শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জুন, ২০১৯

নোঙর আঁকড়ে থাকা এক মানুষ

ফারুক ওয়াসিফ
প্রিন্ট ভার্সন
নোঙর আঁকড়ে থাকা এক মানুষ

যে দেশে চিন্তার দরকার নেই, চকমকে স্লোগান দিয়ে মানুষের টুঁটি চেপে রাখার দরকার, সে রকম এক দেশে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী কলম থামাননি। যখন বিদ্বান, বুদ্ধিজীবী, লেখকরা দলে দলে জনতাকে ছেড়ে ক্ষমতার রশি ধরে ঝুলে পড়ছেন, তখন তিনি মামলা খাচ্ছেন ভূমিরক্ষার আন্দোলনে জড়িত হওয়ার ‘অপরাধে’। ক্ষমতার ঝোল-মধুর সারিতেই বেশির ভাগ লেখক। তরুণরা দুরারোগ্য আত্মপ্রেমে নিমজ্জিত। বিশেষজ্ঞদের বেশি পাওয়া যায় ক্ষমতার ঝালরের তলেই। তখন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মতো আঙ্গুলে গোনা কয়েকজন মানুষ ভেড়ার ছাল গায়ে জড়িয়ে নিরীহ হয়ে যাননি। সেই সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী তিরাশিতে পড়লেন গতকাল।

সেবার খুব বন্যা হয়েছিল, সম্ভবত ১৯৯৮ সাল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যাকাশে উড়ছি আর গোত্তা খেয়ে পড়ছি। সে রকম এক দিনে, বলা ভালো বিকাল-বেলায়, ঢাকা থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিরতে ফিরতে পড়ছিলাম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ‘আমার পিতার মুখ’। আরিচা সড়ক ডুবে গিয়েছিল বলে বাস চলছিল আশুলিয়া দিয়ে। বন্যার পানিতে সেই রাস্তাও ডুবুডুবু। সম্ভবত, ওখানেই বইটা পড়া শেষ হয়। আর রেখে যায় বুকচাপা বিষণ্নতা। বাইরের জলাশয়ের ঢেউ ছলছল পানি, আর নীলক্ষেত থেকে কেনা মলিন পুরনো বইটা থেকে উপচানো কান্না একাকার হয়ে যেতে চাইছিল। অনেকটা ব্যক্তিগত আলেখ্যের ঢঙে লেখা বলেই হয়তো সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মনের সব আর্দ্রতা তাঁর গদ্য ভাষাকেও ভিজিয়ে রেখেছিল। এই লেখক তেমন একজন, যাঁকে শনাক্ত করতে হয় তাঁর ভাষা আর তার মধ্যে মিশিয়ে রাখা সংবেদনশীল মনের নিরিখ দিয়ে।

প্রথম তারুণ্যে তাঁর সঙ্গে পরিচয়। মফস্বলে বসে সেই বেকনের মৌমাছিরা, বৃত্তের ভাঙাগড়া, নিরাশ্রয়ী গৃহ, কুমুর বন্ধন পড়ার রোমাঞ্চিত দিনগুলো মনে পড়ে। সেই জগতের মানুষ তিনি, যে জগতে স্বপ্ন ছিল, মুক্তির প্রতিশ্রুতি জনসমাজে প্রতিধ্বনি তুলত, মনে হচ্ছিল ইতিহাসের চাকা ঘুরছে। বর্তমানের থেকে আরও মানবিক আরও উচ্চতর সমাজের সম্ভাবনায় ভরসা ছিল। সমাজতন্ত্র তখনো কল্যাণের ইউটোপিয়া হিসেবে হলেও দারুণ সক্রিয় ও সবল ছিল। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর যাবতীয় কাজকর্ম সেই স্বপ্নের মাধ্যাকর্ষণে আজও বাঁধা।

তিনিও মধ্যবিত্ত শ্রেণির একজন। তাঁর আজীবনের কাজও প্রমাণ করে, চিন্তায় ও কাজে তিনি এই শ্রেণিটিকে ফেলেও দেননি আবার মাথায়ও তোলেননি। এই বাঙালি মধ্যবিত্তের জগৎকে তিনি যেভাবে ছিঁড়েকুটে দেখেছেন, দেখেছেন তার সীমা ও সংকট; তাতে তিনি নিজেই পরিণত হন এই শ্রেণির অন্তর্যামী সমালোচকে। ‘উনিশ শতকে বাংলা গদ্যের সামাজিক ব্যাকরণ’ বা ‘শরৎচন্দ্র ও সামন্তবাদ’ নামক অভিসন্দর্ভে তিনি এই শ্রেণিটির মানস-ব্যাকরণের সাংস্কৃতিক সুলুক-সন্ধান করেন। যে মহিমা ও আত্মতুষ্টির বলয়ে মধ্যবিত্ত ভদ্রলোক মহাশয় নিজেকে বহুগুণে বিস্মিত করে দেখে আরাম পায়, সেই বলয় ছিন্ন করা ছাড়া মধ্যবিত্তের ঔপনিবেশিক নাড়িবন্ধন কাটা যেত না। কলকাতার বিনয় ঘোষ ও ঢাকার বদরুদ্দীন উমরের ধারাবাহিকতায় সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আহমদ ছফা, আনু মুহাম্মদরা সেই কাজ একটানা করে গিয়েছেন এবং যাচ্ছেন। তাঁর সর্বশেষ ‘বাঙালির জাতীয়তাবাদ’ গ্রন্থটি তারই আরেক দলিল। বাঙালি জাতীয়তাবাদের সীমা ও সংকটের এমন ঐতিহাসিক আলোচনায় সাহস যেমন লাগে, তেমনি দরকার পড়ে নিজ দেশ ও জাতির প্রতি গভীর নিষ্ঠার।

খেয়াল করলে দেখা যায় তাঁর সব রচনাই একটি লক্ষ্যের দিকে ধাবিত। তা হলো, চেতনার বিউপনিবেশীকরণ। দীর্ঘ পরাধীনতা ও উপনিবেশিকতার এই সাংস্কৃতিক নির্মাণকে আলজেরীয় মুক্তিবাদী ফ্রাঞ্জ ফ্যানোর ভাষায় ‘আন-লার্ন’ বা বিশিক্ষা করা ছাড়া যে চিত্তের স্বাধীনতা আসবে না, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেই জরুরতই জানিয়ে গেছেন। তুলনায় নয়, গুণে তিনি বাংলা ভাষিক জগতে সেই কর্ম সাধন করেছেন, এডওয়ার্ড সাইদ যা করেছেন প্রাচ্যতত্ত্বের পর্যালোচনায়।

বিদ্বানের নিঃসঙ্গ নির্জনতা ও বুদ্ধিজীবীর সরব বলা-লেখার ঐতিহ্য তাঁর মধ্যে জীবন্ত। হারানো মানবিকতার সন্ধান আর মানবের আত্মার নবায়নের এই দায়িত্ব ছাড়া লেখালেখি তো ফরমায়েশি কাজ। কিন্তু যে জগৎ দ্রুতই বদলে যাচ্ছে, মানুষ যখন আরও বেশি উন্মুল ও ছিন্ন মস্তিষ্ক, যখন ব্যক্তিস্বার্থ সমষ্টি স্বার্থকে ঝেঁটিয়ে সরাচ্ছে, সে রকম একসময়ে ইতিহাসের গতিসন্ধান, ভাষার মধ্যে মানবিকতার প্রতিষ্ঠা, জনগণের সংগ্রামের মধ্যে ইতিহাসের আশাবাদ খুঁজে দেখার সাধনা করা দুরূহ বইকি। হয়তো এ রকম বদলের সময়ে অবিকল থাকবার জেদই হতে পারে বাস্তবতায় গাঁথা নোঙর। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেই আপসহীনতার নোঙর আঁকড়ে আছেন, সেটা এই তরল সময়ে এক কঠিন উদাহরণ বটে।

জরুরি প্রতিবাদে তিনি পিছপা হননি। ওসমানী উদ্যান রক্ষার আন্দোলন থেকে শুরু করে আড়িয়ল বিল রক্ষা আন্দোলনে বাংলাদেশের সংগ্রামী বুদ্ধিজীবিতার ধারাকে তিনি জীবন্ত রেখেছেন। বদলে যাওয়া এই সময়ে সমাজতন্ত্র, বামপন্থা, প্রগতিশীলতার সংগ্রামী আত্মত্যাগ ও অবদান যেমন সত্য, তেমনি এসবের মধ্যে যে আত্মতুষ্টি, সুবিধাবাদ এবং জনবিচ্ছিন্নতার গাদ জমেছে তার কঠোর সমালোচনা করাও জরুরি। উনিশ ও বিশ শতকের প্রথম দিকের অনেক ধারণা ও মতবাদে আর আগের কায়দায় আস্থা রাখা যাচ্ছে না। সমাজতন্ত্র ও সেক্যুলারিজম-অন্তর্গত সংকটের দিকে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী দৃষ্টি ফেরাবেন; এই আশা তাই রাখছি।

সময়ের সীমান্তে দাঁড়িয়ে, বৃত্তের পর বৃত্তের ভাঙা-গড়ার সাক্ষী হয়ে এখনো তিনি লিখে চলেছেন। তিনি এবং তার মতো আরও কজন মিলে বাঁচিয়ে রেখেছেন জনতার হয়ে ক্ষমতার দরবারে সওয়াল-জবাবের ঐতিহ্য। সতের বছর ধরে সম্পাদনা করে যাচ্ছেন ‘নতুন দিগন্ত’ নামের ত্রৈমাসিক পত্রিকা। কলাম ও টকশোগুলো যখন পাবলিক পরিসরকে ছিনতাই করে নিয়ে যাচ্ছে, তখনো সিরাজ স্যার পাবলিক বুদ্ধিজীবিতা আর বিদ্বানের মনীষা নিয়ে সজাগ আছেন; এটাই প্রেরণা। মার্কিন কবি এমারসন মনে করতেন, বুদ্ধিজীবী সর্বোপরি একজন পূর্ণ মানুষ। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জীবনে সেই পূর্ণতার বিনয়ী প্রকাশ দেখতে পাই।

অনেকেই যখন ডানপিটে ডানপন্থি, তখন একজন পিতৃপ্রতিম, বামের পথে অমোচনীয় মানবিকতার চলাচল জারি রেখেছেন। জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা ও অভিবাদন।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে