শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা

আমরা নতুন আরেকটি হিজরি সনে প্রবেশ করেছি। এই সনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নবীজি (সা.)-এর হিজরতের স্মৃতি। পৃথিবীতে বিভিন্ন রকম সন গণনার প্রচলন রয়েছে। হিজরি সন তার একটি। অন্যান্য সনের সঙ্গে হিজরি সনের একটি মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। সেটা হলো, মানুষ দুঃখের ইতিহাস ভুলে থাকতে চায়, সুখের স্মৃতি বারবার স্মরণ করে আনন্দ পায়। খ্রিস্টানরা তাই ঈসা (আ.)-এর জন্মসাল থেকে খ্রিস্টীয় সন গণনা শুরু করেছে। কিন্তু সাহাবিগণ প্রথার বাইরে গিয়ে উল্টো কাজ করেছেন। তাঁরা হিজরতের মতো বেদনাদায়ক ঘটনা থেকে হিজরি সন গণনা আরম্ভ করেছেন। কারণ হিজরতের ত্যাগই মুসলিমদের উত্থানের পটভূমি তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে আমরা আরেকটি জিনিস উপলব্ধি করতে পারি। মানুষের জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর বীজ বপিত থাকে দুঃখের ভিতর। দুঃখই মানুষকে পুড়িয়ে খাঁটি সোনা বানায়। তাই মেঘ দেখেই যেন আমরা ঘাবড়ে না যাই। কারণ মেঘের আড়ালে আছে সূর্যের হাসি।

বর্তমানে গোটা পৃথিবীতে যে সনটি সবচেয়ে বেশি প্রচলিত, একে আমরা ইংরেজি সন বলি। আসলে এটা ইংরেজি সন নয়। এটা ঈসায়ী বা খ্রিস্টীয় সন। ঈসা (আ.)-এর জন্মদিনকে কেন্দ্র করে এই সনের উৎপত্তি। আবার হিজরি সনকে অনেকে আরবদের সন মনে করে। এটা আরবদের সন নয়। এটা মুসলমানদের সন। নবীজি (সা.)-এর হিজরতের দিন থেকে এই সনের গণনা শুরু। মূলত ওমর (রা.)-এর শাসনামলে প্রশাসনিক কার্যক্রমের হিসাব সহজ করার জন্য সাহাবিদের পরামর্শে এই সনের প্রবর্তন করা হয়।

সাহাবিদের হিজরত সাধারণ কোনো সফর ছিল না। এর পরতে পরতে জড়িয়ে আছে আত্মত্যাগের এক অনুপ্রেরণাদায়ক ইতিহাস। নানা কারণে আমাদেরও আবাসস্থল পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু সেই গমন স্থায়ী গমন নয়। চাইলেই আমরা পূর্বের আবাসভূমিতে ফিরে আসতে পারি। কিন্তু ইমান রক্ষার জন্য নবীজি (সা.) ও সাহাবিগণ যখন হিজরত করেন, বাহ্যত সেটা ছিল চিরকালের জন্য জন্মভূমি ছেড়ে যাওয়া। কোনো দিন যে তাঁরা আবার মক্কায় ফিরতে পারবেন, এমন কোনো সম্ভাবনা ছিল না। আবার বর্তমান কালের শরণার্থীদের সঙ্গে নবীজি (সা.)-এর হিজরতকে পুরোপুরি মেলানো যাবে না। কারণ শরণার্থীরা সঙ্গে করে অনেক কিছু নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু নবীজি (সা.) যখন হিজরত করেন, সঙ্গে কিছুই নিতে পারেননি। রাতের অন্ধকারে গোপনে তাঁকে গৃহত্যাগ করতে হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, হত্যা করার জন্য তাঁর বাড়ি ঘেরাও করা হয়েছিল। তাঁকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষিত হয়েছিল। পথে পথে তাঁকে খোঁজা হয়েছিল। তাঁর পেছনে ধাওয়া করা হয়েছিল। অধিকাংশ সাহাবিকেও একই রকম জুলুম-নিপীড়নের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে। এই জুলুম-নিপীড়নের একমাত্র কারণ ছিল তাঁদের ইমান। আর তাই হিজরতকারীদের জন্য মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে এক বিশেষ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যাঁরা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং নিজেদের ধনসম্পদ ও জান দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে, তাঁরা আল্লাহর কাছে উচ্চমর্যাদার অধিকারী। আর তাঁরাই হলো সফলকাম [তওবা ২০]।

হিজরত আপাতদৃষ্টিতে বেদনার ঘটনা হলেও পরবর্তী সময়ে এই হিজরতই হয়ে উঠেছিল মুসলমানদের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রধান টার্নিং পয়েন্ট। যার স্বর্ণালি প্রতিফলন আমরা বদর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহের মাঝে পরিস্ফুট হতে দেখি। শুধু তা-ই নয়, হিজরতের পর মুসলমানরা এমনভাবে ঘুরে দাঁড়ায়, মাত্র আট বছরের ব্যবধানে বিপুল বিক্রমে, বীরের বেশে, সেই উৎপাটিত মানুষগুলোই আবার জন্মভূমি মক্কা বিজয় করেন। ইমান রক্ষার জন্য শুধু নবীজি (সা.) ও সাহাবিগণই হিজরত করেননি, বরং যুগে যুগে সব নবী-রসুল হিজরত করেছেন। এমনকি আসহাবে কাহাফের যুবকরা, যাঁদের ইমানদীপ্ত সাহসের ঘটনা পবিত্র কোরআনে প্রত্যুজ্জ্বল হয়ে আছে, তাঁরাও ইমানের জন্য গুহায় আশ্রয় নিয়েছেন। ইউসুফ (আ.)-এর জেলখানায় অন্তরীণও এ ধরনের ইমান রক্ষার হিজরত। হিজরত শুধু একটি ঘটনা নয়। এটি একটি ঐশী চেতনার নাম। রসুল (সা.) বলেছেন, প্রকৃত মুহাজির (হিজরতকারী) তিনি, যিনি আল্লাহর নিষিদ্ধ কাজ ত্যাগ করেন (বোখারি)। অর্থাৎ শারীরিক হিজরত যেমন আছে, তেমনই আছে আত্মিক হিজরত। আল্লাহর নিষিদ্ধ কাজ ত্যাগ করাই হলো আত্মিক হিজরত। আর এই আত্মিক হিজরত সর্বজনীন, সর্বকালীন। শারীরিক হিজরতের অনিবার্যতা সবার জীবনে আসে না। কিন্তু আত্মিক হিজরত সবার জীবনেই চির প্রাসঙ্গিক। হিজরতের মূল শিক্ষাই হলো ত্যাগ। অথচ আমাদের জীবনের সবটা দখল করে আছে ভোগবাদী মানসিকতা। হিজরতের শিক্ষা থেকে আজ আমরা যোজন যোজন দূরে সরে এসেছি। ইমান রক্ষার জন্য নবী-রসুলগণ প্রতিকূল পরিবেশ ত্যাগ করে অনুকূল পরিবেশে হিজরত করেছিলেন। আর আমরা একটুখানি বৈষয়িক সাফল্যের আশায় ইমানের জন্য প্রতিকূল জীবন বেছে নিচ্ছি। এর চেয়ে দুঃখের বিষয় আর কী হতে পারে!

 

জুমার মিম্বর থেকে গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ
কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না
চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫
ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল
বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার
৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু
দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের
শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ
রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান
নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা
বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩
রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়