শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৩, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

ঋণ পুনঃ তফসিলে বাধা, বিপাকে ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঋণ পুনঃ তফসিলে বাধা, বিপাকে ব্যবসায়ীরা

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতা, উচ্চ সুদের হার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট, আস্থাহীনতাসহ নানা কারণে দেশে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে। ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে একক গ্রাহক ঋণসীমার নতুন নিয়ম। পাশাপাশি গ্রুপভুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলে অন্য প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

একই সঙ্গে বাধা সৃষ্টি হয়েছে ঋণ পুনঃ তফসিলেও। নিতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন। এতে বিপাকে পড়েছে দেশের বড় বড় গ্রুপ। শিল্প বাঁচাতে ও কর্মসংস্থানের চাকা সচল রাখতে ঋণ পুনঃ তফসিলের পরামর্শ উদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকদের।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিনিয়োগ কমার ফলে বাড়ছে না কর্মসংস্থান। আর তলানিতে ঠেকেছে শিল্পোৎপাদন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের যাত্রায় তরুণদের ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির চাহিদার মধ্যে নানামুখী সংকটে জর্জরিত উদ্যোক্তারা। দেশের বড় বড় গ্রুপ বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিভিন্ন ধরনের শিল্প ও ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে।

এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই আমদানি-বিকল্প ও রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং কর্মরত রয়েছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লাখ লাখ লোক, যাদের সঙ্গে জড়িত রয়েছে তাদের পরিবারবর্গ ও আত্মীয়-স্বজন। এমন ক্রান্তিকালে দেশের সার্বিক উন্নয়নের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ানো উচিত হলেও উল্টো পদে পদে আসছে বাধা। দেশের বৃহৎ শিল্প গ্রুপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে ব্যাংক খাতের এক-তৃতীয়াংশ ঋণ আদায় অনিশ্চিত বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বলে আসছে কোনো ব্যবসায়ী গ্রুপকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, কোনো কম্পানি যদি প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে তাদের সহযোগিতা করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তাদের সুপারিশের মাধ্যমেই ব্যাংকগুলো ঋণ সুবিধা ও নীতি সুবিধার বিষয়ে বিবেচনা করতে পারে। গত ৩১ জানুয়ারি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বিভিন্ন সময় যেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের পুনর্গঠনে নীতি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে পাঁচ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কমিটির অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, বাছাইকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তার সুপারিশ করা; যাতে তারা পুনর্গঠনের মাধ্যমে সচল ও লাভজনক হয়ে ওঠে, অন্যদিকে ব্যাংকের ঋণ আদায়ও নিশ্চিত হয়। কিন্তু সেই কমিটি এখনো কার্যকর প্রক্রিয়া শুরু করেনি।

এই কমিটি পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ৫০ কোটি এবং তার চেয়ে বড় অঙ্কের যেসব ঋণ নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে শ্রেণীকৃত হয়েছে, সেগুলোর ব্যাপারে সদয় বিবেচনা করে বিশেষ সুবিধা দিতে পারবে। কিন্তু সেই কাজটিও এখনো শুরু হয়নি।

এদিকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খেলাপি ঋণ গণনা করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়‌মে ঋণ তিন মাস প‌রি‌শোধ না করলে খেলাপি হিসেবে প‌রিণত হ‌বে। ঋণ মন্দ মান হলে ১০০ শতাংশ প্রভিশন রাখতে হবে। গত ২৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে। নতুন নির্দেশনা ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল কার্যকর হবে।

নতুন নিয়মে ঋণের কিস্তি নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ না করলেই সেই ঋণ খেলাপি হবে। আর মেয়াদোত্তীর্ণের সময়সীমা তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে হলে নিম্ন, ছয় থেকে ১২ মাসের মধ্যে সন্দেহজনক এবং ১২ মাসের বেশি হলে মন্দ ঋণ হবে। নিয়মিত ঋণের জন্য ১ শতাংশ এবং খেলাপির বিপরীতে সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে। ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে নতুন নির্দেশনা কার্যকর হবে। তবে দেশের পরিস্থিতি ঠিক না হওয়ার আগে এমন সিদ্ধান্ত ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য আশঙ্কাজনক বলে মত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। এমন পরিস্থিতিতে গত বুধবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। যদিও এককালীন পরিশোধ করে পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে ঋণ নিয়মিত বিষয়ে ওই প্রজ্ঞাপনে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

উদ্যোক্তারা বলছেন, ডলার সাশ্রয়ে আমদানিতে কড়াকড়ি। সময়মতো এলসি করতে না পারা, জ্বালানির সংকটসহ নানা কারণে বহু কারখানার উৎপাদন নেমেছে শূন্যের কোঠায়। জ্বালানির সংকটে উৎপাদন ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ বন্ধ ছিল। কারখানায় বিক্ষোভ, হামলা-মামলার কারণে ভারী শিল্প, পোশাক ও টেক্সটাইল খাত মারাত্মক সংকটের মধ্যে পড়েছে। বেসরকারি খাতের ডিসেম্বর মাসের বিনিয়োগ চিত্র দেখেই বোঝা যায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রকৃত অবস্থা। ব্যবসার দৈনন্দিন খরচ চালানোই কঠিন হয়ে পড়েছে উদ্যোক্তাদের জন্য।

ডিসেম্বরে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭.২৮ শতাংশ। এর মধ্যে গত ১০ ফেব্রুয়ারি মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেখানে নীতি সুদহার ১০ শতাংশ এবং বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৯.৮ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। অন্যদিকে দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে ২৬ লাখ ৬০ হাজারে পৌঁছেছে। এসব মানুষের কর্মসংস্থান করতে হলে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই বলে মত বিশ্লেষকদের। এমন সময়ে ঋণ পুনঃ তফসিল করে যেখানে উদ্যোক্তাদের পাশে থাকার কথা সেখানে এমন সব নির্দেশনা জারি করা হচ্ছে, যার ফলে ঋণ খেলাপি হয়ে শিল্প-কারখানা বন্ধের উপক্রম হচ্ছে।

এসব বিষয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, ‘ব্যাংকের একক গ্রাহক ঋণসীমা ৩৫ থেকে ২৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছিল বিগত সরকার। সেটা ২০২২ সালে। সেখানে ফান্ডেড ১৫ শতাংশ এবং নন-ফান্ডেড ১০ শতাংশ করা হয়েছে। এখানে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে, কিন্তু সেটা আমলে নেওয়া হচ্ছে না। গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে আমাদের পক্ষ থেকে সেটি ৩৫ শতাংশ রাখার প্রস্তাব দিয়েছি। কিন্তু চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।’ সংকটের এই সময়ে ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার দাবি জানিয়েছেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

২০২৩ সালের জুলাইয়ে জাতীয় সংসদে একটি আইন পাস করা হয়। এরপর ২০২৪ সালের ৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ব্যাংক কম্পানি আইন অনুযায়ী, কোনো খেলাপি গ্রাহককে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো ঋণ দিতে পারবে না। তবে এই আইনের অন্য ধারায় বলা হয়েছে, পরস্পর স্বার্থসংশ্লিষ্ট গ্রুপভুক্ত কোনো খেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যদি ইচ্ছাকৃত খেলাপি না হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যদি প্রতীয়মান হয় যে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তিসংগত কারণ আছে, তাহলে একই গ্রুপভুক্ত অন্য প্রতিষ্ঠান খেলাপি বলে গণ্য হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে ঋণ দেওয়া যাবে। এর পর থেকে গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলেও অন্য প্রতিষ্ঠান ঋণ পেয়ে আসছিল। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের পর সেই বিধান বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কঠোর ভূমিকা পালন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২২ সালের ১৫ জানুয়ারি একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, একক গ্রাহক ঋণসীমা হবে মোট ২৫ শতাংশ। সেই প্রজ্ঞাপনে তখন বলা হয়েছিল, বর্তমানে একটি ব্যাংক ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড মিলিয়ে একজন গ্রাহককে মোট মূলধনের সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দিতে পারে। এ সীমা পরিবর্তন করে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকের বৃহৎ ঋণের পরিমাণও আগের চেয়ে কমানো হয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল ২০২৫ থেকে এসব নির্দেশনা কার্যকর হবে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বাড়ার কারণে নতুন করে ঋণ না নিয়েও আগের নেওয়া ঋণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। অতিক্রম করেছে একক গ্রাহক ঋণসীমা। তাই ডলারের দাম বাড়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পুনরায় একজন গ্রাহককে মোট মূলধনের সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুবিধা দেওয়া উচিত।

অর্থনীতিবিদ ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে কোনো কম্পানির একক গ্রাহক ঋণসীমা যদি অতিক্রম করে তাহলে বিবেচনা করা যেতে পারে।

সূত্র : কালের কণ্ঠ 

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা