শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৮, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

নামে-বেনামে টাকা লোপাট

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

লুট আড়াই লাখ কোটি টাকা, কেলেঙ্কারির হোতা শতাধিক পরিচালক, আট বছরে পরিচালকদের ঋণ বেড়েছে ১৬০ শতাংশ, ১৬টি ব্যাংক পরিচালকদের দিয়েছে ৫ হাজার কোটির বেশি টাকা, পরিচালকদের রেকর্ড ২৭ হাজার কোটি টাকা দিয়ে শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

ব্যাংকের টাকা সাধারণ গ্রাহকের। আর তা ‘রক্ষক হয়ে ভক্ষক’-এর মতো নির্বিচারে লুটপাট করেছেন মালিকরা। পরিচালকের তকমা লাগিয়ে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়েছেন যোগসাজশ করে। নামে-বেনামে, ভুয়া নথিপত্র আর জাল দলিলে রীতিমতো ‘হাওয়া’ করে দিয়েছেন শতকোটি নয়, হাজার কোটি নয়; প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা।

বিশ্বের ব্যাংকিং জগতের এমন বিরল ‘টাকা লোপাটে’র ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে সব নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখে ধুলা দিয়ে। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করার দাওয়াই দিয়ে ওরাই আবার এখনো নিজ নিজ অবস্থানে বহাল তবিয়তে। ব্যাংকগুলো সংকটে, গ্রাহকরা টাকার জন্য পথে পথে, সৎ উদ্যোক্তারা উচ্চ সুদেও বিনিয়োগের জন্য পাচ্ছেন না ঋণ। কিন্তু নজিরবিহীন আর্থিক কেলেঙ্কারির ‘নায়ক’ ওই ব্যাংক পরিচালকদের শাস্তি হচ্ছে না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, তাঁরা ব্যাংক খাতকে অর্থ আত্মসাতের একটা জায়গা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের এখন শাস্তি হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশে বর্তমানে নতুন-পুরনো মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি ৫২টি এবং ৯টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এসব ব্যাংকের মোট পরিচালকের সংখ্যা ৭৬০।

তাঁদের মধ্যে এক শরও বেশি পরিচালক ব্যাংকিং খাতে মূলত লুটপাট চালিয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত বছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংক খাতে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে এই ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ আট বছরে ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে পরিচালকদের ঋণ তুলে নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ১৬০ শতাংশ। ডিসেম্বরের হালনাগাদ প্রতিবেদন তৈরির কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এটা চূড়ান্ত হলে পরিচালকদের ঋণের হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে। নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে একে অন্যের ব্যাংক থেকে এই বিপুল অঙ্কের ঋণ তাঁরা হাতিয়ে নিয়েছেন। আবার যেসব পরিচালকের মাধ্যমে সুবিধা নিচ্ছেন, তাঁদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ ছাড়েও সহায়তা করছেন ব্যাংক পরিচালকরা। এক কথায় মিলেমিশে লুটপাটে নেমেছিলেন ব্যাংক পরিচালকরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধি অনুযায়ী, পরিচালকরা নিজ ব্যাংক থেকে তাঁদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারছেন না। তবে তাঁদের অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে কোনো বাধা নেই। ফলে পরিচালকরা এখন পরস্পর যোগসাজশে একে অন্যের ব্যাংক থেকে যেমন ঋণ নিচ্ছেন, তেমনি প্রভাব খাটিয়ে অন্য সুবিধাও নিচ্ছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিচালকরা তাঁদের ঋণের তথ্য গোপন করে গড়ে তুলছেন বেনামি প্রতিষ্ঠান। ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রাখা হচ্ছে ব্যাংক পরিচালকের আত্মীয় বা পরিচিতজনদের। এ ক্ষেত্রে কোনো কোনো পরিচালক তাঁর ড্রাইভার ও সহকারীদের নামও ব্যবহার করছেন।

তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে নিজ ব্যাংক থেকে পরিচালকরা এক হাজার ৩৪০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। তবে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন দুই লাখ ৩২ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকার মতো। এসব ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণও প্রায় হাজার কোটি টাকা।

বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, গত ১৫ বছরে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা নামে-বেনামে অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ হিসাব করলে পরিচালকদের ঋণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এবং এনআরবি ও সীমান্ত ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুখলেসুর বলেন, ‘আসলে ব্যাংক খাতের দুর্বলতার সঙ্গে প্রক্রিয়া, নীতি, নজরদারির অভাব জড়িত। এ ছাড়া ছিল না স্বচ্ছতা-জবাবদিহি। ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বোর্ড, রেগুলেটর তাঁদের কারোরই জবাবদিহি ছিল না ওই সময়। সবাই কম্প্রোমাইজ করেছেন। রক্ষক ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। এই টাকা ফেরানোও কঠিন। সময়সাপেক্ষ। আর ব্যাংক সরাসরি মামলাও করতে পারে না। বিএফআইইউয়ের মাধ্যমে মামলা করতে পারে দুদক। দীর্ঘসূত্রতায় আটকে যায়। আসলে আইনি কাঠামো ঠিক করতে হবে। না হলে তাঁদের শায়েস্তা করা যাবে না।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সরকারি-বেসরকারি ৬১টি ব্যাংকের মধ্যে ৫৮টি ব্যাংকই পরিচালকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি করে ঋণ দিয়েছে।

বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিভিন্ন ব্যাংক পরিচালককে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা। আর দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পূবালী ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি টাকা। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। ব্যাংকটি থেকে পরিচালকরা নিয়েছেন সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ। আর পঞ্চম স্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে ঋণ ১০ হাজার কোটি টাকা।

এ ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের পরিচালকদের পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ দিয়েছে আরো ১১টি ব্যাংক। এর মধ্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে পরিচালকদের ঋণ আট হাজার কোটি টাকার বেশি। সাত হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার তালিকায় রয়েছে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংক। ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং সাইথইস্ট ব্যাংক থেকে পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন ছয় হাজার কোটি টাকার বেশি। আর পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকের পরিচালকরা।

অন্য ব্যাংকের পাশাপাশি পরিচালকদের নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ায় শীর্ষে অবস্থান করছে বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালকরা নিজের ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন ৯০ কোটি টাকা। চতুর্থ অবস্থানে থাকা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫৯ কোটি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা প্রিমিয়ার ব্যাংকের পরিচালকদের ঋণ ৫২ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্য মতে, সরকার পরিবর্তনের পর ১৪টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন করা হয়েছে। পদ হারিয়েছেন পঞ্চাশের বেশি পরিচালক। যাঁরা ঋণ নিয়ে এখনো ফেরত দেননি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, প্রভাবশালী পরিচালকরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণে পরিচালকদের ঋণ কমে গেছে। কারণ পরিচালকদের ঋণের খাতা থেকে বাদ পড়েছে এস আলম, বেক্সিমকো, আরামিট, প্রিমিয়ারসহ বিভিন্ন গ্রুপের পরিচালকদের নাম। তবে প্রতিবেদন শেষ হলে এক লাখ কোটি টাকার ঘরে নেমে যেতে পারে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ।

ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে পদ হারিয়েছেন শিকদার গ্রুপের রন হক ও রিক হক শিকদার। শুধু দুই ভাই নন, ৪৬৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রন হক-রিক হকসহ ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ১০ পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। স্বতন্ত্র পরিচালক সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, পারভীন হক, মনোয়ারা হক, মো. নায়মুজ্জামান, খলিলুর রহমান, মো. আনোয়ার হোসেন, মাবরুর হোসেন ও জাকারিয়া তাহেরকেও আসামি করা হয়েছে।

পরিচালকদের মধ্যে বড় ঋণগ্রহীতার তালিকায় ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সরকার বদলের পর তিনি গ্রেপ্তার হন। ঋণখেলাপির কারণে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক পদ হারিয়েছেন সালমান এফ রহমানের ছেলে সায়ান ফজলুর রহমান।

ব্যাংক খাত থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলমের (এস আলম) বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংস্থাটির আয়কর বিভাগ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। সাইফুল আলমসহ  ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, কমার্স ব্যাংকসহ একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমা থেকে আহসানুল আলম ও বেলাল আহমেদের মতো ২০ জনের বেশি প্রতিনিধি পরিচালক দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। বলতে গেলে তাঁদের প্রায় সবাই ধরাছোঁয়ার বাইরে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবিএল) চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ পরিবারের সব সদস্যদের পর্ষদ থেকে বের করে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাঁদের কেউই এখন দেশে নেই।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড পিস স্টাডিজের (সিএসপিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে হাতে গোনা কিছু পরিচালক পুরো ব্যাংক খাতকে নষ্ট করেছেন। নামে-বেনামে ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার করেছেন। এখন সেই ঋণগুলো খেলাপি হয়ে ক্যান্সারের রূপ ধারণ করেছে। এই ঋণগুলো আদায়ের জন্য সবচেয়ে ভালো হতো যদি তাঁদের জামানতগুলো বিক্রি করে দেওয়া যেত। কিন্তু ঋণের বিপরীতে তাঁরা যে সম্পদ জামানত রেখেছেন তা দিয়ে ১০ শতাংশ টাকাও আদায় করা সম্ভব নয়। তাই সব দিকেই সমস্যা। এখন ইন্টারপোলের মাধ্যমে সরকার টু সরকার আলোচনার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যাংক পরিচালকদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত।’

ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ওপর পরিচালকদের বেআইনি ও অনৈতিক চাপে দিশাহারা ব্যাংক খাতের সার্বিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা। পরিচালকদের বেপরোয়া চাপ, দুর্নীতি, অনিয়ম, নিয়োগেও নজিরবিহীন স্বেচ্ছাচার। সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি ব্যাংকেই এখন বেনামি ঋণের পাহাড়। পরিচালকদের চাপে এমডিরা রীতিমতো জিম্মি।

জানা যায়, কম সুদে ঋণ অনুমোদন ও ঋণ পুনর্গঠনসহ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক পরিচালকরাই। নিয়ন্ত্রকরা মাঝে মাঝে তদন্ত করলেও তা অনেকটাই লোক দেখানো। ফলে জড়িতদের বিরুদ্ধে সত্যিকার অর্থে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

অথচ দেশে এখনো ভালো গ্রাহকের সংখ্যাই বেশি। অনেক শিল্প  গ্রুপ নিজের পুঁজিতে বিপুল কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখছে। তারা যখন উদ্যোগ প্রসারে আরো টাকার প্রয়োজনে ব্যাংকে আসেন, তখন বঞ্চিত হন। তাঁদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে উচ্চ সুদহার, নানান শর্ত, হয়রানি আর যত সব অজুহাত। তাঁরা টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘোরেন, অথচ লুটপাটকারী পরিচালকরা ব্যাংকের বিপুল অঙ্কের টাকা মেরে দিয়ে দেশে-বিদেশে বাড়ি, গাড়ি কিনে বিলাসী জীবনযাপন করছেন। থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

নিয়মানুযায়ী পরিচালক থাকতে হলে একজনের কমপক্ষে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। কোনো পরিবার বা গ্রুপের হাতে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার থাকতে পারবে না। এ জন্য ব্যাংকের কর্তৃত্ব নিজেদের হাতে রাখতে বেনামে পরিচালকরা বেশির ভাগ শেয়ার নিজেদের হাতে রাখছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদন্তেও এ ধরনের ঘটনা ধরা পড়েছে।

প্রথম ও দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্যাংকগুলো চালু করার সময় কোনো কোনো উদ্যোক্তা পাঁচ থেকে ১০ কোটি টাকা দিয়েও পরিচালক হতে পেরেছেন। কারো শেয়ার ছিল ২০ থেকে ৫০ লাখের মধ্যে।

অথচ এর বিপরীতে অনেকেই ঋণ নিয়েছেন কয়েক শ কোটি টাকা থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না
আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
সর্বশেষ খবর
শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা
শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২
নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী
উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন
বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা
৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত
বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!
‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি
পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান
হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী
ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার
নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত
তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের
৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ
নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার
জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার
ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা