শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৮, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

নামে-বেনামে টাকা লোপাট

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

লুট আড়াই লাখ কোটি টাকা, কেলেঙ্কারির হোতা শতাধিক পরিচালক, আট বছরে পরিচালকদের ঋণ বেড়েছে ১৬০ শতাংশ, ১৬টি ব্যাংক পরিচালকদের দিয়েছে ৫ হাজার কোটির বেশি টাকা, পরিচালকদের রেকর্ড ২৭ হাজার কোটি টাকা দিয়ে শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

ব্যাংকের টাকা সাধারণ গ্রাহকের। আর তা ‘রক্ষক হয়ে ভক্ষক’-এর মতো নির্বিচারে লুটপাট করেছেন মালিকরা। পরিচালকের তকমা লাগিয়ে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়েছেন যোগসাজশ করে। নামে-বেনামে, ভুয়া নথিপত্র আর জাল দলিলে রীতিমতো ‘হাওয়া’ করে দিয়েছেন শতকোটি নয়, হাজার কোটি নয়; প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা।

বিশ্বের ব্যাংকিং জগতের এমন বিরল ‘টাকা লোপাটে’র ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে সব নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখে ধুলা দিয়ে। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করার দাওয়াই দিয়ে ওরাই আবার এখনো নিজ নিজ অবস্থানে বহাল তবিয়তে। ব্যাংকগুলো সংকটে, গ্রাহকরা টাকার জন্য পথে পথে, সৎ উদ্যোক্তারা উচ্চ সুদেও বিনিয়োগের জন্য পাচ্ছেন না ঋণ। কিন্তু নজিরবিহীন আর্থিক কেলেঙ্কারির ‘নায়ক’ ওই ব্যাংক পরিচালকদের শাস্তি হচ্ছে না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, তাঁরা ব্যাংক খাতকে অর্থ আত্মসাতের একটা জায়গা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের এখন শাস্তি হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশে বর্তমানে নতুন-পুরনো মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি ৫২টি এবং ৯টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এসব ব্যাংকের মোট পরিচালকের সংখ্যা ৭৬০।

তাঁদের মধ্যে এক শরও বেশি পরিচালক ব্যাংকিং খাতে মূলত লুটপাট চালিয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত বছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংক খাতে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে এই ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ আট বছরে ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে পরিচালকদের ঋণ তুলে নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ১৬০ শতাংশ। ডিসেম্বরের হালনাগাদ প্রতিবেদন তৈরির কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এটা চূড়ান্ত হলে পরিচালকদের ঋণের হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে। নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে একে অন্যের ব্যাংক থেকে এই বিপুল অঙ্কের ঋণ তাঁরা হাতিয়ে নিয়েছেন। আবার যেসব পরিচালকের মাধ্যমে সুবিধা নিচ্ছেন, তাঁদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ ছাড়েও সহায়তা করছেন ব্যাংক পরিচালকরা। এক কথায় মিলেমিশে লুটপাটে নেমেছিলেন ব্যাংক পরিচালকরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধি অনুযায়ী, পরিচালকরা নিজ ব্যাংক থেকে তাঁদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারছেন না। তবে তাঁদের অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে কোনো বাধা নেই। ফলে পরিচালকরা এখন পরস্পর যোগসাজশে একে অন্যের ব্যাংক থেকে যেমন ঋণ নিচ্ছেন, তেমনি প্রভাব খাটিয়ে অন্য সুবিধাও নিচ্ছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিচালকরা তাঁদের ঋণের তথ্য গোপন করে গড়ে তুলছেন বেনামি প্রতিষ্ঠান। ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রাখা হচ্ছে ব্যাংক পরিচালকের আত্মীয় বা পরিচিতজনদের। এ ক্ষেত্রে কোনো কোনো পরিচালক তাঁর ড্রাইভার ও সহকারীদের নামও ব্যবহার করছেন।

তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে নিজ ব্যাংক থেকে পরিচালকরা এক হাজার ৩৪০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। তবে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন দুই লাখ ৩২ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকার মতো। এসব ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণও প্রায় হাজার কোটি টাকা।

বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, গত ১৫ বছরে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা নামে-বেনামে অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ হিসাব করলে পরিচালকদের ঋণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এবং এনআরবি ও সীমান্ত ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুখলেসুর বলেন, ‘আসলে ব্যাংক খাতের দুর্বলতার সঙ্গে প্রক্রিয়া, নীতি, নজরদারির অভাব জড়িত। এ ছাড়া ছিল না স্বচ্ছতা-জবাবদিহি। ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বোর্ড, রেগুলেটর তাঁদের কারোরই জবাবদিহি ছিল না ওই সময়। সবাই কম্প্রোমাইজ করেছেন। রক্ষক ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। এই টাকা ফেরানোও কঠিন। সময়সাপেক্ষ। আর ব্যাংক সরাসরি মামলাও করতে পারে না। বিএফআইইউয়ের মাধ্যমে মামলা করতে পারে দুদক। দীর্ঘসূত্রতায় আটকে যায়। আসলে আইনি কাঠামো ঠিক করতে হবে। না হলে তাঁদের শায়েস্তা করা যাবে না।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সরকারি-বেসরকারি ৬১টি ব্যাংকের মধ্যে ৫৮টি ব্যাংকই পরিচালকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি করে ঋণ দিয়েছে।

বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা। আর দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পূবালী ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি টাকা। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। ব্যাংকটি থেকে পরিচালকরা নিয়েছেন সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ। আর পঞ্চম স্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে ঋণ ১০ হাজার কোটি টাকা।

এ ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের পরিচালকদের পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ দিয়েছে আরো ১১টি ব্যাংক। এর মধ্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে পরিচালকদের ঋণ আট হাজার কোটি টাকার বেশি। সাত হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার তালিকায় রয়েছে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংক। ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং সাইথইস্ট ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন ছয় হাজার কোটি টাকার বেশি। আর পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকের পরিচালকরা।

অন্য ব্যাংকের পাশাপাশি পরিচালকদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ায় শীর্ষে অবস্থান করছে বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালকরা নিজের ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন ৯০ কোটি টাকা। চতুর্থ অবস্থানে থাকা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫৯ কোটি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা প্রিমিয়ার ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫২ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্য মতে, সরকার পরিবর্তনের পর ১৪টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন করা হয়েছে। পদ হারিয়েছেন পঞ্চাশের বেশি পরিচালক। যাঁরা ঋণ নিয়ে এখনো ফেরত দেননি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, প্রভাবশালী পরিচালকরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণে পরিচালকদের ঋণ কমে গেছে। কারণ পরিচালকদের ঋণের খাতা থেকে বাদ পড়েছে এস আলম, বেক্সিমকো, আরামিট, প্রিমিয়ারসহ বিভিন্ন গ্রুপের পরিচালকদের নাম। তবে প্রতিবেদন শেষ হলে এক লাখ কোটি টাকার ঘরে নেমে যেতে পারে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ।

ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে পদ হারিয়েছেন শিকদার গ্রুপের রন হক ও রিক হক শিকদার। শুধু দুই ভাই নন, ৪৬৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রন হক-রিক হকসহ ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ১০ পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। স্বতন্ত্র পরিচালক সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, পারভীন হক, মনোয়ারা হক, মো. নায়মুজ্জামান, খলিলুর রহমান, মো. আনোয়ার হোসেন, মাবরুর হোসেন ও জাকারিয়া তাহেরকেও আসামি করা হয়েছে।

পরিচালকদের মধ্যে বড় ঋণগ্রহীতার তালিকায় ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সরকার বদলের পর তিনি গ্রেপ্তার হন। ঋণখেলাপির কারণে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক পদ হারিয়েছেন সালমান এফ রহমানের ছেলে সায়ান ফজলুর রহমান।

ব্যাংক খাত থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলমের (এস আলম) বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংস্থাটির আয়কর বিভাগ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। সাইফুল আলমসহ  ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, কমার্স ব্যাংকসহ একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমা থেকে আহসানুল আলম ও বেলাল আহমেদের মতো ২০ জনের বেশি প্রতিনিধি পরিচালক দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। বলতে গেলে তাঁদের প্রায় সবাই ধরাছোঁয়ার বাইরে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবিএল) চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ পরিবারের সব সদস্যদের পর্ষদ থেকে বের করে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাঁদের কেউই এখন দেশে নেই।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড পিস স্টাডিজের (সিএসপিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে হাতে গোনা কিছু পরিচালক পুরো ব্যাংক খাতকে নষ্ট করেছেন। নামে-বেনামে ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার করেছেন। এখন সেই ঋণগুলো খেলাপি হয়ে ক্যান্সারের রূপ ধারণ করেছে। এই ঋণগুলো আদায়ের জন্য সবচেয়ে ভালো হতো যদি তাঁদের জামানতগুলো বিক্রি করে দেওয়া যেত। কিন্তু ঋণের বিপরীতে তাঁরা যে সম্পদ জামানত রেখেছেন তা দিয়ে ১০ শতাংশ টাকাও আদায় করা সম্ভব নয়। তাই সব দিকেই সমস্যা। এখন ইন্টারপোলের মাধ্যমে সরকার টু সরকার আলোচনার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যাংক পরিচালকদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত।’

ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ওপর পরিচালকদের বেআইনি ও অনৈতিক চাপে দিশাহারা ব্যাংক খাতের সার্বিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা। পরিচালকদের বেপরোয়া চাপ, দুর্নীতি, অনিয়ম, নিয়োগেও নজিরবিহীন স্বেচ্ছাচার। সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি ব্যাংকেই এখন বেনামি ঋণের পাহাড়। পরিচালকদের চাপে এমডিরা রীতিমতো জিম্মি।

জানা যায়, কম সুদে ঋণ অনুমোদন ও ঋণ পুনর্গঠনসহ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক পরিচালকরাই। নিয়ন্ত্রকরা মাঝে মাঝে তদন্ত করলেও তা অনেকটাই লোক দেখানো। ফলে জড়িতদের বিরুদ্ধে সত্যিকার অর্থে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

অথচ দেশে এখনো ভালো গ্রাহকের সংখ্যাই বেশি। অনেক শিল্প  গ্রুপ নিজের পুঁজিতে বিপুল কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখছে। তারা যখন উদ্যোগ প্রসারে আরো টাকার প্রয়োজনে ব্যাংকে আসেন, তখন বঞ্চিত হন। তাঁদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে উচ্চ সুদহার, নানান শর্ত, হয়রানি আর যত সব অজুহাত। তাঁরা টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘোরেন, অথচ লুটপাটকারী পরিচালকরা ব্যাংকের বিপুল অঙ্কের টাকা মেরে দিয়ে দেশে-বিদেশে বাড়ি, গাড়ি কিনে বিলাসী জীবনযাপন করছেন। থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

নিয়মানুযায়ী পরিচালক থাকতে হলে একজনের কমপক্ষে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। কোনো পরিবার বা গ্রুপের হাতে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার থাকতে পারবে না। এ জন্য ব্যাংকের কর্তৃত্ব নিজেদের হাতে রাখতে বেনামে পরিচালকরা বেশির ভাগ শেয়ার নিজেদের হাতে রাখছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদন্তেও এ ধরনের ঘটনা ধরা পড়েছে।

প্রথম ও দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্যাংকগুলো চালু করার সময় কোনো কোনো উদ্যোক্তা পাঁচ থেকে ১০ কোটি টাকা দিয়েও পরিচালক হতে পেরেছেন। কারো শেয়ার ছিল ২০ থেকে ৫০ লাখের মধ্যে।

অথচ এর বিপরীতে অনেকেই ঋণ নিয়েছেন কয়েক শ কোটি টাকা থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন
টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪
নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন

ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি
ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না
নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না

নগর জীবন

দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম