শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির রাজনীতি নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই মনে করেন, জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ডে সামঞ্জস্যতার অভাব আছে। তাদের মতে এ দলের রাজনীতি অস্বচ্ছ। প্রায়ই এতে পরস্পরবিরোধী  আদর্শগত অবস্থানের আভাস লক্ষ্য করা যায়।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যাসন্ন। এ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতির এখনই সময়। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির চিন্তা-ভাবনা কী বা কোন পথে এ দলটি অগ্রসর হবে, সে সম্পর্কে জনমনে কৌতূহল আছে। কেননা এই তৃতীয় বৃহত্তম দলটির ভূমিকা দেশের সার্বিক রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে, এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায়।

নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে কিনা বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি বেশ কয়েকটি দাবি দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ওই সব দাবি পূরণ হলেই তারা নির্বাচনে আসবে নতুবা নয়।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমান সংবিধানের অধীনে অর্থাৎ সরকার ও সংসদ বহাল রেখে ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে, এ অবস্থানে তারা অনড়। বলা হচ্ছে, বিএনপি বা অন্য কোনো দল নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন সময়মতো হবে।

সেই পরিপ্রেক্ষিতে দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই অবস্থানের কথা মাথায় রেখেই জাতীয় পার্টি প্রস্তুতি নিচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলসমূহ অংশগ্রহণ করলে জাতীয় পার্টি কোনো একটি জোটের অংশ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর যদি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা জোট যারা এখন পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্ব বহন করে তারা (যেমন বিএনপি বা ২০-দলীয় জোট) নির্বাচন বর্জন করে সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি এককভাবে (তার জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে) ৩০০ আসনের সবকটিতে ক্ষমতাসীন দল বা জোটের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবে। জনগণের অধিকাংশের ধারণা, জোটভুক্তভাবে নির্বাচন হলে বিরাজমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টি মহাজোটের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে।

উপরোক্ত পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টিকে দুই ধরনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের সম্মুখীন হতে হবে বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে। প্রথমটি সাংগঠনিক, অন্যটি আদর্শিক।

সাংগঠনিক সমস্যাসমূহ নিম্নরূপ : মহাজোটের অংশ হিসেবে নির্বাচন করলে ৩০০ আসনের অধিকাংশতেই শরিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। সে আসনগুলোয় জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিতে পারবে না। অনেক স্থানে শক্তিশালী প্রার্থী ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি থাকার পরও নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দিতে না পারার কারণে ওইসব স্থানে পরবর্তীতে দলীয় অবস্থান দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব স্থানে এমনিতে অবস্থান ততটা মজবুত নয়, সেসব এলাকায় পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি ধরে রাখা কষ্টসাধ্য হতে পারে।

আবার সরকারি দল ও জোটের বিরুদ্ধে ৩০০ আসনে উপযুক্ত প্রার্থী দেওয়ার সক্ষমতা জাতীয় পার্টি ও সঙ্গের জোটের কতটুকু আছে তা অনেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। সে ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে উপযুক্ত প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক সাংগঠনিক অবস্থান না থাকার কারণে ফলাফলে দীনতা ও সে কারণে দলীয় ভাবমূর্তির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিণতিতে অন্তত এসব স্থানে দলের অস্তিত্ব সংকট সৃষ্টি হতে পারে।

প্রথম ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির অনেক উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠন বঞ্চনার শিকার হবে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠনের অভাবে অনেক আসনে ফলাফলে দীনতার আশঙ্কা। এ দুই ধরনের পরস্পরবিরোধী অবস্থানে উভয় ক্ষেত্রেই ভবিষ্যতে এ দল দুর্বলতর হওয়ার, এমনকি দলের অস্তিত্ব সংকটের আশঙ্কা থাকবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক সাংগঠনিক পরিস্থিতি সামলানো দলের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা মোকাবিলায় জাতীয় পার্টি কী করতে পারে তা জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়। সে প্রসঙ্গে বলা যায়, সমাধানের সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে নিম্নরূপ—

প্রথম অবস্থানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই জোটের সঙ্গী দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে যতটা সম্ভব অধিক আসন লাভের চেষ্টা চালানো। একই সঙ্গে সংসদ নির্বাচন ছাড়া অন্যান্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহ জোটভুক্তভাবে করার ও সেক্ষেত্রে নিজ দলের উপযুক্ত বঞ্চিত প্রার্থীদের জন্য জোটের মনোনয়ন লাভের চেষ্টা চালানো। এ ছাড়াও জোট ক্ষমতায় গেলে, সরকারি বিভিন্ন লাভজনক পদে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়োগের বিষয়ে চাপ অব্যাহত রাখা। সম্ভব হলে এসব মনোনয়নের পদ ও প্রার্থীদের তালিকা প্রস্তুত ও সে বিষয়ে জোট নেতাদের সম্মতি লাভের চেষ্টা চালানো ও অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয় অবস্থানের জন্য, নির্বাচন বর্জনকারী দলসমূহের উপযুক্ত প্রার্থীগণ ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাদের দলে অন্তর্ভুক্তি ও নির্বাচনে মনোনয়নের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে, এ ধরনের প্রচারণা চালানো যে, ১৯৯০ সালের পর অর্থাৎ জাতীয় পার্টি ক্ষমতা হারানোর পরবর্তীতে যে দুটি দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) পালাক্রমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছে, তারা দেশের সাধারণ মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সমৃদ্ধি দিতে পারছে না। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। জাতীয় পার্টি সে পরিবর্তন আনবে। অবশ্য নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় সে বিষয়টি এ ক্ষেত্রে জরুরি। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আগেই বলা হয়েছে, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুটি বিকল্প পথ খোলা রেখেছে, জোটবদ্ধ বা একক নির্বাচন। আদর্শগতভাবে এ দুটি পরস্পরবিরোধী অবস্থান বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হতে পারে।

নির্বাচন প্রশ্নে মতামতের ভিত্তিতে দেশের জনগণ এখন স্পষ্টভাবে দুই ধারায় বিভক্ত বলে ধারণা করা হয়। একপক্ষ বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক চায়। অন্য পক্ষ সরকারের পরিবর্তন চায় ও নতুন আঙ্গিকে সরকার পরিচালিত হোক এ প্রত্যাশা করে। জোটবদ্ধ নির্বাচন ও সে ক্ষেত্রে মহাজোটে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষকে ধারণ করতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে এককভাবে সব আসনে প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বিতীয় পক্ষের জনমতকে প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। এটি আপাতদৃষ্টিতে সাংঘর্ষিক।

জাতীয় পার্টির নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল সে ক্ষেত্রে হতে পারে, সুশাসন প্রতিষ্ঠা। মহাজোটের অংশীদার হিসেবে সুশাসনের পক্ষে কাজ করবে এ বার্তা প্রচার। সরকারবিরোধী একক নির্বাচনে (নিজস্ব জোটসহ), সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে দেশ পরিচালনা করা হবে এ বিষয়টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।

জাতীয় পার্টি সুশাসন দিয়েছে অতীতে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে। ভবিষ্যতেও সুশাসন দিতে পারবে সে সক্ষমতা আছে ও সে লক্ষ্য সামনে নিয়ে এগিয়ে যাবে, এ অঙ্গীকার উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

সুশাসন অর্থ আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থার প্রবর্তন। কেবল এর মাধ্যমেই দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। জাতীয় পার্টির বর্তমান স্লোগান ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন ও পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দলের বর্তমান আপাত দ্বিমুখী অবস্থানের সামঞ্জস্যতা যুক্তিসংগতভাবে উপস্থাপন করে। এটি চলমান আঙ্গিকে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা লাভে সহায়ক হতে পারে।

বর্তমান সার্বিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অনেকে গভীর সমুদ্রে ঝড়ো আবহাওয়ার সৃষ্ট উত্তাল ঢেউয়ের সঙ্গে তুলনা করছেন। সে ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নানাবিধ কারণে জাতীয় পার্টিকে বলা যায় আকার ও উৎকর্ষতার সীমাবদ্ধতাসহ সমুদ্রে বিচরণশীল একটি জাহাজ। এ উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে জাতীয় পার্টিকে। যাত্রাপথে ক্ষণে ক্ষণে দিক পরিবর্তন ও ঢেউয়ের মাথায় ওঠা ও নিচে আছড়ে পড়া ছাড়া ভেসে থাকা কঠিন, সেভাবেই এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ কারণেই জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড অনেকের কাছে অসামঞ্জস্য ও লক্ষ্যহীন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বাস্তবতা হলো, এ দলের অস্তিত্ব ও রাজনীতি টিকিয়ে রাখার প্রয়াসেই উপর-নিচ, ডান-বাম বিচরণের সার্বক্ষণিক বৈচিত্র্য জরুরি। বিরাজমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড ও কৌশল নিয়ে যে বিভ্রান্তি আশা করি উপরোক্ত আলোচনায় তার অধিকাংশ দূরীভূত হবে। উপসংহারে এটা বলা যায়, জাতীয় পার্টির কর্মকৌশল কখনো কখনো বিভ্রান্তিমূলক মনে হলেও বা তাতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকলেও তা সবসময় অযৌক্তিক বা অসংগতিপূর্ণ নয়।

লেখক :  সাবেক মন্ত্রী ও কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন