প্রচণ্ড তাপদহে জন জীবন যখন অতিষ্ঠ, ঠিক তখনই এক পশলা বৃষ্টি নেমে আসে। যেন মুহূর্তেই তপ্ত আবহাওয়া শীতল হয়ে যায়। প্রচণ্ড রোদের মধ্যেই বিকেল সাড়ে ৪টা থেকেই শুরু হয় পূবালি বাতাস। বাতাস বাড়ার সাথে সাথে বৃষ্টি নামতে শুরু করে। প্রচণ্ড রৌদে তপ্ত মানুষের মাঝে প্রশান্তির নিশ্বাস নেমে আসে। চারদিক অন্ধকারে ছেয়ে যায়। বিকেল বেলায় যেন সন্ধ্যা নেমে আসে।
হঠাৎ প্রচণ্ড বাতাস-বৃষ্টি শুরু হওয়ায় অনেকে গন্তব্যে যেতে না পেরে সড়কেই আটকা পড়ে। মূল শহরে দেখা দেয় দীর্ঘ যানজট। তুফানে পড়ে বিপদে পড়তে হয়েছে নদীর খেয়া পারাপারের ট্রলার যাত্রীদের।
ঝালকাঠি-বরিশাল আঞ্চলিক সড়কের কৃষ্ণকাঠি এলাকায় চলন্ত অটোরিকশার উপর গাছ পড়ে চালক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।প্রায় ৪০ মিনিটের বৃষ্টিতে মুহূর্তেই তলিয়ে গেছে শহরের রাস্তাঘাট। বেগ পেতে হয়েছে ঘরের বাহিরে থাকা নারী ও শিশুদের। কেনাটাকায় বাজারে আসা অনেককেই আটকা থাকতে হয়েছে বন্ধ দোকানের ভেতর। কালো মেঘ ও বিদ্যুৎ না থাকায় শহরজুড়ে অন্ধকার নেমে আসে।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন