শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির রাজনীতি নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই মনে করেন, জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ডে সামঞ্জস্যতার অভাব আছে। তাদের মতে এ দলের রাজনীতি অস্বচ্ছ। প্রায়ই এতে পরস্পরবিরোধী  আদর্শগত অবস্থানের আভাস লক্ষ্য করা যায়।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যাসন্ন। এ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতির এখনই সময়। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির চিন্তা-ভাবনা কী বা কোন পথে এ দলটি অগ্রসর হবে, সে সম্পর্কে জনমনে কৌতূহল আছে। কেননা এই তৃতীয় বৃহত্তম দলটির ভূমিকা দেশের সার্বিক রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে, এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায়।

নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে কিনা বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি বেশ কয়েকটি দাবি দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ওই সব দাবি পূরণ হলেই তারা নির্বাচনে আসবে নতুবা নয়।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমান সংবিধানের অধীনে অর্থাৎ সরকার ও সংসদ বহাল রেখে ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে, এ অবস্থানে তারা অনড়। বলা হচ্ছে, বিএনপি বা অন্য কোনো দল নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন সময়মতো হবে।

সেই পরিপ্রেক্ষিতে দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই অবস্থানের কথা মাথায় রেখেই জাতীয় পার্টি প্রস্তুতি নিচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলসমূহ অংশগ্রহণ করলে জাতীয় পার্টি কোনো একটি জোটের অংশ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর যদি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা জোট যারা এখন পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্ব বহন করে তারা (যেমন বিএনপি বা ২০-দলীয় জোট) নির্বাচন বর্জন করে সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি এককভাবে (তার জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে) ৩০০ আসনের সবকটিতে ক্ষমতাসীন দল বা জোটের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবে। জনগণের অধিকাংশের ধারণা, জোটভুক্তভাবে নির্বাচন হলে বিরাজমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টি মহাজোটের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে।

উপরোক্ত পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টিকে দুই ধরনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের সম্মুখীন হতে হবে বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে। প্রথমটি সাংগঠনিক, অন্যটি আদর্শিক।

সাংগঠনিক সমস্যাসমূহ নিম্নরূপ : মহাজোটের অংশ হিসেবে নির্বাচন করলে ৩০০ আসনের অধিকাংশতেই শরিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। সে আসনগুলোয় জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিতে পারবে না। অনেক স্থানে শক্তিশালী প্রার্থী ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি থাকার পরও নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দিতে না পারার কারণে ওইসব স্থানে পরবর্তীতে দলীয় অবস্থান দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব স্থানে এমনিতে অবস্থান ততটা মজবুত নয়, সেসব এলাকায় পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি ধরে রাখা কষ্টসাধ্য হতে পারে।

আবার সরকারি দল ও জোটের বিরুদ্ধে ৩০০ আসনে উপযুক্ত প্রার্থী দেওয়ার সক্ষমতা জাতীয় পার্টি ও সঙ্গের জোটের কতটুকু আছে তা অনেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। সে ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে উপযুক্ত প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক সাংগঠনিক অবস্থান না থাকার কারণে ফলাফলে দীনতা ও সে কারণে দলীয় ভাবমূর্তির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিণতিতে অন্তত এসব স্থানে দলের অস্তিত্ব সংকট সৃষ্টি হতে পারে।

প্রথম ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির অনেক উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠন বঞ্চনার শিকার হবে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠনের অভাবে অনেক আসনে ফলাফলে দীনতার আশঙ্কা। এ দুই ধরনের পরস্পরবিরোধী অবস্থানে উভয় ক্ষেত্রেই ভবিষ্যতে এ দল দুর্বলতর হওয়ার, এমনকি দলের অস্তিত্ব সংকটের আশঙ্কা থাকবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক সাংগঠনিক পরিস্থিতি সামলানো দলের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা মোকাবিলায় জাতীয় পার্টি কী করতে পারে তা জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়। সে প্রসঙ্গে বলা যায়, সমাধানের সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে নিম্নরূপ—

প্রথম অবস্থানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই জোটের সঙ্গী দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে যতটা সম্ভব অধিক আসন লাভের চেষ্টা চালানো। একই সঙ্গে সংসদ নির্বাচন ছাড়া অন্যান্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহ জোটভুক্তভাবে করার ও সেক্ষেত্রে নিজ দলের উপযুক্ত বঞ্চিত প্রার্থীদের জন্য জোটের মনোনয়ন লাভের চেষ্টা চালানো। এ ছাড়াও জোট ক্ষমতায় গেলে, সরকারি বিভিন্ন লাভজনক পদে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়োগের বিষয়ে চাপ অব্যাহত রাখা। সম্ভব হলে এসব মনোনয়নের পদ ও প্রার্থীদের তালিকা প্রস্তুত ও সে বিষয়ে জোট নেতাদের সম্মতি লাভের চেষ্টা চালানো ও অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয় অবস্থানের জন্য, নির্বাচন বর্জনকারী দলসমূহের উপযুক্ত প্রার্থীগণ ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাদের দলে অন্তর্ভুক্তি ও নির্বাচনে মনোনয়নের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে, এ ধরনের প্রচারণা চালানো যে, ১৯৯০ সালের পর অর্থাৎ জাতীয় পার্টি ক্ষমতা হারানোর পরবর্তীতে যে দুটি দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) পালাক্রমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছে, তারা দেশের সাধারণ মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সমৃদ্ধি দিতে পারছে না। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। জাতীয় পার্টি সে পরিবর্তন আনবে। অবশ্য নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় সে বিষয়টি এ ক্ষেত্রে জরুরি। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আগেই বলা হয়েছে, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুটি বিকল্প পথ খোলা রেখেছে, জোটবদ্ধ বা একক নির্বাচন। আদর্শগতভাবে এ দুটি পরস্পরবিরোধী অবস্থান বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হতে পারে।

নির্বাচন প্রশ্নে মতামতের ভিত্তিতে দেশের জনগণ এখন স্পষ্টভাবে দুই ধারায় বিভক্ত বলে ধারণা করা হয়। একপক্ষ বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক চায়। অন্য পক্ষ সরকারের পরিবর্তন চায় ও নতুন আঙ্গিকে সরকার পরিচালিত হোক এ প্রত্যাশা করে। জোটবদ্ধ নির্বাচন ও সে ক্ষেত্রে মহাজোটে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষকে ধারণ করতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে এককভাবে সব আসনে প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বিতীয় পক্ষের জনমতকে প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। এটি আপাতদৃষ্টিতে সাংঘর্ষিক।

জাতীয় পার্টির নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল সে ক্ষেত্রে হতে পারে, সুশাসন প্রতিষ্ঠা। মহাজোটের অংশীদার হিসেবে সুশাসনের পক্ষে কাজ করবে এ বার্তা প্রচার। সরকারবিরোধী একক নির্বাচনে (নিজস্ব জোটসহ), সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে দেশ পরিচালনা করা হবে এ বিষয়টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।

জাতীয় পার্টি সুশাসন দিয়েছে অতীতে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে। ভবিষ্যতেও সুশাসন দিতে পারবে সে সক্ষমতা আছে ও সে লক্ষ্য সামনে নিয়ে এগিয়ে যাবে, এ অঙ্গীকার উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

সুশাসন অর্থ আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থার প্রবর্তন। কেবল এর মাধ্যমেই দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। জাতীয় পার্টির বর্তমান স্লোগান ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন ও পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দলের বর্তমান আপাত দ্বিমুখী অবস্থানের সামঞ্জস্যতা যুক্তিসংগতভাবে উপস্থাপন করে। এটি চলমান আঙ্গিকে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা লাভে সহায়ক হতে পারে।

বর্তমান সার্বিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অনেকে গভীর সমুদ্রে ঝড়ো আবহাওয়ার সৃষ্ট উত্তাল ঢেউয়ের সঙ্গে তুলনা করছেন। সে ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নানাবিধ কারণে জাতীয় পার্টিকে বলা যায় আকার ও উৎকর্ষতার সীমাবদ্ধতাসহ সমুদ্রে বিচরণশীল একটি জাহাজ। এ উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে জাতীয় পার্টিকে। যাত্রাপথে ক্ষণে ক্ষণে দিক পরিবর্তন ও ঢেউয়ের মাথায় ওঠা ও নিচে আছড়ে পড়া ছাড়া ভেসে থাকা কঠিন, সেভাবেই এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ কারণেই জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড অনেকের কাছে অসামঞ্জস্য ও লক্ষ্যহীন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বাস্তবতা হলো, এ দলের অস্তিত্ব ও রাজনীতি টিকিয়ে রাখার প্রয়াসেই উপর-নিচ, ডান-বাম বিচরণের সার্বক্ষণিক বৈচিত্র্য জরুরি। বিরাজমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড ও কৌশল নিয়ে যে বিভ্রান্তি আশা করি উপরোক্ত আলোচনায় তার অধিকাংশ দূরীভূত হবে। উপসংহারে এটা বলা যায়, জাতীয় পার্টির কর্মকৌশল কখনো কখনো বিভ্রান্তিমূলক মনে হলেও বা তাতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকলেও তা সবসময় অযৌক্তিক বা অসংগতিপূর্ণ নয়।

লেখক :  সাবেক মন্ত্রী ও কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
ফরিদগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ফরিদগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?
রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪
প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক
টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!
ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও
জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও
কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!
ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার
ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ
জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’
সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড
কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ
মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ
হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন