শিরোনাম
- আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
- দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
- মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
- আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
- ‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
- উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
- ‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
- সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
- বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
- মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
- আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
- অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
- ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
- নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
- পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
- পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
- রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
- নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
- কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
পঞ্চগড়ে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে প্রকল্প কর্মচারিদের মানববন্ধন
পঞ্চগড় প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন করেছে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের শেষ হওয়া প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা। বুধবার দুপুরে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কার্যালয় চত্বরে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পঞ্চগড় যুবউন্নয়ন অধিদপ্তরের শেষ হওয়া প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা এই মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এই প্রকল্পে সারাদেশে ১২’শ ২২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারি রয়েছেন। পঞ্চগড় কার্যালয়ে চাকরি করছেন ২৮ জন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৯৯৬ সালে তাদের প্রকল্পের আওতায় নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রকল্পটি শেষ হলেও সরকার তাদের চাকরি জাতীয়করণের আশ্বাস দিয়ে অনিয়মিত বেতন কাঠামোয় চাকরিতে বহাল রেখেছে। তাদের বয়স এখন ৪০ থেকে ৫০ বছর। দীর্ঘ ২০ বছর ধরে তারা শেষ হওয়া প্রকল্পের আওতায় চাকরি করছেন। তারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছেন। তাদের চাকরি জাতীয়করণ হয়নি। ছয় থেকে সাত মাস পর তাদের নামমাত্র বেতন দেওয়া হয়। এই বেতনে তাদের সংসার চলছেনা। ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারা কষ্টে দিন পার করছেন।
তারা আরও বলেন, তাদের জন্য কেনা ফার্নিচারসহ অন্যান্য সামগ্রীগুলোকে সরকারিকরণ করা হয়েছে কিন্তু তাদের এখনো জাতীয়করণ করা হয়নি। বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু অর্থনৈতিক সংকটের কারণে তারা ছেলেমেয়েদের হাতে পছন্দের খাবার তুলে দিতে পারেন না। মুজিববর্ষে চাকরি জাতীয়করণের জন্য তারা প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানান।
এ সময় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্বাস আলী, শেষ হওয়া প্রকল্পের মৎস্য প্রশিক্ষক সোহরাব হোসেন, ইলেক্ট্রিক্যাল প্রশিক্ষক আবু সায়েম বসুনিয়া প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/আল আমীন
এই বিভাগের আরও খবর