শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

নির্বাচন এখন একটি প্রহসনে রূপান্তরিত হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে দু-একবার ছাড়া নির্বাচন কখনই বিতর্কমুক্ত ছিল না। প্রায় সব সরকার নির্বাচনকে নিজেদের প্রভাব বলয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। এখনো নির্বাচনকে শাসক দল তাদের কবজায় রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং আগামীতেও যে নির্বাচনকে শাসক দলের বজ্র মুষ্টির মধ্যে রাখবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।  তাই নির্বাচন এখন একপেশে হয়ে গেছে। বর্তমান অবস্থায় নির্বাচনের প্রতি জনগণের কোনো আস্থা নেই। জনগণ নির্বাচনকে এখন প্রহসন মনে করে ভোট কেন্দ্রে যেতে আগ্রহবোধ করে না।

এমনিতেই সুশীল সমাজ কখনই ভোট দিতে যায় না। কিন্তু নিজেদের শ্রেণিস্বার্থ ও বিদেশিদের মনোযোগ নিজেদের প্রতি আকর্ষণের জন্য নির্বাচন নিয়ে অনেক গালভরা বুলি আওড়ান। যার ফলে নির্বাচন সম্বন্ধে এক ধরনের ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয় এবং বিশ্ব জনমতে একটি ভুল চিত্র ফুটে ওঠে যা বিশ্বের নেতাদের নির্বাচন সম্বন্ধে একটি ভুল বার্তা পৌঁছায়। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে এমনই ভুল বার্তাকে সবাই বিশ্বাস করেছে। দেশের প্রতিটি মানুষ জানেন ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। অথচ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে নির্বাচন শেষ হওয়ার পরপরই সন্ধ্যা ৮টায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং সবাইকে হতভম্ব করে শেখ হাসিনাকে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানান। যদিও এর পেছনে চীনের কায়েমি স্বার্থ জড়িত ছিল। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তারপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দিত করেন। এ অভিনন্দন পাওয়ার হিড়িক দেখে জনগণ স্তম্ভিত হয়ে যায়। তবে জনগণের চোখে নির্বাচনের প্রক্রিয়া, ভোট গ্রহণ, গণনা, ফলাফল ঘোষণা ইত্যাকার ত্রুটি প্রকট হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া ভীষণভাবে ত্রুটিপূর্ণ। সবার ধারণা নির্বাচন কমিশন বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন করায়। কিন্তু নির্বাচনের মাঠে নির্বাচন কমিশনের কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা সম্পূর্ণভাবে সরকারের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। সরকারের পরিকল্পনা ও নির্দেশ মোতাবেক নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে, তারপর আর নির্বাচন কমিশনের কাছে নির্বাচনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। বর্তমান নির্বাচনী নিম্নলিখিত খেলোয়াড়দের কাছে চলে যায়।

১। রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ সরকারের পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণাধীন। সাধারণত ডিসি ও ইউএনওদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। বর্তমান প্রশাসনিক ব্যবস্থায় ডিসি ও ইউএনও সরকারের বশংবদ। তাই সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে প্রশাসনের বাইরে থেকে তাদের নিয়োগ দেওয়ার বিধি তৈরি করে নির্বাচনী আইন সংশোধন করতে হবে।

২। এর পরের ধাপ হলো- প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ। সাধারণত শিক্ষক ও সরকারি ব্যাংকের অফিসারদের এ দায়িত্বে নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই বেচারারা সমাজের সবচেয়ে নিরীহ মানুষ, তার ওপরে সরকারি বেতনে তাদের পেট ও পরিবার চলে। ফলে তাদের পক্ষে সাহস নিয়ে সত্যের পক্ষে অবস্থান নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। নির্বাচনী কেন্দ্রে গিয়ে নীরব সাক্ষী গোপাল হওয়া ছাড়া তাদের কিছুই করার থাকে না। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার। তাদের ছাড়া কোনো নির্বাচন কোনো দিন বৈধ হতে পারে না। কারণ তারা যদি অবৈধ ভোট এবং ভোটার ছাড়া কাউকে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না দেন বা কাউকে জোর করে বা অবৈধভাবে সিল মারা ভোট তাদের হেফাজতে রাখা বাক্সে ঢুকাতে না দেন তাহলে অবৈধ নির্বাচনের কোনো সুযোগ থাকবে না। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো যাদের মধ্যে থেকে প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয় তাদের অবস্থানগত কারণেই কখনই প্রকৃত সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো সম্ভব হবে না। সরকারের অনুগত প্রশাসনের কর্মকর্তারা যে সত্য নির্ধারণ করে দেবেন সে সত্যকেই দুর্বল শ্রেণির ও চরিত্রের প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররা তুলে ধরবেন এবং মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে বানানো ফলাফল প্রতিষ্ঠিত করবেন। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের সবচেয়ে বড় শর্ত হলো- শক্তিশালী, সাহসী, ব্যক্তিত্বপূর্ণ ও সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে প্রিসাইডিং এবং পোলিং অফিসার নিয়োগের শর্তযুক্ত বিধি দিয়ে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা। প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে এর কোনো একটি পালনের ব্যর্থতার জন্য শাস্তিমূলক বিধান রেখে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা দরকার।

৩। প্রত্যেক প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ ও তার উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন আর না হলে এজেন্ট নিয়োগের ব্যবস্থা রহিত করা দরকার। নির্বাচনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এজেন্টদের দায়িত্ব পালনের সমস্যা নিয়ে। কারণ সরকারি দলের প্রার্থীরা সরকারের ও পুলিশের সরাসরি মদদে বিরোধী প্রার্থীর এজেন্টকে ভোট কেন্দ্রে থাকতে দেন না এবং থানার পুলিশ দিয়ে এজেন্টদের হয়রানি করা হয়। একদিকে ক্ষমতাসীন দলের বিপক্ষের প্রার্থীর এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে জোর করে বের করে দেন, আবার দিনের শেষে প্রপাগান্ডা করে যে বিরোধী প্রার্থী এজেন্টই দিতে পারেননি। জনগণ নিজেরাই ভোট দিতে পারে। তাছাড়া এখন প্রতিটি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। কাজেই একজন আরেকজনের ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই যদি না প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার সেই সুযোগ কাউকে না দেন। কাজেই ভোট কেন্দ্রে প্রার্থীর এজেন্ট থাকার কোনো প্রয়োজন এখন আর নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এ এজেন্টরাই নির্বাচনের সব গ-গোলের মূল। এজেন্টরাই ভোট কেন্দ্রের ভিতর গ-গোল সৃষ্টি করেন। তাই নির্বাচনী আইন সংশোধন করে এজেন্ট নিয়োগের বিধান বিলুপ্ত করে দিতে হবে।

৪। নির্বাচনে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নিয়ন্ত্রক হলো থানার ওসি ও জেলার এসপি। তারা যেদিকে থাকবেন তাদের জন্য সবকিছু বৈধ ও আইনসম্মত হবে। তাদের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা কারোর নেই। নির্বাচনের সময় ওসি-এসপিরা ভগবান হয়ে যায়। তাদের নির্দেশ-আদেশ ছাড়া গাছের পাতাও নড়তে পারে না। নির্বাচনের সময় তারা টাকার জন্য বাক্স খুলে বসেন। সরকারি দলের প্রার্থীরও নগদ দক্ষিণা না দিলে এলাকায় থাকতে পারেন না। সরকারি দলের লোককেও টাকা-পয়সা না দিলে পুলিশ তাদের জঙ্গি বানিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারে। তাই যে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু হতে হলে অবশ্যই ওসি ও এসপিসহ থানা পুলিশকে নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে বাইরে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে ওসি ও এসপির কার্যক্রম নির্বাচনকালীন ১৪ দিন স্থগিত রাখতে হবে অথবা নির্বাচন সংক্রান্ত সব কাজ ওসি, এসপি ও থানা পুলিশের আওতার বাইরে রাখতে হবে এবং রিটার্নিং বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের লিখিত অনুমতি ছাড়া নির্বাচনকালীন তথা নির্বাচনের দিনসহ পূর্বেকার ২১ দিন কারও বিরুদ্ধে কোনো মামলা গ্রহণ, তদন্ত বা কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে না। নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা ও আদালত সম্পর্কিত কার্যক্রমের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। আর না হলে ওসি, এসপি ও থানা পুলিশকে নির্বাচনকালীন সম্পূর্ণভাবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অধীনস্থ হিসেবে নিয়োগ করতে হবে এবং তাদের কোনো ধরনের গাফিলতি বা অমান্য গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে হবে এবং পদ থেকে তাদের তাৎক্ষণিক সরিয়ে চাকরি থেকে অবিলম্বে বরখাস্ত করতে হবে যাতে অমান্য করার সাহস না পান।

৫। নির্বাচন অনুষ্ঠানের সব দায়দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগ অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল নির্বাচনের অন্যতম খেলোয়াড় দল। অথচ নির্বাচন গঠন ও নিয়োগ সম্পূর্ণ সরকারের একক নিয়ন্ত্রণাধীন। ফলে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে বিতর্ক শুরু হয়ে যায়। ফলে বিতর্কিত নির্বাচনী কমিশন যাই করুক তা কোনো না কোনো পক্ষের বিপক্ষে যায় এবং তখনই বিতর্ক শুরু করে দেয়। তাই নির্বাচন কমিশনে স্বচ্ছতা আনা অতি জরুরি। যদিও ক্ষমতায় থাকাকালীন এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ আমরাও নিইনি। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতায় সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকেও মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে সম্মান ও সম্পদ নিয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি করে। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ পৃথিবীতে রয়েছে। তাই সরকারের শুভ বুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতা সৃষ্টি করার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই রয়েছে। তারপরেও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। প্রথমটির পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর বিপক্ষে বেগম খালেদা জিয়া। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

৬। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অন্যতম দাবি- নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন। কিন্তু সরকার সেই পথে এক কদম হাঁটতেও রাজি নয়। সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মানতে রাজি করানোর মতো জনসমর্থন সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর থাকলেও তা প্রয়োগ করার মতো নেতৃত্ব তাদের নেই। কাজেই আগামী নির্বাচনও যে এ সরকারের অধীনে হতে যাচ্ছে তা প্রায় নিশ্চিত। যেহেতু বর্তমান সরকারের সামনে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। তাই আগামী সংসদ নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয় তার চেষ্টা করা বর্তমান শাসকগোষ্ঠী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নৈতিকভাবে অতি জরুরি।

বারবার একই কৌশলে পার পাওয়া যায় না। সরকার যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার নিশ্চয়তা বিএনপিকে দিতে না পারে তাহলে বিএনপি যে নির্বাচনে যাবে না তা প্রায় শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়। বিদেশিদের চাপে ও ষড়যন্ত্রে বিএনপি ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে গিয়ে ফলাফল গিলেছিল কিন্তু আগামী নির্বাচন সরকারের পাতানো খেলায় বিএনপি থাকবে না তা প্রায় নিশ্চিত। যদিও সরকার বিএনপিকে দ্বিখন্ডিত করে সরকারের অনুগত বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচনে যেতে পারে কিন্তু তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য যে হবে না তার আগাম গ্যারান্টি দেওয়া যায়। কাজেই আগামী নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপিকে নিয়েই নির্বাচনে যাওয়া সরকারের বুদ্ধিমানের কাজ হবে।  বিএনপি আগামী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সরকার পতনের সর্বাত্মক চেষ্টা করে নিজেদের শক্তি ও জনবল ক্ষয় করবে তা বিএনপি নেতারাও জানেন। তবে আগামী নির্বাচন যদি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য না হয় এবং বিএনপি যদি নিশ্চিহ্নও হয়ে যায় তাহলেও নির্বাচন-উত্তর পরিবেশ কারও জন্যই সুখকর হবে না তা ধারণা করা যায়। এর ফলে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে, যেটা জনগণের কাম্য নয়।

 লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী ও পাকুন্দিয়া)।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে