শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৮, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

নামে-বেনামে টাকা লোপাট

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

লুট আড়াই লাখ কোটি টাকা, কেলেঙ্কারির হোতা শতাধিক পরিচালক, আট বছরে পরিচালকদের ঋণ বেড়েছে ১৬০ শতাংশ, ১৬টি ব্যাংক পরিচালকদের দিয়েছে ৫ হাজার কোটির বেশি টাকা, পরিচালকদের রেকর্ড ২৭ হাজার কোটি টাকা দিয়ে শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

ব্যাংকের টাকা সাধারণ গ্রাহকের। আর তা ‘রক্ষক হয়ে ভক্ষক’-এর মতো নির্বিচারে লুটপাট করেছেন মালিকরা। পরিচালকের তকমা লাগিয়ে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়েছেন যোগসাজশ করে। নামে-বেনামে, ভুয়া নথিপত্র আর জাল দলিলে রীতিমতো ‘হাওয়া’ করে দিয়েছেন শতকোটি নয়, হাজার কোটি নয়; প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা।

বিশ্বের ব্যাংকিং জগতের এমন বিরল ‘টাকা লোপাটে’র ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে সব নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখে ধুলা দিয়ে। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করার দাওয়াই দিয়ে ওরাই আবার এখনো নিজ নিজ অবস্থানে বহাল তবিয়তে। ব্যাংকগুলো সংকটে, গ্রাহকরা টাকার জন্য পথে পথে, সৎ উদ্যোক্তারা উচ্চ সুদেও বিনিয়োগের জন্য পাচ্ছেন না ঋণ। কিন্তু নজিরবিহীন আর্থিক কেলেঙ্কারির ‘নায়ক’ ওই ব্যাংক পরিচালকদের শাস্তি হচ্ছে না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, তাঁরা ব্যাংক খাতকে অর্থ আত্মসাতের একটা জায়গা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের এখন শাস্তি হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশে বর্তমানে নতুন-পুরনো মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি ৫২টি এবং ৯টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এসব ব্যাংকের মোট পরিচালকের সংখ্যা ৭৬০।

তাঁদের মধ্যে এক শরও বেশি পরিচালক ব্যাংকিং খাতে মূলত লুটপাট চালিয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত বছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংক খাতে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে এই ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ আট বছরে ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে পরিচালকদের ঋণ তুলে নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ১৬০ শতাংশ। ডিসেম্বরের হালনাগাদ প্রতিবেদন তৈরির কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এটা চূড়ান্ত হলে পরিচালকদের ঋণের হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে। নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে একে অন্যের ব্যাংক থেকে এই বিপুল অঙ্কের ঋণ তাঁরা হাতিয়ে নিয়েছেন। আবার যেসব পরিচালকের মাধ্যমে সুবিধা নিচ্ছেন, তাঁদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ ছাড়েও সহায়তা করছেন ব্যাংক পরিচালকরা। এক কথায় মিলেমিশে লুটপাটে নেমেছিলেন ব্যাংক পরিচালকরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধি অনুযায়ী, পরিচালকরা নিজ ব্যাংক থেকে তাঁদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারছেন না। তবে তাঁদের অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে কোনো বাধা নেই। ফলে পরিচালকরা এখন পরস্পর যোগসাজশে একে অন্যের ব্যাংক থেকে যেমন ঋণ নিচ্ছেন, তেমনি প্রভাব খাটিয়ে অন্য সুবিধাও নিচ্ছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিচালকরা তাঁদের ঋণের তথ্য গোপন করে গড়ে তুলছেন বেনামি প্রতিষ্ঠান। ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রাখা হচ্ছে ব্যাংক পরিচালকের আত্মীয় বা পরিচিতজনদের। এ ক্ষেত্রে কোনো কোনো পরিচালক তাঁর ড্রাইভার ও সহকারীদের নামও ব্যবহার করছেন।

তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে নিজ ব্যাংক থেকে পরিচালকরা এক হাজার ৩৪০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। তবে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন দুই লাখ ৩২ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকার মতো। এসব ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণও প্রায় হাজার কোটি টাকা।

বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, গত ১৫ বছরে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা নামে-বেনামে অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ হিসাব করলে পরিচালকদের ঋণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এবং এনআরবি ও সীমান্ত ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুখলেসুর বলেন, ‘আসলে ব্যাংক খাতের দুর্বলতার সঙ্গে প্রক্রিয়া, নীতি, নজরদারির অভাব জড়িত। এ ছাড়া ছিল না স্বচ্ছতা-জবাবদিহি। ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বোর্ড, রেগুলেটর তাঁদের কারোরই জবাবদিহি ছিল না ওই সময়। সবাই কম্প্রোমাইজ করেছেন। রক্ষক ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। এই টাকা ফেরানোও কঠিন। সময়সাপেক্ষ। আর ব্যাংক সরাসরি মামলাও করতে পারে না। বিএফআইইউয়ের মাধ্যমে মামলা করতে পারে দুদক। দীর্ঘসূত্রতায় আটকে যায়। আসলে আইনি কাঠামো ঠিক করতে হবে। না হলে তাঁদের শায়েস্তা করা যাবে না।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সরকারি-বেসরকারি ৬১টি ব্যাংকের মধ্যে ৫৮টি ব্যাংকই পরিচালকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি করে ঋণ দিয়েছে।

বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা। আর দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পূবালী ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি টাকা। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। ব্যাংকটি থেকে পরিচালকরা নিয়েছেন সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ। আর পঞ্চম স্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে ঋণ ১০ হাজার কোটি টাকা।

এ ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের পরিচালকদের পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ দিয়েছে আরো ১১টি ব্যাংক। এর মধ্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে পরিচালকদের ঋণ আট হাজার কোটি টাকার বেশি। সাত হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার তালিকায় রয়েছে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংক। ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং সাইথইস্ট ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন ছয় হাজার কোটি টাকার বেশি। আর পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকের পরিচালকরা।

অন্য ব্যাংকের পাশাপাশি পরিচালকদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ায় শীর্ষে অবস্থান করছে বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালকরা নিজের ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন ৯০ কোটি টাকা। চতুর্থ অবস্থানে থাকা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫৯ কোটি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা প্রিমিয়ার ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫২ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্য মতে, সরকার পরিবর্তনের পর ১৪টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন করা হয়েছে। পদ হারিয়েছেন পঞ্চাশের বেশি পরিচালক। যাঁরা ঋণ নিয়ে এখনো ফেরত দেননি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, প্রভাবশালী পরিচালকরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণে পরিচালকদের ঋণ কমে গেছে। কারণ পরিচালকদের ঋণের খাতা থেকে বাদ পড়েছে এস আলম, বেক্সিমকো, আরামিট, প্রিমিয়ারসহ বিভিন্ন গ্রুপের পরিচালকদের নাম। তবে প্রতিবেদন শেষ হলে এক লাখ কোটি টাকার ঘরে নেমে যেতে পারে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ।

ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে পদ হারিয়েছেন শিকদার গ্রুপের রন হক ও রিক হক শিকদার। শুধু দুই ভাই নন, ৪৬৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রন হক-রিক হকসহ ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ১০ পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। স্বতন্ত্র পরিচালক সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, পারভীন হক, মনোয়ারা হক, মো. নায়মুজ্জামান, খলিলুর রহমান, মো. আনোয়ার হোসেন, মাবরুর হোসেন ও জাকারিয়া তাহেরকেও আসামি করা হয়েছে।

পরিচালকদের মধ্যে বড় ঋণগ্রহীতার তালিকায় ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সরকার বদলের পর তিনি গ্রেপ্তার হন। ঋণখেলাপির কারণে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক পদ হারিয়েছেন সালমান এফ রহমানের ছেলে সায়ান ফজলুর রহমান।

ব্যাংক খাত থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলমের (এস আলম) বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংস্থাটির আয়কর বিভাগ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। সাইফুল আলমসহ  ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, কমার্স ব্যাংকসহ একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমা থেকে আহসানুল আলম ও বেলাল আহমেদের মতো ২০ জনের বেশি প্রতিনিধি পরিচালক দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। বলতে গেলে তাঁদের প্রায় সবাই ধরাছোঁয়ার বাইরে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবিএল) চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ পরিবারের সব সদস্যদের পর্ষদ থেকে বের করে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাঁদের কেউই এখন দেশে নেই।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড পিস স্টাডিজের (সিএসপিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে হাতে গোনা কিছু পরিচালক পুরো ব্যাংক খাতকে নষ্ট করেছেন। নামে-বেনামে ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার করেছেন। এখন সেই ঋণগুলো খেলাপি হয়ে ক্যান্সারের রূপ ধারণ করেছে। এই ঋণগুলো আদায়ের জন্য সবচেয়ে ভালো হতো যদি তাঁদের জামানতগুলো বিক্রি করে দেওয়া যেত। কিন্তু ঋণের বিপরীতে তাঁরা যে সম্পদ জামানত রেখেছেন তা দিয়ে ১০ শতাংশ টাকাও আদায় করা সম্ভব নয়। তাই সব দিকেই সমস্যা। এখন ইন্টারপোলের মাধ্যমে সরকার টু সরকার আলোচনার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যাংক পরিচালকদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত।’

ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ওপর পরিচালকদের বেআইনি ও অনৈতিক চাপে দিশাহারা ব্যাংক খাতের সার্বিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা। পরিচালকদের বেপরোয়া চাপ, দুর্নীতি, অনিয়ম, নিয়োগেও নজিরবিহীন স্বেচ্ছাচার। সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি ব্যাংকেই এখন বেনামি ঋণের পাহাড়। পরিচালকদের চাপে এমডিরা রীতিমতো জিম্মি।

জানা যায়, কম সুদে ঋণ অনুমোদন ও ঋণ পুনর্গঠনসহ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক পরিচালকরাই। নিয়ন্ত্রকরা মাঝে মাঝে তদন্ত করলেও তা অনেকটাই লোক দেখানো। ফলে জড়িতদের বিরুদ্ধে সত্যিকার অর্থে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

অথচ দেশে এখনো ভালো গ্রাহকের সংখ্যাই বেশি। অনেক শিল্প  গ্রুপ নিজের পুঁজিতে বিপুল কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখছে। তারা যখন উদ্যোগ প্রসারে আরো টাকার প্রয়োজনে ব্যাংকে আসেন, তখন বঞ্চিত হন। তাঁদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে উচ্চ সুদহার, নানান শর্ত, হয়রানি আর যত সব অজুহাত। তাঁরা টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘোরেন, অথচ লুটপাটকারী পরিচালকরা ব্যাংকের বিপুল অঙ্কের টাকা মেরে দিয়ে দেশে-বিদেশে বাড়ি, গাড়ি কিনে বিলাসী জীবনযাপন করছেন। থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

নিয়মানুযায়ী পরিচালক থাকতে হলে একজনের কমপক্ষে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। কোনো পরিবার বা গ্রুপের হাতে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার থাকতে পারবে না। এ জন্য ব্যাংকের কর্তৃত্ব নিজেদের হাতে রাখতে বেনামে পরিচালকরা বেশির ভাগ শেয়ার নিজেদের হাতে রাখছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদন্তেও এ ধরনের ঘটনা ধরা পড়েছে।

প্রথম ও দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্যাংকগুলো চালু করার সময় কোনো কোনো উদ্যোক্তা পাঁচ থেকে ১০ কোটি টাকা দিয়েও পরিচালক হতে পেরেছেন। কারো শেয়ার ছিল ২০ থেকে ৫০ লাখের মধ্যে।

অথচ এর বিপরীতে অনেকেই ঋণ নিয়েছেন কয়েক শ কোটি টাকা থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে
উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা