শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় পার্টি

জাতীয় পার্টির রাজনীতি নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই মনে করেন, জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ডে সামঞ্জস্যতার অভাব আছে। তাদের মতে এ দলের রাজনীতি অস্বচ্ছ। প্রায়ই এতে পরস্পরবিরোধী  আদর্শগত অবস্থানের আভাস লক্ষ্য করা যায়।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যাসন্ন। এ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতির এখনই সময়। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির চিন্তা-ভাবনা কী বা কোন পথে এ দলটি অগ্রসর হবে, সে সম্পর্কে জনমনে কৌতূহল আছে। কেননা এই তৃতীয় বৃহত্তম দলটির ভূমিকা দেশের সার্বিক রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে, এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায়।

নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে কিনা বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি বেশ কয়েকটি দাবি দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ওই সব দাবি পূরণ হলেই তারা নির্বাচনে আসবে নতুবা নয়।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমান সংবিধানের অধীনে অর্থাৎ সরকার ও সংসদ বহাল রেখে ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে, এ অবস্থানে তারা অনড়। বলা হচ্ছে, বিএনপি বা অন্য কোনো দল নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন সময়মতো হবে।

সেই পরিপ্রেক্ষিতে দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই অবস্থানের কথা মাথায় রেখেই জাতীয় পার্টি প্রস্তুতি নিচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলসমূহ অংশগ্রহণ করলে জাতীয় পার্টি কোনো একটি জোটের অংশ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর যদি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা জোট যারা এখন পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্ব বহন করে তারা (যেমন বিএনপি বা ২০-দলীয় জোট) নির্বাচন বর্জন করে সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি এককভাবে (তার জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে) ৩০০ আসনের সবকটিতে ক্ষমতাসীন দল বা জোটের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবে। জনগণের অধিকাংশের ধারণা, জোটভুক্তভাবে নির্বাচন হলে বিরাজমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টি মহাজোটের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হবে।

উপরোক্ত পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টিকে দুই ধরনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের সম্মুখীন হতে হবে বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে। প্রথমটি সাংগঠনিক, অন্যটি আদর্শিক।

সাংগঠনিক সমস্যাসমূহ নিম্নরূপ : মহাজোটের অংশ হিসেবে নির্বাচন করলে ৩০০ আসনের অধিকাংশতেই শরিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। সে আসনগুলোয় জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিতে পারবে না। অনেক স্থানে শক্তিশালী প্রার্থী ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি থাকার পরও নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দিতে না পারার কারণে ওইসব স্থানে পরবর্তীতে দলীয় অবস্থান দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব স্থানে এমনিতে অবস্থান ততটা মজবুত নয়, সেসব এলাকায় পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি ধরে রাখা কষ্টসাধ্য হতে পারে।

আবার সরকারি দল ও জোটের বিরুদ্ধে ৩০০ আসনে উপযুক্ত প্রার্থী দেওয়ার সক্ষমতা জাতীয় পার্টি ও সঙ্গের জোটের কতটুকু আছে তা অনেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। সে ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে উপযুক্ত প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক সাংগঠনিক অবস্থান না থাকার কারণে ফলাফলে দীনতা ও সে কারণে দলীয় ভাবমূর্তির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিণতিতে অন্তত এসব স্থানে দলের অস্তিত্ব সংকট সৃষ্টি হতে পারে।

প্রথম ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির অনেক উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠন বঞ্চনার শিকার হবে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী ও শক্তিশালী সংগঠনের অভাবে অনেক আসনে ফলাফলে দীনতার আশঙ্কা। এ দুই ধরনের পরস্পরবিরোধী অবস্থানে উভয় ক্ষেত্রেই ভবিষ্যতে এ দল দুর্বলতর হওয়ার, এমনকি দলের অস্তিত্ব সংকটের আশঙ্কা থাকবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক সাংগঠনিক পরিস্থিতি সামলানো দলের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা মোকাবিলায় জাতীয় পার্টি কী করতে পারে তা জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়। সে প্রসঙ্গে বলা যায়, সমাধানের সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে নিম্নরূপ—

প্রথম অবস্থানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই জোটের সঙ্গী দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে যতটা সম্ভব অধিক আসন লাভের চেষ্টা চালানো। একই সঙ্গে সংসদ নির্বাচন ছাড়া অন্যান্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহ জোটভুক্তভাবে করার ও সেক্ষেত্রে নিজ দলের উপযুক্ত বঞ্চিত প্রার্থীদের জন্য জোটের মনোনয়ন লাভের চেষ্টা চালানো। এ ছাড়াও জোট ক্ষমতায় গেলে, সরকারি বিভিন্ন লাভজনক পদে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়োগের বিষয়ে চাপ অব্যাহত রাখা। সম্ভব হলে এসব মনোনয়নের পদ ও প্রার্থীদের তালিকা প্রস্তুত ও সে বিষয়ে জোট নেতাদের সম্মতি লাভের চেষ্টা চালানো ও অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয় অবস্থানের জন্য, নির্বাচন বর্জনকারী দলসমূহের উপযুক্ত প্রার্থীগণ ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাদের দলে অন্তর্ভুক্তি ও নির্বাচনে মনোনয়নের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে, এ ধরনের প্রচারণা চালানো যে, ১৯৯০ সালের পর অর্থাৎ জাতীয় পার্টি ক্ষমতা হারানোর পরবর্তীতে যে দুটি দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) পালাক্রমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছে, তারা দেশের সাধারণ মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সমৃদ্ধি দিতে পারছে না। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। জাতীয় পার্টি সে পরিবর্তন আনবে। অবশ্য নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় সে বিষয়টি এ ক্ষেত্রে জরুরি। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আগেই বলা হয়েছে, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুটি বিকল্প পথ খোলা রেখেছে, জোটবদ্ধ বা একক নির্বাচন। আদর্শগতভাবে এ দুটি পরস্পরবিরোধী অবস্থান বলে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হতে পারে।

নির্বাচন প্রশ্নে মতামতের ভিত্তিতে দেশের জনগণ এখন স্পষ্টভাবে দুই ধারায় বিভক্ত বলে ধারণা করা হয়। একপক্ষ বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক চায়। অন্য পক্ষ সরকারের পরিবর্তন চায় ও নতুন আঙ্গিকে সরকার পরিচালিত হোক এ প্রত্যাশা করে। জোটবদ্ধ নির্বাচন ও সে ক্ষেত্রে মহাজোটে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষকে ধারণ করতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে এককভাবে সব আসনে প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করলে প্রথম পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বিতীয় পক্ষের জনমতকে প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। এটি আপাতদৃষ্টিতে সাংঘর্ষিক।

জাতীয় পার্টির নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল সে ক্ষেত্রে হতে পারে, সুশাসন প্রতিষ্ঠা। মহাজোটের অংশীদার হিসেবে সুশাসনের পক্ষে কাজ করবে এ বার্তা প্রচার। সরকারবিরোধী একক নির্বাচনে (নিজস্ব জোটসহ), সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে দেশ পরিচালনা করা হবে এ বিষয়টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।

জাতীয় পার্টি সুশাসন দিয়েছে অতীতে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে। ভবিষ্যতেও সুশাসন দিতে পারবে সে সক্ষমতা আছে ও সে লক্ষ্য সামনে নিয়ে এগিয়ে যাবে, এ অঙ্গীকার উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

সুশাসন অর্থ আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থার প্রবর্তন। কেবল এর মাধ্যমেই দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। জাতীয় পার্টির বর্তমান স্লোগান ‘শান্তির জন্য পরিবর্তন ও পরিবর্তনের জন্য জাতীয় পার্টি’, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দলের বর্তমান আপাত দ্বিমুখী অবস্থানের সামঞ্জস্যতা যুক্তিসংগতভাবে উপস্থাপন করে। এটি চলমান আঙ্গিকে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা লাভে সহায়ক হতে পারে।

বর্তমান সার্বিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অনেকে গভীর সমুদ্রে ঝড়ো আবহাওয়ার সৃষ্ট উত্তাল ঢেউয়ের সঙ্গে তুলনা করছেন। সে ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নানাবিধ কারণে জাতীয় পার্টিকে বলা যায় আকার ও উৎকর্ষতার সীমাবদ্ধতাসহ সমুদ্রে বিচরণশীল একটি জাহাজ। এ উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে জাতীয় পার্টিকে। যাত্রাপথে ক্ষণে ক্ষণে দিক পরিবর্তন ও ঢেউয়ের মাথায় ওঠা ও নিচে আছড়ে পড়া ছাড়া ভেসে থাকা কঠিন, সেভাবেই এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ কারণেই জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড অনেকের কাছে অসামঞ্জস্য ও লক্ষ্যহীন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বাস্তবতা হলো, এ দলের অস্তিত্ব ও রাজনীতি টিকিয়ে রাখার প্রয়াসেই উপর-নিচ, ডান-বাম বিচরণের সার্বক্ষণিক বৈচিত্র্য জরুরি। বিরাজমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির কর্মকাণ্ড ও কৌশল নিয়ে যে বিভ্রান্তি আশা করি উপরোক্ত আলোচনায় তার অধিকাংশ দূরীভূত হবে। উপসংহারে এটা বলা যায়, জাতীয় পার্টির কর্মকৌশল কখনো কখনো বিভ্রান্তিমূলক মনে হলেও বা তাতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকলেও তা সবসময় অযৌক্তিক বা অসংগতিপূর্ণ নয়।

লেখক :  সাবেক মন্ত্রী ও কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান
চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল
রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩
সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে