শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১১, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি

কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও চেষ্টা করছি
অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

‌‌‘বাড়তি চাপতো অনুভব হয়ই, তবে যেহেতু দায়িত্বের সাথে কিছুটা তৃপ্তি, কিছুটা ভুল-ত্রুটি ও ব্যর্থতা থাকে- তার মধ্যেই কাজ করে যাওয়া। বিশেষ করে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা যে দায়িত্বগুলো নিয়েছি, সেগুলো গতিশীল রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিশেষ করে আর্থিক যেসব ক্ষতি হয়েছে সেগুলো পুষিয়ে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে মোটামুটি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছি।’

বর্তমান প্রেক্ষাপট ও সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এভাবেই নিজের মতামত ব্যক্ত করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‌‌‘দায়িত্ব নিলে চাপতো থাকবেই। চাপ আছে এবং কিছু কিছু কাজ বাইরে থেকে বলা যত সহজ- এই করে ফেলেন, এই করা যাবে- আসলে অতটা সহজ নয়। ভেতর থেকে বুঝা যায় যে একটা সমস্যার সমাধান করতে গেলে আরেকটা সমস্যা সামনে এসে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সরলীকরণ করে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায় না।’ 

দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ে জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নিশ্চয়ই মূল্যস্ফীতি আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই মূল্যস্ফীতিটা কিন্তু বেশ কয়েকবছর যাবত, দুই-তিন বছর ধরে চলছে। তবে এখন এটা ধারাবাহিকভাবে কমার দিকে। আগের চেয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নন ফুডের দাম একটু কমেছে। খাদ্যের দামও একটু কমেছে। তবে আমি বলবো না যে, একেবারে সন্তোষজনকভাবে কমে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মানুষের আয় ও ব্যয় নির্বাহের ওপর চাপ পড়েছে। মূল্যস্ফীতি বিভিন্ন কারণে হয় যেমন- চাহিদা ও সরবরাহজনিত কারণ। সেই চাহিদা ও সরবরাহটা আবার শুধু দেশীয় কারণেই নয় বৈশ্বিক কারণেও হয়। অতত্রব এই দুইটা মিলে আমরা চাপ অনুভব করছি। আমরা আসার পরে বিষয়টি একটু বেশি অনুভূত হচ্ছে। কারণ জুলাই-আগস্ট মাসের বিপ্লবের পর অনেক কিছু বন্ধ ছিলো বহুদিন। ব্যাংক, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ ছিলো, যার ইমপ্যাক্ট (প্রভাব) পড়েছে ব্যবসার ওপর। বিশেষ করে সরবরাহের ওপর।’

‘ওদিকে কৃষি মোটামুটি এবং অন্যান্য জিনিস নরমালই (স্বাভাবিক) ছিল। সেই প্রেক্ষিতে আমরা মূল্যস্ফীতি কমাতে নানারকম পদক্ষেপ নিয়েছি, যদিও সেগুলো সাফিসিয়েন্ট (যথেষ্ট) না তবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমানো গেছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় দিক হলো সরবরাহ। নানা কারণে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিল। হঠাৎ করে বন্যা হলো, এতে কৃষি ক্ষতিগ্রস্ত হলো। কুমিল্লা-নোয়াখালী এসব অঞ্চলে, তারপরে আবার ময়মনসিংহে অতিবৃষ্টি হলো। মুন্সিগঞ্জেও অতিবৃষ্টি হলো। তখন ভেজিটেবলগুলো সরবরাহে সমস্যা হলো। তবে সৌভাগ্যক্রমে আবার এখন মোটামুটি ভেজিটেবল সরবরাহ আসছে। কিন্তু চালের ব্যাপারটা বন্যার কারণে ক্ষতি হয়েছে। আমরা এখন যেটা চেষ্টা করছি যেভাবে পারি বাইরে থেকে চাল আমদানি করছি, বিভিন্ন দেশ থেকে। চাল,ডাল, মসুর এসবের সরবরাহের চাপটা একটু কমানোর চেষ্টা করছি। ওএমএস আছে টিসিবির মাধ্যমে ও ট্রাক সেলটা বন্ধ ছিলো যেটা আবার চালু হতে যাচ্ছে’ -বলেও তিনি যোগ করেন।

রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাকসেল বন্ধ রাখা যাবে না বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘ট্রাক সেলটা বন্ধ করেছিলাম কারণ- ট্রাক সেলে যেগুলো দেওয়া হতো, সেগুলোর দাম বাজারে মোটমুটি সাশ্রয়ী ছিলো। তবে সেটা আবার চালু করা হচ্ছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোজার আগেই চালু করবো। রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাক সেল বন্ধ রাখা যাবে না। ট্রাক সেলটা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বড় বড় শহরে চালু করবো। এটা করাতে মূলস্ফীতি যে কমছে ঠিক তাও না, তবু চাপ আছে।’  

মূল্যস্ফীতির পেছনে চাঁদাবাজির বিষয়টি কিভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ‘সেটা একটা মূল কারণ। দেখুন, সরবরাহ যে একেবারে কম তা কিন্তু নয়। এখনও কিন্তু আমাদের বাফার স্টক আছে। কালকেই দুইটা দেশ থেকে জাহাজ এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে, আবার ভিয়েতনাম থেকে আসবে। পাকিস্তান থেকে চাল আসছে। আমরা মসুরের ডাল ও গম কিনছি। এমনকি রাশিয়া থেকে গম আনছি। মোটামুটি সরবরাহটা ঠিক আছে। চালের দামটা এত বাড়ার কথা না। মোটামুটি ফসল উৎপাদনও কিন্তু খারাপ হয়নি। সমস্যাটা হচ্ছে কী উৎপাদকের কাছে থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেকগুলো লোক জড়িয়ে যায়। সেই মহাস্থানগড়ের মোকাম থেকে নওগাঁর চাল ঢাকায় আনতে জায়গায় জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। সোজাকথা পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে চাঁদাবাজিও বড় একটা কারণ।’ 

তিনি আরও বলেন,  ‘আমরা কিন্তু রাজনৈতিক সরকারের মতো না। রাজনৈতিক সরকারের নিজস্ব লোক আছে, কর্মী আছে। স্থানীয় পর্যায়ে তারা রাজনীতি করে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ করে বাড়তি আয় পায়। কিন্তু আমরাতো সরকারের কর্মচারী। আমাদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের লোকজন যায় কিন্তু তারাতো সংখ্যায় কয়েকজন। মানুষকে কনভেন্স করার ম্যাকানিজম আমাদের নেই। আর আমরাও কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছি না। আর প্রত্যেকটা জায়গায় লোকাল কিছু লোকজন আছে তাদের চাঁদা দিতেই হয়। লোকাল মানে কারওয়ান বাজারে যারা থাকে, পুরান ঢাকা, শ্যামবাজারে যারা আছে। এসব জায়গার কিছু লোকাল লোকজন অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করে। এতে করে কৃষকদের পাশাপাশি ভোক্তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের পণ্যটি কিন্তু চার-পাঁচগুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। দুই দিকেই কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে। চালের দামটা একেবারে যে কমে গেছে তা না। সরু চালের দামটা একটু বেড়েছে কিন্তু মোটা চাল ও মধ্যম দামের চালের দাম বৃদ্ধির প্রভাব কিন্তু মূল্যস্ফীতিতে পড়ে।’ 

মানুষের মধ্যে পরিবর্তনের একটা আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, মানুষ একটু স্বস্তি পেতে চাচ্ছে। মানুষের স্বস্তির জায়গাটা তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে কিনা- জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানুষের জীবনযাত্রার বাজেটের ওপর প্রেসার পড়ছে। এটি সুস্পষ্টভাবেই পড়ছে। কারণ মানুষের বাড়তি আয়ের স্কোপতো তেমন নেই। আর ব্যবসা-বাণিজ্য যে বিরাটভাবে হচ্ছে বা বড় বড় প্রজেক্ট হচ্ছে বা কর্মসংস্থান হচ্ছে- সেরকমতো নয়, কমে গেছে। আর দ্বিতীয়ত আমাদের জ্বালানির ওপর প্রেসার চাপ পড়ছে। আমরা চেষ্টা করছি সাশ্রয়ী করতে। ঘর ভাড়া বা অন্যান্য জিনিস যে কমেছে তা নয়। আরেকটা জিনিস হলো জুলাই-আগস্টের পরে অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী বা বড় বড় ব্যবসা যারা নিয়ন্ত্রণ করতো তারা পালিয়ে গেছেন। তাদের ব্যবসাগুলো অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে যে চালাচ্ছে তা নয়। আমরা শুধু দেখি বড় বড় ব্যবসার লোকজন, কিন্তু অনেক মধ্য ব্যবসায়ী ও ছোট ছোট ব্যবসায়ী যাদের নাম পত্রিকায় আসে না- তারা কিন্তু ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছে। এতে করে লোকজনের কর্মসংস্থানটা হচ্ছে না। ব্যবসা-বাণিজ্যটা হলে মানুষের আয় বাড়ে। আয়ের পরিধিটা বাড়ে। ওটা আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা এখন চিন্তা করছি- মেগা প্রজেক্ট বেশি কিছু করবো না, তবে স্থানীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন করবো। এর মাধ্যমে মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।’

দেশে শিল্পখাতের উৎপাদনশীলতার স্বাভাবিকতা নেই। উৎপাদনশীল খাতে ইউনিট বেড়েছে কিন্তু প্রবৃদ্ধি আসেনি। এতে অর্থনীতিবিদ বা অনেকেই মনে করেন শিল্পখাতের এই অবস্থা দেশের অর্থনীতির জন্য সুখকর নয়। এর পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আগে থেকেই এর পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সময়রে সাথে ইন্ডাস্ট্রিতে বাংলাদেশ  বেশি ডেভেলপ করেনি। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেস কিন্তু অনেক কম। আমাদের শিল্পকারখানার প্রত্যেকটি খাতে সমানভাবে ডেভেলপ হয়নি। এরমধ্যে সম্প্রতি প্রোডাকশন খাতের কোথাও কোথাও কিছুটা উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। এ জন্যই প্রবৃদ্ধিটা আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ও বিজনেস সেক্টরে কম। এগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসাই আমাদের জন্য আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ। এই জায়গাটা ধরে ধরে ঠিক করে দেশের ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করতে হবে। এই খাতে বিনিয়োগ দরকার। কিন্তু বর্তমানে ব্যাংকে অর্থের অভাব। লিকুইডিটি প্রবলেম। অর্থের অভাবে আয়ের জায়গাটা গতি পাচ্ছে না। এখনো সিলেক্টিভ ওয়েতে কিছু কিছু জায়গায় অর্থ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। তবে অর্থায়নটা সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন। ছোট ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঋণ পুনর্গঠন প্রয়োজন। তাহলেই অনেক কিছুতেই ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব।’

এছাড়া গ্যাস-বিদ্যুৎসহ জ্বালানি অবকাঠামোয় ঘাটতি, উৎপাদনশীলতা ব্যাহত ও ব্যাংক ঋণ-বিনিয়োগ নিয়েও কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আমরা বিদ্যুৎখাতের জায়গাটা মোটামুটি ঠিক রাখতে পারছি। তবে গ্যাস নিয়ে সমস্যা রয়েছে। অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও আমরা চেষ্টা করছি। এতে হয়তো ব্যবসায়ীদের কিছুটা সাশ্রয়ী হচ্ছে। এছাড়া ব্যবসায়ীরা সময় মতো ঋণটা পরিশোধ করতে না পারায়, পরবর্তী লোন পাওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়ছেন। এখানে আমরা প্ল্যান নিয়ে কাজ করছি। আর এক্ষেত্রে আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। আশা করা যায় একটা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গতিশীলতা আসবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম