বিডি প্রতিদিন/এএ
শিরোনাম
- ৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
- নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
- ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
- ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
- পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
- কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
- স্বর্ণের দাম বেড়েছে
- প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
- নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
- বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান
- আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
- গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
- কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
- ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ
- মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী
- অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
- রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
- বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
রায়পুরে প্রতিবেশির গোয়াল ঘরে ঠাঁই হলো বৃদ্ধার
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

অসহায় দরিদ্র ছালেহা খাতুনের (৬০) নিজের বলতে কিছুই নেই। বাধ্য হয়ে সহায়-সম্বলহীন এ বৃদ্ধার ঠাঁই অন্যের গোয়াল ঘরে। অভাবের তাড়নায় একমাত্র ভাই আলাদা করে দিয়েছেন বৃদ্ধাকে। ভিক্ষা করতে পারলে পেটে খাবার জোটে, অন্যথায় উপোস থাকতে হয় তাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছালেহার স্বামী প্রায় ২০-২২ বছর আগে মারা যান। নেই কোনো সন্তানও। আপনজন বলতে আছেন একমাত্র ভাই। সেও দিনমজুর। অভাবের তাড়নায় অসহায় দিনমজুর ভাই বৃদ্ধাকে অন্যত্র চলে যেতে বলেন। ফলে গত ১৫ দিন ধরে তিনি রায়পুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের পূবলাচ গ্রামে অন্যের গোয়াল ঘরে বসবাস করছেন। গোয়াল ঘরের মালিক চাঁন মিয়া জানান, স্বামী মারা যাওয়ার পর মানুষের বাড়িতে কাজ করলেও এখন বয়সের ভারে আর কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। কোনো ছেলে মেয়ে না থাকার ফলে অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। কোনো মতে চলা-ফেরা করতে পারলেও পরিশ্রম করতে পারেন না।
কান্নাজড়ি কণ্ঠে ছালেহা খাতুন বলেন, ভিক্ষা করে দিনে যা আনি তাই খাই। ভিক্ষা করতে না পারলে না খেয়ে থাকি। যায়গা জমি না থাকায় নিজের কোনো ঘর নেই। স্বামী ও সন্তান না থাকায় ঘরের কথাও চিন্তা করিনি। এখন গোয়াল ঘরে থাকতে হবে এটা কল্পনাও করিনি। তিনি আরো বলেন, স্বামী মারা যাবার পর থেকেই কষ্টে দিনাতিপাত করছি। কেউ আমাকে বিধবা বা বয়স্ক ভাতা কার্ডের ব্যবস্থা করে দিলে দু’বেলা খেয়ে পরে বাঁচতে পারতাম।
এ বিষয়ে রায়পুর পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিন রুবেল ভাট বলেন, বৃদ্ধার কষ্টের কথা শুনেছি, মানবিক দিক বিবেচনা করে যত দ্রুত সম্ভব পৌরসভা থেকে আর্থিক সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনজন দাস বলেন, গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারলাম। খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁকে জরুরী ভিত্তিতে সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম