শিরোনাম
- ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
- ৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
- ১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
- ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
- সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
- টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- ব্যাচেলর দিবস আজ
- দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
- ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
- রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
- আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন
- দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
- ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
- আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
- রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি
- সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
- জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ নভেম্বর)
৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতাল
কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দিচ্ছে মাত্র ৮ জন চিকিৎসক। জনবল ও যন্ত্রাংশ সংকটে ক্ষুড়িয়ে ক্ষুড়িয়ে চলছে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা। ফলে ফায়দা লুটছে স্থানীয় ক্লিনিক মালিকরা। এতে চরম ভোগান্তিতে উপজেলাবাসী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ভুক্তভোগী রোগী সূত্রে জানা যায়, ১৯৬৪ সালে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১২ সালের ১১ ডিসেম্বর এ হাসপাতালটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নতি করা হয়। অথচ এজন্য বাড়তি কোনো জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি। হাসপাতালে ২০ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও চিকিৎসক আছেন ৮ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে রোগী পাঠিয়ে একাধিক চিকিৎসক কমিশনও হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আর এ সুযোগে ফায়দা লুটছেন ক্লিনিক মালিকরাও। বিভিন্ন ক্লিনিকের দালালরা কৌশলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিয়মিত রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল বেলাল জানান, ৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতালটি। বর্তমানে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকায় আমাদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক্সরে মেশিন নষ্ট থাকায় চিকিৎসা দিতেও সমস্যা হচ্ছে। হাসপাতাল দালাল মুক্ত করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর