শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৩, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯

উল্লাপাড়ায় ট্রেন দুর্ঘটনা : উদ্ধার কাজ শেষে চলছে লাইন মেরামতের কাজ

আব্দুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ
অনলাইন ভার্সন
উল্লাপাড়ায় ট্রেন দুর্ঘটনা : উদ্ধার কাজ শেষে চলছে লাইন মেরামতের কাজ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় স্টেশনে দুর্ঘটনাকবলিত রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্ধার কাজ শেষ হয়েছে। এখন ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইনের মেরামত কাজ চলছে। তবে বিকল্প অন্য একটি লাইন দিয়ে ব্রডগেজে চালিত ট্রেনগুলো স্বাভাবিকভাবে চলাচল করলেও সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। 

এদিকে, রেলওয়ে দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর দায়িত্বে অবহেলার কারণে ভুল সিগন্যাল, রেলপথের ক্রুটি, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজ ও গেটম্যানের সংকটসহ নানা কারণে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষসহ স্বয়ং রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় রেলওয়ে নিরাপদ যাত্রা এখন মরণযাত্রায় পরিণত হচ্ছে বলে মনে করছেন সুধীজনরা। এ অবস্থায় রেলওয়েতে কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন তারা। আর কর্তৃপক্ষ বলছে- নানা সংকটের কারণে কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।
 
জানা যায়, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় বিকট শব্দে রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি উল্লাপাড়া স্টেশনের কাছে লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিনসহ চারটি বগিতে আগুন ধরে যায়। বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও চালকসহ অন্তত ১০জন আহত হন। দুর্ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস, পুলিশসহ জেলা-উপজেলা প্রশাসন স্থানীয়দের সহায়তা আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। সন্ধ্যার পর উদ্ধার কাজ শুরু হয়। রাত ৮টার মধ্যে ছয়টি বগি অপসারণ করে ব্রডগেজে চালিত ট্রেনগুলোর চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়। আর মিটারগেজে চলাচল ট্রেনগুলো বন্ধ রাখা হয়। শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে লাইনচ্যুত বগিগুলো সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করা হয়। কিন্তু রেললাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ট্রেন চলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে পারেনি। তবে সন্ধ্যার মধ্যে মেরামত শেষে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে কর্তৃপক্ষ জানান। দুর্ঘটনার কারণে ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে বৃহস্পতিবার থেকে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। 

অন্যদিকে, দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটন করতে রেলওয়ের পক্ষ থেকে তিনটি ও সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পৃথক চারটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এদিকে, দুপুরে রেলওয়ে সচিব মোফাজ্জেল হোসেন দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

এ সময় তিনি বলেন, ভাল সিগন্যালিং ব্যবস্থা, ভাল বগি, চালকদের সতর্কতা, রেললাইনের ক্রুটিসহ বেশ কয়েকটি ডিসিপ্লিন একত্রে রেলওয়ের অপারেটিং সিস্টেম চলে। এর মধ্যে একটি ডিসিপ্লিন ফেইলর হলে দুর্ঘটনা ঘটে। এখানেই যে কোনো একটি ডিসিপ্লিন ফেল হয়েছে। তদন্তে তা বেরিয়ে আসবে। তবে রেলওয়ে লোকবলসহ বিভিন্ন সিস্টেমে ক্রুটি রয়েছে। এ কারণে কাঙ্খিত সেবা দিতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ব্যর্থ হচ্ছে। 

তিনি আরও জানান, যে বগিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত তা প্রায় তিন কোটি টাকা দিয়ে কেনা হয়েছিল। এ হিসেবে বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও তদন্তে যদি কারো গাফিলতি প্রমাণ হয় তা শাস্তি দেয়া হবে। 

তিনি বলেন, রেলওয়ে যে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী বিশেষ করে চালক, সহকারী চালক, সিগন্যাল ম্যান যারা রয়েছেন তারা অনেকেই অদক্ষ। এ কারণে সম্প্রতি তাদেরকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। দক্ষ জনবল গড়ে ওঠার পাশাপাশি রেললাইনের ক্রুটি মেরামত করা হলে দুর্ঘটনা কমে যাবে। 

তদন্ত কমিটির কাজ শুরু:
রেলওয়ে ও জেলা প্রশাসনের গঠিত চারটি তদন্ত কমিটি সকাল থেকে কাজ শুরু করেছে। দুর্ঘটনার সময় লাইনে কাজরত দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদসহ লাইন পরিদর্শন করেছেন। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে বিভাগীয় তদন্ত কমিটির প্রধান চীফ অপারেটিং সুপারেন্টেন্ডডেন্ট শহিদুল ইসলাম জানান, মূলত হিউম্যান ফেইলর তথা চালক, সিগন্যাল ম্যানের ভুল এবং মেটারিয়াল ফেইলর তথা ইঞ্জিনের ক্রুটি, বগির ক্রুটি ও লাইনের ক্রুটির কারণে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। দুটি বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তশেষে নিশ্চিতভাবে বলা যাবে কি কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও অন্য তিনটি তদন্ত টিমও আলাদা আলাদাভাবে তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। 

বারবার দুর্ঘটনায় আতঙ্কিত যাত্রীরা:
সম্প্রতি মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল বেড়ে যাওয়ায় নিরাপদ যাত্রা হিসেবেই ট্রেন বেছে নেয় যাত্রীরা। বারবার ট্রেন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হতাহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে ট্রেন যাত্রা নিয়েও আতঙ্ক শুরু হয়েছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের গাফিলতির জন্য বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মন্তব্য করে যাত্রীদের রেলের উপর থেকে আস্থা কমে যাচ্ছে।
 
উল্লাপাড়ার বাসিন্দা ইউসুফ আলী মন্টু, ট্রেনযাত্রী আসিফ হোসেন, নুর হোসেন, রাশেদা খাতুনসহ অনেকেই জানান, কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে বার বার দুর্ঘটনা ঘটছে। এতে ট্রেনের উপর সাধারণ মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে। তারা আরও বলেন, শুধু কালকেই নয় মাত্র কয়েকদিন আগে একই স্টেশনে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে তিনজন মারা যায়। গত দুমাস উল্লাপাড়ার পঞ্চক্রোশী এলাকায় গেটম্যানের অভাবে ট্রেনের সাথে মাইক্রোবাসে দুর্ঘটনায় বর কনেসহ ১২ জন মারা যান। বার বার দুর্ঘটনায় ট্রেনে যাতায়াতকারী যাত্রীদের মধ্যে দুর্ঘটনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। 

তারা বলছেন, কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থায় রেলের কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত করতে দক্ষ জনবল নিয়োগসহ ক্রুটিপূর্ণ রেলপথ ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজগুলো মেরামতের দাবি জানাচ্ছি। 

ঝুঁকিপূর্ণ রেলপথ: 
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত প্রায় একশ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। এর মধ্যে ছোট-বড় প্রায় ৫০টির অধিক ব্রীজ রয়েছে। ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হওয়ায় এ সকল ব্রীজের আয়ুস্কাল অনেক আগেই ফুরিয়ে যাওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সংস্কার না করায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। উল্লাপাড়ার বংকিরহাট ও কামারপাড়া দুটি ব্রীজের গার্ডারে ফাটল দেখা দেয়ায় কাড, স্লিপার দিয়ে ঠেকনা দিয়ে ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা চালু করে রাখা হয়েছে। ব্রীজগুলো দ্রুত মেরামত করা না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়াও এই রেলপথের বিভিন্ন পয়েন্টে গেটম্যান না থাকায় দুর্ঘটনা বেড়ে যাচ্ছে। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন

শনিবারের সকাল

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সম্পাদকীয়

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়

কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ

সম্পাদকীয়

দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে
দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে

নগর জীবন

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়
অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়

নগর জীবন

বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার
বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার

নগর জীবন