শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অন্তর মম বিকশিত করো

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর মম বিকশিত করো

অপরাধ একটিই। ঘটনাও একই। কিন্তু সেই কাণ্ডে কেউ পায় সাজা, কেউ হয় রাজা। ব্রুনেইয়ে কঠোর ইসলামী শরিয়াহ আইন চালু হয়েছে। এ আইনে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি একই দিনে একই সংবাদপত্রে পাশের কলামেই খবর দেখলাম, পৃথিবীর আরেক প্রান্তে সমকামী নারী হয়েছেন মেয়র। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর নতুন নারী মেয়র লরি লাইটফুট সমকামী এবং কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান-আমেরিকান নারী।

বোর্নিও দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত ব্রুনেইয়ের একপাশে মালয়েশিয়া, অন্যপাশে দক্ষিণ চীন সাগর। মুসলমানপ্রধান দেশটির সব ক্ষমতার অধিকারী সুলতান হাসান-আল-বলকিয়াহ। কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে ইসলামী শরিয়াহ আইন প্রণয়নের কথা চলছিল। বিশ্বের তাবৎ রাজনীতিবিদ, তারকা, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাধার মুখেই এ আইন কার্যকরের ঘোষণা আসে ব্রুনেইয়ের সুলতানের পক্ষ থেকে।

শরিয়াহ আইন বলে, চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদ (হাত-পা কেটে নেওয়া) করা হবে, ডাকাতির অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেবে। সৌদি আরবসহ কোনো কোনো দেশে এ আইনের প্রচলন থাকলেও পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রুনেইয়ের মাধ্যমে প্রবলভাবে আবারও যাত্রা করল শরিয়াহ আইন।

বাংলাদেশে শরিয়াহ আইন নেই, কিন্তু অপরাধীরা যেভাবে প্রকাশ্যে বুক ফুলিয়ে ভয়াবহ নিষ্ঠুর সব অপরাধ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন, তাতে মনে হয় সেই আইয়ামে জাহেলিয়ারই আবির্ভাব ঘটেছে।। তাই তো এ দেশে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ করে যারা, তাদের পক্ষে মিছিল হয়। আর নুসরাতের মতো মেয়েরা শুধু আগুনেই পোড়ে। পিতা-মাতার পরই যাদের স্থান, সেই শিক্ষকদের লালসার শিকার হতে হয় এ দেশের শিক্ষার্থীদের। নির্বিকারভাবে আগুনে পুড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না বন্ধু, সহপাঠী অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই কেউ। সাত বছরের বাচ্চাকে পর্যন্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মেরে ফেলতে পারে। শুধু কি মাদ্রাসায়? এই বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীই কি বিকৃত মানসিকতার শিক্ষকদের শিকার নয়? অদ্ভুত বিষয় হলো, শ্লীলতাহানি হোক, ধর্ষণ হোক আমাদের দেশের মানুষ যে কোনো ইস্যুতে আবার দুই পক্ষ হয়ে যায়। এখানেও অপরাধী দোষী নয়, দোষ হয় পোশাকের অথবা মেয়েটির। আজ যদি মেয়েটি মাদ্রাসার ছাত্রী না হতো, বোরখা না পরত- একশ্রেণির পুরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত মেয়েটির চরিত্রহননে। আর মেয়েটি যেহেতু পর্দানশিন আর অপরাধী মাদ্রাসার শিক্ষক- তাই আপাতত এই পুরুষদের রা আর নেই। যতক্ষণ নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো না হয়েছে, ততক্ষণ মেয়েটিকে খারাপ প্রমাণের চেষ্টায় তারা মিছিল পর্যন্ত করেছে। বলুন তো কেন দ্রুত বিচারে এ-জাতীয় ঘটনার নিষ্পত্তি হয় না? দ্রুত শাস্তির বাস্তবায়ন কেন হয় না? কেন প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা যাচ্ছে না নুসরাতের বয়ানের পরও। কেন মিছিলকারীদের ধরে নেওয়া হচ্ছে না। এরাই তো কেউ না কেউ আগুন লাগিয়েছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সমাজ-সংস্কৃতিভেদে তফাত থাকবেই। তফাত থাকবে আইনগত ভেদাভেদে। গ্লোবাল ভিলেজের জনগোষ্ঠী আদতে প্রযুক্তিতেই শুধু অভিন্ন, মানসিকতায় চরম ভিন্ন। কিন্তু কতটা ভিন্নতা হলে অপরাধ করেও ধর্ম বা ক্ষমতার হাত ধরে পাপ হয়ে যায় পুণ্য? নুসরাত চেয়েছিল সেই মাদ্রাসাশিক্ষকের চরম শাস্তি। উল্টো এই সমাজের ভয়াবহ কিছু মানুষ তাকেই চরম শাস্তি দিয়ে দিল। আর এলাকার পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পারে না নুসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন ধরিয়েছে কিনা? কি বৈচিত্র্যময় এই দেশ!

সেই আইয়ামে জাহেলিয়া থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমরা কত শত শত কাল অতিক্রম করেছি। নিত্যনতুন প্রযুক্তি এসেছে, আমরা আধুনিক হয়েছি। কিন্তু মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটেছে কি? সেই সময়ের ঘটনা এবং মানসিকতা-চিন্তার জগতে ও আচরণে যদি এখনো বলবৎ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হয় আমরা এখনো সেই জাহেলিয়া যুগেই আছি। সেই অজ্ঞতা, বর্বরতা, কুসংস্কার বা অন্ধকার যুগ। সত্যি করে বলুন তো বিশ্বে বর্বরতার সঙ্গে চারপাশে যা ঘটছে, যার ছিটেফোঁটার কিয়দংশ আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা গণমাধ্যমের বরাতে মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি, তার ভয়াবহতা আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে কম কি আদৌ? ধর্ষকদের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার জনগণ প্রায়শই বলে, পোশাকের কারণে নারী ধর্ষণের শিকার হয়। নুসরাতের পক্ষে তারা এবার একেবারেই নিশ্চুপ। পাছে বেশি কথা বললে সেই হুজুরের শাস্তি হয়ে যায় তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় মাথা ঘামায় ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে। আর আমরাও নারীবাদীরা ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে যতটা সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা প্রকাশ করেছি, তার কিয়দংশই কি নুসরাতের পক্ষে নেমেছি। বরং নুসরাতকে গৌণ করে পোশাক নিয়ে সেই আলোচনাকেই উসকে দিয়েছি। আচ্ছা, নারীবাদীরা কি একবারও নুসরাতের হয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবার?

আমরা চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি। একদল অতি আধুনিক, আর একদল অতি কট্টর। ধর্ম দিয়ে সবকিছু বিচার করছি। ইউটিউবে হুজুরদের বয়ান শুনলে মনে হয় নারী হিসেবে আমরা অতি নগণ্য এক কীট, যাদের এমনকি শারীরিক অসুস্থতায় ডাক্তার দেখানোও পাপ। পুরুষের সেবাদাসী হিসেবেই জীবন কাটানোই আমাদের একমাত্র পুণ্য। আবার সেই ভিডিও শেয়ার হয় লাখ লাখ। কোন যুগে আছি আমরা তাই নিয়েই সন্দেহে আছি।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম ইন্দোনেশিয়ায় বিবাহবহির্ভূত প্রেমের জন্য ছেলে এবং মেয়েকে প্রকাশ্যে একশটি বেত্রাঘাত করা হলো। কট্টরপন্থি এই হুজুরদের জমানায়, যারা নারীকে তাদের দাস বলে মনে করে সেই দেশে চিন্তা করে দেখুন তো ভুলেও যদি এ আইন বা চিন্তাধারা কার্যকর হয় তবে কত লাখ মানুষ বেত্রাঘাত খাবে!!!

মনে আছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিখ্যাত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার কথা। ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ ভেবে গ্রামের চেয়ারম্যান হজের জন্য পাসপোর্টের ফটো পর্যন্ত তুলতে রাজি ছিলেন না। ঘোরতর বিরোধী ছিলেন টেলিভিশনের। কারণ সেই টেলিভিশনে মানুষের ছবি দেখা যায়। শেষতক সেই টেলিভিশনেই হজের ছবি দেখে তার ভ্রান্তি কাটে। আমাদের মানসিক ভ্রান্তি কি কাটছে? নইলে ধর্ষকদের পক্ষে ধর্মের দোহাই দিয়ে মিছিল কেন হয়? ধর্ষকের শাস্তির বদলে কেন ধর্ষিতার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ হয়? আইয়ামে জাহেলিয়ায় নেই বলেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল ল প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু অপরাধীর মানসিকতা কি পাল্টেছে? সমাজ কি আদৌ সভ্য হয়েছে? সে যুগেও আগুনে মানুষ পোড়ানো হতো, এ যুগেও হয়। সে যুগেও নারী ভোগ্য ছিল, এ যুগেও তাই। সে যুগেও ধর্মীয় গুরুরা সমাজ নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য বিস্তার করতেন, এ যুগেও আমাদের রাজনীতিবিদরা পীরসাহেবদের পা ছুঁয়ে দোয়া নেন। সভ্যতা এসেছে পোশাক আর গেজেটে। সমাজের চিন্তাধারা পাল্টেছে কোথায়- কোন দিকে? মানসিকতার উন্নয়নে না আদতে শুধুই প্রযুক্তিতে?

যুগের পরিবর্তনে দেশের উন্নয়ন হবে অবশ্যই। কিন্তু সেই দেশ কীভাবে উন্নত হবে, যে দেশ বা সমাজ তার নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারে না, অথবা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে অপরাধের প্রবণতা বন্ধ করতে পারে না। এই ২০১৯-এ দাঁড়িয়েও নারী এখনো শুধুই নারী- মানুষ নয়। বরং ভোগ্যপণ্য অথবা দুর্বল শ্রেণি। যাদের ওপর অপরাধ করা যায়। আবার সেই অপরাধের প্রতিরোধ হলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে নির্মূল করা যায়।

কেন এই সমাজ একই সঙ্গে চরমপন্থি আবার উদারপন্থি আচরণের বহিঃপ্রকাশে ব্যস্ত? কেন নুসরাতের এই চরম অবস্থার জন্য আমরা শুধু ধর্ম, পোশাক দিয়ে বাণী-পাল্টা বাণী দিচ্ছি। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই শতকে জীবনের প্রয়োজনে জাগতিক উন্নয়ন ঘটানোই কি যুগের দাবি হওয়া উচিত? নাকি কূপমণ্ডূক মানসিকতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে এসে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নয়ন সবচেয়ে জরুরি? উন্নয়ন আসলে কী? অবকাঠামোগত উন্নয়ন? নাকি মানসিকতার উন্নয়ন? অবশ্য সেই ব্যাখ্যার দায়ভারও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই। আমি শুধু অজ্ঞতাবশত জানার জন্য কয়েকটা প্রশ্নই তুলতে পারি মাত্র।

হয়তো প্রাসঙ্গিক নয়, তার পরও মনে পড়ে গেল নেটফ্লিক্সে দেখা অস্ট্রেলিয়ান রোমান্টিক কমেডি ঘরানার সিনেমা ‘আলি’স ওয়েডিং’-এর কথা। নায়কের বাবা ইমামের কাছে এক লোক করুণ আরজি নিয়ে আসে। রাগের মাথায় সে তার স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়েছে। কিন্তু স্ত্রীকে সে ছাড়তে চায় না, তার এখন কী উপায়! ইমাম জানান, সুন্নি ঘরানায় ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এ তালাক কার্যকর হয়ে গেছে। কিন্তু লোকটির আকুল কান্নায় বিয়ে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য ইমাম নিজেই শেষতক যুক্তি দেখান, যেহেতু লোকটি তার স্ত্রীকে পরপর তিন তালাক বলেছে, তাই এ বিয়ে ভাঙবে না। কারণ তালাক সে তিনবার ভিন্ন সময়ে দেয়নি। ধর্ম আমাদের জীবনকে সহজ পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয়, সৎ, সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়, মানবিক গুণাবলি চর্চা করার কথা বলে। কিন্তু যে ধর্মের চর্চা আমরা এখন করছি, তার ছিটেফোঁটাও কি মানবিকতার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত? নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাদ্রাসার হুজুর এমন নোংরামি করে কেমন করে? এত নিষ্ঠুর, এত বিকৃত হয় কেমন করে?

প্রযুক্তির বিকাশ ঘটছে, রাষ্ট্রীয় আইনের সংশোধন হচ্ছে, আধুনিক আইন তৈরি হচ্ছে, কিন্তু আমরা দুর্বল থেকে দুর্বল মানসিকতার দিকে যাচ্ছি। আত্মোন্নয়নে ব্যস্ত থেকে মানবিকতার পতন ঘটাচ্ছি। কারও প্রতি ভালোবাসা-সহানুভূতি আমাদের ক্ষণিকের, বরং চেষ্টায় ব্যস্ত থাকি তার ক্ষতিসাধনে।

মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা। সারা বিশ্বের মুসলমানরা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নকে ক্রাইস্টচার্চ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছেন। সাধুবাদের যোগ্যই তিনি। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো একই ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে, বাংলাদেশ কি বিশ্বের কাছে একঘরে হয়ে যেত না? নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাথায় ঘোমটা দিয়ে ইসলাম ধর্মানুসারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের বেশে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি সহানুভূতি নিয়ে একই কাজে এগিয়ে যেতেন, আপনাদের সমর্থন কি পেতেন তিনি?

এত উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু সেই উদার দৃষ্টিভঙ্গি কি আমাদের আছে? চিন্তা করেই দেখুন না, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের কথা। বয়সে ২৫ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে তার প্রেম, বিয়ে। সেই নারী ছিলেন তিন সন্তানের জননী। ছিলেন ম্যাক্রনের শিক্ষিকা। এমন কোনো ব্যক্তি পারবেন কি আমাদের দেশে সমাদরে রাজনীতিতে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে। হ্যাঁ, গোপনে, সঙ্গোপনে আছেন হয়তো বহুজনই, কিন্তু প্রকাশ্যে জনগণের সমর্থন কি সম্ভব? সম্ভব কি দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া?

দুঃখজনক যে, সন্দেহাতীতভাবে যে আসামিরা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তারা এই দেশে ছাড়া পেয়ে যায়। তদন্তে নাকি প্রমাণ হয় না। আর ভুগতে হয় নিরীহ মানুষকে। উদারতা আমাদের আছে শুধু অপরাধীদের ক্ষেত্রে। কিন্তু যাদের হত্যা করা হয়, তাদের ভাগ্যে মৃত্যুর বঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। তাই তো অভিজিৎ হত্যা মামলার আসামি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শফিউর রহমান ফারাবী বেমালুম খালাস পেয়ে যায়। যে ফারাবী ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দিতে দ্বিধা করেনি- সেই প্রমাণ কি কারও কাছেই নেই? যদিও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার সহসাই মুক্তি মিলছে না, কিন্তু এদের কি কোনো মামলাতেই মুক্তি পাওয়া উচিত? যাক আদালতের বিষয় আদালত দেখবে। আমরা আদার ব্যাপারী শুধু হা-হুতাশ করে কষ্টই পেতে পারি ।

আপনাদের কি মনে হয় না, প্রযুক্তি বিশ্বকে যতটা কাছে টেনেছে, ঠিক ততটাই পারস্পরিক সম্পর্ক ঠুনকো থেকে ঠুনকোতর হয়েছে। অতি-রক্ষণশীলতা আর অতি-আধুনিকতার চক্করে পড়ে গেছি বোধহয় আমরা। প্রযুক্তির সুবিধায় কাছে এসেছি, কিন্তু মানসিকতায় পিছিয়ে যাচ্ছি। ‘যোগাযোগে’ দূরকে কাছে টেনেছি, ‘যোগাযোগহীনতায়’ আত্মীয়-পরিবারকে করছি পর। নিজ সুবিধার জন্য সব বিচার করছি ধর্ম দিয়ে। চরমপন্থি কপট ভণ্ডামির মানসিক দৈন্যয় পার করছি জীবন।

দুর্ভাগা নুসরাত জয়ী হতে পারেনি। দুর্ভাগা আমরা। জানি না আরও কত নুসরাতকে আগুনে পুড়ে প্রমাণ করতে হবে আমরা ভণ্ডামির মধ্যে জীবন পার করছি। আর কত জীবন গেলে সমাজপতিরা আইন বাস্তবায়নে কঠোর হবেন, জানি না। জানি না আমাদের বিকৃত মানসিক দৈন্যের অবসান কোনোকালে ঘটবে কিনা। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটবে কিনা তাও জানি না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শুধু বলতেই পারি-

অন্তর মম বিকশিত করো অন্তরতর হে-

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো, সুন্দর করো হে॥

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা