শিরোনাম
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
- বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
- নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
- সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
- এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
- ১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
- মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
- উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
- চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
- শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
- কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
- পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
- ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
- কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
- সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
- চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
- সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
- মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
- বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
- গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতাল
কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দিচ্ছে মাত্র ৮ জন চিকিৎসক। জনবল ও যন্ত্রাংশ সংকটে ক্ষুড়িয়ে ক্ষুড়িয়ে চলছে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা। ফলে ফায়দা লুটছে স্থানীয় ক্লিনিক মালিকরা। এতে চরম ভোগান্তিতে উপজেলাবাসী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ভুক্তভোগী রোগী সূত্রে জানা যায়, ১৯৬৪ সালে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১২ সালের ১১ ডিসেম্বর এ হাসপাতালটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নতি করা হয়। অথচ এজন্য বাড়তি কোনো জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি। হাসপাতালে ২০ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও চিকিৎসক আছেন ৮ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে রোগী পাঠিয়ে একাধিক চিকিৎসক কমিশনও হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আর এ সুযোগে ফায়দা লুটছেন ক্লিনিক মালিকরাও। বিভিন্ন ক্লিনিকের দালালরা কৌশলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিয়মিত রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল বেলাল জানান, ৫০ শয্যা হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতালটি। বর্তমানে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকায় আমাদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক্সরে মেশিন নষ্ট থাকায় চিকিৎসা দিতেও সমস্যা হচ্ছে। হাসপাতাল দালাল মুক্ত করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর