শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১১, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি

কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও চেষ্টা করছি
অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

‌‌‘বাড়তি চাপতো অনুভব হয়ই, তবে যেহেতু দায়িত্বের সাথে কিছুটা তৃপ্তি, কিছুটা ভুল-ত্রুটি ও ব্যর্থতা থাকে- তার মধ্যেই কাজ করে যাওয়া। বিশেষ করে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা যে দায়িত্বগুলো নিয়েছি, সেগুলো গতিশীল রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিশেষ করে আর্থিক যেসব ক্ষতি হয়েছে সেগুলো পুষিয়ে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে মোটামুটি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছি।’

বর্তমান প্রেক্ষাপট ও সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এভাবেই নিজের মতামত ব্যক্ত করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‌‌‘দায়িত্ব নিলে চাপতো থাকবেই। চাপ আছে এবং কিছু কিছু কাজ বাইরে থেকে বলা যত সহজ- এই করে ফেলেন, এই করা যাবে- আসলে অতটা সহজ নয়। ভেতর থেকে বুঝা যায় যে একটা সমস্যার সমাধান করতে গেলে আরেকটা সমস্যা সামনে এসে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সরলীকরণ করে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায় না।’ 

দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ে জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নিশ্চয়ই মূল্যস্ফীতি আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই মূল্যস্ফীতিটা কিন্তু বেশ কয়েকবছর যাবত, দুই-তিন বছর ধরে চলছে। তবে এখন এটা ধারাবাহিকভাবে কমার দিকে। আগের চেয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নন ফুডের দাম একটু কমেছে। খাদ্যের দামও একটু কমেছে। তবে আমি বলবো না যে, একেবারে সন্তোষজনকভাবে কমে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মানুষের আয় ও ব্যয় নির্বাহের ওপর চাপ পড়েছে। মূল্যস্ফীতি বিভিন্ন কারণে হয় যেমন- চাহিদা ও সরবরাহজনিত কারণ। সেই চাহিদা ও সরবরাহটা আবার শুধু দেশীয় কারণেই নয় বৈশ্বিক কারণেও হয়। অতত্রব এই দুইটা মিলে আমরা চাপ অনুভব করছি। আমরা আসার পরে বিষয়টি একটু বেশি অনুভূত হচ্ছে। কারণ জুলাই-আগস্ট মাসের বিপ্লবের পর অনেক কিছু বন্ধ ছিলো বহুদিন। ব্যাংক, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ ছিলো, যার ইমপ্যাক্ট (প্রভাব) পড়েছে ব্যবসার ওপর। বিশেষ করে সরবরাহের ওপর।’

‘ওদিকে কৃষি মোটামুটি এবং অন্যান্য জিনিস নরমালই (স্বাভাবিক) ছিল। সেই প্রেক্ষিতে আমরা মূল্যস্ফীতি কমাতে নানারকম পদক্ষেপ নিয়েছি, যদিও সেগুলো সাফিসিয়েন্ট (যথেষ্ট) না তবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমানো গেছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় দিক হলো সরবরাহ। নানা কারণে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিল। হঠাৎ করে বন্যা হলো, এতে কৃষি ক্ষতিগ্রস্ত হলো। কুমিল্লা-নোয়াখালী এসব অঞ্চলে, তারপরে আবার ময়মনসিংহে অতিবৃষ্টি হলো। মুন্সিগঞ্জেও অতিবৃষ্টি হলো। তখন ভেজিটেবলগুলো সরবরাহে সমস্যা হলো। তবে সৌভাগ্যক্রমে আবার এখন মোটামুটি ভেজিটেবল সরবরাহ আসছে। কিন্তু চালের ব্যাপারটা বন্যার কারণে ক্ষতি হয়েছে। আমরা এখন যেটা চেষ্টা করছি যেভাবে পারি বাইরে থেকে চাল আমদানি করছি, বিভিন্ন দেশ থেকে। চাল,ডাল, মসুর এসবের সরবরাহের চাপটা একটু কমানোর চেষ্টা করছি। ওএমএস আছে টিসিবির মাধ্যমে ও ট্রাক সেলটা বন্ধ ছিলো যেটা আবার চালু হতে যাচ্ছে’ -বলেও তিনি যোগ করেন।

রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাকসেল বন্ধ রাখা যাবে না বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘ট্রাক সেলটা বন্ধ করেছিলাম কারণ- ট্রাক সেলে যেগুলো দেওয়া হতো, সেগুলোর দাম বাজারে মোটমুটি সাশ্রয়ী ছিলো। তবে সেটা আবার চালু করা হচ্ছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোজার আগেই চালু করবো। রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাক সেল বন্ধ রাখা যাবে না। ট্রাক সেলটা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বড় বড় শহরে চালু করবো। এটা করাতে মূলস্ফীতি যে কমছে ঠিক তাও না, তবু চাপ আছে।’  

মূল্যস্ফীতির পেছনে চাঁদাবাজির বিষয়টি কিভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ‘সেটা একটা মূল কারণ। দেখুন, সরবরাহ যে একেবারে কম তা কিন্তু নয়। এখনও কিন্তু আমাদের বাফার স্টক আছে। কালকেই দুইটা দেশ থেকে জাহাজ এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে, আবার ভিয়েতনাম থেকে আসবে। পাকিস্তান থেকে চাল আসছে। আমরা মসুরের ডাল ও গম কিনছি। এমনকি রাশিয়া থেকে গম আনছি। মোটামুটি সরবরাহটা ঠিক আছে। চালের দামটা এত বাড়ার কথা না। মোটামুটি ফসল উৎপাদনও কিন্তু খারাপ হয়নি। সমস্যাটা হচ্ছে কী উৎপাদকের কাছে থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেকগুলো লোক জড়িয়ে যায়। সেই মহাস্থানগড়ের মোকাম থেকে নওগাঁর চাল ঢাকায় আনতে জায়গায় জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। সোজাকথা পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে চাঁদাবাজিও বড় একটা কারণ।’ 

তিনি আরও বলেন,  ‘আমরা কিন্তু রাজনৈতিক সরকারের মতো না। রাজনৈতিক সরকারের নিজস্ব লোক আছে, কর্মী আছে। স্থানীয় পর্যায়ে তারা রাজনীতি করে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ করে বাড়তি আয় পায়। কিন্তু আমরাতো সরকারের কর্মচারী। আমাদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের লোকজন যায় কিন্তু তারাতো সংখ্যায় কয়েকজন। মানুষকে কনভেন্স করার ম্যাকানিজম আমাদের নেই। আর আমরাও কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছি না। আর প্রত্যেকটা জায়গায় লোকাল কিছু লোকজন আছে তাদের চাঁদা দিতেই হয়। লোকাল মানে কারওয়ান বাজারে যারা থাকে, পুরান ঢাকা, শ্যামবাজারে যারা আছে। এসব জায়গার কিছু লোকাল লোকজন অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করে। এতে করে কৃষকদের পাশাপাশি ভোক্তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের পণ্যটি কিন্তু চার-পাঁচগুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। দুই দিকেই কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে। চালের দামটা একেবারে যে কমে গেছে তা না। সরু চালের দামটা একটু বেড়েছে কিন্তু মোটা চাল ও মধ্যম দামের চালের দাম বৃদ্ধির প্রভাব কিন্তু মূল্যস্ফীতিতে পড়ে।’ 

মানুষের মধ্যে পরিবর্তনের একটা আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, মানুষ একটু স্বস্তি পেতে চাচ্ছে। মানুষের স্বস্তির জায়গাটা তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে কিনা- জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানুষের জীবনযাত্রার বাজেটের ওপর প্রেসার পড়ছে। এটি সুস্পষ্টভাবেই পড়ছে। কারণ মানুষের বাড়তি আয়ের স্কোপতো তেমন নেই। আর ব্যবসা-বাণিজ্য যে বিরাটভাবে হচ্ছে বা বড় বড় প্রজেক্ট হচ্ছে বা কর্মসংস্থান হচ্ছে- সেরকমতো নয়, কমে গেছে। আর দ্বিতীয়ত আমাদের জ্বালানির ওপর প্রেসার চাপ পড়ছে। আমরা চেষ্টা করছি সাশ্রয়ী করতে। ঘর ভাড়া বা অন্যান্য জিনিস যে কমেছে তা নয়। আরেকটা জিনিস হলো জুলাই-আগস্টের পরে অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী বা বড় বড় ব্যবসা যারা নিয়ন্ত্রণ করতো তারা পালিয়ে গেছেন। তাদের ব্যবসাগুলো অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে যে চালাচ্ছে তা নয়। আমরা শুধু দেখি বড় বড় ব্যবসার লোকজন, কিন্তু অনেক মধ্য ব্যবসায়ী ও ছোট ছোট ব্যবসায়ী যাদের নাম পত্রিকায় আসে না- তারা কিন্তু ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছে। এতে করে লোকজনের কর্মসংস্থানটা হচ্ছে না। ব্যবসা-বাণিজ্যটা হলে মানুষের আয় বাড়ে। আয়ের পরিধিটা বাড়ে। ওটা আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা এখন চিন্তা করছি- মেগা প্রজেক্ট বেশি কিছু করবো না, তবে স্থানীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন করবো। এর মাধ্যমে মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।’

দেশে শিল্পখাতের উৎপাদনশীলতার স্বাভাবিকতা নেই। উৎপাদনশীল খাতে ইউনিট বেড়েছে কিন্তু প্রবৃদ্ধি আসেনি। এতে অর্থনীতিবিদ বা অনেকেই মনে করেন শিল্পখাতের এই অবস্থা দেশের অর্থনীতির জন্য সুখকর নয়। এর পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আগে থেকেই এর পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সময়রে সাথে ইন্ডাস্ট্রিতে বাংলাদেশ  বেশি ডেভেলপ করেনি। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেস কিন্তু অনেক কম। আমাদের শিল্পকারখানার প্রত্যেকটি খাতে সমানভাবে ডেভেলপ হয়নি। এরমধ্যে সম্প্রতি প্রোডাকশন খাতের কোথাও কোথাও কিছুটা উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। এ জন্যই প্রবৃদ্ধিটা আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ও বিজনেস সেক্টরে কম। এগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসাই আমাদের জন্য আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ। এই জায়গাটা ধরে ধরে ঠিক করে দেশের ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করতে হবে। এই খাতে বিনিয়োগ দরকার। কিন্তু বর্তমানে ব্যাংকে অর্থের অভাব। লিকুইডিটি প্রবলেম। অর্থের অভাবে আয়ের জায়গাটা গতি পাচ্ছে না। এখনো সিলেক্টিভ ওয়েতে কিছু কিছু জায়গায় অর্থ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। তবে অর্থায়নটা সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন। ছোট ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঋণ পুনর্গঠন প্রয়োজন। তাহলেই অনেক কিছুতেই ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব।’

এছাড়া গ্যাস-বিদ্যুৎসহ জ্বালানি অবকাঠামোয় ঘাটতি, উৎপাদনশীলতা ব্যাহত ও ব্যাংক ঋণ-বিনিয়োগ নিয়েও কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আমরা বিদ্যুৎখাতের জায়গাটা মোটামুটি ঠিক রাখতে পারছি। তবে গ্যাস নিয়ে সমস্যা রয়েছে। অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও আমরা চেষ্টা করছি। এতে হয়তো ব্যবসায়ীদের কিছুটা সাশ্রয়ী হচ্ছে। এছাড়া ব্যবসায়ীরা সময় মতো ঋণটা পরিশোধ করতে না পারায়, পরবর্তী লোন পাওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়ছেন। এখানে আমরা প্ল্যান নিয়ে কাজ করছি। আর এক্ষেত্রে আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। আশা করা যায় একটা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গতিশীলতা আসবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের

দেশগ্রাম

টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫
টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫

দেশগ্রাম

ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে
ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

দেশগ্রাম

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি মামুন
বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি মামুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ
গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম