শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অন্তর মম বিকশিত করো

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর মম বিকশিত করো

অপরাধ একটিই। ঘটনাও একই। কিন্তু সেই কাণ্ডে কেউ পায় সাজা, কেউ হয় রাজা। ব্রুনেইয়ে কঠোর ইসলামী শরিয়াহ আইন চালু হয়েছে। এ আইনে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি একই দিনে একই সংবাদপত্রে পাশের কলামেই খবর দেখলাম, পৃথিবীর আরেক প্রান্তে সমকামী নারী হয়েছেন মেয়র। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর নতুন নারী মেয়র লরি লাইটফুট সমকামী এবং কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান-আমেরিকান নারী।

বোর্নিও দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত ব্রুনেইয়ের একপাশে মালয়েশিয়া, অন্যপাশে দক্ষিণ চীন সাগর। মুসলমানপ্রধান দেশটির সব ক্ষমতার অধিকারী সুলতান হাসান-আল-বলকিয়াহ। কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে ইসলামী শরিয়াহ আইন প্রণয়নের কথা চলছিল। বিশ্বের তাবৎ রাজনীতিবিদ, তারকা, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাধার মুখেই এ আইন কার্যকরের ঘোষণা আসে ব্রুনেইয়ের সুলতানের পক্ষ থেকে।

শরিয়াহ আইন বলে, চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদ (হাত-পা কেটে নেওয়া) করা হবে, ডাকাতির অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেবে। সৌদি আরবসহ কোনো কোনো দেশে এ আইনের প্রচলন থাকলেও পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রুনেইয়ের মাধ্যমে প্রবলভাবে আবারও যাত্রা করল শরিয়াহ আইন।

বাংলাদেশে শরিয়াহ আইন নেই, কিন্তু অপরাধীরা যেভাবে প্রকাশ্যে বুক ফুলিয়ে ভয়াবহ নিষ্ঠুর সব অপরাধ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন, তাতে মনে হয় সেই আইয়ামে জাহেলিয়ারই আবির্ভাব ঘটেছে।। তাই তো এ দেশে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ করে যারা, তাদের পক্ষে মিছিল হয়। আর নুসরাতের মতো মেয়েরা শুধু আগুনেই পোড়ে। পিতা-মাতার পরই যাদের স্থান, সেই শিক্ষকদের লালসার শিকার হতে হয় এ দেশের শিক্ষার্থীদের। নির্বিকারভাবে আগুনে পুড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না বন্ধু, সহপাঠী অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই কেউ। সাত বছরের বাচ্চাকে পর্যন্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মেরে ফেলতে পারে। শুধু কি মাদ্রাসায়? এই বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীই কি বিকৃত মানসিকতার শিক্ষকদের শিকার নয়? অদ্ভুত বিষয় হলো, শ্লীলতাহানি হোক, ধর্ষণ হোক আমাদের দেশের মানুষ যে কোনো ইস্যুতে আবার দুই পক্ষ হয়ে যায়। এখানেও অপরাধী দোষী নয়, দোষ হয় পোশাকের অথবা মেয়েটির। আজ যদি মেয়েটি মাদ্রাসার ছাত্রী না হতো, বোরখা না পরত- একশ্রেণির পুরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত মেয়েটির চরিত্রহননে। আর মেয়েটি যেহেতু পর্দানশিন আর অপরাধী মাদ্রাসার শিক্ষক- তাই আপাতত এই পুরুষদের রা আর নেই। যতক্ষণ নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো না হয়েছে, ততক্ষণ মেয়েটিকে খারাপ প্রমাণের চেষ্টায় তারা মিছিল পর্যন্ত করেছে। বলুন তো কেন দ্রুত বিচারে এ-জাতীয় ঘটনার নিষ্পত্তি হয় না? দ্রুত শাস্তির বাস্তবায়ন কেন হয় না? কেন প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা যাচ্ছে না নুসরাতের বয়ানের পরও। কেন মিছিলকারীদের ধরে নেওয়া হচ্ছে না। এরাই তো কেউ না কেউ আগুন লাগিয়েছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সমাজ-সংস্কৃতিভেদে তফাত থাকবেই। তফাত থাকবে আইনগত ভেদাভেদে। গ্লোবাল ভিলেজের জনগোষ্ঠী আদতে প্রযুক্তিতেই শুধু অভিন্ন, মানসিকতায় চরম ভিন্ন। কিন্তু কতটা ভিন্নতা হলে অপরাধ করেও ধর্ম বা ক্ষমতার হাত ধরে পাপ হয়ে যায় পুণ্য? নুসরাত চেয়েছিল সেই মাদ্রাসাশিক্ষকের চরম শাস্তি। উল্টো এই সমাজের ভয়াবহ কিছু মানুষ তাকেই চরম শাস্তি দিয়ে দিল। আর এলাকার পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পারে না নুসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন ধরিয়েছে কিনা? কি বৈচিত্র্যময় এই দেশ!

সেই আইয়ামে জাহেলিয়া থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমরা কত শত শত কাল অতিক্রম করেছি। নিত্যনতুন প্রযুক্তি এসেছে, আমরা আধুনিক হয়েছি। কিন্তু মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটেছে কি? সেই সময়ের ঘটনা এবং মানসিকতা-চিন্তার জগতে ও আচরণে যদি এখনো বলবৎ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হয় আমরা এখনো সেই জাহেলিয়া যুগেই আছি। সেই অজ্ঞতা, বর্বরতা, কুসংস্কার বা অন্ধকার যুগ। সত্যি করে বলুন তো বিশ্বে বর্বরতার সঙ্গে চারপাশে যা ঘটছে, যার ছিটেফোঁটার কিয়দংশ আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা গণমাধ্যমের বরাতে মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি, তার ভয়াবহতা আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে কম কি আদৌ? ধর্ষকদের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার জনগণ প্রায়শই বলে, পোশাকের কারণে নারী ধর্ষণের শিকার হয়। নুসরাতের পক্ষে তারা এবার একেবারেই নিশ্চুপ। পাছে বেশি কথা বললে সেই হুজুরের শাস্তি হয়ে যায় তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় মাথা ঘামায় ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে। আর আমরাও নারীবাদীরা ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে যতটা সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা প্রকাশ করেছি, তার কিয়দংশই কি নুসরাতের পক্ষে নেমেছি। বরং নুসরাতকে গৌণ করে পোশাক নিয়ে সেই আলোচনাকেই উসকে দিয়েছি। আচ্ছা, নারীবাদীরা কি একবারও নুসরাতের হয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবার?

আমরা চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি। একদল অতি আধুনিক, আর একদল অতি কট্টর। ধর্ম দিয়ে সবকিছু বিচার করছি। ইউটিউবে হুজুরদের বয়ান শুনলে মনে হয় নারী হিসেবে আমরা অতি নগণ্য এক কীট, যাদের এমনকি শারীরিক অসুস্থতায় ডাক্তার দেখানোও পাপ। পুরুষের সেবাদাসী হিসেবেই জীবন কাটানোই আমাদের একমাত্র পুণ্য। আবার সেই ভিডিও শেয়ার হয় লাখ লাখ। কোন যুগে আছি আমরা তাই নিয়েই সন্দেহে আছি।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম ইন্দোনেশিয়ায় বিবাহবহির্ভূত প্রেমের জন্য ছেলে এবং মেয়েকে প্রকাশ্যে একশটি বেত্রাঘাত করা হলো। কট্টরপন্থি এই হুজুরদের জমানায়, যারা নারীকে তাদের দাস বলে মনে করে সেই দেশে চিন্তা করে দেখুন তো ভুলেও যদি এ আইন বা চিন্তাধারা কার্যকর হয় তবে কত লাখ মানুষ বেত্রাঘাত খাবে!!!

মনে আছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিখ্যাত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার কথা। ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ ভেবে গ্রামের চেয়ারম্যান হজের জন্য পাসপোর্টের ফটো পর্যন্ত তুলতে রাজি ছিলেন না। ঘোরতর বিরোধী ছিলেন টেলিভিশনের। কারণ সেই টেলিভিশনে মানুষের ছবি দেখা যায়। শেষতক সেই টেলিভিশনেই হজের ছবি দেখে তার ভ্রান্তি কাটে। আমাদের মানসিক ভ্রান্তি কি কাটছে? নইলে ধর্ষকদের পক্ষে ধর্মের দোহাই দিয়ে মিছিল কেন হয়? ধর্ষকের শাস্তির বদলে কেন ধর্ষিতার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ হয়? আইয়ামে জাহেলিয়ায় নেই বলেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল ল প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু অপরাধীর মানসিকতা কি পাল্টেছে? সমাজ কি আদৌ সভ্য হয়েছে? সে যুগেও আগুনে মানুষ পোড়ানো হতো, এ যুগেও হয়। সে যুগেও নারী ভোগ্য ছিল, এ যুগেও তাই। সে যুগেও ধর্মীয় গুরুরা সমাজ নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য বিস্তার করতেন, এ যুগেও আমাদের রাজনীতিবিদরা পীরসাহেবদের পা ছুঁয়ে দোয়া নেন। সভ্যতা এসেছে পোশাক আর গেজেটে। সমাজের চিন্তাধারা পাল্টেছে কোথায়- কোন দিকে? মানসিকতার উন্নয়নে না আদতে শুধুই প্রযুক্তিতে?

যুগের পরিবর্তনে দেশের উন্নয়ন হবে অবশ্যই। কিন্তু সেই দেশ কীভাবে উন্নত হবে, যে দেশ বা সমাজ তার নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারে না, অথবা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে অপরাধের প্রবণতা বন্ধ করতে পারে না। এই ২০১৯-এ দাঁড়িয়েও নারী এখনো শুধুই নারী- মানুষ নয়। বরং ভোগ্যপণ্য অথবা দুর্বল শ্রেণি। যাদের ওপর অপরাধ করা যায়। আবার সেই অপরাধের প্রতিরোধ হলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে নির্মূল করা যায়।

কেন এই সমাজ একই সঙ্গে চরমপন্থি আবার উদারপন্থি আচরণের বহিঃপ্রকাশে ব্যস্ত? কেন নুসরাতের এই চরম অবস্থার জন্য আমরা শুধু ধর্ম, পোশাক দিয়ে বাণী-পাল্টা বাণী দিচ্ছি। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই শতকে জীবনের প্রয়োজনে জাগতিক উন্নয়ন ঘটানোই কি যুগের দাবি হওয়া উচিত? নাকি কূপমণ্ডূক মানসিকতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে এসে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নয়ন সবচেয়ে জরুরি? উন্নয়ন আসলে কী? অবকাঠামোগত উন্নয়ন? নাকি মানসিকতার উন্নয়ন? অবশ্য সেই ব্যাখ্যার দায়ভারও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই। আমি শুধু অজ্ঞতাবশত জানার জন্য কয়েকটা প্রশ্নই তুলতে পারি মাত্র।

হয়তো প্রাসঙ্গিক নয়, তার পরও মনে পড়ে গেল নেটফ্লিক্সে দেখা অস্ট্রেলিয়ান রোমান্টিক কমেডি ঘরানার সিনেমা ‘আলি’স ওয়েডিং’-এর কথা। নায়কের বাবা ইমামের কাছে এক লোক করুণ আরজি নিয়ে আসে। রাগের মাথায় সে তার স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়েছে। কিন্তু স্ত্রীকে সে ছাড়তে চায় না, তার এখন কী উপায়! ইমাম জানান, সুন্নি ঘরানায় ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এ তালাক কার্যকর হয়ে গেছে। কিন্তু লোকটির আকুল কান্নায় বিয়ে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য ইমাম নিজেই শেষতক যুক্তি দেখান, যেহেতু লোকটি তার স্ত্রীকে পরপর তিন তালাক বলেছে, তাই এ বিয়ে ভাঙবে না। কারণ তালাক সে তিনবার ভিন্ন সময়ে দেয়নি। ধর্ম আমাদের জীবনকে সহজ পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয়, সৎ, সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়, মানবিক গুণাবলি চর্চা করার কথা বলে। কিন্তু যে ধর্মের চর্চা আমরা এখন করছি, তার ছিটেফোঁটাও কি মানবিকতার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত? নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাদ্রাসার হুজুর এমন নোংরামি করে কেমন করে? এত নিষ্ঠুর, এত বিকৃত হয় কেমন করে?

প্রযুক্তির বিকাশ ঘটছে, রাষ্ট্রীয় আইনের সংশোধন হচ্ছে, আধুনিক আইন তৈরি হচ্ছে, কিন্তু আমরা দুর্বল থেকে দুর্বল মানসিকতার দিকে যাচ্ছি। আত্মোন্নয়নে ব্যস্ত থেকে মানবিকতার পতন ঘটাচ্ছি। কারও প্রতি ভালোবাসা-সহানুভূতি আমাদের ক্ষণিকের, বরং চেষ্টায় ব্যস্ত থাকি তার ক্ষতিসাধনে।

মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা। সারা বিশ্বের মুসলমানরা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নকে ক্রাইস্টচার্চ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছেন। সাধুবাদের যোগ্যই তিনি। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো একই ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে, বাংলাদেশ কি বিশ্বের কাছে একঘরে হয়ে যেত না? নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাথায় ঘোমটা দিয়ে ইসলাম ধর্মানুসারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের বেশে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি সহানুভূতি নিয়ে একই কাজে এগিয়ে যেতেন, আপনাদের সমর্থন কি পেতেন তিনি?

এত উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু সেই উদার দৃষ্টিভঙ্গি কি আমাদের আছে? চিন্তা করেই দেখুন না, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের কথা। বয়সে ২৫ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে তার প্রেম, বিয়ে। সেই নারী ছিলেন তিন সন্তানের জননী। ছিলেন ম্যাক্রনের শিক্ষিকা। এমন কোনো ব্যক্তি পারবেন কি আমাদের দেশে সমাদরে রাজনীতিতে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে। হ্যাঁ, গোপনে, সঙ্গোপনে আছেন হয়তো বহুজনই, কিন্তু প্রকাশ্যে জনগণের সমর্থন কি সম্ভব? সম্ভব কি দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া?

দুঃখজনক যে, সন্দেহাতীতভাবে যে আসামিরা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তারা এই দেশে ছাড়া পেয়ে যায়। তদন্তে নাকি প্রমাণ হয় না। আর ভুগতে হয় নিরীহ মানুষকে। উদারতা আমাদের আছে শুধু অপরাধীদের ক্ষেত্রে। কিন্তু যাদের হত্যা করা হয়, তাদের ভাগ্যে মৃত্যুর বঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। তাই তো অভিজিৎ হত্যা মামলার আসামি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শফিউর রহমান ফারাবী বেমালুম খালাস পেয়ে যায়। যে ফারাবী ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দিতে দ্বিধা করেনি- সেই প্রমাণ কি কারও কাছেই নেই? যদিও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার সহসাই মুক্তি মিলছে না, কিন্তু এদের কি কোনো মামলাতেই মুক্তি পাওয়া উচিত? যাক আদালতের বিষয় আদালত দেখবে। আমরা আদার ব্যাপারী শুধু হা-হুতাশ করে কষ্টই পেতে পারি ।

আপনাদের কি মনে হয় না, প্রযুক্তি বিশ্বকে যতটা কাছে টেনেছে, ঠিক ততটাই পারস্পরিক সম্পর্ক ঠুনকো থেকে ঠুনকোতর হয়েছে। অতি-রক্ষণশীলতা আর অতি-আধুনিকতার চক্করে পড়ে গেছি বোধহয় আমরা। প্রযুক্তির সুবিধায় কাছে এসেছি, কিন্তু মানসিকতায় পিছিয়ে যাচ্ছি। ‘যোগাযোগে’ দূরকে কাছে টেনেছি, ‘যোগাযোগহীনতায়’ আত্মীয়-পরিবারকে করছি পর। নিজ সুবিধার জন্য সব বিচার করছি ধর্ম দিয়ে। চরমপন্থি কপট ভণ্ডামির মানসিক দৈন্যয় পার করছি জীবন।

দুর্ভাগা নুসরাত জয়ী হতে পারেনি। দুর্ভাগা আমরা। জানি না আরও কত নুসরাতকে আগুনে পুড়ে প্রমাণ করতে হবে আমরা ভণ্ডামির মধ্যে জীবন পার করছি। আর কত জীবন গেলে সমাজপতিরা আইন বাস্তবায়নে কঠোর হবেন, জানি না। জানি না আমাদের বিকৃত মানসিক দৈন্যের অবসান কোনোকালে ঘটবে কিনা। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটবে কিনা তাও জানি না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শুধু বলতেই পারি-

অন্তর মম বিকশিত করো অন্তরতর হে-

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো, সুন্দর করো হে॥

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা