শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ মার্চ, ২০২১

কেউ পেছনে থাকবে না

মো. আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
কেউ পেছনে থাকবে না

ইউএনডিপির একটি প্রকাশনায় বিভিন্ন ধরনের বঞ্চনা এবং যারা পেছনে থাকতে পারে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে লিঙ্গ, বয়স, আয়, জাতি, বর্ণ, ধর্ম, প্রতিবন্ধিতা, জাতীয়তা, আদিবাসী, শরণার্থী হিসেবে বৈষম্যের কারণে নাগরিক পরিচয়ের বাইরে বাস্তুচ্যুত বা অভিবাসী হয়ে পড়া লোকজন সুবিধাবঞ্চিত হয়। দ্বিতীয় পর্যায় ভৌগোলিক অবস্থা, রাস্তা, গণপরিবহন, ব্রডব্যান্ড, স্যানিটেশন এবং জ্বালানির মতো প্রাথমিক পরিষেবার সুযোগ-সুবিধা বিবেচনায় কিছু লোক বঞ্চিত হয়। সামগ্রিকভাবে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে গ্রামীণ লোকদের শহরাঞ্চলের মানুষের তুলনায় বহুমাত্রিক দরিদ্র হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বিশ্বব্যাপী অসম বাণিজ্য, অর্থ, বিনিয়োগ ও বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদব্যবস্থার মতো শাসনব্যবস্থার অনেক বিষয় বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে ছোট দেশগুলো পুরোপুরি বিশ্বায়নের সুফল লাভে বা উপকৃত হতে বঞ্চিত হয়। আর্থসামাজিক অবস্থান এবং আইন দেশের মানুষের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, দক্ষতা অর্জন, নিরাপত্তা, উত্তরাধিকারী বা সম্পদ অর্জনের অধিকার, ভূমির মালিকানা, জীবিকা নির্বাহের জন্য চাকরি খুঁজে পাওয়া, যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি এবং নিরাপদ কর্মস্থল, বীমার সুবিধা এবং সামাজিক সুরক্ষা কৌশল, ক্ষুদ্র ব্যবসা, ব্যাংক হিসাব খোলা, বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ থেকে লাভবান হওয়ার বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করে। সব শেষে মানুষ যখন হিংসা, সংঘাত, স্থানচ্যুতি, অভিবাসীদের বিশাল স্থানান্তর, পরিবেশ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং অন্যান্য ধরনের জলবায়ুর ঘটনা বা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ঝুঁকিতে পড়ে তখন তারা পেছনে পড়ে যায়।

বঞ্চনার বিরুদ্ধে এসডিজির চারটি জাদুকরী শব্দ ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এসডিজি যাত্রার আগে ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশে চালু রয়েছে এবং গত এক দশকে গতি অর্জন করেছে। এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের ‘উন্নয়ন চমক’ এবং ‘উন্নয়নের অনুসরণীয় উদাহরণ’ হয়েছে বাংলাদেশ।

আন্তরিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, সম্পদ আহরণ, সহায়ক নীতিমালা, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং দরিদ্রবান্ধব অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, মেয়েদের শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদির মাধ্যমে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে এবং এগুলো নিয়ে স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উত্তরণের সোনালি দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে; অনেক মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এমডিজির অনেক সফলতা থাকা সত্ত্বেও দরিদ্রতম এবং সবচেয়ে দুর্বল মানুষ পেছনেই রয়েছে। লিঙ্গবৈষম্য, দরিদ্র ও ধনী পরিবারের মধ্যে ব্যবধান, গ্রামীণ ও শহর অঞ্চলের মধ্যে বড় ব্যবধান, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশের অবক্ষয়ের কারণে দরিদ্র মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উন্নয়নের পথে সংঘাত হচ্ছে সবচেয়ে বড় হুমকি যার ফলে লাখ লাখ দরিদ্র মানুষ এখনো ঘরহীন, প্রাথমিক পরিষেবাসমূহ থেকে বঞ্চিত এবং ক্ষুধার্ত রয়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালে মহামারী করোনা, ঘূর্ণিঝড় আম্ফান, অধিক বন্যা এবং নদীর ভাঙন দুর্বলদের আরও ঝুঁকিপূর্ণ করেছে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, টেকসই পরিবেশ এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তি এ তিন নীতির পাশাপাশি ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ এবং সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনকে প্রথমে সেবা দেওয়ায় এসডিজিকে বৈশ্বিক আকাক্সক্ষার সুসংহত এবং সমন্বিত কার্যক্রমে পরিণত করেছে। এর অর্থ হচ্ছে সবার জন্য বিশেষত সমাজের শেষ প্রান্তের লোকজনের জন্যও এসডিজির সব সুবিধা পৌঁছানো প্রয়োজন। এজন্য প্রয়োজন হচ্ছে নারী, যুবক এবং সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য বিনিয়োগ করা। সবার জন্য উন্নত জীবনের লক্ষ্যে স্থানীয় উদ্যোগ ও সমন্বিত কার্যক্রম প্রয়োজন। তদুপরি ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’র অর্থ হলো সর্বত্র চরম দারিদ্র্র্যের অবসান ঘটানো এবং ব্যক্তি ও গোষ্ঠী উভয়ের মধ্যে অসমতা হ্রাস। সুতরাং ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ যাওয়ার চাবি হলো প্রগতিশীল সর্বজনীনতার পথে সবচেয়ে দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষ চিহ্নিত করা এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা। গড় ও সর্বজনীন অগ্রগতি যথেষ্ট নয়; তা সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করে না বরং প্রান্তিক মানুষ বঞ্চিতই থেকে যায়। ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ তত্ত্বের ভিত্তিতে প্রতিটি বিতরণের বিপরীতে কারা লাভবান হবে তার ওপর জোর দেওয়া হয়। সুতরাং গতানুগতিক কার্যধারার বদলে সম্পদের টেকসই ব্যবহার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম হবে এসডিজির আওতায়।

অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার জন্য এসডিজি বাস্তবায়নে সবার জন্য, সমাপ্তি ঘটানো, অন্তর্ভুক্তিমূলক, সর্বজনীন, ন্যায়সংগত, সমান এবং অন্যান্য গুণগত ও পরিমাণমতো শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। যদি আমরা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এবং লক্ষ্যগুলো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তবে দেখতে পাব যে ‘শেষ’ শব্দটি এসডিজি-১ (দারিদ্র্যের অবসান), এসডিজি-২ (ক্ষুধা শেষ হওয়া) এ দুটি অভীষ্ট এবং ১১টি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে, ‘সবার জন্য’ ছয়টি অভীষ্ট এসডিজি-৩ (স্বাস্থ্যকর জীবন নিশ্চিত করা), এসডিজি-৪ (মানসম্পন্ন শিক্ষা), এসডিজি-৫ (লিঙ্গসমতা), এসডিজি-৭ (আধুনিক শক্তি), এসডিজি-৮ (অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান), এসডিজি-১৬ (শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান) এবং ১৮টি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে। এর পাশাপাশি, ‘অন্তর্ভুক্ত’ শব্দটি পাঁচটি অভীষ্টে এসডিজি-৪, এসডিজি-৮, এসডিজি-৯ (স্থিতিস্থাপক অবকাঠামো), এসডিজি-১১ (মানববসতি), এসডিজি-১৬ এবং পাঁচটি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে। এ ছাড়া ‘সর্বজনীন’ শব্দটি আটটি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে, ‘অধিকার’ ছয়টি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে, ‘ন্যায়সংগত’ একটি অভীষ্ট এসডিজি-৪ এবং সাতটি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে এবং সবশেষে ‘সমতা’ শব্দটি দুটি অভীষ্ট এসডিজি-৫, এসডিজি-১০ (বৈষম্য হ্রাস) এবং ১২টি লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়েছে। অভীষ্ট-১০-এর সব লক্ষ্য অসমতা হ্রাস করার বিষয়ে। সুতরাং এটি বলা যেতে পারে যে প্রত্যেকের চাহিদা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কোনো অভীষ্ট বাস্তবায়িত হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। তাই ‘কাউকে পেছনে না ফেলা’ ১৭টি অভীষ্টের জন্যই প্রযোজ্য। অতএব পেছনে কাউকে ছেড়ে না যাওয়া মানে প্রতিটি একক ব্যক্তির কাছে পৌঁছানো এবং এটি ২০৩০-এর এজেন্ডার অন্যতম সুন্দর বৈশিষ্ট্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পেছনে থাকতে পারে ভূমিহীন মানুষ, ঘরহীন মানুষ, চর, হাওর, পার্বত্য ও দুর্যোগ-ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষ, বিধবা, তালাকপ্রাপ্ত, দুস্থ মহিলা, বয়স্ক মানুষ এবং অবিবাহিতা নারী, কিশোরী, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি, উপকূলীয় অঞ্চল এবং জলবায়ুতে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে বসবাসকারী লোকজন, ক্ষুদ্র কৃষক, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা এবং জেলেরা। উপরোক্ত চিহ্নিত ব্যক্তিদের পাশাপাশি আরও যারা পেছনে থাকতে পারে তারা হলো এইচআইভি/এইডস আক্রান্ত, সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত, মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা, মাদকাসক্ত যুবক, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তি, স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশু, কর্মসংস্থান বা প্রশিক্ষণবিহীন ব্যক্তি। সহিংসতার শিকার মহিলা ও শিক্ষার্থী, গৃহকর্মী এবং হিজড়াদের ঝুঁকির মধ্যে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিচ্ছন্নতা কর্মী, প্রান্তিক মানুষ, চা বাগানের শ্রমিক, মালী, ড্রামবাদক, ধোপা, বাজনদার, দাই, হাজাম, রবিদাস, চামড়া শ্রমিক/মুচি, নাপিত, সাপুড়ে ইত্যাদি এসডিজিতে পেছনে থাকতে পারে। করোনার কারণে দিনমজুর, রিকশাচালক, পরিবহনকর্মী, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পে কর্মরত, অনানুষ্ঠানিক খাতে নিযুক্ত মানুষ, সরকারি ক্ষেত্র ছাড়া প্রায় সব পেশার মানুষ এ তালিকাটি দীর্ঘায়িত করেছে। ঘূর্ণিঝড় আম্ফান এবং বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের লোনা জল, জলাবদ্ধতা এবং ভূমিক্ষয় আরও ঝুঁকিপূর্ণ করতে ভূমিকা রেখেছে। করোনা, আম্ফান, মারাত্মক পুনঃ পুনঃ বন্যা এবং নদীর তীর ভাঙনের কারণে গত আট মাসে ঝুঁকিপূর্ণ লোকের সংখ্যা ও মাত্রা উভয়ই বহুগুণে বেড়েছে।

নতুন আইন প্রণয়ন, ছোট ঋণ সুবিধা, প্রতিবন্ধী ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের জন্য ভাতা, সরকারি চাকরিপ্রাপ্ত পিতা-মাতার মৃত্যুর পরে পেনশন সুবিধাসমূহ, পারিবারিক সঞ্চয়পত্র, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি এবং আইন প্রয়োগ করে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার আদায়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে। প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন, জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থা, অটিজম ট্রাস্ট, বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড ২০১৫, বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন অ্যাক্ট ২০০৮, জাতীয় শিল্পনীতি ২০১৬, খসড়া বাংলাদেশ শিল্প নকশা আইন ২০১৬ এবং খসড়া জাতীয় ওয়েব অ্যাক্সেসিবিলিটি স্ট্যান্ডার্ড ২০১৬ এসডিজি সম্পর্কিত পিছিয়ে পড়া ব্যক্তিদের বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সহায়তা, শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা, স্বাস্থ্যসেবা, চাকরির সুযোগ, সরকারি সুযোগে অন্তর্ভুক্তি এবং তাদের পণ্য বিক্রিসহ মূলধারায় আনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার নির্বাচনী ইশতেহারে শহরের সুবিধা গ্রামে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ কর্মসূচি ঘোষণা করে যা বিগত দুই বছর যাবৎ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নে সরকার কাজ করছে। আধুনিক কৃষি, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, আধুনিক যোগাযোগ, পরিবেশ সংরক্ষণ, শিল্প ও বাণিজ্যে প্রযুক্তি, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং সবার জন্য ইন্টারনেট কার্যক্রম নিয়ে ডিজিটাল গ্রাম যা অন্য নামে বলা হয় ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ বাস্তবায়ন হচ্ছে। ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ কর্মসূচি গ্রামের মানুষের জীবনমান বৃদ্ধির মাধ্যমে বৈষম্য কমাতে সক্ষম হবে।

লেখক : সাবেক মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) ও সাবেক মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

৬ মিনিট আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত
ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি