শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির রাজনীতি নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই মনে করেন, জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ডে সামঞ্জস্যতার অভাব আছে। তাদের মতে এ দলের রাজনীতি অস্বচ্ছ। প্রায়ই এতে পরস্পরবিরোধী  আদর্শগত অবস্থানের আভাস লক্ষ্য করা যায়।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যাসন্ন। এ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতির এখনই সময়। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির চিন্তা-ভাবনা কী বা কোন পথে এ দলটি অগ্রসর হবে, সে সম্পর্কে জনমনে কৌতূহল আছে। কেননা এই তৃতীয় বৃহত্তম দলটির ভূমিকা দেশের সার্বিক রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে, এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায়।

নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে কিনা বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি বেশ কয়েকটি দাবি দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ওই সব দাবি পূরণ হলেই তারা নির্বাচনে আসবে নতুবা নয়।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমান সংবিধানের অধীনে অর্থাৎ সরকার ও সংসদ বহাল রেখে ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে, এ অবস্থানে তারা অনড়। বলা হচ্ছে, বিএনপি বা অন্য কোনো দল নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন সময়মতো হবে।

সেই পরিপ্রেক্ষিতে দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই অবস্থানের কথা মাথায় রেখেই জাতীয় পার্টি প্রস্তুতি নিচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলসমূহ অংশগ্রহণ করলে জাতীয় পার্টি কোনো একটি জোটের অংশ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর যদি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা জোট যারা এখন পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্ব বহন করে তারা (যেমন বিএনপি বা ২০-দলীয় জোট) নির্বাচন বর্জন করে সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি এককভাবে (তার জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে) ৩০০ আসনের সবকটিতে ক্ষমতাসীন দল বা জোটের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবে। জনগণের অধিকাংশের ধারণা, জোটভুক্তভাবে নির্বাচন হলে বিরাজমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টি মহাজোটের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে।

উপরোক্ত পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টিকে দুই ধরনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের সম্মুখীন হতে হবে বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে। প্রথমটি সাংগঠনিক, অন্যটি আদর্শিক।

সাংগঠনিক সমস্যাসমূহ নিম্নরূপ : মহাজোটের অংশ হিসেবে নির্বাচন করলে ৩০০ আসনের অধিকাংশতেই শরিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। সে আসনগুলোয় জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিতে পারবে না। অনেক স্থানে শক্তিশালী প্রার্থী ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি থাকার পরও নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দিতে না পারার কারণে ওইসব স্থানে পরবর্তীতে দলীয় অবস্থান দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব স্থানে এমনিতে অবস্থান ততটা মজবুত নয়, সেসব এলাকায় পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি ধরে রাখা কষ্টসাধ্য হতে পারে।

আবার সরকারি দল ও জোটের বিরুদ্ধে ৩০০ আসনে উপযুক্ত প্রার্থী দেওয়ার সক্ষমতা জাতীয় পার্টি ও সঙ্গের জোটের কতটুকু আছে তা অনেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। সে ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে উপযুক্ত প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক সাংগঠনিক অবস্থান না থাকার কারণে ফলাফলে দীনতা ও সে কারণে দলীয় ভাবমূর্তির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিণতিতে অন্তত এসব স্থানে দলের অস্তিত্ব সংকট সৃষ্টি হতে পারে।

প্রথম ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির অনেক উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠন বঞ্চনার শিকার হবে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠনের অভাবে অনেক আসনে ফলাফলে দীনতার আশঙ্কা। এ দুই ধরনের পরস্পরবিরোধী অবস্থানে উভয় ক্ষেত্রেই ভবিষ্যতে এ দল দুর্বলতর হওয়ার, এমনকি দলের অস্তিত্ব সংকটের আশঙ্কা থাকবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক সাংগঠনিক পরিস্থিতি সামলানো দলের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা মোকাবিলায় জাতীয় পার্টি কী করতে পারে তা জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়। সে প্রসঙ্গে বলা যায়, সমাধানের সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে নিম্নরূপ—

প্রথম অবস্থানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই জোটের সঙ্গী দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে যতটা সম্ভব অধিক আসন লাভের চেষ্টা চালানো। একই সঙ্গে সংসদ নির্বাচন ছাড়া অন্যান্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহ জোটভুক্তভাবে করার ও সেক্ষেত্রে নিজ দলের উপযুক্ত বঞ্চিত প্রার্থীদের জন্য জোটের মনোনয়ন লাভের চেষ্টা চালানো। এ ছাড়াও জোট ক্ষমতায় গেলে, সরকারি বিভিন্ন লাভজনক পদে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়োগের বিষয়ে চাপ অব্যাহত রাখা। সম্ভব হলে এসব মনোনয়নের পদ ও প্রার্থীদের তালিকা প্রস্তুত ও সে বিষয়ে জোট নেতাদের সম্মতি লাভের চেষ্টা চালানো ও অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয় অবস্থানের জন্য, নির্বাচন বর্জনকারী দলসমূহের উপযুক্ত প্রার্থীগণ ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাদের দলে অন্তর্ভুক্তি ও নির্বাচনে মনোনয়নের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে, এ ধরনের প্রচারণা চালানো যে, ১৯৯০ সালের পর অর্থাৎ জাতীয় পার্টি ক্ষমতা হারানোর পরবর্তীতে যে দুটি দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) পালাক্রমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছে, তারা দেশের সাধারণ মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সমৃদ্ধি দিতে পারছে না। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। জাতীয় পার্টি সে পরিবর্তন আনবে। অবশ্য নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় সে বিষয়টি এ ক্ষেত্রে জরুরি। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আগেই বলা হয়েছে, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুটি বিকল্প পথ খোলা রেখেছে, জোটবদ্ধ বা একক নির্বাচন। আদর্শগতভাবে এ দুটি পরস্পরবিরোধী অবস্থান বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হতে পারে।

নির্বাচন প্রশ্নে মতামতের ভিত্তিতে দেশের জনগণ এখন স্পষ্টভাবে দুই ধারায় বিভক্ত বলে ধারণা করা হয়। একপক্ষ বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক চায়। অন্য পক্ষ সরকারের পরিবর্তন চায় ও নতুন আঙ্গিকে সরকার পরিচালিত হোক এ প্রত্যাশা করে। জোটবদ্ধ নির্বাচন ও সে ক্ষেত্রে মহাজোটে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষকে ধারণ করতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে এককভাবে সব আসনে প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বিতীয় পক্ষের জনমতকে প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। এটি আপাতদৃষ্টিতে সাংঘর্ষিক।

জাতীয় পার্টির নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল সে ক্ষেত্রে হতে পারে, সুশাসন প্রতিষ্ঠা। মহাজোটের অংশীদার হিসেবে সুশাসনের পক্ষে কাজ করবে এ বার্তা প্রচার। সরকারবিরোধী একক নির্বাচনে (নিজস্ব জোটসহ), সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে দেশ পরিচালনা করা হবে এ বিষয়টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।

জাতীয় পার্টি সুশাসন দিয়েছে অতীতে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে। ভবিষ্যতেও সুশাসন দিতে পারবে সে সক্ষমতা আছে ও সে লক্ষ্য সামনে নিয়ে এগিয়ে যাবে, এ অঙ্গীকার উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

সুশাসন অর্থ আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থার প্রবর্তন। কেবল এর মাধ্যমেই দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। জাতীয় পার্টির বর্তমান স্লোগান ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন ও পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দলের বর্তমান আপাত দ্বিমুখী অবস্থানের সামঞ্জস্যতা যুক্তিসংগতভাবে উপস্থাপন করে। এটি চলমান আঙ্গিকে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা লাভে সহায়ক হতে পারে।

বর্তমান সার্বিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অনেকে গভীর সমুদ্রে ঝড়ো আবহাওয়ার সৃষ্ট উত্তাল ঢেউয়ের সঙ্গে তুলনা করছেন। সে ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নানাবিধ কারণে জাতীয় পার্টিকে বলা যায় আকার ও উৎকর্ষতার সীমাবদ্ধতাসহ সমুদ্রে বিচরণশীল একটি জাহাজ। এ উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে জাতীয় পার্টিকে। যাত্রাপথে ক্ষণে ক্ষণে দিক পরিবর্তন ও ঢেউয়ের মাথায় ওঠা ও নিচে আছড়ে পড়া ছাড়া ভেসে থাকা কঠিন, সেভাবেই এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ কারণেই জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড অনেকের কাছে অসামঞ্জস্য ও লক্ষ্যহীন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বাস্তবতা হলো, এ দলের অস্তিত্ব ও রাজনীতি টিকিয়ে রাখার প্রয়াসেই উপর-নিচ, ডান-বাম বিচরণের সার্বক্ষণিক বৈচিত্র্য জরুরি। বিরাজমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড ও কৌশল নিয়ে যে বিভ্রান্তি আশা করি উপরোক্ত আলোচনায় তার অধিকাংশ দূরীভূত হবে। উপসংহারে এটা বলা যায়, জাতীয় পার্টির কর্মকৌশল কখনো কখনো বিভ্রান্তিমূলক মনে হলেও বা তাতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকলেও তা সবসময় অযৌক্তিক বা অসংগতিপূর্ণ নয়।

লেখক :  সাবেক মন্ত্রী ও কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা