শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জুন, ২০১৯

নোঙর আঁকড়ে থাকা এক মানুষ

ফারুক ওয়াসিফ
প্রিন্ট ভার্সন
নোঙর আঁকড়ে থাকা এক মানুষ

যে দেশে চিন্তার দরকার নেই, চকমকে স্লোগান দিয়ে মানুষের টুঁটি চেপে রাখার দরকার, সে রকম এক দেশে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী কলম থামাননি। যখন বিদ্বান, বুদ্ধিজীবী, লেখকরা দলে দলে জনতাকে ছেড়ে ক্ষমতার রশি ধরে ঝুলে পড়ছেন, তখন তিনি মামলা খাচ্ছেন ভূমিরক্ষার আন্দোলনে জড়িত হওয়ার ‘অপরাধে’। ক্ষমতার ঝোল-মধুর সারিতেই বেশির ভাগ লেখক। তরুণরা দুরারোগ্য আত্মপ্রেমে নিমজ্জিত। বিশেষজ্ঞদের বেশি পাওয়া যায় ক্ষমতার ঝালরের তলেই। তখন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মতো আঙ্গুলে গোনা কয়েকজন মানুষ ভেড়ার ছাল গায়ে জড়িয়ে নিরীহ হয়ে যাননি। সেই সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী তিরাশিতে পড়লেন গতকাল।

সেবার খুব বন্যা হয়েছিল, সম্ভবত ১৯৯৮ সাল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যাকাশে উড়ছি আর গোত্তা খেয়ে পড়ছি। সে রকম এক দিনে, বলা ভালো বিকাল-বেলায়, ঢাকা থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিরতে ফিরতে পড়ছিলাম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ‘আমার পিতার মুখ’। আরিচা সড়ক ডুবে গিয়েছিল বলে বাস চলছিল আশুলিয়া দিয়ে। বন্যার পানিতে সেই রাস্তাও ডুবুডুবু। সম্ভবত, ওখানেই বইটা পড়া শেষ হয়। আর রেখে যায় বুকচাপা বিষণ্নতা। বাইরের জলাশয়ের ঢেউ ছলছল পানি, আর নীলক্ষেত থেকে কেনা মলিন পুরনো বইটা থেকে উপচানো কান্না একাকার হয়ে যেতে চাইছিল। অনেকটা ব্যক্তিগত আলেখ্যের ঢঙে লেখা বলেই হয়তো সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মনের সব আর্দ্রতা তাঁর গদ্য ভাষাকেও ভিজিয়ে রেখেছিল। এই লেখক তেমন একজন, যাঁকে শনাক্ত করতে হয় তাঁর ভাষা আর তার মধ্যে মিশিয়ে রাখা সংবেদনশীল মনের নিরিখ দিয়ে।

প্রথম তারুণ্যে তাঁর সঙ্গে পরিচয়। মফস্বলে বসে সেই বেকনের মৌমাছিরা, বৃত্তের ভাঙাগড়া, নিরাশ্রয়ী গৃহ, কুমুর বন্ধন পড়ার রোমাঞ্চিত দিনগুলো মনে পড়ে। সেই জগতের মানুষ তিনি, যে জগতে স্বপ্ন ছিল, মুক্তির প্রতিশ্রুতি জনসমাজে প্রতিধ্বনি তুলত, মনে হচ্ছিল ইতিহাসের চাকা ঘুরছে। বর্তমানের থেকে আরও মানবিক আরও উচ্চতর সমাজের সম্ভাবনায় ভরসা ছিল। সমাজতন্ত্র তখনো কল্যাণের ইউটোপিয়া হিসেবে হলেও দারুণ সক্রিয় ও সবল ছিল। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর যাবতীয় কাজকর্ম সেই স্বপ্নের মাধ্যাকর্ষণে আজও বাঁধা।

তিনিও মধ্যবিত্ত শ্রেণির একজন। তাঁর আজীবনের কাজও প্রমাণ করে, চিন্তায় ও কাজে তিনি এই শ্রেণিটিকে ফেলেও দেননি আবার মাথায়ও তোলেননি। এই বাঙালি মধ্যবিত্তের জগৎকে তিনি যেভাবে ছিঁড়েকুটে দেখেছেন, দেখেছেন তার সীমা ও সংকট; তাতে তিনি নিজেই পরিণত হন এই শ্রেণির অন্তর্যামী সমালোচকে। ‘উনিশ শতকে বাংলা গদ্যের সামাজিক ব্যাকরণ’ বা ‘শরৎচন্দ্র ও সামন্তবাদ’ নামক অভিসন্দর্ভে তিনি এই শ্রেণিটির মানস-ব্যাকরণের সাংস্কৃতিক সুলুক-সন্ধান করেন। যে মহিমা ও আত্মতুষ্টির বলয়ে মধ্যবিত্ত ভদ্রলোক মহাশয় নিজেকে বহুগুণে বিস্মিত করে দেখে আরাম পায়, সেই বলয় ছিন্ন করা ছাড়া মধ্যবিত্তের ঔপনিবেশিক নাড়িবন্ধন কাটা যেত না। কলকাতার বিনয় ঘোষ ও ঢাকার বদরুদ্দীন উমরের ধারাবাহিকতায় সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আহমদ ছফা, আনু মুহাম্মদরা সেই কাজ একটানা করে গিয়েছেন এবং যাচ্ছেন। তাঁর সর্বশেষ ‘বাঙালির জাতীয়তাবাদ’ গ্রন্থটি তারই আরেক দলিল। বাঙালি জাতীয়তাবাদের সীমা ও সংকটের এমন ঐতিহাসিক আলোচনায় সাহস যেমন লাগে, তেমনি দরকার পড়ে নিজ দেশ ও জাতির প্রতি গভীর নিষ্ঠার।

খেয়াল করলে দেখা যায় তাঁর সব রচনাই একটি লক্ষ্যের দিকে ধাবিত। তা হলো, চেতনার বিউপনিবেশীকরণ। দীর্ঘ পরাধীনতা ও উপনিবেশিকতার এই সাংস্কৃতিক নির্মাণকে আলজেরীয় মুক্তিবাদী ফ্রাঞ্জ ফ্যানোর ভাষায় ‘আন-লার্ন’ বা বিশিক্ষা করা ছাড়া যে চিত্তের স্বাধীনতা আসবে না, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেই জরুরতই জানিয়ে গেছেন। তুলনায় নয়, গুণে তিনি বাংলা ভাষিক জগতে সেই কর্ম সাধন করেছেন, এডওয়ার্ড সাইদ যা করেছেন প্রাচ্যতত্ত্বের পর্যালোচনায়।

বিদ্বানের নিঃসঙ্গ নির্জনতা ও বুদ্ধিজীবীর সরব বলা-লেখার ঐতিহ্য তাঁর মধ্যে জীবন্ত। হারানো মানবিকতার সন্ধান আর মানবের আত্মার নবায়নের এই দায়িত্ব ছাড়া লেখালেখি তো ফরমায়েশি কাজ। কিন্তু যে জগৎ দ্রুতই বদলে যাচ্ছে, মানুষ যখন আরও বেশি উন্মুল ও ছিন্ন মস্তিষ্ক, যখন ব্যক্তিস্বার্থ সমষ্টি স্বার্থকে ঝেঁটিয়ে সরাচ্ছে, সে রকম একসময়ে ইতিহাসের গতিসন্ধান, ভাষার মধ্যে মানবিকতার প্রতিষ্ঠা, জনগণের সংগ্রামের মধ্যে ইতিহাসের আশাবাদ খুঁজে দেখার সাধনা করা দুরূহ বইকি। হয়তো এ রকম বদলের সময়ে অবিকল থাকবার জেদই হতে পারে বাস্তবতায় গাঁথা নোঙর। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেই আপসহীনতার নোঙর আঁকড়ে আছেন, সেটা এই তরল সময়ে এক কঠিন উদাহরণ বটে।

জরুরি প্রতিবাদে তিনি পিছপা হননি। ওসমানী উদ্যান রক্ষার আন্দোলন থেকে শুরু করে আড়িয়ল বিল রক্ষা আন্দোলনে বাংলাদেশের সংগ্রামী বুদ্ধিজীবিতার ধারাকে তিনি জীবন্ত রেখেছেন। বদলে যাওয়া এই সময়ে সমাজতন্ত্র, বামপন্থা, প্রগতিশীলতার সংগ্রামী আত্মত্যাগ ও অবদান যেমন সত্য, তেমনি এসবের মধ্যে যে আত্মতুষ্টি, সুবিধাবাদ এবং জনবিচ্ছিন্নতার গাদ জমেছে তার কঠোর সমালোচনা করাও জরুরি। উনিশ ও বিশ শতকের প্রথম দিকের অনেক ধারণা ও মতবাদে আর আগের কায়দায় আস্থা রাখা যাচ্ছে না। সমাজতন্ত্র ও সেক্যুলারিজম-অন্তর্গত সংকটের দিকে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী দৃষ্টি ফেরাবেন; এই আশা তাই রাখছি।

সময়ের সীমান্তে দাঁড়িয়ে, বৃত্তের পর বৃত্তের ভাঙা-গড়ার সাক্ষী হয়ে এখনো তিনি লিখে চলেছেন। তিনি এবং তার মতো আরও কজন মিলে বাঁচিয়ে রেখেছেন জনতার হয়ে ক্ষমতার দরবারে সওয়াল-জবাবের ঐতিহ্য। সতের বছর ধরে সম্পাদনা করে যাচ্ছেন ‘নতুন দিগন্ত’ নামের ত্রৈমাসিক পত্রিকা। কলাম ও টকশোগুলো যখন পাবলিক পরিসরকে ছিনতাই করে নিয়ে যাচ্ছে, তখনো সিরাজ স্যার পাবলিক বুদ্ধিজীবিতা আর বিদ্বানের মনীষা নিয়ে সজাগ আছেন; এটাই প্রেরণা। মার্কিন কবি এমারসন মনে করতেন, বুদ্ধিজীবী সর্বোপরি একজন পূর্ণ মানুষ। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জীবনে সেই পূর্ণতার বিনয়ী প্রকাশ দেখতে পাই।

অনেকেই যখন ডানপিটে ডানপন্থি, তখন একজন পিতৃপ্রতিম, বামের পথে অমোচনীয় মানবিকতার চলাচল জারি রেখেছেন। জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা ও অভিবাদন।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

এই মাত্র | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন