শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৮, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বগুড়ায় ৪৮ রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকিতে

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় ৪৮ রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকিতে

বগুড়ার ৭০ কিলোমিটার রেল সড়কের ৪৮টি রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকি হয়ে আছে। প্রায়ই কোনো না কোনো রেলক্রসিংয়ে কেউ না কেউ দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বগুড়ায় মিটার গেজ রেল সড়কে অধিকাংশ লেভেল ক্রসিং অরক্ষিত থাকলেও এ ব্যাপারে আজও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর ব্যবস্থা। ব্যবস্থা না নেওয়াই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণহানিসহ ব্যাপক জানমালের ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেই চলছে।

রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগ নিয়ে গঠিত পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে। প্রায় ১ হাজার ৫০০ ক্রসিংয়ে রেলের নিয়োগপ্রাপ্ত আছেন ১৮৯ জন। তবে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, অস্থায়ীভাবে ৭০০ জন গেটম্যান আছেন। বাকিগুলোতে কোনো গেটম্যান নেই। রেলওয়ে সূত্রমতে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের বিভাগ দুইটি। একটি পাকশী ও আরেকটি লালমনিরহাট। পাকশী বিভাগের আওতাধীন অনুমোদিত রেলক্রসিং রয়েছে ৮০৮টি এবং অননুমোদিত বা অবৈধ গেট রয়েছে ১২৩টি। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ১ হাজার ৫৬৮ কিলোমিটার পথ রয়েছে। এর মধ্যে রেলক্রসিং রয়েছে ১ হাজার ৪৩৯টি। এর প্রায় অর্ধেকই এখন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রাণহানির মতো ঘটনা। শুধু গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল স্থান ছাড়া বেশির ভাগ রেলক্রসিংয়েই নেই গেটম্যান। লালমনিরহাট বিভাগে অনুমোদিত বা বৈধ রেলক্রসিং আছে ৪১৭টি এবং অননুমোদিত বা অবৈধ গেট রয়েছে ৯৯টি। এ হিসাবে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের আওতায় ১ হাজার ৪৩৯টি লেভেল ক্রসিং গেটের ২২২টি অননুমোদিত বা অবৈধ। আর এসব অননুমোদিত গেটের মধ্যে এলজিইডির রয়েছে ১৮৪টি। 

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সওজের রয়েছে পাঁচটি। বাকিগুলো ইউনিয়ন পরিষদ, জেলা পরিষদ ও সিটি করপোরেশনের অধীনে। ১ হাজার ৪৩৯টি রেলক্রসিংয়ের জন্য মঞ্জুরিকৃত গেটম্যান  ছিলেন ১৮৯ জন। এদের মধ্যে ১১৯ জন গেটম্যান স্বপদে কর্মরত। বাকি ৭০ জনকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। মঞ্জুরিকৃত ১৮৯ জন ছাড়াও প্রায় ৭০০ জন গেটম্যান প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করছেন। ৬২০টি রেলক্রসিং কোনো গেটম্যান না থাকায় গেটগুলো পুরোপুরি অরক্ষিত। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে বৈধ ও অবৈধ এসব লেভেল ক্রসিং গেটের মধ্যে ৮১৯টিতে গেটম্যান থাকার কথা বলা হলেও এসব গেটম্যানের বিরুদ্ধে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ আছে। 

লালমনিরহাট রেলওয়ের একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিম বগুড়ার সান্তাহার থেকে পুর্বে সোনাতলা পর্যন্ত প্রায় ৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল সড়কে বিভিন্ন ধরনের ৪৮টি লেভেল ক্রসিং রয়েছে। বগুড়া জেলায় ৭০ কিলোমিটার রেলপথে প্রতিদিন ১৪টি ট্রেন যাতায়াত করে। এপথে অনুমোদিত রেলক্রসিং ৪৮টি, এর মধ্যে গেটম্যান বা বেরিয়ার রয়েছে ৩০টিতে। বাকী ১৮টি সহ অননুমোদন আরো ২৫ টি রেলক্রসিং এখনও অরক্ষিত। এর মধ্যে ১০টি রেল ক্রসিং খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। 

এছাড়া শহরের সাথে পূর্ব বগুড়ার যোগাযোগ রক্ষাকারী করতোয়া রেল সেতু দিয়ে অধিকাংশ জনগণ পায়ে হেটে চলাচল করায় প্রায় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। বগুড়ার সোনাতলা থেকে সান্তাহার পর্যন্ত রেলওয়ের প্রকৌশল ও ট্রাফিক বিভাগের চারটি ক্যাটাগারীতে যে ৪৮টি স্থানে লেভেল ক্রসিং রয়েছে এর মধ্যে ‘স্পেশাল’ এবং ‘এ’ ক্যাটাগরীর মাত্র ৮টি ক্রসিং সুরক্ষিত। ‘স্পেশাল’ ক্যাটাগরীর ৬টি ক্রসিং-এ ২৪ ঘন্টায় ৩জন করে গেটম্যান ও ‘এ’ ক্যাটাগরীর ২টি ক্রসিংয়ে ২ জন গেটম্যান দায়িত্ব পালন করেন। স্পেশাল ক্যাটাগরীর ক্রসিংগুলো হলো শহরের উপকন্ঠে পুরান বগুড়া, সরকারি আযিযুল হক কলেজের সামনে, শহরের চকযাদু রোড, থানা রোড ও রাজাবাজার এবং গাবতলী স্টেশনের পশ্চিমের রেল ক্রসিং। এছাড়া গাবতলী স্টেশন এবং সান্তাহার জংশনে প্রবেশের আগের ক্রসিংটি ‘এ’ ক্যাটাগরীর। ‘সি’ ক্যাটাগরীর ৩৮টি অরক্ষিত ক্রসিং এর মধ্যে ১০টি জনবহুল এলাকায়। ফলে এসব ক্রসিং ক্রমান্বয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ক্রসিং হলো বগুড়া শহরের চেলোপাড়া, কৈচড়, সাবগ্রাম, আকাশতারা, আদমদীঘি স্টেশনের পশ্চিমে, আলতাফ নগর স্টেশনের পূর্বে এবং সৈয়দ আহমেদ কলেজ স্টেশনের পূর্বে, কাহালু উপজেলার ষ্টেশনের পূর্বের রেল ক্রসিংগুলো অন্যতম।

বগুড়া শহরের কামারগাড়ীতে বগুড়া রেল স্টেশনের উত্তরপাশে আন্তঃথানা বাস টার্মিনাল নির্মিত হওয়ায় যাত্রীরা অবাধে লাইনের ওপর দিয়ে চলাচল করে থাকে। আজও নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো ক্রসিং নির্মাণ করা হয়নি। এছাড়া শহরের ১ নং, ২ নং ও ৩নং রেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা লেগেই থাকে। মূল শহরের মধ্যে তিনটি রেল ক্রসিং থাকায় মৃত্যু ঝুঁকি যেমন বেড়েছে তেমনি বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মার্কেট গড়ে উঠায় লোকজনের যাতায়াত বেড়েছে। সে হিসেবে বগুড়ার ৪৮টি রেলক্রসিং এখন মৃত্যু ঝুঁকিতে রয়েছে। এদিকে, রেলপথের উপর দিয়ে যত্রতত্রভাবে নির্মাণ করা হয়েছে চলাচলের রাস্তা। এসব রাস্তার কারণেই বগুড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে রেলপথে সৃষ্টি হয়েছে অর্ধশতাধিক রেলক্রসিং। রেলের অনুমোদিত ক্রসিংগুলোতে রেলগেট বা ব্যারিয়ারসহ গেটম্যান থাকলেও অনুমোদনহীন ক্রসিংগুলোতে নেই নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। এতে অরক্ষিত রেলক্রসিংগুলোতে প্রায় দুর্ঘটনায় প্রাণহানিসহ ও পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষদের। একই সাথে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে যানবাহনও। অন্যদিকে রেললাইন ঘেঁষে গড়ে উঠা, ঘরবাড়ী, বাজার সহ স্থাপনা ঝুকিপূর্ণ করে তুলেছে রেলপথকে। দুর্ঘটনা রোধে জনগুরুত্বপূর্ন স্থানে অরক্ষিত রেলক্রসিং সুরক্ষিত করার দাবি স্থানীয়দের। তবে পর্যায়ক্রমে এসব রেলক্রসিং সুরক্ষিত করতে ব্যবস্থা নিবে বলে জানিয়েছেন রেল কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রেলওয়ে বগুড়ার স্টেশন মাস্টার সাজেদুর রহমান সাজু জানান, পর্যায়ক্রমে সবগেট সুরক্ষিত করা হবে। বগুড়া শহরে যে সব স্থানে গেটম্যান নেই বা থাকা জরুরী সে বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা