শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অন্তর মম বিকশিত করো

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর মম বিকশিত করো

অপরাধ একটিই। ঘটনাও একই। কিন্তু সেই কাণ্ডে কেউ পায় সাজা, কেউ হয় রাজা। ব্রুনেইয়ে কঠোর ইসলামী শরিয়াহ আইন চালু হয়েছে। এ আইনে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি একই দিনে একই সংবাদপত্রে পাশের কলামেই খবর দেখলাম, পৃথিবীর আরেক প্রান্তে সমকামী নারী হয়েছেন মেয়র। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর নতুন নারী মেয়র লরি লাইটফুট সমকামী এবং কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান-আমেরিকান নারী।

বোর্নিও দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত ব্রুনেইয়ের একপাশে মালয়েশিয়া, অন্যপাশে দক্ষিণ চীন সাগর। মুসলমানপ্রধান দেশটির সব ক্ষমতার অধিকারী সুলতান হাসান-আল-বলকিয়াহ। কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে ইসলামী শরিয়াহ আইন প্রণয়নের কথা চলছিল। বিশ্বের তাবৎ রাজনীতিবিদ, তারকা, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাধার মুখেই এ আইন কার্যকরের ঘোষণা আসে ব্রুনেইয়ের সুলতানের পক্ষ থেকে।

শরিয়াহ আইন বলে, চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদ (হাত-পা কেটে নেওয়া) করা হবে, ডাকাতির অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেবে। সৌদি আরবসহ কোনো কোনো দেশে এ আইনের প্রচলন থাকলেও পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রুনেইয়ের মাধ্যমে প্রবলভাবে আবারও যাত্রা করল শরিয়াহ আইন।

বাংলাদেশে শরিয়াহ আইন নেই, কিন্তু অপরাধীরা যেভাবে প্রকাশ্যে বুক ফুলিয়ে ভয়াবহ নিষ্ঠুর সব অপরাধ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন, তাতে মনে হয় সেই আইয়ামে জাহেলিয়ারই আবির্ভাব ঘটেছে।। তাই তো এ দেশে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ করে যারা, তাদের পক্ষে মিছিল হয়। আর নুসরাতের মতো মেয়েরা শুধু আগুনেই পোড়ে। পিতা-মাতার পরই যাদের স্থান, সেই শিক্ষকদের লালসার শিকার হতে হয় এ দেশের শিক্ষার্থীদের। নির্বিকারভাবে আগুনে পুড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না বন্ধু, সহপাঠী অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই কেউ। সাত বছরের বাচ্চাকে পর্যন্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মেরে ফেলতে পারে। শুধু কি মাদ্রাসায়? এই বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীই কি বিকৃত মানসিকতার শিক্ষকদের শিকার নয়? অদ্ভুত বিষয় হলো, শ্লীলতাহানি হোক, ধর্ষণ হোক আমাদের দেশের মানুষ যে কোনো ইস্যুতে আবার দুই পক্ষ হয়ে যায়। এখানেও অপরাধী দোষী নয়, দোষ হয় পোশাকের অথবা মেয়েটির। আজ যদি মেয়েটি মাদ্রাসার ছাত্রী না হতো, বোরখা না পরত- একশ্রেণির পুরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত মেয়েটির চরিত্রহননে। আর মেয়েটি যেহেতু পর্দানশিন আর অপরাধী মাদ্রাসার শিক্ষক- তাই আপাতত এই পুরুষদের রা আর নেই। যতক্ষণ নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো না হয়েছে, ততক্ষণ মেয়েটিকে খারাপ প্রমাণের চেষ্টায় তারা মিছিল পর্যন্ত করেছে। বলুন তো কেন দ্রুত বিচারে এ-জাতীয় ঘটনার নিষ্পত্তি হয় না? দ্রুত শাস্তির বাস্তবায়ন কেন হয় না? কেন প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা যাচ্ছে না নুসরাতের বয়ানের পরও। কেন মিছিলকারীদের ধরে নেওয়া হচ্ছে না। এরাই তো কেউ না কেউ আগুন লাগিয়েছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সমাজ-সংস্কৃতিভেদে তফাত থাকবেই। তফাত থাকবে আইনগত ভেদাভেদে। গ্লোবাল ভিলেজের জনগোষ্ঠী আদতে প্রযুক্তিতেই শুধু অভিন্ন, মানসিকতায় চরম ভিন্ন। কিন্তু কতটা ভিন্নতা হলে অপরাধ করেও ধর্ম বা ক্ষমতার হাত ধরে পাপ হয়ে যায় পুণ্য? নুসরাত চেয়েছিল সেই মাদ্রাসাশিক্ষকের চরম শাস্তি। উল্টো এই সমাজের ভয়াবহ কিছু মানুষ তাকেই চরম শাস্তি দিয়ে দিল। আর এলাকার পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পারে না নুসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন ধরিয়েছে কিনা? কি বৈচিত্র্যময় এই দেশ!

সেই আইয়ামে জাহেলিয়া থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমরা কত শত শত কাল অতিক্রম করেছি। নিত্যনতুন প্রযুক্তি এসেছে, আমরা আধুনিক হয়েছি। কিন্তু মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটেছে কি? সেই সময়ের ঘটনা এবং মানসিকতা-চিন্তার জগতে ও আচরণে যদি এখনো বলবৎ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হয় আমরা এখনো সেই জাহেলিয়া যুগেই আছি। সেই অজ্ঞতা, বর্বরতা, কুসংস্কার বা অন্ধকার যুগ। সত্যি করে বলুন তো বিশ্বে বর্বরতার সঙ্গে চারপাশে যা ঘটছে, যার ছিটেফোঁটার কিয়দংশ আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা গণমাধ্যমের বরাতে মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি, তার ভয়াবহতা আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে কম কি আদৌ? ধর্ষকদের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার জনগণ প্রায়শই বলে, পোশাকের কারণে নারী ধর্ষণের শিকার হয়। নুসরাতের পক্ষে তারা এবার একেবারেই নিশ্চুপ। পাছে বেশি কথা বললে সেই হুজুরের শাস্তি হয়ে যায় তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় মাথা ঘামায় ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে। আর আমরাও নারীবাদীরা ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে যতটা সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা প্রকাশ করেছি, তার কিয়দংশই কি নুসরাতের পক্ষে নেমেছি। বরং নুসরাতকে গৌণ করে পোশাক নিয়ে সেই আলোচনাকেই উসকে দিয়েছি। আচ্ছা, নারীবাদীরা কি একবারও নুসরাতের হয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবার?

আমরা চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি। একদল অতি আধুনিক, আর একদল অতি কট্টর। ধর্ম দিয়ে সবকিছু বিচার করছি। ইউটিউবে হুজুরদের বয়ান শুনলে মনে হয় নারী হিসেবে আমরা অতি নগণ্য এক কীট, যাদের এমনকি শারীরিক অসুস্থতায় ডাক্তার দেখানোও পাপ। পুরুষের সেবাদাসী হিসেবেই জীবন কাটানোই আমাদের একমাত্র পুণ্য। আবার সেই ভিডিও শেয়ার হয় লাখ লাখ। কোন যুগে আছি আমরা তাই নিয়েই সন্দেহে আছি।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম ইন্দোনেশিয়ায় বিবাহবহির্ভূত প্রেমের জন্য ছেলে এবং মেয়েকে প্রকাশ্যে একশটি বেত্রাঘাত করা হলো। কট্টরপন্থি এই হুজুরদের জমানায়, যারা নারীকে তাদের দাস বলে মনে করে সেই দেশে চিন্তা করে দেখুন তো ভুলেও যদি এ আইন বা চিন্তাধারা কার্যকর হয় তবে কত লাখ মানুষ বেত্রাঘাত খাবে!!!

মনে আছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিখ্যাত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার কথা। ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ ভেবে গ্রামের চেয়ারম্যান হজের জন্য পাসপোর্টের ফটো পর্যন্ত তুলতে রাজি ছিলেন না। ঘোরতর বিরোধী ছিলেন টেলিভিশনের। কারণ সেই টেলিভিশনে মানুষের ছবি দেখা যায়। শেষতক সেই টেলিভিশনেই হজের ছবি দেখে তার ভ্রান্তি কাটে। আমাদের মানসিক ভ্রান্তি কি কাটছে? নইলে ধর্ষকদের পক্ষে ধর্মের দোহাই দিয়ে মিছিল কেন হয়? ধর্ষকের শাস্তির বদলে কেন ধর্ষিতার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ হয়? আইয়ামে জাহেলিয়ায় নেই বলেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল ল প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু অপরাধীর মানসিকতা কি পাল্টেছে? সমাজ কি আদৌ সভ্য হয়েছে? সে যুগেও আগুনে মানুষ পোড়ানো হতো, এ যুগেও হয়। সে যুগেও নারী ভোগ্য ছিল, এ যুগেও তাই। সে যুগেও ধর্মীয় গুরুরা সমাজ নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য বিস্তার করতেন, এ যুগেও আমাদের রাজনীতিবিদরা পীরসাহেবদের পা ছুঁয়ে দোয়া নেন। সভ্যতা এসেছে পোশাক আর গেজেটে। সমাজের চিন্তাধারা পাল্টেছে কোথায়- কোন দিকে? মানসিকতার উন্নয়নে না আদতে শুধুই প্রযুক্তিতে?

যুগের পরিবর্তনে দেশের উন্নয়ন হবে অবশ্যই। কিন্তু সেই দেশ কীভাবে উন্নত হবে, যে দেশ বা সমাজ তার নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারে না, অথবা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে অপরাধের প্রবণতা বন্ধ করতে পারে না। এই ২০১৯-এ দাঁড়িয়েও নারী এখনো শুধুই নারী- মানুষ নয়। বরং ভোগ্যপণ্য অথবা দুর্বল শ্রেণি। যাদের ওপর অপরাধ করা যায়। আবার সেই অপরাধের প্রতিরোধ হলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে নির্মূল করা যায়।

কেন এই সমাজ একই সঙ্গে চরমপন্থি আবার উদারপন্থি আচরণের বহিঃপ্রকাশে ব্যস্ত? কেন নুসরাতের এই চরম অবস্থার জন্য আমরা শুধু ধর্ম, পোশাক দিয়ে বাণী-পাল্টা বাণী দিচ্ছি। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই শতকে জীবনের প্রয়োজনে জাগতিক উন্নয়ন ঘটানোই কি যুগের দাবি হওয়া উচিত? নাকি কূপমণ্ডূক মানসিকতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে এসে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নয়ন সবচেয়ে জরুরি? উন্নয়ন আসলে কী? অবকাঠামোগত উন্নয়ন? নাকি মানসিকতার উন্নয়ন? অবশ্য সেই ব্যাখ্যার দায়ভারও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই। আমি শুধু অজ্ঞতাবশত জানার জন্য কয়েকটা প্রশ্নই তুলতে পারি মাত্র।

হয়তো প্রাসঙ্গিক নয়, তার পরও মনে পড়ে গেল নেটফ্লিক্সে দেখা অস্ট্রেলিয়ান রোমান্টিক কমেডি ঘরানার সিনেমা ‘আলি’স ওয়েডিং’-এর কথা। নায়কের বাবা ইমামের কাছে এক লোক করুণ আরজি নিয়ে আসে। রাগের মাথায় সে তার স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়েছে। কিন্তু স্ত্রীকে সে ছাড়তে চায় না, তার এখন কী উপায়! ইমাম জানান, সুন্নি ঘরানায় ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এ তালাক কার্যকর হয়ে গেছে। কিন্তু লোকটির আকুল কান্নায় বিয়ে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য ইমাম নিজেই শেষতক যুক্তি দেখান, যেহেতু লোকটি তার স্ত্রীকে পরপর তিন তালাক বলেছে, তাই এ বিয়ে ভাঙবে না। কারণ তালাক সে তিনবার ভিন্ন সময়ে দেয়নি। ধর্ম আমাদের জীবনকে সহজ পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয়, সৎ, সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়, মানবিক গুণাবলি চর্চা করার কথা বলে। কিন্তু যে ধর্মের চর্চা আমরা এখন করছি, তার ছিটেফোঁটাও কি মানবিকতার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত? নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাদ্রাসার হুজুর এমন নোংরামি করে কেমন করে? এত নিষ্ঠুর, এত বিকৃত হয় কেমন করে?

প্রযুক্তির বিকাশ ঘটছে, রাষ্ট্রীয় আইনের সংশোধন হচ্ছে, আধুনিক আইন তৈরি হচ্ছে, কিন্তু আমরা দুর্বল থেকে দুর্বল মানসিকতার দিকে যাচ্ছি। আত্মোন্নয়নে ব্যস্ত থেকে মানবিকতার পতন ঘটাচ্ছি। কারও প্রতি ভালোবাসা-সহানুভূতি আমাদের ক্ষণিকের, বরং চেষ্টায় ব্যস্ত থাকি তার ক্ষতিসাধনে।

মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা। সারা বিশ্বের মুসলমানরা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নকে ক্রাইস্টচার্চ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছেন। সাধুবাদের যোগ্যই তিনি। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো একই ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে, বাংলাদেশ কি বিশ্বের কাছে একঘরে হয়ে যেত না? নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাথায় ঘোমটা দিয়ে ইসলাম ধর্মানুসারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের বেশে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি সহানুভূতি নিয়ে একই কাজে এগিয়ে যেতেন, আপনাদের সমর্থন কি পেতেন তিনি?

এত উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু সেই উদার দৃষ্টিভঙ্গি কি আমাদের আছে? চিন্তা করেই দেখুন না, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের কথা। বয়সে ২৫ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে তার প্রেম, বিয়ে। সেই নারী ছিলেন তিন সন্তানের জননী। ছিলেন ম্যাক্রনের শিক্ষিকা। এমন কোনো ব্যক্তি পারবেন কি আমাদের দেশে সমাদরে রাজনীতিতে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে। হ্যাঁ, গোপনে, সঙ্গোপনে আছেন হয়তো বহুজনই, কিন্তু প্রকাশ্যে জনগণের সমর্থন কি সম্ভব? সম্ভব কি দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া?

দুঃখজনক যে, সন্দেহাতীতভাবে যে আসামিরা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তারা এই দেশে ছাড়া পেয়ে যায়। তদন্তে নাকি প্রমাণ হয় না। আর ভুগতে হয় নিরীহ মানুষকে। উদারতা আমাদের আছে শুধু অপরাধীদের ক্ষেত্রে। কিন্তু যাদের হত্যা করা হয়, তাদের ভাগ্যে মৃত্যুর বঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। তাই তো অভিজিৎ হত্যা মামলার আসামি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শফিউর রহমান ফারাবী বেমালুম খালাস পেয়ে যায়। যে ফারাবী ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দিতে দ্বিধা করেনি- সেই প্রমাণ কি কারও কাছেই নেই? যদিও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার সহসাই মুক্তি মিলছে না, কিন্তু এদের কি কোনো মামলাতেই মুক্তি পাওয়া উচিত? যাক আদালতের বিষয় আদালত দেখবে। আমরা আদার ব্যাপারী শুধু হা-হুতাশ করে কষ্টই পেতে পারি ।

আপনাদের কি মনে হয় না, প্রযুক্তি বিশ্বকে যতটা কাছে টেনেছে, ঠিক ততটাই পারস্পরিক সম্পর্ক ঠুনকো থেকে ঠুনকোতর হয়েছে। অতি-রক্ষণশীলতা আর অতি-আধুনিকতার চক্করে পড়ে গেছি বোধহয় আমরা। প্রযুক্তির সুবিধায় কাছে এসেছি, কিন্তু মানসিকতায় পিছিয়ে যাচ্ছি। ‘যোগাযোগে’ দূরকে কাছে টেনেছি, ‘যোগাযোগহীনতায়’ আত্মীয়-পরিবারকে করছি পর। নিজ সুবিধার জন্য সব বিচার করছি ধর্ম দিয়ে। চরমপন্থি কপট ভণ্ডামির মানসিক দৈন্যয় পার করছি জীবন।

দুর্ভাগা নুসরাত জয়ী হতে পারেনি। দুর্ভাগা আমরা। জানি না আরও কত নুসরাতকে আগুনে পুড়ে প্রমাণ করতে হবে আমরা ভণ্ডামির মধ্যে জীবন পার করছি। আর কত জীবন গেলে সমাজপতিরা আইন বাস্তবায়নে কঠোর হবেন, জানি না। জানি না আমাদের বিকৃত মানসিক দৈন্যের অবসান কোনোকালে ঘটবে কিনা। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটবে কিনা তাও জানি না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শুধু বলতেই পারি-

অন্তর মম বিকশিত করো অন্তরতর হে-

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো, সুন্দর করো হে॥

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা