শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০০, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মির্জা আজমের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

আ.লীগ নেতা রেজনু ও ছাত্রদল নেতা জিলানির ফোনালাপ ফাঁস

জামালপুর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
আ.লীগ নেতা রেজনু ও ছাত্রদল নেতা
জিলানির ফোনালাপ ফাঁস

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামালপুরের জনপ্রিয় রাজনীতিক, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ব্যবসায়ী নেতা রেজাউল করিম রেজনুর বিরুদ্ধে।'

ঐক্যজোটের কোন প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ আসনের অপ্রতিরোধ্য এমপি প্রার্থী ৫ বারের নির্বাচিত এমপি মির্জা আজমকে ফেল করানো যাবে'- এ নিয়ে জামালপুর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান জিলানীর সাথে রেজাউল করিম রেজনুর ফোন কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে জেলাজুড়ে আওয়ামী পরিবারেও শুরু হয়েছে তোলপাড়।

এই অডিও ফোনালাপে স্পষ্ট হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউল করিম রেজনু  ছাত্রদল নেতা জিলানীর কাছে জানতে চান মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ আসনে কাকে মনোনয়ন দিলে মির্জা আজমের বিরুদ্ধে জিততে পারবে। ফেনালাপে উঠে এসেছে বিএনপির সাবেক নেতা নঈম জাহাঙ্গীর প্রসঙ্গে। নঈম জাহাঙ্গীর বিএনপি থেকে সরে গিয়ে এলডিপিতে থাকেন কিছু দিন। সম্প্রতি তিনি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্যে যুক্ত হয়ে কাজ করছেন। তবে তিনি এবার বিএনপি থেকেই মনোনয়নপত্র কিনেছেন।

রেজনুর ফোনালাপে ওই আসনে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপির কেন্দ্রীয় জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলের পরিবর্তে সেখানে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক বিএনপি নেতা নঈম জাহাঙ্গীরের মনোনয়ন নিশ্চিত করতে পারলে মির্জা আজমকে হারাতে সহজ হবে কি না রেজনু সেই প্রশ্নই করেছেন ছাত্রদলনেতা জিলানীকে।

জবাবে জিলানী চট করে রেজনুকে বলেন, ‘মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল কিন্তু মির্জা আজমের সাথে কুলাবো না।’ জবাবে রেজনু জানতে চান, ‘কোন কেনডিডেট বেটার কেনডিডেট। (কোন প্রার্থী তুলনামূলক ভালো) মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল না নঈম জাহাঙ্গীর?’ জিলানী বলেন, ‘নঈম জাহাঙ্গীর বেটার হবো।’ তখন রেজনু জানতে চান, ‘তুই কি গ্রুপিংয়ের কারণে কইতাছস নাকি?’

জবাবে জিলানী বলেন, ‘না না না গ্রুপিংয়ের জন্য না। তর অনু সবগুলা ঐক্যবদ্ধ হবো মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলেরে ফেল করানোর লাইগ্যা। মির্জা আজমের সঙ্গে হাত মিলাবো, অরে (মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল) নমিনেশন দিলে। আর সেই জায়গায় অরে যদি না দেয় তাইলে এরা সব আবার একত্রিত হয়া ঝাঁপায়া পড়বো।’

রেজনু আবারো প্রশ্ন করেন, ‘এক হয়ে কি নঈম জাহাঙ্গীরকে বাইর কইরা নিয়া আসার কি এবিলিটি (সামর্থ্য) আছে?’ জিলানী বলেন, ‘অনুতো আসলে সো টাফ। বাস্তবতাটা যা হলো..?’

রেজনু বলেন, ‘আমি তরে একটা কথা বলি। আই ওয়ান্ট টু স্পিক ইউ। বিএনপি জয়েন্টলি মার্চ কইরা সব শক্তি দিয়াও যদি নঈম জাহাঙ্গীরের পক্ষে কাজ করে। মির্জা আজমের এগেনইস্টে পাবে?’

জবাবে জিলানী বলেন, ‘হ্যাঁ পাবো।’ এরপর আরো কিছু কথা হয় তাদের দু’জনের মধ্যে। ফোনালাপের শেষের দিকে জিলানীকে দুটি আসন ঘুরে এসে সর্বশেষ পরিস্থিতির একটা সামারি জানানোর কথা বলে রেজনু বলেন, ‘তর আর আমার ওপর ডিপেন্ড করবে ইলেকশন। এইটা তরে কয়া রাখলাম।’

এরপর তিনি ওই আসনের দুই উপজেলার বিগত দিনের নির্বাচনী ফলাফলের তথ্য সংগ্রহ করে আনার কথা বলেন এবং কাউকে এসব কথা বলতে নিষেধ করেন। জবাবে জিলানি বলেন, ‘না না। আমি নিজেই যাইয়া বাইর অইয়া পুরাটা সার্ভে কইরা আমু’। ‘খোদা হাফেজ’ বলে কথা শেষ করেন রেজনু। জবাবে জিলানী বলেন, ‘আল্লাহ হাফেজ।’

এ দিকে এই ফোনালাপ নিয়ে আ.লীগ নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে রেজাউল করিম রেজনুর বিরুদ্ধে দলীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।

মাদারগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান বেলাল এই ফোনালাপ প্রসঙ্গে বলেন, একজন ছাত্রদল নেতার সাথে ফোনালাপে আমাদের নেতা বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমকে ফেল করানোর যিনি ষড়যন্ত্র করতে পারেন তিনি আওয়ামী লীগ করার যোগ্যতা হারিয়েছেন।এঘটনার নিন্দা করে তিনি তার বহিষ্কারের দাবি জানান।

মেলান্দহ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হাজি দিদার পাশা বলেন, শুধু মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ আসনই নয়, এ জেলায় ব্যাপক উন্নয়নের কারণেই পাঁচটি আসনেই বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা ঐকবদ্ধভাবে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে প্রস্তুত রয়েছি। তিনি রেজনুর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

এ প্রসঙ্গে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী বলেন, রেজনু আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে মূলত: বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। রেজাউল করিম রেজনু জেলা আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হলেও তিনি সব সময়ই বিএনপির এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন।

রেজনু বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রীর উন্নয়ন কার্যক্রম ও তার গণজোয়ারে ঈর্ষান্বিত হয়ে  ষড়যন্ত্র করছেন। একজন ছাত্রদলনেতার সাথে তার ফোনালাপে তার সেই অপচেষ্টার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই ষড়যন্ত্র অত্যন্ত নিন্দনীয়। মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ ছাড়াও জেলার পাঁচটি আসনই আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এখানে ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী রেজাউল করিম রেজনুর বিরুদ্ধে খুব শিগগির সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে জানতে ফোনে রেজাউল করিম রেজনুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হিসেবে কৌশলে মেলান্দহ-মাদারগঞ্জে বিএনপির অপেক্ষাকৃত দুর্বল ক্যান্ডিডেট কে সেটা জানার চেষ্টা করেছি। দুর্বল প্রার্থী কে সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়ার চেষ্টা করেছি। কোন প্রার্থী এলে আজম চাচার জয় সহজ হবে কৌশলে তা জানার চেষ্টা করেছি। এটা কোন ষড়যন্ত্রের বিষয় নয়। পারিবারিকভাবেই আমি আওয়ামী লীগের কর্মী। একটি মহল এই বিষয়টি নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

রেজনু-জিলানির ফোনালাপের পুরোটাই এখানে তুলো ধরা হলো : 

জিলানি : রেজনু?
রেজনু : জিলানী আপনি ঐ মেলান্দহ-মাদারগঞ্জে বিএনপির কি জানি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল কি না।
জিলানি : হ বাবুল। শুনতাছি নঈদ জাহাঙ্গীর বলে ঐক্যফ্রন্ট থেকে নিতাছে।

রেজনু : নঈম জাহাঙ্গীর কি করে আগের মতো অবস্থানে আছে?
জিলানি : অর অবস্থান আগের মতো নাই। কিন্তু বিএনপি থেকে নিতাছে।

রেজনু : বিএনপিরা হেলপ (সাহায্য) করবে! 
জিলানি : হ হেলপ করবো। 

রেজনু : বিএনপিরা কি ঐ নঈম জাহাঙ্গীর যদি ধানের শীষ পায়, মিল্লাতের লোকজন তো আবার বেশি তাই না। মিল্লাতের তো গোষ্ঠীগত লোক আছে না? প্রায় হাজার বিশেকের। 
জিলানি : হ হ

রেজনু : অরা তো তখন আজমের সাথে মার্চ করবো।  
জিলানি :

রেজনু : তাতে কি বিএনপির কি লস হবো না?
জিলানি : বিএনপি ঐক্যবদ্ধভাবেই কাজ করবো অরা। কারণ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল কিন্তু মির্জা আজমের সঙ্গে কুলাবো না। 

রেজনু : না এটা তো শিউর (নিশ্চিত) কুলাবে না। কিন্তু কোন নঈম জাহাঙ্গীর এই যে কথা হচ্ছে কোন কেনডিডেট বেটার কেনডিডেট। মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল না নঈম জাহাঙ্গীর।
জিলানি : নঈম জাহাঙ্গীর বেটার হবো। 

রেজনু : এখন নঈম জাহাঙ্গীরই বেটার হবো! 
জিলানি :

রেজনু : তুই কি গ্রুপিংয়ের কারণে কইতাছস নাকি?
জিলানি : না না না গ্রুপিংয়ের জন্য না। তর অনু সবগুলা ঐক্যবদ্ধ হবো মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলেরে ফেল করানের লাইগ্যা। মির্জা আজমের সঙ্গে হাত মিলাবো। অরে নমিনেশন (মনোনয়ন) দিলে। আর সেই জায়গায় অরে যদি না দেয় তাইলে এরা সব আবার একত্রিত হয়া ঝাঁপায়া পড়বো।  

রেজনু : এক হয়ে কি নঈম জাহাঙ্গীরকে বাইর কইরা নিয়া আসার কি এবিলিটি (সামর্থ্য) আছে?
জিলানি : অনুতো আসলে সো টাফ। বাস্তবতাটা যা হলো

রেজনু : আমি তরে একটা কথা বলি।
জিলানি : হ্যাঁ

রেজনু : আই ওয়ান্ট টু স্পিক। বিএনপি জয়েন্টলি (যৌথভাবে) মার্চ কইরা সব শক্তি দিয়াও যদি নঈম জাহাঙ্গীরের পক্ষে কাজ করে। মির্জা আজমের এগেনইস্টে পাবে? 
জিলানি : হ্যাঁ পাবো। 

রেজনু : কোন আক্কেলে কইলি ক। এইটা ক। 
জিলানি : বিএনপির ভোট তো আসলে অনুর বেশি। 

রেজনু : মাদারগঞ্জ?
জিলানি : মাদারগঞ্জে বরাবরই মির্জা আজম ফেল করে। 

রেজনু : হ্যাঁ
জিলানি : মেলান্দহ তনে পাস করে। আর নঈম জাহাঙ্গীরের বাড়ি তো মেলান্দহের মধ্যে পড়ে। 

রেজনু : হ্যাঁ
জিলানি : অনু ঐ যে বিএনপির যে বিরাট একটা অংশ ইয়ের বিরুদ্ধে। এরা কিন্তু শক্তিশালী। লানজু, টানজু অরা সব এর পক্ষে কাজ করবো। 

রেজনু : অরা কি নঈম জাহাঙ্গীরের পক্ষে কাজ করবো। 
জিলানি : হ পক্ষে কাজ করবো। 

রেজনু : শুন আমি তরে একটা কথা বলি। ইউ ডন্ট ডিসকাস আদারস পারসন। (কারো সঙ্গে আলোচনা করবি না) 
জিলানি : হ্যাঁ

রেজনু : তুই কালকে মেলান্দহ যাবি। মেলান্দহ যাইয়া। একদম নিরপেক্ষ কাউকে তুই কিছু বলিস না। ঐ যায়গা গিয়া সামারিটা দেখবি কি অবস্থা 
জিলানি : হ্যাঁ 

রেজনু : তর আর আমার ওপর ডিপেন্ড করবে ইলেকশন। এইটা তরে কয়া রাখলাম। (তোর আমার ওপর নির্বাচনের ফল নির্ভর করবে। এটা বলে রাখলাম)
জিলানি : ঠিক আছে। আমি পুরাটা সার্ভে কইরা আমুনি (আমি পুরো জরিপ করে আসব)।

রেজনু : তর ঐ রিপোর্টের ওপর একটা ডিসিশান (সিদ্ধান্ত) হবে।
জিলানি : হ্যাঁ, ঠিক আছে।  

রেজনু : কাউকে বলিস না কিন্তু... 
জিলানি : না না। আমি নিজেই যাইয়া বাইর অইয়া পুরাটা সার্ভে কইরা আমু

রেজনু : কইরা আইসা আমারে একটু জানাইস তো কাইলকা। জানাইস আমারে
জিলানি : হ্যাঁ হ্যাঁ  

রেজনু : আর মাদারগঞ্চে যে কয়টা ইলেকশন হইছে অইটার ইলেকশনের রেজাল্টা, আর মেলান্দহের রেজালাটা আমারে দিস তো। ভালো থাকিস 
জিলানি : হ্যাঁ

রেজনু : খোদা হাফেজ 
জিলানি : আল্লাহ হাফেজ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু
গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু
বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২
বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২
জামালপুরে সাত জুয়াড়ি গ্রেফতার
জামালপুরে সাত জুয়াড়ি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে খাল থেকে লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে খাল থেকে লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু
গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২
বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযান অস্ত্র গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযান অস্ত্র গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক স্বামীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
পলাতক স্বামীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা