শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৮, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বগুড়ায় ৪৮ রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকিতে

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় ৪৮ রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকিতে

বগুড়ার ৭০ কিলোমিটার রেল সড়কের ৪৮টি রেল ক্রসিং এখন মৃত্যুঝুঁকি হয়ে আছে। প্রায়ই কোনো না কোনো রেলক্রসিংয়ে কেউ না কেউ দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বগুড়ায় মিটার গেজ রেল সড়কে অধিকাংশ লেভেল ক্রসিং অরক্ষিত থাকলেও এ ব্যাপারে আজও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর ব্যবস্থা। ব্যবস্থা না নেওয়াই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণহানিসহ ব্যাপক জানমালের ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেই চলছে।

রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগ নিয়ে গঠিত পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে। প্রায় ১ হাজার ৫০০ ক্রসিংয়ে রেলের নিয়োগপ্রাপ্ত আছেন ১৮৯ জন। তবে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, অস্থায়ীভাবে ৭০০ জন গেটম্যান আছেন। বাকিগুলোতে কোনো গেটম্যান নেই। রেলওয়ে সূত্রমতে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের বিভাগ দুইটি। একটি পাকশী ও আরেকটি লালমনিরহাট। পাকশী বিভাগের আওতাধীন অনুমোদিত রেলক্রসিং রয়েছে ৮০৮টি এবং অননুমোদিত বা অবৈধ গেট রয়েছে ১২৩টি। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ১ হাজার ৫৬৮ কিলোমিটার পথ রয়েছে। এর মধ্যে রেলক্রসিং রয়েছে ১ হাজার ৪৩৯টি। এর প্রায় অর্ধেকই এখন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রাণহানির মতো ঘটনা। শুধু গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল স্থান ছাড়া বেশির ভাগ রেলক্রসিংয়েই নেই গেটম্যান। লালমনিরহাট বিভাগে অনুমোদিত বা বৈধ রেলক্রসিং আছে ৪১৭টি এবং অননুমোদিত বা অবৈধ গেট রয়েছে ৯৯টি। এ হিসাবে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের আওতায় ১ হাজার ৪৩৯টি লেভেল ক্রসিং গেটের ২২২টি অননুমোদিত বা অবৈধ। আর এসব অননুমোদিত গেটের মধ্যে এলজিইডির রয়েছে ১৮৪টি। 

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সওজের রয়েছে পাঁচটি। বাকিগুলো ইউনিয়ন পরিষদ, জেলা পরিষদ ও সিটি করপোরেশনের অধীনে। ১ হাজার ৪৩৯টি রেলক্রসিংয়ের জন্য মঞ্জুরিকৃত গেটম্যান  ছিলেন ১৮৯ জন। এদের মধ্যে ১১৯ জন গেটম্যান স্বপদে কর্মরত। বাকি ৭০ জনকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। মঞ্জুরিকৃত ১৮৯ জন ছাড়াও প্রায় ৭০০ জন গেটম্যান প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করছেন। ৬২০টি রেলক্রসিং কোনো গেটম্যান না থাকায় গেটগুলো পুরোপুরি অরক্ষিত। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে বৈধ ও অবৈধ এসব লেভেল ক্রসিং গেটের মধ্যে ৮১৯টিতে গেটম্যান থাকার কথা বলা হলেও এসব গেটম্যানের বিরুদ্ধে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ আছে। 

লালমনিরহাট রেলওয়ের একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিম বগুড়ার সান্তাহার থেকে পুর্বে সোনাতলা পর্যন্ত প্রায় ৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল সড়কে বিভিন্ন ধরনের ৪৮টি লেভেল ক্রসিং রয়েছে। বগুড়া জেলায় ৭০ কিলোমিটার রেলপথে প্রতিদিন ১৪টি ট্রেন যাতায়াত করে। এপথে অনুমোদিত রেলক্রসিং ৪৮টি, এর মধ্যে গেটম্যান বা বেরিয়ার রয়েছে ৩০টিতে। বাকী ১৮টি সহ অননুমোদন আরো ২৫ টি রেলক্রসিং এখনও অরক্ষিত। এর মধ্যে ১০টি রেল ক্রসিং খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। 

এছাড়া শহরের সাথে পূর্ব বগুড়ার যোগাযোগ রক্ষাকারী করতোয়া রেল সেতু দিয়ে অধিকাংশ জনগণ পায়ে হেটে চলাচল করায় প্রায় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। বগুড়ার সোনাতলা থেকে সান্তাহার পর্যন্ত রেলওয়ের প্রকৌশল ও ট্রাফিক বিভাগের চারটি ক্যাটাগারীতে যে ৪৮টি স্থানে লেভেল ক্রসিং রয়েছে এর মধ্যে ‘স্পেশাল’ এবং ‘এ’ ক্যাটাগরীর মাত্র ৮টি ক্রসিং সুরক্ষিত। ‘স্পেশাল’ ক্যাটাগরীর ৬টি ক্রসিং-এ ২৪ ঘন্টায় ৩জন করে গেটম্যান ও ‘এ’ ক্যাটাগরীর ২টি ক্রসিংয়ে ২ জন গেটম্যান দায়িত্ব পালন করেন। স্পেশাল ক্যাটাগরীর ক্রসিংগুলো হলো শহরের উপকন্ঠে পুরান বগুড়া, সরকারি আযিযুল হক কলেজের সামনে, শহরের চকযাদু রোড, থানা রোড ও রাজাবাজার এবং গাবতলী স্টেশনের পশ্চিমের রেল ক্রসিং। এছাড়া গাবতলী স্টেশন এবং সান্তাহার জংশনে প্রবেশের আগের ক্রসিংটি ‘এ’ ক্যাটাগরীর। ‘সি’ ক্যাটাগরীর ৩৮টি অরক্ষিত ক্রসিং এর মধ্যে ১০টি জনবহুল এলাকায়। ফলে এসব ক্রসিং ক্রমান্বয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ক্রসিং হলো বগুড়া শহরের চেলোপাড়া, কৈচড়, সাবগ্রাম, আকাশতারা, আদমদীঘি স্টেশনের পশ্চিমে, আলতাফ নগর স্টেশনের পূর্বে এবং সৈয়দ আহমেদ কলেজ স্টেশনের পূর্বে, কাহালু উপজেলার ষ্টেশনের পূর্বের রেল ক্রসিংগুলো অন্যতম।

বগুড়া শহরের কামারগাড়ীতে বগুড়া রেল স্টেশনের উত্তরপাশে আন্তঃথানা বাস টার্মিনাল নির্মিত হওয়ায় যাত্রীরা অবাধে লাইনের ওপর দিয়ে চলাচল করে থাকে। আজও নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো ক্রসিং নির্মাণ করা হয়নি। এছাড়া শহরের ১ নং, ২ নং ও ৩নং রেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা লেগেই থাকে। মূল শহরের মধ্যে তিনটি রেল ক্রসিং থাকায় মৃত্যু ঝুঁকি যেমন বেড়েছে তেমনি বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মার্কেট গড়ে উঠায় লোকজনের যাতায়াত বেড়েছে। সে হিসেবে বগুড়ার ৪৮টি রেলক্রসিং এখন মৃত্যু ঝুঁকিতে রয়েছে। এদিকে, রেলপথের উপর দিয়ে যত্রতত্রভাবে নির্মাণ করা হয়েছে চলাচলের রাস্তা। এসব রাস্তার কারণেই বগুড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে রেলপথে সৃষ্টি হয়েছে অর্ধশতাধিক রেলক্রসিং। রেলের অনুমোদিত ক্রসিংগুলোতে রেলগেট বা ব্যারিয়ারসহ গেটম্যান থাকলেও অনুমোদনহীন ক্রসিংগুলোতে নেই নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। এতে অরক্ষিত রেলক্রসিংগুলোতে প্রায় দুর্ঘটনায় প্রাণহানিসহ ও পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষদের। একই সাথে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে যানবাহনও। অন্যদিকে রেললাইন ঘেঁষে গড়ে উঠা, ঘরবাড়ী, বাজার সহ স্থাপনা ঝুকিপূর্ণ করে তুলেছে রেলপথকে। দুর্ঘটনা রোধে জনগুরুত্বপূর্ন স্থানে অরক্ষিত রেলক্রসিং সুরক্ষিত করার দাবি স্থানীয়দের। তবে পর্যায়ক্রমে এসব রেলক্রসিং সুরক্ষিত করতে ব্যবস্থা নিবে বলে জানিয়েছেন রেল কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রেলওয়ে বগুড়ার স্টেশন মাস্টার সাজেদুর রহমান সাজু জানান, পর্যায়ক্রমে সবগেট সুরক্ষিত করা হবে। বগুড়া শহরে যে সব স্থানে গেটম্যান নেই বা থাকা জরুরী সে বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক