শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৩৩, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

আগামী ২ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ যে বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন তাতে উল্টো কর কাঠামো ও বাড়তি রাজস্ব আদায়ের পদক্ষেপ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এতে আয় না বাড়লেও নানাভাবে ব্যয় কাটছাঁট করে চলা মধ্যবিত্তের জীবনযাত্রার ব্যয় আরো বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। 
 
কারা মধ্যবিত্ত, কেন তাঁরা অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ : অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যাঁরা নির্ধারিত আয়ের মানুষ, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে কাজ করেন, যাঁদের বেতনের বাইরে বাড়তি আয় নেই, উচ্চবিত্ত বাদ দিয়ে দারিদ্র্যসীমার ওপরে যাঁদের বসবাস, তাঁরাই মধ্যবিত্ত। দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির নেপথ্যে থেকে বড় ভূমিকা রাখেন তাঁরাই।

দেশের সবচেয়ে সচেতন শ্রেণি হলো মধ্যবিত্ত। এই শ্রেণিটি অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বড় ধরনের অবদান রাখে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রতিবছর বাজেটে প্রাপ্য গুরুত্ব তাঁরা পান না। মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রধান সমস্যা হলো, তাঁদের আয় বাড়ে সীমিত হারে, অথচ ব্যয় বেড়ে চলে লাগামহীনভাবে। নিম্ন আয়ের মানুষ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায় থেকে সহায়তা পেলেও মধ্যবিত্ত তো তা পাচ্ছেন না। কোথাও গিয়ে হাত পাতাও তাঁদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। 

বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের হার কত এবং কারা মধ্যবিত্ত, তা নিয়ে বছর দুয়েক আগে একটি গবেষণা করেছিলেন বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন। তাঁর গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে এখন মধ্যবিত্তের হার মোট জনগোষ্ঠীর ২০ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ধরলে এর মধ্যে ২০ শতাংশ বা চার কোটি মানুষ মধ্যবিত্তের কাতারে। বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের হার যেভাবে বাড়ছে, এটি অব্যাহত থাকলে ২০২৫ সালে এ হার ২৫ শতাংশে আর ২০৩০ সালে ৩৩ শতাংশে উন্নীত হবে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বাংলাদেশে এখন মধ্যবিত্তের সংখ্যা দেড় কোটি। প্রতিবছর ২০ লাখ করে মানুষ মধ্যবিত্তের কাতারে যুক্ত হচ্ছে। গবেষণাটি তারা করেছে বাংলাদেশিদের ভোগ্যপণ্য কেনার সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে।

করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়ছে করহার : ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর বাড়তি চাপ আসছে। আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। 

করমুক্ত আয়সীমা বাড়ালেও করের ন্যূনতম স্ল্যাবের করহার ৫ শতাংশ তুলে দিয়ে ১০ শতাংশ থেকে নতুন স্তর নির্ধারণ করা হচ্ছে। এতে আগে যাঁরা ৫ শতাংশ হারে কর দিতেন, তাঁদের আগামী অর্থবছর থেকে ১০ শতাংশ দিতে হবে। অর্থাৎ মধ্যবিত্তের করের বোঝা বাড়বে।

বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা। এরপরের এক লাখ টাকা আয়ের জন্য কর দিতে হয় ৫ শতাংশ হারে; অর্থাৎ সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর করের হার রয়েছে ৫ শতাংশ।

নতুন কর কাঠামো অনুযায়ী, তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা করমুক্ত আয়সীমা করে পরের ধাপেই কর হার করা হচ্ছে ১০ শতাংশ করে। এতে এখন যে ব্যক্তির আয় বছরে সাড়ে চার লাখ টাকা, তাঁকে ৭৫ হাজার টাকার জন্য কর দিতে হবে ১০ শতাংশ। এতে মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর করের বোঝা বাড়বে। 

সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়ের সীমা তিন লাখ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে তিন লাখ টাকা করা হয়। ২০২০-২১ সালে করমুক্ত আয়ের সীমা আড়াই লাখ থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ ও ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দুই লাখ ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে আড়াই লাখ টাকা করা হয়। 

এলইডি বাতি, পোকা দমন, খেলনায়ও খরচ বাড়তে পারে : বিদ্যুৎসাশ্রয়ী এলইডি বাতি ব্যবহারে মধ্যবিত্তকে গুনতে হবে বাড়তি টাকা। কারণ এই বাতি তৈরির উপকরণে বসানো হয়েছে ১০ শতাংশ বাড়তি কাস্টমস শুল্ক। খেলনা আমদানিতে এখন ন্যূনতম মূল্য হিসেবে প্রতি কেজিতে ০.৫০ ডলার থেকে বাড়ানোর প্রস্তাবে শিশুকে খেলনা কিনে দিতেও লাগবে বাড়তি অর্থ। মশা-মাছি-তেলাপোকার উপদ্রব থেকে বাঁচাতে হলেও গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা। কীটপতঙ্গ মারার উপকরণ আমদানিতে কাস্টমস শুল্ক ১৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। 

গৃহস্থালি পণ্যের বাড়ছে ভ্যাটের চাপ : অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিকস, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, টয়লেট্রিজ, এলপিজি সিলিন্ডার, লিফট, রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার ও কম্প্রেসর উৎপাদনকারী শিল্পে বড় অঙ্কের কর বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। পাশাপাশি নির্মাণ খাত ও রড তৈরির গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামালের ওপরও কর বাড়ানোর প্রস্তাব থাকছে। এই খাতের বেশ কিছু দরকারি পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব থাকছে। যেমন-,সিমেন্ট, রড, বার, অ্যাঙ্গেল, টাইলস, স্ক্রু, নাট-বোল্ট ও নির্মাণসামগ্রীর দাম আকাশ ছুঁতে পারে। এতে মধ্যবিত্তকে জীবনের সব সঞ্চয় দিয়ে শেষ জীবনে বাড়ি বানানোর স্বপ্নও ফিকে হবে। 

নগর জীবনে মধ্যবিত্তের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রির ওপর ভ্যাট বাড়ছে। রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এয়ারকন্ডিশনার ও কম্প্রেসরের ভ্যাট এক লাফে দ্বিগুণ করা হচ্ছে। আগে ৭.৫০ শতাংশ থাকলেও এখন ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। মোবাইল ফোনের বিভিন্ন উপকরণের ক্ষেত্রেও ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। গৃহস্থালি পণ্য যেমন : ব্লেন্ডার, জুসার, মিক্সার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, রাইস কুকার, মাল্টি কুকার এবং প্রেসার কুকারে এ পর্যন্ত ভ্যাট অব্যাহতি ছিল। এ জন্য দামও সহনীয় ছিল। তবে আসছে বাজেটে ৫ শতাংশ ভ্যাট বসানো হতে পারে। রান্নার কাজে ব্যবহৃত এলপিজি সিলিন্ডারের ভ্যাট হার বেড়ে ১০ শতাংশ হচ্ছে।

কিছু সুখবর : তবে কিছু ক্ষেত্রে স্বস্তিও আছে, যেমন আবগারি শুল্কের সীমা বাড়িয়ে এক লাখ থেকে তিন লাখ টাকা করা হয়েছে, ফলে সাধারণ আমানতকারীরা কিছুটা সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম আরো সহজ করতে যাচ্ছে সরকার। এতে স্বস্তি পাবে সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও কৃষিপণ্যের আমদানিতে স্থানীয় ঋণপত্রের (এলসি) কমিশনের ওপর উৎস কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.৫ শতাংশ করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এর আওতায় পড়বে চাল, ডাল, ধান, গম, পেঁয়াজ, আলু, চিনি, ভোজ্যতেলসহ ২৫টির বেশি খাদ্যপণ্য। এ ছাড়া কম্পিউটার ও যন্ত্রাংশ, ফলমূল আমদানির ওপর কর হ্রাসের মাধ্যমে ভোক্তাদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর প্রস্তাব : বাজেটে কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর প্রস্তাব থাকছে। চিনির প্রতি মেট্রিক টনে শুল্কায়ন মূল্য ৫০০ টাকা কমতে পারে। কমতে পারে বাটার, লবণ, কম ফ্যাটযুক্ত সয়াবিন তেল, বিদেশি জুস, জ্বালানি তেল, ইনসুলিন এবং এর প্যাকিং উপকরণ, পশুখাদ্যের দাম। এ ছাড়া চুনাপাথর, দেশীয় কাগজ, কালি, শিরিশ কাগজ, নিউজপ্রিন্ট, ১৬ থেকে ৪০ আসনের বাস, ১০ থেকে ১৫ আসনের মাইক্রোবাস, ইস্পাতশিল্পের কাঁচামাল, ডুপ্লেক্স বোর্ড, আর্ট পেপার, আর্ট কার্ড ও ক্রাউফট লাইনার পেপার, পরিবেশবান্ধব ফ্রুট ব্যাগ, ব্রেক প্যাড ও ক্রিকেট ব্যাটের শুল্ক কমিয়ে দাম কমানোর পরিকল্পনা সরকারের। তবে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব থাকলেও বাস্তবে এসবের দাম খুব একটা কমতে দেখা যায় না।

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিসর বাড়ছে : অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী নতুন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে গত সরকারের প্রবর্তিত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুনভাবে যুক্ত হচ্ছে আরো ছয় লাখ ২৪ হাজার সুবিধাভোগী। একই সঙ্গে আসন্ন বাজেটে (২০২৫-২৬) সব ধরনের ভাতা সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা বেড়ে ভাতার অঙ্ক (৬৫০-৯০০) টাকায় উন্নীত করা হচ্ছে। সম্প্রতি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে উল্লিখিত এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এসব প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন।

সূত্র জানিয়েছে, আগামী বাজেটে ১২ ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে মোট বরাদ্দ থাকছে ১৯ হাজার ৭০৭ কোটি টাকা। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বরাদ্দ আছে ১৭ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন অর্থবছরে এক হাজার ৭৫০ কোটি টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সূত্র মতে, আসন্ন বাজেটে নতুন করে ছয় লাখ ২৪ হাজার জনকে বিভিন্ন ভাতার আওতায় আনা হচ্ছে। এটি চলতি অর্থবছরের তুলনায় কম। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিভিন্ন ভাতার আওতায় নতুন করে ১০ লাখ ২৬ হাজার সুবিধাভোগীকে যুক্ত করা হয়। ওই হিসাবে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বেষ্টনীতে নতুন সুবিধাভোগী মানুষের সংখ্যা কমছে।

যা বলছেন অর্থনীতিবিদরা : বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা অর্থনৈতিক চাপে রয়েছে। তাদের বাড়তি আয়ের সুযোগ নেই। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মূল ভরসা চাকরি। কিন্তু সেখানে আয় বাড়ছে না। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দৈনন্দিন খরচের চাপে তারা জীবনযাত্রার মান বাড়াতে পারছে না। আসন্ন বাজেটে মূল্যস্ফীতির অভিঘাত মোকাবেলায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য লক্ষ্যভিত্তিক সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ, নিত্যপণ্যে ভর্তুকি প্রদান এবং মোবাইল মাধ্যমে নগদ সহায়তা জোরদার করা জরুরি। পাশাপাশি রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে ধনীদের ওপর প্রগতিশীল কর ব্যবস্থা চালু ও বিলাসপণ্যে শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে, যাতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর অতিরিক্ত বোঝা না পড়ে।’

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাংলাদেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব বর্তমানে সবচেয়ে বেশি অনুভূত হচ্ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে। আসন্ন বাজেটে এই শ্রেণির জীবনযাত্রার মান রক্ষা ও আর্থিক চাপে সস্তা আনতে সরকারকে কিছু বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সর্বপ্রথম নিত্যপণ্যের ওপর মূল্য সহনীয় করার জন্য বাজারে সরবরাহ বাড়াতে হবে এবং টিসিবির মাধ্যমে এ পণ্যগুলো ন্যায্যমূল্যে সরবরাহের পরিধি ও পরিমাণ বাড়ানো দরকার। একই সঙ্গে, নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জন্য নির্দিষ্টভাবে নগদ সহায়তা বা টার্গেটেড ক্যাশ ট্রান্সফার চালু করা যেতে পারে। এ ছাড়া খাদ্য ও জ্বালানি আমদানির ওপর শুল্ক ও ভ্যাট হ্রাস করে বাজারে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমানো সম্ভব। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবহন ও আবাসন খাতে সরকারি সহায়তার সুযোগ বাড়ালে তাদের জীবনযাত্রা সহজ হবে এবং ভোগ ব্যয় নিয়ন্ত্রণে থাকবে।’

সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে
উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা