শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অন্তর মম বিকশিত করো

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর মম বিকশিত করো

অপরাধ একটিই। ঘটনাও একই। কিন্তু সেই কাণ্ডে কেউ পায় সাজা, কেউ হয় রাজা। ব্রুনেইয়ে কঠোর ইসলামী শরিয়াহ আইন চালু হয়েছে। এ আইনে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি একই দিনে একই সংবাদপত্রে পাশের কলামেই খবর দেখলাম, পৃথিবীর আরেক প্রান্তে সমকামী নারী হয়েছেন মেয়র। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর নতুন নারী মেয়র লরি লাইটফুট সমকামী এবং কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান-আমেরিকান নারী।

বোর্নিও দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত ব্রুনেইয়ের একপাশে মালয়েশিয়া, অন্যপাশে দক্ষিণ চীন সাগর। মুসলমানপ্রধান দেশটির সব ক্ষমতার অধিকারী সুলতান হাসান-আল-বলকিয়াহ। কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে ইসলামী শরিয়াহ আইন প্রণয়নের কথা চলছিল। বিশ্বের তাবৎ রাজনীতিবিদ, তারকা, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাধার মুখেই এ আইন কার্যকরের ঘোষণা আসে ব্রুনেইয়ের সুলতানের পক্ষ থেকে।

শরিয়াহ আইন বলে, চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদ (হাত-পা কেটে নেওয়া) করা হবে, ডাকাতির অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেবে। সৌদি আরবসহ কোনো কোনো দেশে এ আইনের প্রচলন থাকলেও পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রুনেইয়ের মাধ্যমে প্রবলভাবে আবারও যাত্রা করল শরিয়াহ আইন।

বাংলাদেশে শরিয়াহ আইন নেই, কিন্তু অপরাধীরা যেভাবে প্রকাশ্যে বুক ফুলিয়ে ভয়াবহ নিষ্ঠুর সব অপরাধ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন, তাতে মনে হয় সেই আইয়ামে জাহেলিয়ারই আবির্ভাব ঘটেছে।। তাই তো এ দেশে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ করে যারা, তাদের পক্ষে মিছিল হয়। আর নুসরাতের মতো মেয়েরা শুধু আগুনেই পোড়ে। পিতা-মাতার পরই যাদের স্থান, সেই শিক্ষকদের লালসার শিকার হতে হয় এ দেশের শিক্ষার্থীদের। নির্বিকারভাবে আগুনে পুড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না বন্ধু, সহপাঠী অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই কেউ। সাত বছরের বাচ্চাকে পর্যন্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মেরে ফেলতে পারে। শুধু কি মাদ্রাসায়? এই বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীই কি বিকৃত মানসিকতার শিক্ষকদের শিকার নয়? অদ্ভুত বিষয় হলো, শ্লীলতাহানি হোক, ধর্ষণ হোক আমাদের দেশের মানুষ যে কোনো ইস্যুতে আবার দুই পক্ষ হয়ে যায়। এখানেও অপরাধী দোষী নয়, দোষ হয় পোশাকের অথবা মেয়েটির। আজ যদি মেয়েটি মাদ্রাসার ছাত্রী না হতো, বোরখা না পরত- একশ্রেণির পুরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত মেয়েটির চরিত্রহননে। আর মেয়েটি যেহেতু পর্দানশিন আর অপরাধী মাদ্রাসার শিক্ষক- তাই আপাতত এই পুরুষদের রা আর নেই। যতক্ষণ নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো না হয়েছে, ততক্ষণ মেয়েটিকে খারাপ প্রমাণের চেষ্টায় তারা মিছিল পর্যন্ত করেছে। বলুন তো কেন দ্রুত বিচারে এ-জাতীয় ঘটনার নিষ্পত্তি হয় না? দ্রুত শাস্তির বাস্তবায়ন কেন হয় না? কেন প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা যাচ্ছে না নুসরাতের বয়ানের পরও। কেন মিছিলকারীদের ধরে নেওয়া হচ্ছে না। এরাই তো কেউ না কেউ আগুন লাগিয়েছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সমাজ-সংস্কৃতিভেদে তফাত থাকবেই। তফাত থাকবে আইনগত ভেদাভেদে। গ্লোবাল ভিলেজের জনগোষ্ঠী আদতে প্রযুক্তিতেই শুধু অভিন্ন, মানসিকতায় চরম ভিন্ন। কিন্তু কতটা ভিন্নতা হলে অপরাধ করেও ধর্ম বা ক্ষমতার হাত ধরে পাপ হয়ে যায় পুণ্য? নুসরাত চেয়েছিল সেই মাদ্রাসাশিক্ষকের চরম শাস্তি। উল্টো এই সমাজের ভয়াবহ কিছু মানুষ তাকেই চরম শাস্তি দিয়ে দিল। আর এলাকার পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পারে না নুসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন ধরিয়েছে কিনা? কি বৈচিত্র্যময় এই দেশ!

সেই আইয়ামে জাহেলিয়া থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমরা কত শত শত কাল অতিক্রম করেছি। নিত্যনতুন প্রযুক্তি এসেছে, আমরা আধুনিক হয়েছি। কিন্তু মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটেছে কি? সেই সময়ের ঘটনা এবং মানসিকতা-চিন্তার জগতে ও আচরণে যদি এখনো বলবৎ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হয় আমরা এখনো সেই জাহেলিয়া যুগেই আছি। সেই অজ্ঞতা, বর্বরতা, কুসংস্কার বা অন্ধকার যুগ। সত্যি করে বলুন তো বিশ্বে বর্বরতার সঙ্গে চারপাশে যা ঘটছে, যার ছিটেফোঁটার কিয়দংশ আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা গণমাধ্যমের বরাতে মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি, তার ভয়াবহতা আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে কম কি আদৌ? ধর্ষকদের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার জনগণ প্রায়শই বলে, পোশাকের কারণে নারী ধর্ষণের শিকার হয়। নুসরাতের পক্ষে তারা এবার একেবারেই নিশ্চুপ। পাছে বেশি কথা বললে সেই হুজুরের শাস্তি হয়ে যায় তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় মাথা ঘামায় ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে। আর আমরাও নারীবাদীরা ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে যতটা সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা প্রকাশ করেছি, তার কিয়দংশই কি নুসরাতের পক্ষে নেমেছি। বরং নুসরাতকে গৌণ করে পোশাক নিয়ে সেই আলোচনাকেই উসকে দিয়েছি। আচ্ছা, নারীবাদীরা কি একবারও নুসরাতের হয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবার?

আমরা চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি। একদল অতি আধুনিক, আর একদল অতি কট্টর। ধর্ম দিয়ে সবকিছু বিচার করছি। ইউটিউবে হুজুরদের বয়ান শুনলে মনে হয় নারী হিসেবে আমরা অতি নগণ্য এক কীট, যাদের এমনকি শারীরিক অসুস্থতায় ডাক্তার দেখানোও পাপ। পুরুষের সেবাদাসী হিসেবেই জীবন কাটানোই আমাদের একমাত্র পুণ্য। আবার সেই ভিডিও শেয়ার হয় লাখ লাখ। কোন যুগে আছি আমরা তাই নিয়েই সন্দেহে আছি।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম ইন্দোনেশিয়ায় বিবাহবহির্ভূত প্রেমের জন্য ছেলে এবং মেয়েকে প্রকাশ্যে একশটি বেত্রাঘাত করা হলো। কট্টরপন্থি এই হুজুরদের জমানায়, যারা নারীকে তাদের দাস বলে মনে করে সেই দেশে চিন্তা করে দেখুন তো ভুলেও যদি এ আইন বা চিন্তাধারা কার্যকর হয় তবে কত লাখ মানুষ বেত্রাঘাত খাবে!!!

মনে আছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিখ্যাত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার কথা। ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ ভেবে গ্রামের চেয়ারম্যান হজের জন্য পাসপোর্টের ফটো পর্যন্ত তুলতে রাজি ছিলেন না। ঘোরতর বিরোধী ছিলেন টেলিভিশনের। কারণ সেই টেলিভিশনে মানুষের ছবি দেখা যায়। শেষতক সেই টেলিভিশনেই হজের ছবি দেখে তার ভ্রান্তি কাটে। আমাদের মানসিক ভ্রান্তি কি কাটছে? নইলে ধর্ষকদের পক্ষে ধর্মের দোহাই দিয়ে মিছিল কেন হয়? ধর্ষকের শাস্তির বদলে কেন ধর্ষিতার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ হয়? আইয়ামে জাহেলিয়ায় নেই বলেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল ল প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু অপরাধীর মানসিকতা কি পাল্টেছে? সমাজ কি আদৌ সভ্য হয়েছে? সে যুগেও আগুনে মানুষ পোড়ানো হতো, এ যুগেও হয়। সে যুগেও নারী ভোগ্য ছিল, এ যুগেও তাই। সে যুগেও ধর্মীয় গুরুরা সমাজ নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য বিস্তার করতেন, এ যুগেও আমাদের রাজনীতিবিদরা পীরসাহেবদের পা ছুঁয়ে দোয়া নেন। সভ্যতা এসেছে পোশাক আর গেজেটে। সমাজের চিন্তাধারা পাল্টেছে কোথায়- কোন দিকে? মানসিকতার উন্নয়নে না আদতে শুধুই প্রযুক্তিতে?

যুগের পরিবর্তনে দেশের উন্নয়ন হবে অবশ্যই। কিন্তু সেই দেশ কীভাবে উন্নত হবে, যে দেশ বা সমাজ তার নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারে না, অথবা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে অপরাধের প্রবণতা বন্ধ করতে পারে না। এই ২০১৯-এ দাঁড়িয়েও নারী এখনো শুধুই নারী- মানুষ নয়। বরং ভোগ্যপণ্য অথবা দুর্বল শ্রেণি। যাদের ওপর অপরাধ করা যায়। আবার সেই অপরাধের প্রতিরোধ হলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে নির্মূল করা যায়।

কেন এই সমাজ একই সঙ্গে চরমপন্থি আবার উদারপন্থি আচরণের বহিঃপ্রকাশে ব্যস্ত? কেন নুসরাতের এই চরম অবস্থার জন্য আমরা শুধু ধর্ম, পোশাক দিয়ে বাণী-পাল্টা বাণী দিচ্ছি। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই শতকে জীবনের প্রয়োজনে জাগতিক উন্নয়ন ঘটানোই কি যুগের দাবি হওয়া উচিত? নাকি কূপমণ্ডূক মানসিকতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে এসে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নয়ন সবচেয়ে জরুরি? উন্নয়ন আসলে কী? অবকাঠামোগত উন্নয়ন? নাকি মানসিকতার উন্নয়ন? অবশ্য সেই ব্যাখ্যার দায়ভারও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই। আমি শুধু অজ্ঞতাবশত জানার জন্য কয়েকটা প্রশ্নই তুলতে পারি মাত্র।

হয়তো প্রাসঙ্গিক নয়, তার পরও মনে পড়ে গেল নেটফ্লিক্সে দেখা অস্ট্রেলিয়ান রোমান্টিক কমেডি ঘরানার সিনেমা ‘আলি’স ওয়েডিং’-এর কথা। নায়কের বাবা ইমামের কাছে এক লোক করুণ আরজি নিয়ে আসে। রাগের মাথায় সে তার স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়েছে। কিন্তু স্ত্রীকে সে ছাড়তে চায় না, তার এখন কী উপায়! ইমাম জানান, সুন্নি ঘরানায় ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এ তালাক কার্যকর হয়ে গেছে। কিন্তু লোকটির আকুল কান্নায় বিয়ে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য ইমাম নিজেই শেষতক যুক্তি দেখান, যেহেতু লোকটি তার স্ত্রীকে পরপর তিন তালাক বলেছে, তাই এ বিয়ে ভাঙবে না। কারণ তালাক সে তিনবার ভিন্ন সময়ে দেয়নি। ধর্ম আমাদের জীবনকে সহজ পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয়, সৎ, সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়, মানবিক গুণাবলি চর্চা করার কথা বলে। কিন্তু যে ধর্মের চর্চা আমরা এখন করছি, তার ছিটেফোঁটাও কি মানবিকতার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত? নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাদ্রাসার হুজুর এমন নোংরামি করে কেমন করে? এত নিষ্ঠুর, এত বিকৃত হয় কেমন করে?

প্রযুক্তির বিকাশ ঘটছে, রাষ্ট্রীয় আইনের সংশোধন হচ্ছে, আধুনিক আইন তৈরি হচ্ছে, কিন্তু আমরা দুর্বল থেকে দুর্বল মানসিকতার দিকে যাচ্ছি। আত্মোন্নয়নে ব্যস্ত থেকে মানবিকতার পতন ঘটাচ্ছি। কারও প্রতি ভালোবাসা-সহানুভূতি আমাদের ক্ষণিকের, বরং চেষ্টায় ব্যস্ত থাকি তার ক্ষতিসাধনে।

মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা। সারা বিশ্বের মুসলমানরা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নকে ক্রাইস্টচার্চ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছেন। সাধুবাদের যোগ্যই তিনি। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো একই ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে, বাংলাদেশ কি বিশ্বের কাছে একঘরে হয়ে যেত না? নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাথায় ঘোমটা দিয়ে ইসলাম ধর্মানুসারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের বেশে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি সহানুভূতি নিয়ে একই কাজে এগিয়ে যেতেন, আপনাদের সমর্থন কি পেতেন তিনি?

এত উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু সেই উদার দৃষ্টিভঙ্গি কি আমাদের আছে? চিন্তা করেই দেখুন না, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের কথা। বয়সে ২৫ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে তার প্রেম, বিয়ে। সেই নারী ছিলেন তিন সন্তানের জননী। ছিলেন ম্যাক্রনের শিক্ষিকা। এমন কোনো ব্যক্তি পারবেন কি আমাদের দেশে সমাদরে রাজনীতিতে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে। হ্যাঁ, গোপনে, সঙ্গোপনে আছেন হয়তো বহুজনই, কিন্তু প্রকাশ্যে জনগণের সমর্থন কি সম্ভব? সম্ভব কি দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া?

দুঃখজনক যে, সন্দেহাতীতভাবে যে আসামিরা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তারা এই দেশে ছাড়া পেয়ে যায়। তদন্তে নাকি প্রমাণ হয় না। আর ভুগতে হয় নিরীহ মানুষকে। উদারতা আমাদের আছে শুধু অপরাধীদের ক্ষেত্রে। কিন্তু যাদের হত্যা করা হয়, তাদের ভাগ্যে মৃত্যুর বঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। তাই তো অভিজিৎ হত্যা মামলার আসামি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শফিউর রহমান ফারাবী বেমালুম খালাস পেয়ে যায়। যে ফারাবী ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দিতে দ্বিধা করেনি- সেই প্রমাণ কি কারও কাছেই নেই? যদিও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার সহসাই মুক্তি মিলছে না, কিন্তু এদের কি কোনো মামলাতেই মুক্তি পাওয়া উচিত? যাক আদালতের বিষয় আদালত দেখবে। আমরা আদার ব্যাপারী শুধু হা-হুতাশ করে কষ্টই পেতে পারি ।

আপনাদের কি মনে হয় না, প্রযুক্তি বিশ্বকে যতটা কাছে টেনেছে, ঠিক ততটাই পারস্পরিক সম্পর্ক ঠুনকো থেকে ঠুনকোতর হয়েছে। অতি-রক্ষণশীলতা আর অতি-আধুনিকতার চক্করে পড়ে গেছি বোধহয় আমরা। প্রযুক্তির সুবিধায় কাছে এসেছি, কিন্তু মানসিকতায় পিছিয়ে যাচ্ছি। ‘যোগাযোগে’ দূরকে কাছে টেনেছি, ‘যোগাযোগহীনতায়’ আত্মীয়-পরিবারকে করছি পর। নিজ সুবিধার জন্য সব বিচার করছি ধর্ম দিয়ে। চরমপন্থি কপট ভণ্ডামির মানসিক দৈন্যয় পার করছি জীবন।

দুর্ভাগা নুসরাত জয়ী হতে পারেনি। দুর্ভাগা আমরা। জানি না আরও কত নুসরাতকে আগুনে পুড়ে প্রমাণ করতে হবে আমরা ভণ্ডামির মধ্যে জীবন পার করছি। আর কত জীবন গেলে সমাজপতিরা আইন বাস্তবায়নে কঠোর হবেন, জানি না। জানি না আমাদের বিকৃত মানসিক দৈন্যের অবসান কোনোকালে ঘটবে কিনা। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটবে কিনা তাও জানি না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শুধু বলতেই পারি-

অন্তর মম বিকশিত করো অন্তরতর হে-

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো, সুন্দর করো হে॥

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা