শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

আয়কর গোয়েন্দার অনুসন্ধান

ইউনাইটেডের পেটে কর ফাঁকির ১২৬০ কোটি

চার পরিচালকেরও ৪০ কোটি টাকা ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউনাইটেডের পেটে কর ফাঁকির ১২৬০ কোটি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগী ইউনাইটেড গ্রুপ বিদ্যুৎ খাতের সব সুবিধা নিয়েও থেমে থাকেনি। বরং একের পর এক সরকারি সুবিধা পাওয়ার পরও বেসরকারি এই শিল্প গ্রুপটি ‘গাছেরটাও খেয়েছে, তলারটাও খেয়েছে’- এমন উদাহরণই তৈরি করেছে। গ্রুপটির ‘খাই খাই’ স্বভাবের নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে এর কয়েকটি বিদ্যুৎ কোম্পানির লভ্যাংশের প্রযোজ্য কর না দেওয়ার কারণে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড- এনবিআরের কর গোয়েন্দা বিভাগের অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে গ্রুপটি এই জালিয়াতিতে সরকারের প্রাপ্য এক হাজার ২৬০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দিয়েছে।

শুধু তা-ই নয়, গ্রুপের চার পরিচালকও সরাসরি ৪০ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে কর গোয়েন্দার প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। আর এসব কর ফাঁকির কাজে দুজন কর কমিশনারের নামও এসেছে সহায়তাকারী হিসেবে। এনবিআরের তৈরি একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। গ্রুপটির বড় অঙ্কের কর ফাঁকির বিষয়টি জানতে ইউনাইটেড গ্রুপের পরিচালক কুতুবুদ্দিন আকতার রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি এটিকে কর ফাঁকি বলতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা বিষয়টি যেভাবে দেখছেন, আসলে তা সঠিক নয়। বিদ্যুতের আয়ে সব ধরনের আয় করমুক্ত। আয়কর বিভাগ এখন ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে এমনটা করছে।’

সংশ্লিষ্ট সূত্র ও তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় আরো জানা যায়, ইউনাইটেড গ্রুপের অধীনে মোট সাতটি পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি আছে। সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেড, ইউনাইটেড পায়রা পাওয়ার লিমিটেড, ইউনাইটেড আসুগঞ্জ এনার্জি লিমিটেড, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড, ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেড, ইউনাইটেড আনোয়ারা পাওয়ার লিমিটেড ও ইউনাইটেড জামালপুর পাওয়ার লিমিটেড। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র অলসভাবে বসিয়ে রেখে আগের সরকারের বদান্যতায় ক্যাপাসিটি চার্জের নামে সাত হাজার ৮৮০ কোটি টাকা আগেই নিজেদের পকেটে পুরেছে এই গ্রুপটি।

সরকারের জারি করা বিভিন্ন সময়ের এসআরও অনুযায়ী, বাণিজ্যিক উৎপাদনের তারিখ থেকে পরবর্তী ১৫ বছর শুধু বিদ্যুত্ উৎপাদন থেকে অর্জিত আয়ের ওপর কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত। সে হিসাবে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি ছাড়া অন্য কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ আয়করমুক্ত নয়। কিন্তু কোম্পানিগুলো আয়কর রিটার্নে করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে করমুক্ত হিসেবে দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। এসআরও অনুযায়ী, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার, ইউনাইটেড এনার্জি ও তাদের পরিচালকদের লভ্যাংশ আয় করমুক্ত নয়। সে অনুযায়ী কোম্পানিগুলো ২০১৭-১৮ করবর্ষ পর্যন্ত ও পরিচালকরা ২০১৫-১৬ করবর্ষ পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়ের ওপর আয়কর পরিশোধ করেছেন।

এনবিআরের অনুসন্ধান বলছে, পরবর্তী সময়ে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে পরিচালকদের কর ফাঁকির বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি রেফারেন্স মামলা করেন তারা। এর পর থেকে তারা আর লভ্যাংশের ওপর আয়কর পরিশোধ করছেন না, যা বিবেচ্য কম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে সম্পর্কযুক্ত নয়। কোর্টের আদেশ প্রাসঙ্গিক হলে সব শেয়ারহোল্ডারের ক্ষেত্রেই সমানভাবে প্রযোজ্য হবে। কিন্তু দেখা গেছে, কোম্পানি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ আয় থেকে উৎস কর কর্তন করলেও নিজস্ব কোম্পানি ও পরিচালকদের ক্ষেত্রে তা এড়িয়ে গিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে।

এই রাজস্ব ফাঁকিতে মূল সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেড। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন করবর্ষে তার শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। ২০১৪-১৫ করবর্ষ থেকে ২০১৭-১৮ করবর্ষ পর্যন্ত উৎস আয়কর কর্তন করলেও ২০১৮-১৯ করবর্ষ হতে ২০২৪-২৫ করবর্ষ ফাঁকি দিয়েছে। এ সময়ে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে কর কর্তন করলেও নিজস্ব মালিকানাধীন কম্পানির কাছ থেকে কর্তন করেনি। এ বিষয়ে জানতে এনবিআর কোম্পানির পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা করলেও তাঁরা অনিয়মের কোনো যুক্তিসংগত/আইনানুগ কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেননি।

রাজস্ব ফাঁকি এক হাজার ২৬০ কোটি টাকা

ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড ২০১৯-২০ করবর্ষে ৮৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, ২০২০-২১ করবর্ষে ১৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, ২০২১-২২ করবর্ষে ১৬৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, ২০২২-২৩ করবর্ষে ২১৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, ২০২৩-২৪ করবর্ষে ২২৩ কোটি সাত লাখ টাকা ও সর্বশেষ ২০২৪-২৫ করবর্ষে ৯১ কোটি ৮২ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছে। সর্বমোট এই ছয় করবর্ষে ফাঁকি দেওয়া রাজস্বের পরিমাণ ৯৩৭ কোটি ৮৮ লাখ ৭১ হাজার ৩১৯ টাকা।

একইভাবে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮-১৯ করবর্ষে ১৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ২০১৯-২০ করবর্ষে ১৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, ২০২০-২১ করবর্ষে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, ২০২১-২২ করবর্ষে ৩৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা, ২০২২-২৩ করবর্ষে ৩৯ কোটি সাত লাখ টাকা ও সর্বশেষ ২০২৩-২৪ করবর্ষে ৩৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছে। সর্বমোট এই ছয় করবর্ষে ফাঁকি দেওয়া রাজস্বের পরিমাণ ৩২২ কোটি ২৬ লাখ ৬৯ হাজার ৩৭২ টাকা।

চার পরিচালকের ফাঁকি ৪০ কোটি টাকা

এই গ্রুপের চারজন পরিচালক নিজেদের করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে কর নথিতে করমুক্ত আয় হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। এঁরা হলেন মঈনুদ্দিন হাসান রশিদ, হাসান মাহমুদ রাজা, খন্দকার মঈনুল আহসান শামীম ও ফরিদুর রহমান খান। এর মধ্যে মঈনুদ্দিন হাসান ২০১৭-১৮ করবর্ষে চার কোটি ৩৩ লাখ টাকা ফাঁকি দিয়েছেন। হাসান মাহমুদ ২০১৭-১৮ করবর্ষে ১২ কোটি ৭১ লাখ ও ২০১৮-১৯ করবর্ষে পাঁচ কোটি ২৬ লাখ টাকা, খন্দকার মঈনুল আহসান ২০১৬-১৭ করবর্ষে ১২ কোটি ৪২ লাখ টাকা ও ২০১৭-১৮ করবর্ষে চার কোটি দুই লাখ টাকা ফাঁকি দিয়েছেন। এ ছাড়া ফরিদুর রহমান ২০১৭-১৮ করবর্ষে এক কোটি আট লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে এই কর ফাঁকির টাকা ঝুলিয়ে রাখতে করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে করমুক্ত দাবি করে রেফারেন্স মামলা করেন এই পরিচালকরা।

যোগসাজশে প্রভাবশালী আয়কর কর্মকর্তারা

ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড ও ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেডের বড় অঙ্কের কর ফাঁকির সঙ্গে কর অঞ্চল-৫-এর তৎকালীন সময়ের কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ২০১৮-১৯ করবর্ষ থেকে ২০২১-২২ করবর্ষ পর্যন্ত কমিশনার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন সোয়ায়েব আহমেদ। বিসিএস নবম ব্যাচের এই কর্মকর্তা এখন অবসরে আছেন। এরপর ২০২২-২৩ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত এই কর অঞ্চলের কমিশনার ছিলেন আবু সাঈদ মো. মুস্তাক। বর্তমানে তিনি পদোন্নতি পেয়ে সদস্য হয়েছেন।

কর অঞ্চল সূত্রে জানা গেছে, এই দুই কর কমিশনার চাপের মুখে অধস্তন অনেক কর্মকর্তাকে অনৈতিক কাজে যুক্ত করেছিলেন বলে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও এখন এসব বিষয় অনেক আগের এবং মনে নেই বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক কমিশনার ও বর্তমানে এনবিআরের সদস্য আবু সাঈদ মো. মুস্তাক। তিনি বলেন, ‘কর অঞ্চল-৫-এর কমিশনার হিসেবে আরো দেড়-দুই বছর আগে দায়িত্ব পালন করেছি। কোনো গ্রুপের টাকাই রফাদফা হয়নি। মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, কোনো অ্যাসেসমেন্টে যদি ভুল থেকে থাকে নতুন করে অ্যাসেসমেন্ট করুক।’

একই মত প্রকাশ করেছেন তৎকালীন রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়ের জামাই। শ্বশুরের প্রভাব খাটিয়ে সব সময় একাধিক সার্কেলের দায়িত্ব পালন করেছেন বলেও তাঁকে নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। মাহমুদুজ্জামান ছাড়াও এই কর অঞ্চলে রেঞ্জ কর্মকর্তা হিসেবে ছিলেন মো. মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। এ সময় ডেপুটি কমিশনার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন নাজনীন ফারহানা ও পল্লব কুমার দেবসহ আরো কয়েকজন।

আয়কর গোয়েন্দার সুপারিশ

এনবিআরের আয়কর গোয়েন্দার সুপারিশে বলা হয়েছে, ইউনাইটেড গ্রুপের বিপুল রাজস্ব পুনরুদ্ধারে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। কম্পানিগুলো ও তাদের পরিচালকদের লভ্যাংশ আয় থেকে ফাঁকি দেওয়া আয়কর আদায় করা না গেলে অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যান্য খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও ফাঁকি দিতে উৎসাহিত হবে। ফলে বিপুল রাজস্ব হারাবে সরকার। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, তথ্য-প্রযুক্তি খাতসহ অন্যান্য কর অব্যাহতি সুবিধাপ্রাপ্ত কম্পানিগুলো লভ্যাংশ আয়ের ওপর পরিশোধিত আয়কর ফেরত চাইতে পারে। ফলে বিপুল রাজস্ব ক্ষতির সম্ভাবনা তৈরি হবে।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে