলার বাদী ও আসামিরা সমঝোতা করে হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতির চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গোলাম ফারুক নিহতের ঘটনায় তার স্বজনরা কেউ বাদী না হওয়া দেখা দিয়েছে রহস্য। অভিযোগ উঠেছে আসামিদের বাঁচাতেই গোলাম ফারুকের স্বজনদের  মামলার বাদী হতে দেয়া হয়নি।

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার ভদ্রখোলা এলাকায় ১৯৯৭ সালের ৩১ মে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাম ফারুককে রাকসা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় গোলাম ফারুক। দীর্ঘ ২০ বছর অতিবাহিত হলেও এই হত্যার বিচারকার্য সম্পন্ন হয়নি। উল্টো নিহতের পরিবারকে হুমকি ধামকি দিচ্ছে মামলা তুলে নিতে।

মামলার বিবরণ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলার ভদ্রখোলা গ্রামের আমজাদ হাওলাদারের ছেলে গোলাম ফারুক হাওলাদারকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে গোলাম ফারুক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এঘটনায় ১৯৯৭ সালের ১জুন শাহজাহান হাওলাদার বাদী হয়ে মাদারীপুর সদর থানায় ইসমাইল মোল্লা ও ছাত্তার ঢালীকে প্রধান আসামী করে একটি মামলা হয়। এই মামলায় পুলিশ একাধিক আসামিকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ ইসমাইল মোল্লাসহ একাধিক আসামীকে অভিযুক্ত করে চার্জশীট আদালতে দাখিল করে। 

এরপর মামলার স্বাক্ষীদের জবানবন্দি গ্রহণ করে আদালত। সম্প্রতি নিহতের পরিবারকে হুমকি ধামকি দিচ্ছে। মামলার বাদীকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে সমঝোতা করে মামলা তুলে নেয়ার জন্য আদালতে আবেদন করেছে। এতে ক্ষোভ বিরাজ করছে নিহতের পরিবারে। এছাড়াও গোলাম ফারুক নিহত হলেও তার পরিবারের কাউকে বাদী হয়ে মামলা করতে দেয়নি একটি পক্ষ। এতে করে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কার করছে নিহতের পরিবার। দীর্ঘদিনেও মামলার রায় ঘোষণা না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়ছে নিহতের পরিবার। উল্টো মামলার অন্যতম প্রধান আসামি ইসমাইল মোল্লা আদালত থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেন, গোলাম ফারুকের পরিবারের এতই নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে যে স্বজন হারানোর দীর্ঘদিন পরেও বিচার চাইতেও ভয় পাচ্ছে। নিরাপত্তাহীনতায় এতই করুণ অবস্থা যে হত্যা মামলার বিচার চাওয়াটাও দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। নিহতের ছোট ভাই কিবরিয়া হাওলাদার বলেন, আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। দীর্ঘদিনেও বিচার হয়নি। এখন আসামিদের কাছ থেকে টাকা পেয়ে মামলা মিমাংশা করার পায়তারা করছে। আমি ওদের ভয়ে বাড়ি থাকতে পারিনা। আমার ভাইসহ আরো ৪টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে একই ব্যক্তিদের দ্বারা। যদি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচার হতো তাহলে আমার ভাইয়ে মত এমন করুন পরিনতি আর কারো হতো না। আমরা আমার ভাই হত্যার দৃষ্টান্তমুলক বিচার চাই। যেন আর কারো মায়ের কোল খালি না হয়। 

নিহত রুবেল সরদারের মা হাসিনা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘এখানে একটি চক্র রয়েছে যাদের কাজই হলো মারামারি ও খুন-খারাবি করা। এরা আমার ছেলেকে দিনদুপুরে আমার সামনে কুপিয়ে হত্যা করে। এর আগেও ইসমাইল মোল্লা ও শাজাহান হাওলাদার অনেক মায়ের কোল খালি করেছে। যদি প্রথম থেকেই বিচার হতো তাহলে আর কেউ এমন হত্যার শিকার হতো না। আমি ওইসব খুনিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই।’

এব্যপারে অভিযুক্ত ইসমাইল মোল্লা বলেন, ‘দীর্ঘদিন আগের ঘটনা মিটমাট হয়ে গেছে। খোঁচাখুঁচি করে লাভ কি?’
মাদারীপুর জজ কোর্টের পিপি এডভোকেট এমরান লতিফ বলেন, ‘মুলত বাদী ও স্বাক্ষীদের অসহযেগিতার কারণেই বিচার বিলম্ব হচ্ছে। তবে শিগগিরই বিচার কাজ শেষ হবে।’

মাদারীপুর পুলিশ সুপার মো. সরোয়ার হোসেন বলেন, 'আমি আসার পূর্বে এখানে ৪/৫টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সবগুলো মামলার চার্জশীট আদালতে জমা দেয়া হয়েছে। কারো নিরাপত্তা বিঘ্ন হলে আমরা তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবো। আমরা মামলার প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করছি। এখন আদালতের বিষয়।'

 

বিডি প্রতিদিন/২৯ এপ্রিল ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ