শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৭, রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সব হারানোর পর এখন কিস্তির টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভাঙন কবলিতরা

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর
অনলাইন ভার্সন
সব হারানোর পর এখন কিস্তির টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভাঙন কবলিতরা

যখন খোলা আকাশের নিচে জীবন কাটায় ঠিক তখনই কিস্তির ও সুদের টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে ভাঙন কবলিতরা। চড়া সুদে টাকা এনে অনেকেই কৃষি কাজ ও ব্যবসা করত। অনেকের নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে বাড়ি ঘর দোকান-পাট। কিস্তির টাকা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কয়েকশ' পরিবার। জীবন বাজি রেখে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে তারা। নেই শিশুদের জন্য ঔষধ খাওনোর টাকা-পয়সা। আবার যুবতি মেয়েদের নেই কোন নিরাপত্তা এমনটাই জানালেন  শরীয়তপুরে নড়িয়া উপজেলার ভাঙন কবলিতরা। অবশ্য পুলিশ বলছে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে।

বর্ষা মৌষমে ৫ হাজার ৮২ পরিবরের তালিকা করেছে উপজেলা প্রশাসন। এবার ভাঙনে ২শ'র উপরে ২য় থেকে ৪তলা ভবন নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রসাশন। এ পর্যন্ত ভাঙন কবলিতদের আয়ের জন্য কোন ব্যবস্থা করতে পারেনি প্রশাসন। তবে বলছে, নির্মাণ কাজ চলছে। 

এদিকে, সরকারের কাছে কিস্তি থেকে মুক্তির করার দাবি জানিয়েছে ভাঙন কবলিতরা। ভাঙন রক্ষার জন্য হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নদীর ঘাটে এসে কান্নাকাটি করছেন।

খোলা আকাশের নিচে থালা বাসন ছাই দিয়ে মাজছিলেন আর চোখের পানি ফেলছিলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চর জুজিরা গ্রামের মেঘলা বেগম। কাছে গিয়ে কারণ জানতে চাইলে হাফিয়ে কান্না শুরু করেন তিনি।  
কথা হয় মেঘলা বেগমের সাথে তিনি জানান, গরিব কিন্তু স্বামী শহীদুল ইসলাম, সন্তান, ভাই ও মাকে নিয়ে এক খণ্ড জমিতে সুখেই কাটছিল তার সংসার। স্বামী কৃষি কাজ করতেন। আর ভাই রিকসা চালাতো, সেই আয় নিয়ে সংসার ছিল তার। হঠাৎ একদিন সেই জমিটুকু পদ্মার নদী গর্ভে চলে যায়। দুঃখ-কষ্ট নিয়ে সেখান থেকে প্রথমে কেদারপুর লস্কর বাড়ির বাগানে আশ্রয় নেন। সেই বাগানও নদী গর্ভে চলে যায়। এখন পরিবার নিয়ে কেদারপুর মিয়া বাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন তিনি।
 
এখানে কিভাবে দিন কাটছে জানতে চাইলে মেঘলা বেগম বলেন, একটি এলাকায় আমরা অনেকেই বাস করতাম। সবার বাড়ি ঘর যা ছিল তা নদীতে ভেঙে নিয়ে গেছে। দুইবার ভাঙার পর এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছি আমরা। অনেক কষ্ট হয় খোলা আকাশের নিচে থাকতে। আগে তিন বেলা খেতাম, এখন এক বেলা খেয়ে বেঁচে আছি। দিন হলে রোদে পুুড়ি, বৃষ্টিতে ভিজি। আর রাতে পোকার কামড় খাই। কোন বিদ্যুতের আলো নেই এখানে। চোরের ভয়ে রাত জেগে থাকতে হয়। আমার দুই বছরের একটি সন্তান আছে। এখানে কোন বিছানা নেই। রাতে অন্ধকারে ছেলেকে নিয়ে মাটিতে থাকতে হয়।

তিনি বলেন, আমার স্বামী কৃষি কাজ করতো, ভাই রিকসা চালাতো। এখন রাস্তা ভেঙে যাওয়ায়, ফসলি জমি নদীতে চলে যাওয়ায় কাজও বন্ধ। নদী ভেঙে যাওয়ায় অনেক গরিব হয়ে গেছি। এতো কষ্ট, তার উপর আবার কিস্তি। প্রতিদিন স্যারেরা আসেন কিস্তির টাকার জন্য। কিস্তি না দিলে খারাপ আচরণ করেন স্যারেরা।  কিছু দিন পরে যদি কিস্তিগুলো নিতো তা হলে ভাল হতো। আর সরকার যদি সাহায্য করতো আমরা বাঁচতে পারতাম।

মিয়া বাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে মেঘলা বেগমের পরিবারের মত বসবাস দশটি পরিবারের। বসত ভিটা হারিয়ে ওই মানুষগুলোর বুক জুড়ে হাহাকার।

গত দুই সপ্তাহ আগে তাদের বাপ-দাদার বসত বাড়িতে বাস করতেন তারা। গত ৬ সেপ্টেম্বর পদ্মার প্রবল ভাঙন শুরু হয় সেই ভাঙনে তাদের বাপ-দাদার ঘরবাড়ি পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। কোন রকমে ঘরের আসবাবপত্র সরাতে পারলেও চিরতরে হারিয়ে যায় বাপ-দাদার ভিটে মাটি। সব হারানোর পর অন্যের জমিতে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে পরিবারগুলো। বৃষ্টি থেকে বাঁচতে মাথার উপর ছাপড়া দিয়ে সন্তান, বৃদ্ধ মা-বাবাকে নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন তারা। গত ১০ দিনে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি পারিবারকে ৩০ কেজি চাল দেয়া হয়েছে। ৩০ কেজি করে চালে তাদের এতো বড় সংসার চলছে না। তারা বাঁচতে চায়, একটু আশ্রয় চায়। পরিবারের সদস্যগুলো বিভিন্ন রোগে ভুগছে বলে জানান তারা। পরিবারগুলো বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও থেকে ঋণ এনেছিল, কিস্তি নিতে সেই এনজিও’র কর্মীরা চাপ প্রয়োগ করছেন। 

রাশ মনি দাস জানান, আমার স্বামী মূলফৎগঞ্জ বাজারে মাঠার দোকান করতো। এক মাস সাত দিন হলো আমাদের ঘরবাড়ি, দোকান পাট নদীতে চলে গেছে। সব হারিয়ে কেদারপুর মিয়া বাড়ির মাঠের রাস্তার পাশে কোন রকম মাথা গুজেছি। আমার দুইটি সন্তান ছেলে অনিক দাস আর মেয়ে প্রিয়া দাস। নদীতে আমাদের সব নিয়ে যাওয়ায় ছেলে মেয়েদের পড়া-লেখা বন্ধ হয়ে গেছে। 

তিনি বলেন, জীবন বাঁচাতে আমার স্বামী বাজারে বাজারে গিয়ে বাদাম বিক্রি করছেন। এতে আর সংসার চলে না। তার উপর আবার কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। আমরা খাইতে পাই না, কিস্তি দিমু কিভাবে। প্রতিদিন কিস্তির স্যারেরা এসে চাপ প্রয়োগ করছেন। এ সময় যদি কিস্তিটা বন্ধ রাখা যেত ভালো হত। আমি এক বছর যাবৎ প্যারালাসেস-এ ভুগছি। আমার চিকিৎসার জন্য স্বামী কিস্তি তুলেছিল। কিন্তু কিস্তি দিব দূরের কথা ঔষধ কিনতে পারছি না।  

মৃত্যু আব্দুল বারেক গাজির স্ত্রী মাসুদা বেগম (৬০) বলেন, কেদারপুর চর জুজিরা গ্রামে ২১ শতাংশ জমির ছিল আমার। ছয় বছর সেই বাড়িতে আমরা থেকেছি। নদীতে সেই জমি বাড়ি নিয়ে গেছে। এখন অনেক অভাব, টাকার জন্য কিছু খেতে পারছি না, ঘর তুলতে পারছি না। একটি ছেলে তাও প্রতিবন্ধী। কয়েকদিন যাবৎ ডাল দিয়ে ভাত খাচ্ছি। তা খেয়ে গলা জলে যাচ্ছে। আল্লাহ ছাড়া আমাদের দেখার কেউ নাই। উপরে ছাপড়া দিয়ে কোন রকমে থাকি। দুইদিন রাতে চোর এসেছিল এখানে। থাকার কোন স্থান নাই, আমরা কোথায় যাব। চেয়ারম্যান মেম্বররা কিছু দিলে দিছে, না দিলেও দিছে। তা বলে আর লাভ কি?

নড়িয়া থানার ওসি মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, ভাঙন এলাকায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে নিরাপত্তার জন্য আরো পুলিশ মোতায়ন করা হবে।

তবে জেলা প্রশাসন বলেছে, আগামী পাঁচ মাস ভাঙন কবলিত এলাকায় ঋণ দেওয়া কোন সংস্থা, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিস্তি আদায় বন্ধ রাখবে। কিন্তু তারপরও বিভিন্ন এনজিও, ব্যাংক ও বীমা ভাঙন কবলিতদের কাছ থেকে কিস্তির টাকার জন্য প্রতিদিন চাপ প্রয়োগ করছেন।

নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চাল, শুকনা খাবার ও টিন বিতরণ অব্যাহত আছে। যে সকল ব্যবসায়ীরা ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কাজ করবে সরকার। আমাদের কৃষি ঋণ কমিটির মিটিং হয় গেল, মিটিং-এ জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা হচ্ছে নদী ভাঙন কবলিত এলাকায় যে সকল ব্যবসায়ী ব্যাংক বিমা ও এনজিও থেকে লোন গ্রহণ করেছে তাদের পরিষ্কার ডিসি স্যার চিঠি দিয়ে দিয়েছে। সেখানে আগামী পাঁচ মাস ঋণের কিস্তি আদায় কার্যক্রম আপাতত স্থগিত রাখার জন্য জেলা প্রশাসকেরপক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। চিঠির কপি ব্যাংক, বিমা ও এনজিওদের পৌঁছে দিয়েছি। 

বিডি-প্রতিদিন/১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে তিন মাদকসেবীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জেল-জরিমানা
কালীগঞ্জে তিন মাদকসেবীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জেল-জরিমানা
সর্বশেষ খবর
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ
তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ
বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে
ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার
মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার

মাঠে ময়দানে

একি লজ্জা বাফুফের!
একি লজ্জা বাফুফের!

মাঠে ময়দানে

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা