শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৬, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

ব্যাংকে ডলার সংকট : খোলা যাচ্ছে না ঋণপত্র, অসহায় ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে ডলার সংকট : খোলা যাচ্ছে না ঋণপত্র, অসহায় ব্যবসায়ীরা

রিজার্ভ কমছে দ্রুতগতিতে। বাড়ছে না রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়। এদিকে ডলারের উচ্চ দাম, রয়েছে সংকট। ডলার নেই বলে অপারগতার কথা জানিয়ে বড় ব্যবসায়ী ছাড়া ঋণপত্র খুলছে না ব্যাংকগুলো। ফলে বিপাকে পরেছেন মাঝারি ও ছোট ব্যবসায়ীরা। খরচ বাড়ায় অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা সংকুচিত করে ফেলছেন।

সূত্র বলছে, ঋণপত্র বা এলসি খুলতে না পারায় শিল্পকারখানায় মূলধনি যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সংকট দেখা দিয়েছে। আবার গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটে শিল্পকারখানায় উৎপাদন অনেকাংশে কমে গেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। এতে ব্যবসায়ীদের ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে।

ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে কোনো অগ্রাধিকার তালিকা নেই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের। ফলে শিল্পের মূলধনি যন্ত্র, কাঁচামাল, খাদ্যসহ অতিগুরুত্বপূর্ণ অনেক আমদানি কমে গেছে। শিল্পের মূলধনি যন্ত্র ও কাঁচামাল আমদানি কমে গেলে অর্থনীতির গতি কমে আসে। প্রভাব পড়ে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও রাজস্ব আদায়ে। খাদ্য আমদানি কমে গেলে দাম বেড়ে যায়। গত জুলাই-অক্টোবর সময়েই গম, চাল ও ডাল আমদানি কমেছে ৯ লাখ টন।

করোনার সময়ের চেয়েও এ মুুহূর্তের সংকট অনেক বেশি প্রকট। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দেশের সমগ্র আর্থিক খাতের ঝুঁকি বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হলে সংকট আরও তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, ঢাকা সফররত আইএমএফের ১০ সদস্যের প্রতিনিধদল সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকে এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত জুলাইয়ে কয়েকটি পণ্য আমদানিতে শতভাগ মার্জিন আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও ব্যাংক ঋণপত্র খুলছিল। তবে অক্টোবরে এসে ঋণপত্র খোলা একেবারেই কমিয়ে দিয়েছে। শুধু যাদের রপ্তানি আয় আছে ও বড় ব্যবসায়ী, ব্যাংক শুধু তাদের ঋণপত্রই খুলছে।

প্রায় টানা দুই বছরের করোনা মহামারি কাটিয়ে গত বছর নভেম্বরেও দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি বেশ স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে আমদানি পর্যায়ে ছিল মোটামুটি স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতি। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনও হয়েছিল বাম্পার। মহামারি করোনায় যখন সারা পৃথিবী ছিল অচল, তখনো দেশের বাজারে দ্র্রব্যমূল্য ছিল সহনীয়ই। অথচ কয়েক মাস ধরে দ্রব্যমূল্য, রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি, রপ্তানি-আমদানি, এডিপি বাস্তবায়ন, মূল্যস্ফীতি, জীবনযাত্রার ব্যয়, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ- সব ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে মারাত্মক অস্বস্তি। প্রায় সবগুলো সূচকেই বিরাজ করছে অস্থিরতা, যা মূলত সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে চাপ সৃষ্টি করছে। আর এ চাপ দিনকে দিন বাড়ছেই। বিশ্লেষকরা বলছেন, জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংক বলছে, সামনের বছর দুর্ভিক্ষ আঘাত হানলে বৈশ্বিকভাবে এ চাপ আরও বাড়বে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যাংক ঋণের সুদহার কোনোভাবেই বাড়ানো যাবে না। সুদহার বাড়ালে ঋণগ্রাহক ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা আরও বেশি চাপে পড়বেন। রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের কারণে এরই মধ্যে কাঁচামাল, জাহাজ ভাড়া ও পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে সুদহার বাড়লে শিল্পের উৎপাদন ব্যয় ও ব্যবসার খরচ বাড়বে। করোনার সংকট পার করে এখনো বাড়তি চাপ সামলানোর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। তাই সুদহার বাড়ালে নতুন খেলাপি তৈরির ঝুঁকি তৈরি হবে।

তিনি আরও বলেন বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ কমে উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হলে গ্রাহক ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হবেন, যা ব্যাংক ও উদ্যোক্তাদের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে গ্যাস ও বিদ্যুতের বৈশ্বিক সংকটের সমাধান হিসেবে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে। পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে জ্বালানি খরচ কমানো সম্ভব। ডলার সংকট সমাধানে ব্যাংকিং সেবাকে আরও কার্যকর করাসহ খরচ কমানো প্রয়োজন।

গত বছরের নভেম্বরে দেশে ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৭০ পয়সা। এখন আমদানিতে দাম বেড়ে হয়েছে গড়ে ১০৫ টাকা। এক বছরে প্রতি ডলারের দাম বেড়েছে প্রায় ২০ টাকা। এর ফলে সব ধরনের আমদানি পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। মানুষকে আগের চেয়ে অনেক বেশি দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে। এদিকে আমদানি দায় মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়মিত বৈদেশিক মুদ্রার মজুত থেকে ডলার বিক্রি করছে। তাতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত কমে হয়েছে ৩ হাজার ৫৭৩ কোটি ডলার। গত বছরের আগস্টেও যা ৪ হাজার ৮০০ কোটি ছাড়িয়েছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২১ সালের ২ নভেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৬ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। আর ২ নভেম্বর ২০২২-এ বৈদেশিক মুদ্রা কমে নেমেছে ৩৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে। এক বছরে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলার। অবশ্য রিজার্ভের এ অঙ্ক প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক কম বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

অব্যাহত ডলার সংকটের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে রিজার্ভ ভেঙে বাজারে ডলার ছাড়া হচ্ছে। তবু দাম কমছে না। সংকটও কাটছে না। ফলে ব্যাংকগুলো সময়মতো এলসি খুলতে পারছে না। এতে ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। ডলার সংকটের সবচেয়ে বেশি প্রভাব এখন জ্বালানি খাতে। জ্বালানির দাম বাড়ার কারণে সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে অনিয়ন্ত্রিতভাবে। এতে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে হু হু করে। আয়-ব্যয়ের হিসাব মেলাতে নাস্তানাবুদ হচ্ছে সাধারণ মানুষ। বিবিএসের হিসাবে, আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা কমে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ হয়েছে। আগস্ট মাসে ১১ বছর তিন মাসের (১৩৫ মাস) মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ২০ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। ২০১১ সালের মে মাসের পর মূল্যস্ফীতি আর কখনোই ৯ শতাংশের বেশি হয়নি। বেসরকারি গবেষণা সংস্থগুলো বলছে, মূল্যস্ফীতির প্রকৃত চাপ আরও বেশি।

শিল্পমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজের মতে, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশের পোশাকের প্রধান দুই বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোয় মূল্যস্ফীতি অস্বাভাবিক বেড়েছে। তারা পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে। তাদের এখন খাদ্যের পেছনেই অনেক বেশি খরচ করতে হচ্ছে। সে কারণে আমাদের রপ্তানি আয় কমছে। এ অবস্থায় আগামী দিন আমাদের রপ্তানি আয়ে খুব ভালো খবর নেই। তবে বড় চিন্তার বিষয় হচ্ছে আমাদের রিজার্ভ কিন্তু দিন দিন কমে আসছে। এখন ৩৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। এক বছর আগে ছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি আয় এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স- এ দুই সূচক এতদিন অর্থনীতিকে সামাল দিয়ে আসছিল। সেই দুই সূচকই কিন্তু ধাক্কা খেয়েছে। রপ্তানির চেয়ে রেমিট্যান্সে বেশি ধাক্কা লেগেছে। সে কারণেই কিন্তু রিজার্ভ কমছে।’

ডলার-সংকটের মধ্যে গত অক্টোবরে আরও কমেছে প্রবাসী আয়। অক্টোবরে প্রবাসীরা ১৫২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন। এ আয় গত আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

চলমান সংকট নিয়ে আলাপকালে একাধিক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের কারণে পূর্ণমাত্রায় উৎপাদন ও আমদানি করতে না পারায় স্থবির হয়ে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়ীরা ঋণখেলাপিতে পরিণত হচ্ছেন। ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে সারা দেশের শিল্প খাত। এ সংকটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শিল্পের উৎপাদন খরচ। চাহিদা অনুসারে গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। কারখানাগুলোয় বিদ্যুৎ নেই। ফলে উৎপাদন ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ বন্ধ। কঠিন সময় অতিক্রম করছে শিল্প খাত। শিল্পোৎপাদন অব্যাহত রাখতে এখনই প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা দিতে হবে। দেশের অভ্যন্তরীণ সম্পদ ব্যবহার, অতি প্রয়োজনীয় পণ্য ও সাধারণ পণ্য আমদানি- এ তিন খাতে ডলারের সুষম বণ্টন ডলার সংকট সমাধানে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

খাতভিত্তিক ডলারের মূল্য নির্ধারণ ও সংকটে দায়ী ব্যাংকগুলোকে চিহ্নিত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শক্ত অবস্থান নিতে হবে। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের মতে, জ্বালানি সংকটের সমাধান না হলে ব্যাংক ঋণ পরিশোধে তাদের ওপর চাপ বাড়বে। অনেকে ঋণখেলাপি হয়ে পড়বেন। উৎপাদন বন্ধ থাকায় তা কর্মসংস্থানের ওপরও প্রভাব ফেলবে। দেশি ও আন্তর্জাতিক কারণে উদ্যোক্তাদের এখন গলদঘর্ম অবস্থা। বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অনেকে মূল্যবান জ্বালানি দিয়ে জেনারেটর চালিয়ে উৎপাদন ঠিক রাখার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এর ফলে পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়ছে। আবার বাংলাদেশ যেসব দেশে পণ্য রপ্তানি করে সেসব দেশে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানি আদেশ কমছে। অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা কৃচ্ছ্রসাধন করছেন। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলো সংকটের মধ্যে পড়েছে।

এফবিসিসিআই বলছে, লোডশেডিং করার ক্ষেত্রে শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। অন্যথায় উৎপাদন বিঘ্নিত হলে যেমন সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটবে, তেমনি রপ্তানিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বর্তমান সংকটময় সময়ে রপ্তানি বাজার ধরে রাখতে উৎপাদন ও রপ্তানি কার্যক্রম কোনোভাবেই ব্যাহত করা যাবে না। আবার অতিমাত্রায় শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হলে উৎপাদন ব্যাহত হবে। এটি মূল্যস্ফীতিকেও বাড়িয়ে দিতে পারে।

রপ্তানি খাতে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব টের পাওয়া গিয়েছিল সেপ্টেম্বরেই। ওই মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ রপ্তানি কমেছিল। অক্টোবরে এসে নেতিবাচক প্রভাব আরও স্পষ্ট হয়েছে। গত বছর একই সময়ের তুলনায় এ মাসে রপ্তানি আয় কমেছে ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ। সম্প্রতি প্রকাশিত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর অক্টোবরে ৪৩৫ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা গত অর্থবছর অক্টোবরের তুলনায় ৩৭ কোটি মার্কিন ডলার কম। ওই সময় রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৪৭২ কোটি মার্কিন ডলার।

এদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্বজুড়েই অর্থনীতির পরিস্থিতি টালমাটাল হয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো তাদের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে বৈশ্বিক অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর দিয়েছে। বিশেষ করে আসন্ন বৈশ্বিক মন্দা ও দুর্ভিক্ষে উন্নয়নশীল দেশগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এতে আগামীতে অনেক দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) কমে যাবে। পাশাপাশি মন্দার ঝুঁকি বাড়বে।

এ ছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রধান দুই দল ইতোমধ্যে নানা ধরনের কর্মসূচি দিয়ে চলেছে। এ নির্বাচন এমন একটা সময়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন বিশ্বজুড়ে দুর্ভিক্ষ চরমভাবে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির ঝুঁকি আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে আইএমএফ। তবে অর্থনীতি কিংবা মানুষের জীবন-জীবিকা যে নিচের দিকে নামছে, সামনে বিপদের ঝুঁকি বাড়ছে- এতে কোনো সন্দেহ নেই বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। বিভিন্ন সংস্থার পরিসংখ্যান, পর্যবেক্ষণ এবং আশঙ্কাও এমনটিই ধারণা করছে।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বেড়েছে এতে মূল্যস্ফীতি বাড়বে এটার জন্য জরিপের প্রয়োজন হয় না। তবে কী মাত্রায় বেড়েছে, সেটা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে কি না, এর জন্য জরিপের প্রয়োজন হয়। সে কাজটাই করে বিবিএস। এখানে বিবিএসের অনেক কাজও এখন বিতর্ক এড়াতে পারে না। কারণ এ সংস্থাটির করা জরিপের রিপোর্ট সময়মতো প্রকাশ করা হয় না। প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে মানুষকে সঠিক তথ্য আমরা কতটা দিতে পারছি তা নিয়ে প্রশ্ন করাই যায়।’

চলমান এ সংকটের প্রভাব পড়েছে সরকারের বাজেট বাস্তবায়নেও। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শুল্ক-কর আদায়ে ঘাটতি সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা। এ সময়ে এনবিআর আদায় করেছে ৬৫ হাজার ৭৩৭ কোটি টাকা। ওই তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৭১ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা। এ ছাড়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৯ শতাংশের কম। সামনের দিনগুলোতে এ গতি আরও কমবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন