শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৫, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২২, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার না হলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার না হলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যে বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক এবং গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবকে ভোক্তার স্বার্থবিরোধী উল্লেখ করে অবলিম্বে তা প্রত্যাহারের আহবান জানিয়েছেন দেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাতের ব্যবসায়ীরা। 

ব্যবসায়ীদের মতে, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের উপর ভ্যাট ও করের বোঝা চাপানো হলে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্থ হবে দেশের শ্রমজীবী, প্রান্তিক কৃষক ও নিম্ন আয়ের মানুষ। যে হারে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে তাতে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন খাদ্য বিস্কুট, কেক, জুসসহ বিভিন্ন খাদপণ্য ভোক্তার ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। আর ভোক্তারা ক্রয় ক্ষমতা হারালে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের অধিকাংশ কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে এরই মধ্যে এ খাতে সরাসরি কাজ করা প্রায় আড়াই লাখ শ্রমিকের কাজ হারানোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে পুরো খাত মুখ থুবড়ে পড়বে। পরিচালন ব্যয় বেড়ে গেলে রপ্তানিতে বাজার হারানোর শঙ্কা তৈরি রয়েছে। ফলে অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা আসবে। সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর যে উদ্দেশ্যে সেটি হিতে বিপরীত হতে পারে বলে মনে করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে এগ্রো প্রসেসরস’ এসোসিয়েশনের (বাপা) সদস্যরা এসব উদ্বেগের কথা জানান। পাশাপাশি সরকারকে আগামী সাত দিনের মধ্যে এ ধরনের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন তারা। যদি এ সময়ের মধ্যে আরোপিত ভ্যাট ও শুল্কের সাথে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব থেকে সরকার সরে না আসে তবে স্বেচ্ছায় কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ এবং সচিবালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠনটির।

এছাড়া এ ইস্যুতে সরাসরি অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ চেয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে চিঠি দেয়া হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বাপা’র নেতৃবৃন্দ মনে করছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সরাসরি এর প্রভাবগুলো তুলে ধরতে পারলে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসবে বলে তারা মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন। 

গত ৯ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে দেয়। সেখানে মেশিনে প্রস্তুতকৃত বিস্কুট, কেক, আচার, চাটনী, টমেটো পেস্ট, টমেটো কেচাপ, টমেটো সস, আম, আনারস, পেয়ারা ও কলার পাল্প ইত্যাদি পণ্যসমূহের উপর মূসক ৫% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হয়েছে। এছাড়া ফলের রস ও ফ্রুট ড্রিংকস এর উপর সম্পূরক শুল্ক ১০% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হয়েছে এবং আর্টিফিসিয়াল/ ফ্লেভার ড্রিংকস ও ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস (নন-কার্বোনেটেড) পণ্যের উপর সম্পূরক শুল্ক ০% (শূণ্য হারে) ছিল এবং বর্তমানে তা ১৫% করা হয়েছে। পাশাপাশি ব্যবসায়ী পর্যায়ে পূর্বে ৫% হারে মূসক আরোপ ছিল যা বাড়িয়ে ৭.৫% করা হয়েছে।      

সংবাদ সম্মেলনে বাপা'র সভাপতি এম এ হাশেম বলেন, “আমরা এমন একটি খাত নিয়ে ব্যবসা করি যার সাথে সরাসরি শ্রমজীবী নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে প্রান্তিক কৃষক জড়িত। সরকার থেকে বলা হচ্ছে, এতে খুব একটা প্রভাব পড়বে না। কিন্তু বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। দেশের মানুষের সংস্কৃতি যদি দেখি, চায়ের দোকান থেকে অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ সকালে এক কাপ চা, একটি বিস্কুট কিংবা কেক খেয়ে কাটিয়ে দিচ্ছেন। এখন যদি বিস্কুট ও কেকের উপর ভ্যাট বাড়ানোর সাথে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পায় তবে ৫ টাকার একটি বিস্কুট আর তৈরি করা সম্ভব হবে না। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষটি সহজে ক্ষুধা নিবারণের পথটি হারাবেন”। 

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী আহসান খান চৌধুরী বলেন, আমরা প্রান্তিক কৃষকের আম, টমেটো, আনারস, কলাসহ বিভিন্ন কৃষি পণ্য প্রক্রিয়াজাত করে জুস, ড্রিংকস, আচার, সস তৈরি করি। টমেটো, আম, আনারস, পেয়ারা ও কলার পাল্প ইত্যাদি পণ্যসমূহের উপর মূসক ৫% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হবেন প্রান্তিক চাষীরা। এখন যদি ভ্যাট ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে এসব পণ্যের দাম বেড়ে যায় তবে অনেকেই এসব পণ্য ক্রয় থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়া এর প্রভাবে কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর শ্রমিকের জীবনে অনিশ্চিয়তা নেমে আসবে। তাই সরকারকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যে বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক প্রত্যাহার এবং গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার আহবান জানাচ্ছি।    

এ খাতের ব্যবসায়ীরা জানান, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ঋণের উচ্চ সুদ হার, ঋণপত্রে জটিলতা, ডলার বাজারে অস্থিরতা, ২০২৪ এর সাধারণ নির্বাচন, জুলাই-আগষ্টের গণ-অভ্যুত্থান এবং সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে বেতন-ভাতা বৃদ্ধি নিয়ে যখন ব্যবসায়ীদের কঠিন অবস্থা সামাল দিতে হচ্ছে, ঠিক সেই মুহুর্তে ভ্যাট বৃদ্ধির উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরাও আতঙ্কিত। 

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশের শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য অংশ এ খাতে নিযুক্ত। কৃষিখাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্পের অবদান জিডিপিতে এখন ৭.৭ শতাংশ। বর্তমানে বাপা’র প্রায় ৪০০ সক্রিয় সদস্য রয়েছেন। এর বাইরেও প্রায় পাঁচ শতাধিক প্রতিষ্ঠান কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাদপণ্য উৎপাদন করছেন যেখানে ৫ লাখের অধিক শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। পাশাপাশি কাঁচামাল সরবরাহকারী, খুচর বিক্রেতাসহ পরোক্ষভাবে প্রচুর লোক এ খাতে যুক্ত রয়েছেন। বর্তমান কঠিন প্রেক্ষাপটে হঠাৎ এ ধরনের উদ্যোগে সবাই ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। 

বক্তারা বলেন, কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য দেশের শীর্ষ পাঁচ রপ্তানি খাতের একটি। আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের সুপারশপেও এখন ‘বাংলাদেশে  তৈরি’ প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের সরবরাহ প্রচুর বেড়েছে। এসব বাজারে জুস, ড্রিংকস, বিস্কুট, সস, জেলিসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বিশাল বাজার তৈরি হচ্ছে। এ খাতে রপ্তানি এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে হঠাৎ যদি বর্ধিত ভ্যাট আরোপ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করা হয় তবে রপ্তানি খাত মুখ থুবড়ে পড়বে। উৎপাদন ব্যয় বাড়লে প্রতিবেশি দেশ ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের কাছে বাজার হারাতে হবে। এছাড়া দেশীয় পণ্যের দামের সাথে আমদানিকৃত খাদ্যপণ্যের দামের ব্যবধান কমে আসলে স্থানীয় শিল্প ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তাই দ্রুত বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার ও প্রস্তাবিত গ্যাসের দাম না বাড়ানোর জন্য সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানান তারা।

সংবাদ সম্মেলনে এগ্রো প্রসেসরস’ এসোসিয়েশনের (বাপা)’র সাধারণ সম্পাদক ইকতাদুল হক, এসিআই এগ্রো বিজনেসের প্রেসিডেন্ট ড. এফ এইচ আনসারি, এসএমসি এন্টারপ্রাইজ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফ নাসির, বাংলাদেশ বিস্কুট এন্ড ব্রেড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শফিকুর রহমান ভুইয়া, আকিজ ফুডস এন্ড বেভারেজ এর পরিচালক সৈয়দ জহুরুল আলম, স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ এর চিফ অপারেটিং অফিসার পারভেজ সাইফুল ইসলাম, কিশোয়ান ও বনফুল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলামসহ কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাতের বিভিন্ন কোম্পানির পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।   
      
বিডি প্রতিদিন/এএম


 

এই বিভাগের আরও খবর
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা
সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন
শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা
১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল
অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার
এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার
জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?
জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন