শিরোনাম
- আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
- বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
- চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
- নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
- বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
- রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
- বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
- ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
- ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
- গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
- হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
- হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
- ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
- ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
- ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
- আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন
৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতাল
কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দিচ্ছে মাত্র ৮ জন চিকিৎসক। জনবল ও যন্ত্রাংশ সংকটে ক্ষুড়িয়ে ক্ষুড়িয়ে চলছে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা। ফলে ফায়দা লুটছে স্থানীয় ক্লিনিক মালিকরা। এতে চরম ভোগান্তিতে উপজেলাবাসী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ভুক্তভোগী রোগী সূত্রে জানা যায়, ১৯৬৪ সালে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১২ সালের ১১ ডিসেম্বর এ হাসপাতালটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নতি করা হয়। অথচ এজন্য বাড়তি কোনো জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি। হাসপাতালে ২০ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও চিকিৎসক আছেন ৮ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে রোগী পাঠিয়ে একাধিক চিকিৎসক কমিশনও হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আর এ সুযোগে ফায়দা লুটছেন ক্লিনিক মালিকরাও। বিভিন্ন ক্লিনিকের দালালরা কৌশলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিয়মিত রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল বেলাল জানান, ৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতালটি। বর্তমানে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকায় আমাদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক্সরে মেশিন নষ্ট থাকায় চিকিৎসা দিতেও সমস্যা হচ্ছে। হাসপাতাল দালাল মুক্ত করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর