শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৩৩, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

আগামী ২ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ যে বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন তাতে উল্টো কর কাঠামো ও বাড়তি রাজস্ব আদায়ের পদক্ষেপ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এতে আয় না বাড়লেও নানাভাবে ব্যয় কাটছাঁট করে চলা মধ্যবিত্তের জীবনযাত্রার ব্যয় আরো বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। 
 
কারা মধ্যবিত্ত, কেন তাঁরা অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ : অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যাঁরা নির্ধারিত আয়ের মানুষ, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে কাজ করেন, যাঁদের বেতনের বাইরে বাড়তি আয় নেই, উচ্চবিত্ত বাদ দিয়ে দারিদ্র্যসীমার ওপরে যাঁদের বসবাস, তাঁরাই মধ্যবিত্ত। দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির নেপথ্যে থেকে বড় ভূমিকা রাখেন তাঁরাই।

দেশের সবচেয়ে সচেতন শ্রেণি হলো মধ্যবিত্ত। এই শ্রেণিটি অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বড় ধরনের অবদান রাখে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রতিবছর বাজেটে প্রাপ্য গুরুত্ব তাঁরা পান না। মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রধান সমস্যা হলো, তাঁদের আয় বাড়ে সীমিত হারে, অথচ ব্যয় বেড়ে চলে লাগামহীনভাবে। নিম্ন আয়ের মানুষ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায় থেকে সহায়তা পেলেও মধ্যবিত্ত তো তা পাচ্ছেন না। কোথাও গিয়ে হাত পাতাও তাঁদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। 

বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের হার কত এবং কারা মধ্যবিত্ত, তা নিয়ে বছর দুয়েক আগে একটি গবেষণা করেছিলেন বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন। তাঁর গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে এখন মধ্যবিত্তের হার মোট জনগোষ্ঠীর ২০ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ধরলে এর মধ্যে ২০ শতাংশ বা চার কোটি মানুষ মধ্যবিত্তের কাতারে। বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের হার যেভাবে বাড়ছে, এটি অব্যাহত থাকলে ২০২৫ সালে এ হার ২৫ শতাংশে আর ২০৩০ সালে ৩৩ শতাংশে উন্নীত হবে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বাংলাদেশে এখন মধ্যবিত্তের সংখ্যা দেড় কোটি। প্রতিবছর ২০ লাখ করে মানুষ মধ্যবিত্তের কাতারে যুক্ত হচ্ছে। গবেষণাটি তারা করেছে বাংলাদেশিদের ভোগ্যপণ্য কেনার সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে।

করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়ছে করহার : ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর বাড়তি চাপ আসছে। আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। 

করমুক্ত আয়সীমা বাড়ালেও করের ন্যূনতম স্ল্যাবের করহার ৫ শতাংশ তুলে দিয়ে ১০ শতাংশ থেকে নতুন স্তর নির্ধারণ করা হচ্ছে। এতে আগে যাঁরা ৫ শতাংশ হারে কর দিতেন, তাঁদের আগামী অর্থবছর থেকে ১০ শতাংশ দিতে হবে। অর্থাৎ মধ্যবিত্তের করের বোঝা বাড়বে।

বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা। এরপরের এক লাখ টাকা আয়ের জন্য কর দিতে হয় ৫ শতাংশ হারে; অর্থাৎ সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর করের হার রয়েছে ৫ শতাংশ।

নতুন কর কাঠামো অনুযায়ী, তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা করমুক্ত আয়সীমা করে পরের ধাপেই কর হার করা হচ্ছে ১০ শতাংশ করে। এতে এখন যে ব্যক্তির আয় বছরে সাড়ে চার লাখ টাকা, তাঁকে ৭৫ হাজার টাকার জন্য কর দিতে হবে ১০ শতাংশ। এতে মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর করের বোঝা বাড়বে। 

সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়ের সীমা তিন লাখ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে তিন লাখ টাকা করা হয়। ২০২০-২১ সালে করমুক্ত আয়ের সীমা আড়াই লাখ থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ ও ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দুই লাখ ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে আড়াই লাখ টাকা করা হয়। 

এলইডি বাতি, পোকা দমন, খেলনায়ও খরচ বাড়তে পারে : বিদ্যুৎসাশ্রয়ী এলইডি বাতি ব্যবহারে মধ্যবিত্তকে গুনতে হবে বাড়তি টাকা। কারণ এই বাতি তৈরির উপকরণে বসানো হয়েছে ১০ শতাংশ বাড়তি কাস্টমস শুল্ক। খেলনা আমদানিতে এখন ন্যূনতম মূল্য হিসেবে প্রতি কেজিতে ০.৫০ ডলার থেকে বাড়ানোর প্রস্তাবে শিশুকে খেলনা কিনে দিতেও লাগবে বাড়তি অর্থ। মশা-মাছি-তেলাপোকার উপদ্রব থেকে বাঁচাতে হলেও গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা। কীটপতঙ্গ মারার উপকরণ আমদানিতে কাস্টমস শুল্ক ১৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। 

গৃহস্থালি পণ্যের বাড়ছে ভ্যাটের চাপ : অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিকস, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, টয়লেট্রিজ, এলপিজি সিলিন্ডার, লিফট, রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার ও কম্প্রেসর উৎপাদনকারী শিল্পে বড় অঙ্কের কর বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। পাশাপাশি নির্মাণ খাত ও রড তৈরির গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামালের ওপরও কর বাড়ানোর প্রস্তাব থাকছে। এই খাতের বেশ কিছু দরকারি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব থাকছে। যেমন-,সিমেন্ট, রড, বার, অ্যাঙ্গেল, টাইলস, স্ক্রু, নাট-বোল্ট ও নির্মাণসামগ্রীর দাম আকাশ ছুঁতে পারে। এতে মধ্যবিত্তকে জীবনের সব সঞ্চয় দিয়ে শেষ জীবনে বাড়ি বানানোর স্বপ্নও ফিকে হবে। 

নগর জীবনে মধ্যবিত্তের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রির ওপর ভ্যাট বাড়ছে। রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এয়ারকন্ডিশনার ও কম্প্রেসরের ভ্যাট এক লাফে দ্বিগুণ করা হচ্ছে। আগে ৭.৫০ শতাংশ থাকলেও এখন ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। মোবাইল ফোনের বিভিন্ন উপকরণের ক্ষেত্রেও ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। গৃহস্থালি পণ্য যেমন : ব্লেন্ডার, জুসার, মিক্সার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, রাইস কুকার, মাল্টি কুকার এবং প্রেসার কুকারে এ পর্যন্ত ভ্যাট অব্যাহতি ছিল। এ জন্য দামও সহনীয় ছিল। তবে আসছে বাজেটে ৫ শতাংশ ভ্যাট বসানো হতে পারে। রান্নার কাজে ব্যবহৃত এলপিজি সিলিন্ডারের ভ্যাট হার বেড়ে ১০ শতাংশ হচ্ছে।

কিছু সুখবর : তবে কিছু ক্ষেত্রে স্বস্তিও আছে, যেমন আবগারি শুল্কের সীমা বাড়িয়ে এক লাখ থেকে তিন লাখ টাকা করা হয়েছে, ফলে সাধারণ আমানতকারীরা কিছুটা সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম আরো সহজ করতে যাচ্ছে সরকার। এতে স্বস্তি পাবে সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও কৃষিপণ্যের আমদানিতে স্থানীয় ঋণপত্রের (এলসি) কমিশনের ওপর উৎস কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.৫ শতাংশ করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এর আওতায় পড়বে চাল, ডাল, ধান, গম, পেঁয়াজ, আলু, চিনি, ভোজ্যতেলসহ ২৫টির বেশি খাদ্যপণ্য। এ ছাড়া কম্পিউটার ও যন্ত্রাংশ, ফলমূল আমদানির ওপর কর হ্রাসের মাধ্যমে ভোক্তাদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর প্রস্তাব : বাজেটে কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর প্রস্তাব থাকছে। চিনির প্রতি মেট্রিক টনে শুল্কায়ন মূল্য ৫০০ টাকা কমতে পারে। কমতে পারে বাটার, লবণ, কম ফ্যাটযুক্ত সয়াবিন তেল, বিদেশি জুস, জ্বালানি তেল, ইনসুলিন এবং এর প্যাকিং উপকরণ, পশুখাদ্যের দাম। এ ছাড়া চুনাপাথর, দেশীয় কাগজ, কালি, শিরিশ কাগজ, নিউজপ্রিন্ট, ১৬ থেকে ৪০ আসনের বাস, ১০ থেকে ১৫ আসনের মাইক্রোবাস, ইস্পাতশিল্পের কাঁচামাল, ডুপ্লেক্স বোর্ড, আর্ট পেপার, আর্ট কার্ড ও ক্রাউফট লাইনার পেপার, পরিবেশবান্ধব ফ্রুট ব্যাগ, ব্রেক প্যাড ও ক্রিকেট ব্যাটের শুল্ক কমিয়ে দাম কমানোর পরিকল্পনা সরকারের। তবে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব থাকলেও বাস্তবে এসবের দাম খুব একটা কমতে দেখা যায় না।

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিসর বাড়ছে : অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী নতুন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে গত সরকারের প্রবর্তিত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুনভাবে যুক্ত হচ্ছে আরো ছয় লাখ ২৪ হাজার সুবিধাভোগী। একই সঙ্গে আসন্ন বাজেটে (২০২৫-২৬) সব ধরনের ভাতা সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা বেড়ে ভাতার অঙ্ক (৬৫০-৯০০) টাকায় উন্নীত করা হচ্ছে। সম্প্রতি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে উল্লিখিত এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এসব প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন।

সূত্র জানিয়েছে, আগামী বাজেটে ১২ ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে মোট বরাদ্দ থাকছে ১৯ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বরাদ্দ আছে ১৭ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন অর্থবছরে এক হাজার ৭৫০ কোটি টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সূত্র মতে, আসন্ন বাজেটে নতুন করে ছয় লাখ ২৪ হাজার জনকে বিভিন্ন ভাতার আওতায় আনা হচ্ছে। এটি চলতি অর্থবছরের তুলনায় কম। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিভিন্ন ভাতার আওতায় নতুন করে ১০ লাখ ২৬ হাজার সুবিধাভোগীকে যুক্ত করা হয়। ওই হিসাবে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বেষ্টনীতে নতুন সুবিধাভোগী মানুষের সংখ্যা কমছে।

যা বলছেন অর্থনীতিবিদরা : বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা অর্থনৈতিক চাপে রয়েছে। তাদের বাড়তি আয়ের সুযোগ নেই। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মূল ভরসা চাকরি। কিন্তু সেখানে আয় বাড়ছে না। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দৈনন্দিন খরচের চাপে তারা জীবনযাত্রার মান বাড়াতে পারছে না। আসন্ন বাজেটে মূল্যস্ফীতির অভিঘাত মোকাবেলায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য লক্ষ্যভিত্তিক সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ, নিত্যপণ্যে ভর্তুকি প্রদান এবং মোবাইল মাধ্যমে নগদ সহায়তা জোরদার করা জরুরি। পাশাপাশি রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে ধনীদের ওপর প্রগতিশীল কর ব্যবস্থা চালু ও বিলাসপণ্যে শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে, যাতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর অতিরিক্ত বোঝা না পড়ে।’

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাংলাদেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব বর্তমানে সবচেয়ে বেশি অনুভূত হচ্ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে। আসন্ন বাজেটে এই শ্রেণির জীবনযাত্রার মান রক্ষা ও আর্থিক চাপে সস্তা আনতে সরকারকে কিছু বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সর্বপ্রথম নিত্যপণ্যের ওপর মূল্য সহনীয় করার জন্য বাজারে সরবরাহ বাড়াতে হবে এবং টিসিবির মাধ্যমে এ পণ্যগুলো ন্যায্যমূল্যে সরবরাহের পরিধি ও পরিমাণ বাড়ানো দরকার। একই সঙ্গে, নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জন্য নির্দিষ্টভাবে নগদ সহায়তা বা টার্গেটেড ক্যাশ ট্রান্সফার চালু করা যেতে পারে। এ ছাড়া খাদ্য ও জ্বালানি আমদানির ওপর শুল্ক ও ভ্যাট হ্রাস করে বাজারে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমানো সম্ভব। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবহন ও আবাসন খাতে সরকারি সহায়তার সুযোগ বাড়ালে তাদের জীবনযাত্রা সহজ হবে এবং ভোগ ব্যয় নিয়ন্ত্রণে থাকবে।’

সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
সেপ্টেম্বরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: গভর্নর
সেপ্টেম্বরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: গভর্নর
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে হুমকির মুখে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে হুমকির মুখে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা
বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা
স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য প্রতিযোগিতা কঠিন করে তুলবে
স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য প্রতিযোগিতা কঠিন করে তুলবে
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে এনসিপির ৩১ সদস্যের জেলা কমিটি গঠিত
কুড়িগ্রামে এনসিপির ৩১ সদস্যের জেলা কমিটি গঠিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে ইলন মাস্কের তীব্র সমালোচনা
ট্রাম্পের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে ইলন মাস্কের তীব্র সমালোচনা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং
দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়
ফেনীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া
কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?
আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?
প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঈদযাত্রায় ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চের বিশেষ সার্ভিস শুরু
ঈদযাত্রায় ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চের বিশেষ সার্ভিস শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজিদের সুবিধায় মক্কায় রাস্তা ও নামাজের জায়গার সম্প্রসারণ
হাজিদের সুবিধায় মক্কায় রাস্তা ও নামাজের জায়গার সম্প্রসারণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের পেতে রাখা বোমায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
হামাসের পেতে রাখা বোমায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলস্টেশনে পড়ে থাকা অন্তঃসত্ত্বা মানসিক রোগীর কোলজুড়ে ফুটফুটে পুত্রসন্তান
রেলস্টেশনে পড়ে থাকা অন্তঃসত্ত্বা মানসিক রোগীর কোলজুড়ে ফুটফুটে পুত্রসন্তান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশুর হাটে প্রতারণা ও জাল টাকা রোধে সতর্ক ফেনী পুলিশ
পশুর হাটে প্রতারণা ও জাল টাকা রোধে সতর্ক ফেনী পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা
ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাদার সঙ্গে গোসল করতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
দাদার সঙ্গে গোসল করতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি
জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দফা দাবিতে ইসলামিক ফ্রন্টের স্মারকলিপি
সাত দফা দাবিতে ইসলামিক ফ্রন্টের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বিএনপি কর্মী খুন: ৫৮ জনের নামে মামলা
ঝিনাইদহে বিএনপি কর্মী খুন: ৫৮ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল
শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুন)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনের যানজটে আটকে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল, সাইকেলে চেপে স্টেডিয়ামে ইংলিশরা!
লন্ডনের যানজটে আটকে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল, সাইকেলে চেপে স্টেডিয়ামে ইংলিশরা!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা
স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল
ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের স্টোররুমে আগুন
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের স্টোররুমে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

খবর

সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!
সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!

নগর জীবন

‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’
‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’

মাঠে ময়দানে

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু

মাঠে ময়দানে

ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট
ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট

মাঠে ময়দানে

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ
হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ

মাঠে ময়দানে

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস
সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল
হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল

মাঠে ময়দানে

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি
আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ

ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস

শোবিজ

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম