শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অন্তর মম বিকশিত করো

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর মম বিকশিত করো

অপরাধ একটিই। ঘটনাও একই। কিন্তু সেই কাণ্ডে কেউ পায় সাজা, কেউ হয় রাজা। ব্রুনেইয়ে কঠোর ইসলামী শরিয়াহ আইন চালু হয়েছে। এ আইনে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি একই দিনে একই সংবাদপত্রে পাশের কলামেই খবর দেখলাম, পৃথিবীর আরেক প্রান্তে সমকামী নারী হয়েছেন মেয়র। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর নতুন নারী মেয়র লরি লাইটফুট সমকামী এবং কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান-আমেরিকান নারী।

বোর্নিও দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত ব্রুনেইয়ের একপাশে মালয়েশিয়া, অন্যপাশে দক্ষিণ চীন সাগর। মুসলমানপ্রধান দেশটির সব ক্ষমতার অধিকারী সুলতান হাসান-আল-বলকিয়াহ। কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে ইসলামী শরিয়াহ আইন প্রণয়নের কথা চলছিল। বিশ্বের তাবৎ রাজনীতিবিদ, তারকা, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বাধার মুখেই এ আইন কার্যকরের ঘোষণা আসে ব্রুনেইয়ের সুলতানের পক্ষ থেকে।

শরিয়াহ আইন বলে, চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদ (হাত-পা কেটে নেওয়া) করা হবে, ডাকাতির অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেবে। সৌদি আরবসহ কোনো কোনো দেশে এ আইনের প্রচলন থাকলেও পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রুনেইয়ের মাধ্যমে প্রবলভাবে আবারও যাত্রা করল শরিয়াহ আইন।

বাংলাদেশে শরিয়াহ আইন নেই, কিন্তু অপরাধীরা যেভাবে প্রকাশ্যে বুক ফুলিয়ে ভয়াবহ নিষ্ঠুর সব অপরাধ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন, তাতে মনে হয় সেই আইয়ামে জাহেলিয়ারই আবির্ভাব ঘটেছে।। তাই তো এ দেশে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ করে যারা, তাদের পক্ষে মিছিল হয়। আর নুসরাতের মতো মেয়েরা শুধু আগুনেই পোড়ে। পিতা-মাতার পরই যাদের স্থান, সেই শিক্ষকদের লালসার শিকার হতে হয় এ দেশের শিক্ষার্থীদের। নির্বিকারভাবে আগুনে পুড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না বন্ধু, সহপাঠী অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই কেউ। সাত বছরের বাচ্চাকে পর্যন্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মেরে ফেলতে পারে। শুধু কি মাদ্রাসায়? এই বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীই কি বিকৃত মানসিকতার শিক্ষকদের শিকার নয়? অদ্ভুত বিষয় হলো, শ্লীলতাহানি হোক, ধর্ষণ হোক আমাদের দেশের মানুষ যে কোনো ইস্যুতে আবার দুই পক্ষ হয়ে যায়। এখানেও অপরাধী দোষী নয়, দোষ হয় পোশাকের অথবা মেয়েটির। আজ যদি মেয়েটি মাদ্রাসার ছাত্রী না হতো, বোরখা না পরত- একশ্রেণির পুরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত মেয়েটির চরিত্রহননে। আর মেয়েটি যেহেতু পর্দানশিন আর অপরাধী মাদ্রাসার শিক্ষক- তাই আপাতত এই পুরুষদের রা আর নেই। যতক্ষণ নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো না হয়েছে, ততক্ষণ মেয়েটিকে খারাপ প্রমাণের চেষ্টায় তারা মিছিল পর্যন্ত করেছে। বলুন তো কেন দ্রুত বিচারে এ-জাতীয় ঘটনার নিষ্পত্তি হয় না? দ্রুত শাস্তির বাস্তবায়ন কেন হয় না? কেন প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা যাচ্ছে না নুসরাতের বয়ানের পরও। কেন মিছিলকারীদের ধরে নেওয়া হচ্ছে না। এরাই তো কেউ না কেউ আগুন লাগিয়েছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সমাজ-সংস্কৃতিভেদে তফাত থাকবেই। তফাত থাকবে আইনগত ভেদাভেদে। গ্লোবাল ভিলেজের জনগোষ্ঠী আদতে প্রযুক্তিতেই শুধু অভিন্ন, মানসিকতায় চরম ভিন্ন। কিন্তু কতটা ভিন্নতা হলে অপরাধ করেও ধর্ম বা ক্ষমতার হাত ধরে পাপ হয়ে যায় পুণ্য? নুসরাত চেয়েছিল সেই মাদ্রাসাশিক্ষকের চরম শাস্তি। উল্টো এই সমাজের ভয়াবহ কিছু মানুষ তাকেই চরম শাস্তি দিয়ে দিল। আর এলাকার পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পারে না নুসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন ধরিয়েছে কিনা? কি বৈচিত্র্যময় এই দেশ!

সেই আইয়ামে জাহেলিয়া থেকে ২০১৯ পর্যন্ত আমরা কত শত শত কাল অতিক্রম করেছি। নিত্যনতুন প্রযুক্তি এসেছে, আমরা আধুনিক হয়েছি। কিন্তু মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটেছে কি? সেই সময়ের ঘটনা এবং মানসিকতা-চিন্তার জগতে ও আচরণে যদি এখনো বলবৎ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হয় আমরা এখনো সেই জাহেলিয়া যুগেই আছি। সেই অজ্ঞতা, বর্বরতা, কুসংস্কার বা অন্ধকার যুগ। সত্যি করে বলুন তো বিশ্বে বর্বরতার সঙ্গে চারপাশে যা ঘটছে, যার ছিটেফোঁটার কিয়দংশ আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা গণমাধ্যমের বরাতে মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি, তার ভয়াবহতা আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে কম কি আদৌ? ধর্ষকদের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার জনগণ প্রায়শই বলে, পোশাকের কারণে নারী ধর্ষণের শিকার হয়। নুসরাতের পক্ষে তারা এবার একেবারেই নিশ্চুপ। পাছে বেশি কথা বললে সেই হুজুরের শাস্তি হয়ে যায় তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় মাথা ঘামায় ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে। আর আমরাও নারীবাদীরা ‘গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না’ লেখা নিয়ে যতটা সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা প্রকাশ করেছি, তার কিয়দংশই কি নুসরাতের পক্ষে নেমেছি। বরং নুসরাতকে গৌণ করে পোশাক নিয়ে সেই আলোচনাকেই উসকে দিয়েছি। আচ্ছা, নারীবাদীরা কি একবারও নুসরাতের হয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবার?

আমরা চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি। একদল অতি আধুনিক, আর একদল অতি কট্টর। ধর্ম দিয়ে সবকিছু বিচার করছি। ইউটিউবে হুজুরদের বয়ান শুনলে মনে হয় নারী হিসেবে আমরা অতি নগণ্য এক কীট, যাদের এমনকি শারীরিক অসুস্থতায় ডাক্তার দেখানোও পাপ। পুরুষের সেবাদাসী হিসেবেই জীবন কাটানোই আমাদের একমাত্র পুণ্য। আবার সেই ভিডিও শেয়ার হয় লাখ লাখ। কোন যুগে আছি আমরা তাই নিয়েই সন্দেহে আছি।

কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম ইন্দোনেশিয়ায় বিবাহবহির্ভূত প্রেমের জন্য ছেলে এবং মেয়েকে প্রকাশ্যে একশটি বেত্রাঘাত করা হলো। কট্টরপন্থি এই হুজুরদের জমানায়, যারা নারীকে তাদের দাস বলে মনে করে সেই দেশে চিন্তা করে দেখুন তো ভুলেও যদি এ আইন বা চিন্তাধারা কার্যকর হয় তবে কত লাখ মানুষ বেত্রাঘাত খাবে!!!

মনে আছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিখ্যাত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার কথা। ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ ভেবে গ্রামের চেয়ারম্যান হজের জন্য পাসপোর্টের ফটো পর্যন্ত তুলতে রাজি ছিলেন না। ঘোরতর বিরোধী ছিলেন টেলিভিশনের। কারণ সেই টেলিভিশনে মানুষের ছবি দেখা যায়। শেষতক সেই টেলিভিশনেই হজের ছবি দেখে তার ভ্রান্তি কাটে। আমাদের মানসিক ভ্রান্তি কি কাটছে? নইলে ধর্ষকদের পক্ষে ধর্মের দোহাই দিয়ে মিছিল কেন হয়? ধর্ষকের শাস্তির বদলে কেন ধর্ষিতার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ হয়? আইয়ামে জাহেলিয়ায় নেই বলেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল ল প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু অপরাধীর মানসিকতা কি পাল্টেছে? সমাজ কি আদৌ সভ্য হয়েছে? সে যুগেও আগুনে মানুষ পোড়ানো হতো, এ যুগেও হয়। সে যুগেও নারী ভোগ্য ছিল, এ যুগেও তাই। সে যুগেও ধর্মীয় গুরুরা সমাজ নিয়ন্ত্রণে প্রাধান্য বিস্তার করতেন, এ যুগেও আমাদের রাজনীতিবিদরা পীরসাহেবদের পা ছুঁয়ে দোয়া নেন। সভ্যতা এসেছে পোশাক আর গেজেটে। সমাজের চিন্তাধারা পাল্টেছে কোথায়- কোন দিকে? মানসিকতার উন্নয়নে না আদতে শুধুই প্রযুক্তিতে?

যুগের পরিবর্তনে দেশের উন্নয়ন হবে অবশ্যই। কিন্তু সেই দেশ কীভাবে উন্নত হবে, যে দেশ বা সমাজ তার নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারে না, অথবা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে অপরাধের প্রবণতা বন্ধ করতে পারে না। এই ২০১৯-এ দাঁড়িয়েও নারী এখনো শুধুই নারী- মানুষ নয়। বরং ভোগ্যপণ্য অথবা দুর্বল শ্রেণি। যাদের ওপর অপরাধ করা যায়। আবার সেই অপরাধের প্রতিরোধ হলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে নির্মূল করা যায়।

কেন এই সমাজ একই সঙ্গে চরমপন্থি আবার উদারপন্থি আচরণের বহিঃপ্রকাশে ব্যস্ত? কেন নুসরাতের এই চরম অবস্থার জন্য আমরা শুধু ধর্ম, পোশাক দিয়ে বাণী-পাল্টা বাণী দিচ্ছি। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই শতকে জীবনের প্রয়োজনে জাগতিক উন্নয়ন ঘটানোই কি যুগের দাবি হওয়া উচিত? নাকি কূপমণ্ডূক মানসিকতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে এসে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নয়ন সবচেয়ে জরুরি? উন্নয়ন আসলে কী? অবকাঠামোগত উন্নয়ন? নাকি মানসিকতার উন্নয়ন? অবশ্য সেই ব্যাখ্যার দায়ভারও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই। আমি শুধু অজ্ঞতাবশত জানার জন্য কয়েকটা প্রশ্নই তুলতে পারি মাত্র।

হয়তো প্রাসঙ্গিক নয়, তার পরও মনে পড়ে গেল নেটফ্লিক্সে দেখা অস্ট্রেলিয়ান রোমান্টিক কমেডি ঘরানার সিনেমা ‘আলি’স ওয়েডিং’-এর কথা। নায়কের বাবা ইমামের কাছে এক লোক করুণ আরজি নিয়ে আসে। রাগের মাথায় সে তার স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়েছে। কিন্তু স্ত্রীকে সে ছাড়তে চায় না, তার এখন কী উপায়! ইমাম জানান, সুন্নি ঘরানায় ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এ তালাক কার্যকর হয়ে গেছে। কিন্তু লোকটির আকুল কান্নায় বিয়ে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য ইমাম নিজেই শেষতক যুক্তি দেখান, যেহেতু লোকটি তার স্ত্রীকে পরপর তিন তালাক বলেছে, তাই এ বিয়ে ভাঙবে না। কারণ তালাক সে তিনবার ভিন্ন সময়ে দেয়নি। ধর্ম আমাদের জীবনকে সহজ পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয়, সৎ, সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়, মানবিক গুণাবলি চর্চা করার কথা বলে। কিন্তু যে ধর্মের চর্চা আমরা এখন করছি, তার ছিটেফোঁটাও কি মানবিকতার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত? নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাদ্রাসার হুজুর এমন নোংরামি করে কেমন করে? এত নিষ্ঠুর, এত বিকৃত হয় কেমন করে?

প্রযুক্তির বিকাশ ঘটছে, রাষ্ট্রীয় আইনের সংশোধন হচ্ছে, আধুনিক আইন তৈরি হচ্ছে, কিন্তু আমরা দুর্বল থেকে দুর্বল মানসিকতার দিকে যাচ্ছি। আত্মোন্নয়নে ব্যস্ত থেকে মানবিকতার পতন ঘটাচ্ছি। কারও প্রতি ভালোবাসা-সহানুভূতি আমাদের ক্ষণিকের, বরং চেষ্টায় ব্যস্ত থাকি তার ক্ষতিসাধনে।

মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা। সারা বিশ্বের মুসলমানরা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নকে ক্রাইস্টচার্চ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছেন। সাধুবাদের যোগ্যই তিনি। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো একই ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে, বাংলাদেশ কি বিশ্বের কাছে একঘরে হয়ে যেত না? নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাথায় ঘোমটা দিয়ে ইসলাম ধর্মানুসারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের বেশে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি সহানুভূতি নিয়ে একই কাজে এগিয়ে যেতেন, আপনাদের সমর্থন কি পেতেন তিনি?

এত উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু সেই উদার দৃষ্টিভঙ্গি কি আমাদের আছে? চিন্তা করেই দেখুন না, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের কথা। বয়সে ২৫ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে তার প্রেম, বিয়ে। সেই নারী ছিলেন তিন সন্তানের জননী। ছিলেন ম্যাক্রনের শিক্ষিকা। এমন কোনো ব্যক্তি পারবেন কি আমাদের দেশে সমাদরে রাজনীতিতে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে। হ্যাঁ, গোপনে, সঙ্গোপনে আছেন হয়তো বহুজনই, কিন্তু প্রকাশ্যে জনগণের সমর্থন কি সম্ভব? সম্ভব কি দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া?

দুঃখজনক যে, সন্দেহাতীতভাবে যে আসামিরা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তারা এই দেশে ছাড়া পেয়ে যায়। তদন্তে নাকি প্রমাণ হয় না। আর ভুগতে হয় নিরীহ মানুষকে। উদারতা আমাদের আছে শুধু অপরাধীদের ক্ষেত্রে। কিন্তু যাদের হত্যা করা হয়, তাদের ভাগ্যে মৃত্যুর বঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। তাই তো অভিজিৎ হত্যা মামলার আসামি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শফিউর রহমান ফারাবী বেমালুম খালাস পেয়ে যায়। যে ফারাবী ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দিতে দ্বিধা করেনি- সেই প্রমাণ কি কারও কাছেই নেই? যদিও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার সহসাই মুক্তি মিলছে না, কিন্তু এদের কি কোনো মামলাতেই মুক্তি পাওয়া উচিত? যাক আদালতের বিষয় আদালত দেখবে। আমরা আদার ব্যাপারী শুধু হা-হুতাশ করে কষ্টই পেতে পারি ।

আপনাদের কি মনে হয় না, প্রযুক্তি বিশ্বকে যতটা কাছে টেনেছে, ঠিক ততটাই পারস্পরিক সম্পর্ক ঠুনকো থেকে ঠুনকোতর হয়েছে। অতি-রক্ষণশীলতা আর অতি-আধুনিকতার চক্করে পড়ে গেছি বোধহয় আমরা। প্রযুক্তির সুবিধায় কাছে এসেছি, কিন্তু মানসিকতায় পিছিয়ে যাচ্ছি। ‘যোগাযোগে’ দূরকে কাছে টেনেছি, ‘যোগাযোগহীনতায়’ আত্মীয়-পরিবারকে করছি পর। নিজ সুবিধার জন্য সব বিচার করছি ধর্ম দিয়ে। চরমপন্থি কপট ভণ্ডামির মানসিক দৈন্যয় পার করছি জীবন।

দুর্ভাগা নুসরাত জয়ী হতে পারেনি। দুর্ভাগা আমরা। জানি না আরও কত নুসরাতকে আগুনে পুড়ে প্রমাণ করতে হবে আমরা ভণ্ডামির মধ্যে জীবন পার করছি। আর কত জীবন গেলে সমাজপতিরা আইন বাস্তবায়নে কঠোর হবেন, জানি না। জানি না আমাদের বিকৃত মানসিক দৈন্যের অবসান কোনোকালে ঘটবে কিনা। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটবে কিনা তাও জানি না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শুধু বলতেই পারি-

অন্তর মম বিকশিত করো অন্তরতর হে-

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো, সুন্দর করো হে॥

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন