শরীয়তপুরের সুরেশ্ববর পয়েন্টে পদ্মার পানি বিপৎসীমার ২৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে প্রচণ্ড স্রোতের কারণে নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধে কাজ করছে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব।
শররীয়তপুরের বন্যার পানি বৃদ্ধির কারণে দুর্ভোগ কমেনি । নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, জাজিরা, শরীয়তপুর সদর উপজেলায় প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দি রয়েছে। এবছর করোনা, বন্যা ও ভাঙন মোকাবেলা করতে হচ্ছে শরীয়তপুর জেলার মানুষের। ইতিমধ্যে নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরীফের বধ এলাকায় কিছু অংশ ফাটল দেখা দিয়েছে।
গত সপ্তাহে চরআত্রা ইউনিয়নের দুইটি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের ফলে অন্তত ৮০ টি বাড়িঘর সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। একারনে দিশেহারা হয়ে মানবেতর জীবন পার করছে জেলার বন্যাও ভাঙ্গন কবলিকত মানুষ।অর্ধহারে অনাহারে জীবন পার করছে বন্যা ও ভাঙন কবলিত মানুষ। সরকারীরি ত্রান সামগ্রীহী দিলেও তা প্রায়জনের তুলনায় একদম অপ্রতুল। শরীয়তপুর জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার এসএম আশরাফুজ্জামান দুস্থ এবং পানিবন্দি মানুষের মাঝে পুলিশের পক্ষ থেকে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছেন।
বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ