শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪০, শুক্রবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

‘অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা, বিদেশিদের এগিয়ে আসতে হবে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা, বিদেশিদের এগিয়ে আসতে হবে’

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে উল্লেখ করে এ সুযোগ লুফে নিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইউনিক মেঘনাঘাট পাওয়ার লিমিটেডের (ইউএমপিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। তিনি বলেছেন, বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশ যে প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে, তা অর্জনে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও ঋণদাতাদের এগিয়ে আসতে হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে জার্মান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন (ডিইজি) আয়োজিত এক সম্মেলনে বক্তৃতাকালে চৌধুরী নাফিজ সরাফাত এসব কথা বলেন। ব্যাংকক ম্যারিয়ট মার্কিজ কুইন্স পার্কে অনুষ্ঠিত ‘সাউথ-ইস্ট এশিয়া ক্লায়েন্ট ফোরাম ২০২৩-শেপিং ট্রান্সফরমেশন’ শীর্ষক এ সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

এই আয়োজনের জন্য ডিইজিকে ধন্যবাদ জানিয়ে চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, ‘আমরা আজকে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বন্ধুত্ব উদযাপন করতে এই আয়োজনে যোগ দিয়েছি, যার ফলাফল কেবল একটি নির্বাচিত গোষ্ঠীকে নয়, বরং গোটা বিশ্বের সব পর্যায়ের সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্তরের মানুষকে সমৃদ্ধ করবে। আন্তঃদেশীয় বিনিময় এবং অর্জিত জ্ঞান ভাগাভাগির মধ্য দিয়ে নতুন বৈশ্বিক প্রবণতা ও সুবিধার ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে দেশগুলো ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধি গতিশীল করবে।’

ডিইজির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই সংস্থার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য হলো—বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় উন্নয়নশীল এবং উদীয়মান অর্থনীতিকে সাহায্য করা, যা পশ্চাৎপদ ও সুবিধাবঞ্চিতদের একটি উন্নততর এবং টেকসই ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে। ডিইজি গত ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে, এই নীতিবাক্য নিয়ে কাজ করেছে এবং সারা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষের জীবনমান পরিবর্তনে সাহায্য করেছে। এজন্য আমি বিশ্বের সেই উপকারভোগী মানুষদের পক্ষ থেকে ডিইজিকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই, যাদের জীবন ডিইজি তার অংশীদারত্ব এবং নির্দেশনায় বদলে দিতে সাহায্য করেছে।’

বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক উন্নয়নে এক বিস্ময়কর নজির উল্লেখ করে চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, “একসময় এই দেশটিকে বলা হয়েছিল ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’, আর এখন এটি অর্থনীতিতে ‘এশিয়ান টাইগার’ হিসেবে আভির্ভূত হচ্ছে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে এখন অর্থনীতিতে উন্নয়নের মডেল হিসেবে ধরা হয়। আর এই উন্নয়নের কারণ অনুসন্ধানে এখন তাবৎ বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতিবিদরা রীতিমতো গবেষণা করছেন।”

‘বাংলাদেশ ২০১৬ সাল থেকে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছিল এবং কোভিড-১৯ মহামারি আঘাতের আগে ২০১৯ সালের মধ্যে ৮ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছিল। কোভিডের সময় যখন বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ মন্দা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের মুখে পড়েছিলে, তখনো ২০২০ সালে বাংলাদেশ আকর্ষণীয় ইতিবাচক ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধির হার বজায় রাখে। আর ২০২২ সালের মধ্যে আবার ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির ধারায় পৌঁছে দেশটি। অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্থিতিশীলতা এবং ধারাবাহিকতা বাংলাদেশের লাখো মানুষের জীবনযাত্রায়ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) তথ্যমতে, আমাদের দারিদ্র্যের হার ১৯৯০ সালে যেখানে ছিল ৫০ দশমিক ৪ শতাংশ, তা ২০১৯ সালে নেমে এসেছে ২০ দশমিক ৫ শতাংশে।’

এই ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৈশ্বিক বিশেষজ্ঞদের ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, “জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশকে ‘রোলমডেল’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ২০১২ সালে বিশ্বখ্যাত বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকসের ‘পরবর্তী ১১’ তালিকায় স্থান লাভ করে বাংলাদেশ। জে পি মরগান স্যাকস তার ‘ফ্রন্টিয়ার ফাইভ’ তালিকায় স্থান দিয়েছে বাংলাদেশকে। বৈশ্বিক সংস্থা পিডব্লিউসি ২০১৭ সালে ঘোষণা দিয়েছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৮তম অর্থনীতি হবে।’

দেশের এই অন্যতম শীর্ষ উদ্যোক্তা বলেন, ‘দ্রুত প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক দূরদর্শিতা দেখিয়েছে। দেশটি ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশের একটি ঋণজিডিপি অনুপাত বজায় রেখেছে, যা আইএমএফের প্রস্তাবিত ৫৫ শতাংশ থেকে অনেক নিচে। বাংলাদেশ কোনো বিদেশি ঋণ পরিশোধের শর্তে কখনোই খেলাপি হয়নি এবং বছরের পর বছর ধরে সর্বদা দূরদর্শী অর্থনৈতিক চর্চা বজায় রেখেছে এই দেশ। এই উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধিতে অন্যতম বড় অবদান রেখেছে বিদ্যুৎ খাত, যা দেশটির অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত। এই বৃহৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গতি দিয়েছে জ্বালানি খাতও, যা দেশে প্রয়োজনীয় জ্বালানি চাহিদা পূরণ করেছে। গত এক দশকে ঈর্ষণীয় অগ্রগতির মাধ্যমে জ্বালানি খাতের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৫ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। এটি কেবল প্রবৃদ্ধির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তিই নয়, বরং বিনিয়োগের উল্লেখযোগ্য সুযোগসহ একটি সম্ভাবনাময় খাত।’

তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের ‘২০১৬ পাওয়ার সেক্টর মাস্টার প্ল্যান (পিএসএমপি) অনুযায়ী, ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ২০৪১ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে ৬০ হাজার মেগাওয়াট। ঘণ্টায় মাথাপিছু বিদ্যুতের ব্যবহার ২০১৯ সালে যেখানে ছিল ৫১০ কিলোওয়াট, ২০৪১ সালে তা দাঁড়াবে এক হাজার ৪৭৫ কিলোওয়াটে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের চাহিদার এই ব্যাপক বৃদ্ধি জ্বালানি উৎপাদনের বর্তমান কাঠামোতেও গতিশীল পরিবর্তন আনবে।

চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, ‘আমরা আরও বৈচিত্র্যময় জ্বালানি উৎসের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছি, যা জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং কম গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন নিশ্চিত করতে নবায়নযোগ্যতায় জোর দেবে। এটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটিকে সাশ্রয়ী ও পরিচ্ছন্ন জ্বালানি, উপযুক্ত কর্মকাণ্ড এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো এবং জলবায়ু কর্মকাণ্ড বিষয়ক এসডিজি লক্ষ্য ৭, ৮, ৯ এবং ১৪ অর্জনে সহায়তা করবে।’

‘পিএসএমপি অনুসারে, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা গ্যাসভিত্তিক উৎপাদন ৩৫ শতাংশে নামানোর পরিকল্পনা করছি, যা বর্তমানে ৬০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে কমপক্ষে ১৫ শতাংশ উৎপাদন করতে চাই, যা বর্তমানে মাত্র ২ শতাংশের কাছাকাছি।’

ইউএমপিএল এমডি বলেন, ‘বৈচিত্র্যময় উৎসে চালিত এই জ্বালানিখাতের প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং ঋণদাতাদের এগিয়ে আসতে হবে। তাদের দক্ষতা এবং তহবিল বিদ্যুৎ খাতের দৃশ্যপটকে দ্রুত বদলে দিতে পারে এবং আমাদের দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে পারে। বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য বাংলাদেশ লাভজনক বিনিয়োগ সুযোগ দিচ্ছে। জ্বালানিকে আমাদের সরকার অগ্রাধিকার খাতে পরিণত করেছে এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য এক্ষেত্রেও প্রচুর প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠান এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এই ধরনের প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। যার ফলে বিপুল লাভজনক বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতে বেসরকারি অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য নীতি নির্দেশিকা, ২০০৮-এর মতো বিধিবিধান এই ধরনের বিনিয়োগ কার্যক্রমের অগ্রগতির জন্যই তৈরি করা হয়েছে।’

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, ‘আমাদের শিক্ষা খাত বিদ্যুতে ক্রমবর্ধমান কর্মশক্তির চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট যোগ্যতাসম্পন্ন গ্রাজুয়েট তৈরি করেছে। ব্যাংক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিও বিদ্যুৎ খাতের বিনিয়োগকারীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোও রাখছে একই ধরনের সহযোগিতামূলক ভূমিকা। এ কারণেই ডিইজির মতো প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ মিলছে।’

তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎখাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শুধু একটি অত্যন্ত লাভজনক শিল্পে বিনিয়োগের সুযোগই পাচ্ছে না, তারা লাখ লাখ মানুষের জীবনমানের পরিবর্তনেও ভূমিকা রাখতে পারছে। উপরন্তু, বিনিয়োগকারীরা সৌর, বায়ু এবং অন্যান্য নবায়নযোগ্য উৎসের মতো বিকল্প খাতে বিনিয়োগ করে বর্তমান শিল্পের চিত্রই পুনর্গঠন করতে পারেন। একটি সহযোগিতামূলক পরিবেশই সাফল্যলাভে সর্বোচ্চ গতি আনতে পারে।’

চৌধুরী নাফিজ সরাফাত আরও বলেন, ‘যখন জার্মানি একটি ফিড-ইন-ট্যারিফ সিস্টেম চালু করেছিল, যেটি কেবল ওই দেশে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি দেয়নি, বরং সৌর প্যানেল উৎপাদন বৃদ্ধিতেও সাহায্য করেছিল, যা এখন চীনে বহুল প্রচলিত। আজ হয়তো বাংলাদেশের জ্বালানি উৎপাদনের প্রয়োজন, অন্যদিকে কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও লাভজনক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, যেটা আমাদের বিদ্যুৎ খাত দিতে পারে।  এটি প্রবৃদ্ধি বাড়াবে, বৈশ্বিক বাণিজ্য বাড়াবে এবং অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক জোরদার করবে।’

এক হয়ে কাজ করে সবার জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, সমৃদ্ধ এবং স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা সম্ভব জানিয়ে এই শিল্পপতি বলেন, ‘এই উদ্দেশ্যে আমি ডিইজিকে বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে তার সহায়তা অব্যাহত রাখতে স্বাগত জানাই। এখানে বাংলাদেশি উদ্যোক্তা, ডিইজি বা অন্য যেকোনো বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য পারস্পরিক লাভজনক পরিবেশ বিদ্যমান, যার মধ্য দিয়ে আমরা একসঙ্গে আরও গণতান্ত্রিক, অংশগ্রহণমূলক এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিতে পারি।’

ডিইজির সিইওর সঙ্গে চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের বৈঠক সম্মেলনের ফাঁকে ডিইজির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রোনাল্ড সিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউএমপিএলের এমডি চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। 

বৈঠকে তারা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতের ঈর্ষণীয় অগ্রগতি ও সম্ভাবনা সম্পর্কে আলোচনা করেন। এক্ষেত্রে অব্যাহত সহায়তার জন্য ডিইজি সিইওকে ধন্যবাদ জানান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। এছাড়া দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট আরও বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ করেন তারা।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিইজির সিনিয়র ডিরেক্টর (ব্যাংকিং অ্যান্ড জার্মান বিজনেস) পেত্রা কোত্তে, ডিরেক্টর (ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড এনার্জি ডেট) লজার রোকেন প্রমুখ।
 

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম
স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে
রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত
জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস